আজঃ শুক্রবার ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

চট্টগ্রামে রেলের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে ভোগান্তি যাত্রীদের

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

সারা দেশের ন্যায় রেলওয়ের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রী সাধারণের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর থেকেই দেশের সব রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া যাত্রীরা। চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের অপেক্ষায় অনেক যাত্রীকে বসে থাকতে দেখা গেছে। তাঁদের অনেকেই ট্রেন চলাচল বন্ধের খবর জানতেন না।

মো. আসিফ নামের স্টেশনে অপেক্ষারত এক যাত্রী জানান, তিনি ঢাকায় যাবেন। কিন্তু ট্রেন বন্ধ থাকায় তিনি স্টেশনেই অপেক্ষা করছেন। তিনি বাসে চড়তে পারেন না তাই ট্রেন যখন ছাড়বে তখন যাবেন বলে অপেক্ষা করছেন স্টেশনে। আগের নেয়া টিকিটের টাকা ফেরত নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

এ পরিপ্রেক্ষিতে রেলের বিকল্প হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ রেল রুটগুলোতে যাত্রী পরিবহনের জন্য বিআরটিসি বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে। যেসব ট্রেনের যাত্রা বাতিল হবে সেসব ট্রেনের টিকিটের টাকা যাত্রীদের ফেরত দেবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। পাশাপাশি কেউ চাইলে বিআরটিসি বাসে যাতায়াত করতে পারবেন।

মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী রাশেদা বেগম। অগ্রিম টিকিট নিয়েছিলেন কুমিল্লা যাওয়ার জন্য। তার রেলযাত্রাও বাতিল হয়েছে। এবার তাকে যেতে হচ্ছে বিআরটিসির বাসে। এ ব্যবস্থা তার জন্য রেলওয়ে করে দিয়েছে। তার সাথে কথা হয় বিআরটিসির দ্বিতল বাসের নিচতলায়। তবে কিছুটা ভোগান্তি হলেও রেলের এ বিকল্প ব্যবস্থায় খুশি তিনি। বলেন, একটা ব্যবস্থা তো হলো।
মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনের আরেক যাত্রী সিদ্দিক মিয়া যাবেন ভৈরব। তিনিও বাধ্য হয়ে বিআরটিসির বাসে রওনা দিয়েছেন গন্তব্যে। তিনি বলেন, দেশটা তো মগের মুল্লুক। এখানে এসব নিয়ে কথা বলে লাভ নাই। রেলের টিকিট নিছি এখন বাধ্য হয়ে বিআরটিসির বাসে যাচ্ছি।

একজন যাত্রী বলেন তার গন্তব্যে বাসে যেতে রাত হয়ে যাবে। সেখানে যাওয়ার পর বাড়ি যেতে গাড়ি পাওয়া নিয়ে সন্দেহ আছে তার। তাই পরিবার নিয়ে ঝুঁকি নিতে চান না তিনি। তাই টিকিটের টাকা ফেরত নিয়ে চলে যাচ্ছেন তিনি।আমিরুল ইসলাম যাবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া। তিনিও মহানগর এক্সপ্রেসের যাত্রী। তিনি বলেন, আমি যাবো আখাউড়া। কিন্তু এই বাস সেখানে যাবে না। এখন কি আর করার- এটাতেই যেতে হবে।

বিআরটিসি বাস ডিপোর ম্যানেজার জুলফিকার আলী বলেন,যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করছি। ভোগান্তি কমানোর চেষ্টা করছি আমরা। আমরা কয়েকটি রুটে বাস দিয়েছি রেলের সিডিউল অনুযায়ী। যাত্রীরা ট্রেনের টিকিট দিয়ে আমাদের বাসে যেতে পারবেন। ইতোমধ্যে আমাদের চারটি গাড়ি ছেড়ে গিয়েছে। আমাদের আরও ২০টি গাড়ি প্রস্তুত আছে। প্রয়োজন অনুযায়ী রেলের সিডিউল অনুযায়ী সে গাড়িগুলো দিয়ে যাত্রী পরিবহন করা হবে। বিআরটিসির একটি দ্বিতল বাসে ৭৫ জন এবং একতলা বাসে ৪৫ জন যাত্রী পরিবহন করা যায়।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক এ বি এম কামরুজ্জামান বলেন, রেলওয়ের পক্ষ থেকে যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে বিকল্প হিসেবে বিআরটিসির বাসের মাধ্যমে সেবা দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া যাত্রী চাইলে টিকিট রিফান্ডের সুযোগ আছে। যারা কাউন্টার থেকে টিকিট নিয়েছেন তারা কাউন্টারে টিকিট ফেরত দিয়ে টাকা ফেরত নিতে পারবেন। আর যারা অনলাইনে টিকিট নিয়েছেন তারা অনলাইনে রিফান্ড রিকোয়েস্ট দিয়ে টাকা ফেরত নিতে পারবেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চৌদ্দগ্রামে বাসে পেট্রোল বোমা মেরে ৮ যাত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা মামলার আসামী সাবেক কাউন্সিলর হালিম আটক।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বাসে পেট্রোল বোমা মেরে ৮ যাত্রীকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের
সাবেক কাউন্সিলর ও পৌর আাওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আবদুল হালিমকে (৪৮) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারী) রাতে উপজেলার মিয়াবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
আজ(শুক্রবার) সকালে  চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতার আবদুল হালিম চৌদ্দগ্রাম পৌর এলকার পূর্ব চাঁন্দিশকরা মুন্সি বাড়ির মৃত আবুল কাশেমের ছেলে। 
পুলিশ সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চৌদ্দগ্রামের জগমোহনপুর এলাকায় যাত্রীবাহি একটি নৈশ কোচে পেট্রোল বোমা মেরে ৮ জনকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর দিন পুলিশ বাদী হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, জামায়াতের বর্তমান নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডাঃ সৈয়দ আবদুল্লাহ মোঃ তাহের সহ বিরোধীদলীয় ৮৬ জন নেতা কর্মীকে

আসামী করে চৌদ্দগ্রাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় অধিকাংশ আসামী দীর্ঘ দিন জেলও খাটে। গত বছরের ৫ আগস্ট আাওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর ১১ সেপ্টেম্বর বাসের মালিক আবুল খায়ের বাদী হয়ে কুমিল্লার আদালতে প্রকৃত ঘটনায় দায়ী হিসেবে সাবেক ফ্যাসিস্ট রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক, র‍্যাবের সাবেক ডিজি বেনজীর আহমেদ, কুমিল্লার সাবেক পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তীসহ ১৩০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ৬০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। এ মামলায় ১১৬ নম্বর আসামি করা হয় আবদুল হালিমকে। মামলাটি দায়েরের পর গত ৪ অক্টোবর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ফরাস উদ্দিন রিপন নামে এজাহারভুক্ত আরেক আসামীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, মামলার পর থেকে আবদুল হালিম আত্মগোপনে ছিলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাতে উপজেলার মিয়াবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।  আদালতের মাধ্যমে তাকে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হবে।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির কমিটিতে পদ বঞ্চিত এনামুল হকে অনুসারীরা প্রেসক্লাবের সামনে নতুন বিএনপির আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

এস আলম গ্রুপের ‘গাড়িাকান্ড’র কারণে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির কমিটিতে পদ বঞ্চিত এনামুল হকে অনুসারীরা প্রেসক্লাবের সামনে নতুন বিএনপির আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে। মানববন্ধনে যোগ দিতে আসা অধিকাংশই এস আলম গ্রুপের কারখানায় কর্মরত শ্রমিক।
বৃহস্পতিবার (৬ ই ফেব্রুয়ারি) বিকেল তিনটায় মিছিল সহকারে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকে তারা। এসময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন আহবায়ক ইদ্রিস মিয়া ছবি সম্বেলিত প্ল্যাকার্ড বহন করতে দেখা যায় এনামের অনুসারীদের।
এরআগে দুপুর একটায় প্রেসক্লাবের সামনে একদফা জড়ো হবার চেস্টা করে তারা। তবে স্থানীয় বিএনপির পূর্বঘোষিত ফ্যাসিবাদ বিরোধী মিছিলের কারণে তারা বেশি সময় অবস্থান করতে ব্যর্থ হয়। পটিয়া ও কর্ণফুলী উপজেলা থেকে বাসযোগে এনামের অনুসারীরা জামালখান এলাকায় এসে স্থানীয় ছাত্রদল-যুবদল কর্মীদের বাঁধার মুখে পড়ে। প্রেসক্লাবের সামনে ছাত্রলীগ – আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের দাবিতে চলা মিছিলের মুখোমুখি হয় এনামের অনুসারীরা। পরে তারা এলাকা ত্যাগ করে। পুনরায় বেলা তিনটার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে এসে জড়ো হয় তারা। তবে পুলিশের বাধার মুখে পনের মিনিটেই এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয় দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এনামুল হকের অনুসারীরা।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে করা মানববন্ধনে অংশ নিতে আসা কয়েকজন জানান ‘ইলিয়াস কন্ট্রাক্টর’ ও ‘ মাহবু ‘ নামের দুই ব্যক্তি তাদেরকে পাঠিয়েছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দুইজনই এস আলম গ্রুপের ঠিকাদার। তারা এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক সরবরাহ করে থাকেন।
আবু আহমেদ ও বশির উদ্দিন নামের দুই বিক্ষোভকারী জানান, বিএনপি কি নিয়ে মানববন্ধন করেছে তাদের জানা নেই। তবে ইলিয়াস বাসযোগে তাদের শহরে পাঠিয়েছেন। তাদের সাথে কথা বলার সময় পাশ থেকে কয়েকজন লোক এসে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে নিষেধ করেন।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন ঘোষিত আহবায়ক কমিটির আহবায়ক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইদ্রিস মিয়ার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ সম্বলিত প্লেকার্ড বহন করে তারা। সাবেক সিটি মেয়র প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা ‘ এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ‘ সাথে ইদ্রিস মিয়ার সখ্যতার অভিযোগ তোলে বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতারা। তারা অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে নতুন আহবায়ক ইদ্রিস মিয়ার সখ্যতা ছিলো। তিনি মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না।
পুলিশের অনুরোধে তারা সাড়ে তিনটার দিকে প্রেসক্লাব এলাকা ত্যাগ করে চেরাগি পাহাড়ের দিকে মিছিল নিয়ে সরে যান।
৫ই আগস্ট সরকার পতনের পর ‘এস আলম’ গ্রুপের লক্ষাধিক কোটি টাকা পাচারের বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। দক্ষিণ জেলা বিএনপির নেতা এনামুল হক, আবু সুফিয়ান,মামুন মিয়াসহ দলটির নেতাদের সাথে দেশের অর্থ লুটপাটকারী এস আলম গ্রুপের সখ্যতার বিষয়টি দেশজুড়ে আলোচনা সমালোচনার জন্ম দেয়। নতুন কমিটি ঘোষণার পর মানববন্ধনে এস আলম গ্রুপের শ্রমিকদের অংশগ্রহণ করা নিয়ে দক্ষিণ জেলা বিএনপির কোন নেতা কথা বলতে রাজি হন নি। মুঠোফোনে এনামুল হকের সাথে যোগাযোগ করা করা হলে তিনিও সাড়া দেন নি।
গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর দেশের আলোচিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলমের বিলাসবহুল গাড়িকাণ্ডে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি। গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরের কালুরঘাট এলাকার একটি ওয়্যারহাউস থেকে একে একে ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি বের হওয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। আলোচিত-সমালোচিত শিল্প গ্রুপ এস আলমের গাড়িগুলো পার করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে দক্ষিণ জেলা বিএনপির তখনকার তিন নেতার বিরুদ্ধে। তাঁরা হলেন আগের কমিটির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক ও সদস্য মামুন মিয়া। ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ওই তিন নেতাকে দল থেকে শোকজ করা হয়। পরে তাঁদের তিনজনের প্রাথমিক সদস্যপদ স্থগিত করা হয়। অভিযুক্ত এনামুল হকসহ ওই নেতাদের নতুন আহবায়ক কমিটিতে পদে রাখা হয়নি। পদবঞ্চিত এনামুল হকের অনুসারীরা নতুন আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন করতে জড়ো হয় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে।
প্রসঙ্গত, গত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে পাঁচ সদস্যের আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় আলী আব্বাসকে। আংশিক এই কমিটিতে আরও আছেন লিয়াকত হোসেন ও মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা। তাদের দুজনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে।এর মধ্যে আহবায়ক ইদ্রিস মিয়া দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এবং সদস্য সচিব লায়ন হেলাল উদ্দিন আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ছিলেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ