আজঃ বুধবার ১২ মার্চ, ২০২৫

ইন্টারনেটে সুরক্ষা:সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ও ব্যবসায়িক সুরক্ষা কৌশল

সানজিদা ইমরান ঝুমু আইন বিভাগ,প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়

বর্তমানে ডিজিটাল যুগে সিকিউরিটি যেমন একটি আতঙ্কের নাম তেমনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট ব্যবহার করে আসছি।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সময় কাটানো, অনলাইন কেনাকাটা করা, ব্যাংকের লেনদেন থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মের সাথে আমরা ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আমাদের

কোনো না কোনোভাবে বিপদের সম্মুখীন হতে হয় যেমন:ছোট আকারের ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম গুলোতে পেমেন্ট সিস্টেম বা গ্রাহক তথ্য সুরক্ষিত না হলে,অপ্রতিষ্ঠিত ড্রপ শিপিং ব্যবসা, ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট বা ফ্রিল্যান্সারের পক্ষ থেকে প্রতারণা, সোশ্যাল মিডিয়া ভিত্তিক ব্যবসায়িক প্ল্যাটফর্ম গুলোতে অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং,ভুল তথ্য প্রচার বা প্ল্যাটফর্ম বন্ধ হয়ে যাওয়া, স্টার্টআপ ভিত্তিক প্ল্যাটফর্মে যথেষ্ট ফান্ডিং না পাওয়া ইত্যাদি।সাইবার অপরাধের ফলে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের

বিশেষ করে ছোট ও মাঝারি আকারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ভয়াবহ ও আর্থিক পরিণতি ঘটতে পারে। একটি সফল সাইবার আক্রমণের ফলে অর্থ, মেধাসত্ত্ব এবং গ্রাহকের ডাটা হারানোর মতো ঘটনা ঘটতে পারে যা পুনরুদ্ধার করা বেশ ব্যয়বহুল।

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৪,”এর ধারা ২৪ এর উপধারা ১ এ বলা হয়েছে,”কোন ব্যাংক বীম বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হইতে কোন ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করিয়া আইনানুগ কর্তৃত্ব ব্যতিরেকে যদি ই-ট্রানজেকশন করেন,

সরকার বা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সময় সময়, জারিকৃত কোন ই-ট্রানজেকশন কে অবৈধ ঘোষণা করা সত্বেও ই-ট্রানজেকশন করেন, তাহলে তিনি অনধিক এক বছর কারাদণ্ড এবং অনধিক ১০ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে এবং অনধিক ১০ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন”।

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৪ এর ধারা ১৯ এর উপধারা ১ এ”ইচ্ছাকৃতভাবে প্রেরক বা গ্রাহকের অনুমতি ব্যতীত,কোন পণ্য বা সেবা বিপণন এর উদ্দেশ্যে স্পাম উৎপাদন বা বাজারজাত করেন বা করিবার চেষ্টা করেন বা অযাচিত ইলেকট্রনিক মেইল প্রেরণ করেন,তাহলে তিনি অনধিক পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন”।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬ এর ধারা ৬৩ অনুযায়ী,”কোন ব্যক্তি যদি এই আইন বা তদধীন

প্রণীত বিধি বা প্রবিধানের অধীনে কোন ইলেকট্রনিক রেকর্ড,বই, রেজিস্টার,পত্র যোগাযোগ,তথ্য দলিল বা অন্য কোন বিষয়বস্তুতে প্রবেশাধিকার করে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সম্পত্তিকে ব্যতিরেকে কোন ইলেকট্রনিক রেকর্ড,বই,রেজিস্ট্রার, সেনসিটিভ ডকুমেন্ট অন্য কোন ব্যক্তির কাছে প্রবেশ করে তাহলে তিনি অনধিক দুই বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত বা অনধিক ২ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

র‍্যানসমওয়্যার আক্রমণ এবং ডেটা লঙ্ঘন দিন দিন বাড়ছে, যা ব্যবসায়িক নেতার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। এসব হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, ব্যবসায়ীদের অবশ্যই সক্রিয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এই ঘটনাগুলো সংবেদনশীল তথ্যের ক্ষতি ঘটায় এবং প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি নষ্ট করে। কার্যকরভাবে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে, কোম্পানিগুলোর একটি সামগ্রিক নিরাপত্তা কৌশল গ্রহণ করা প্রয়োজন, যার মধ্যে রয়েছে হুমকি সনাক্তকরণ এবং প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থা।

এটি অপ্রত্যাশিত প্রবেশ প্রতিরোধের জন্য সিস্টেমগুলোর যথাযথ কনফিগারেশন এবং ডেটা লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে একটি সুসংহত প্রতিক্রিয়া পরিকল্পনা নিশ্চিত করা জড়িত। ট্রাস্ট তৈরি এবং উন্নত সাইবার নিরাপত্তায় বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিরাপত্তা অবস্থান শক্তিশালী করতে পারে।

সাইবার নিরাপত্তার গুরুত্ব শুধু কমপ্লায়েন্সের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; এটি ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা চলমান রূপান্তর এবং উদ্ভাবনকে সহায়তা করে। পাশাপাশি সরকারের ইনফরমেশন সিকিউরিটি ম্যানুয়াল অনুযায়ী যদি সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানগুলো চালানো সম্ভব হয় তাহলে অবশ্যই নিরাপত্তা সূচকে আরো অগ্রসর হবে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ন্যায়বিচার নিশ্চিত ও মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে চট্টগ্রাম সিএমএম আদালতে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স অনুষ্ঠিত।

১০ মার্চ ২০২৫: চট্টগ্রাম চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের উদ্যোগে আদালতের সম্মেলন কক্ষে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। মাননীয় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জনাব কাজী মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জনাব সরকার হাসান শাহরিয়ার, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) জনাব মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) জনাব মোঃ সোয়েব উদ্দীন খান, বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল, মোঃ আবু বকর সিদ্দিক, মোঃ আলমগীর হোসেন, মোহাম্মদ মোস্তফা, এস. এম. আলাউদ্দিন মাহমুদ ও নুসরাত জাহান জিনিয়া।

তাছাড়া উপ-পুলিশ কমিশিনার (প্রসিকিউশন) জনাব হুমায়ুন কবির, উপ-পুলিশ কমিশিনার (উত্তর) জনাব আমীরুল ইসলাম, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের প্রতিনিধি জনাব সাকিব শাহরিয়ার, চমেক পরিচালকের প্রতিনিধি ডাঃ জুনায়েদ আহমেদ, ফরেনসিক মেডিসিনের ডাঃ খালেদ হাসান, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির এড-হক কমিটির আহবায়ক জনাব এ. কে. এম মকবুল কাদের চৌধুরী, এড-হক কমিটির সদস্য জনাব মুহাম্মদ শামসুল আলম এবং বিজ্ঞ মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর জনাব মোঃ মফিজুল হক ভূইয়া।

কনফারেন্সে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সিআইডি) জনাব সাইকুল আহমেদ, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) জনাব মোঃ মফিজ উদ্দিন, টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার জনাব নিত্যানন্দ দাশ, পুলিশের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা, সিনিয়র জেল সুপার, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক, চট্টগ্রাম মহানগরীর ১৬টি থানার অফিসার ইনচার্জ, মহানগর গোয়েন্দা শাখার পুলিশ কর্মকর্তাবৃন্দ ও প্রবেশন কর্মকর্তাসহ অন্যান্য অংশীজন উপস্থিত ছিলেন।

কনফারেন্সের শুরুতে মাননীয় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জনাব কাজী মিজানুর রহমান বিগত সভার সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের অগ্রগতি তুলে ধরে বিচারাধীন মামলাসমূহের বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালনের জন্য বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জদের দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। আদালতে আসা-যাওয়ার পথে পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েনের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।

মাননীয় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটনের সকল থানার অফিসার ইনচার্জদের দক্ষতার সাথে তদন্তকাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করার প্রতি সচেতন হতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি মামলার সাক্ষী উপস্থাপন নিশ্চিত করতে এবং সাক্ষীদের নিরাপত্তা বিধানে সংশ্লিষ্ট সকলকে কার্যকর ভূমিকা পালনের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেন। চাহিদার প্রেক্ষিতে পূর্বের চেয়ে দ্রুত মেডিকেল সনদ প্রদানের বিষয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রতিনিধি ডাক্তার জুনায়েদ আহমেদের মাধ্যমে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস প্রদান করেন।

আইনজীবী সমিতির এড-হক কমিটির আহবায়ক বিজ্ঞ আইনজীবী জনাব এ. কে. এম মকবুল কাদের চৌধুরী আদালত এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিতের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন এবং আদালত আসা-যাওয়ার পথে ভ্রাম্যমাণ দোকান যাতে বসতে না পারে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করেন।

বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ আলমগীর হোসেন তদন্তকার্যে আরো সচেতন হওয়ার উপর গুরুত্বারোপ করেন। বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ আবু বকর সিদ্দিক চট্টগ্রাম মহানগরীতে চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধের ক্ষেত্রে আইন-শৃংখলা বিঘ্নকারী অপরাধ আইনের যথাযথ প্রয়োগের উপর গুরুত্বারোপ করেন।

উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) জনাব আমীরুল ইসলাম এবং পুলিশ প্রসিকিউশনের উপ-পুলিশ কমিশনার জনাব হুমায়ুন কবির নিয়মিত পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স আয়োজনের উপর গুরুত্বারোপ করেন। বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জনাব সরকার হাসান শাহারিয়ার তদন্তকাজ দ্রুততর ও মানসম্মত করার গুরুত্বারোপ করেন।

মাননীয় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সমাপনী বক্তব্যে বলেন, ফৌজদারী বিচার ব্যবস্থায় বিচার প্রশাসন, নির্বাহী প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগ একে অপরের পরিপূরক। মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থা বৃদ্ধি ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্তরিকতা ও সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগকে একযোগে ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধ্বে উঠে বিচারপ্রার্থী মানুষের কল্যাণে নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে হবে। কনফারেন্সে আগত সংশ্লিষ্ট সকলের মধ্যে পারষ্পারিক তথ্য বিনিময় ও আলোচনার মাধ্যমে বিদ্যমান সমস্যাসমূহ সমাধান করলে কাজের প্রকৃত মূল্যায়ন হয় এবং পারষ্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি পায়। সামনের দিনগুলোতে সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর পারষ্পরিক সমন্বয়ের মাধ্যমে ফৌজদারী বিচার ব্যবস্থায় আরো গতিশীলতা আসবে মর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করে আগত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে তিনি কনফারেন্সের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

ঠাকুরগাঁওয়ে এতিম শিশুদের মাঝেঈদ উপহার বিতরণ 

সুবিধা বঞ্চিত ও এতিম শিশুদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার লক্ষ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করেছে আইএফআইসি ব্যাংক ঠাকুরগাঁও শাখা। 

মঙ্গলবার দুপুরে পৌর শহরের নিশ্চিন্তপুর এলাকায় দারুল উলুম ফয়জে আম কওমী মাদ্রাসায় আই এফ আই সি ব্যাংকের আয়োজনে ৫০ জন মাদ্রাসার এতিম ও দুস্থ ছাত্রদের মাঝে এই ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আই এফ আইসি ব্যাংকের ঠাকুরগাঁও শাখার ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও মাদ্রাসার সভাপতি মোদাচ্ছের হোসেন, জেলা বিএনপির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক শরিফুল ইসলাম শরীফ, প্রতিষ্ঠানটি সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোহাম্মদ ইয়াসিন আলীসহ অন্যান্যরা।

ব্যাংকের ম্যানেজার জানান দেশ ব্যাপী সকল জেলা সমূহে পবিত্র রমজান মাস ব্যাপী এই কর্মসূচী পালন করছে আইএফআইসি ব্যাংক। সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সারা বছর বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে তারা।

সেখানে মাদ্রাসার শিশুরা বলেন এবার তারা প্রথমবারের মতো এরকম একটি ভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঈদ উপহার পেলেন যেটা তারা সব সময় মনে রাখবেন। 

সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে অতিথিরা শিশুদের হাতে উপহার তুলে দেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ