আজঃ শুক্রবার ১১ জুলাই, ২০২৫

মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা সেবায় ভোগান্তি বন্ধ ও মানউন্নয়নের দাবিতে মানব বন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

চট্টগ্রামে দ্রুত পূর্ণাঙ্গ বার্ন হাসপাতাল নির্মাণ, ডায়গুনস্টিক টেস্টে কমিশন বানিজ্য বন্ধ,করুন

চীন সরকারের অনুদানে দেশের শিল্প ও বানিজ্য নগরী চট্টগ্রামে পুর্নাঙ্গ বার্ন হাসপাতাল দ্রুত নির্মান ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা সেবায় ওষুধ, ডায়াগনষ্টিক টেস্টে কমিশন বানিজ্য বন্ধ ও রোগীদের ভোগান্তি নিরসনে সেবান মানউন্নয়নে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছেন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব

বাংলাদেশ(চট্টগ্রাম) ও যুব ক্যাব চট্টগ্রাম। ০৪ ফেব্রুয়ারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চত্বরে ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইনের সভাপতিত্বে ও ক্যাব যুব গ্রুপ আবু হানিফ নোমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব মহানগরের যুগ্ন সম্পাদক সেলিম জাহাঙ্গীর, ক্যাব চান্দগাও থানা সভাপতি মোহাম্মদ জানে আলম, সদরঘাট থানা সভাপতি মোহাম্মদ শাহীন চৌধুরী, চকবাজার থানা সভাপতি আবদুল আলীম, ক্যাব যুব গ্রুপের রাসেল উদ্দীন, সিদরাতুল মুনতাহা, রায়হান উদ্দীন, নাফিসা নবী, রাইসুল ইসলাম, এমদাদুল ইসলাম, ফয়েজ, ক্যাব মহানগরের সাজ্জাদ উদ্দীন, এডাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমন্বয়কারী মোহাম্মদ ফোরকান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ৫ম বর্ষের সাকিব হোসেন, আবরার আল
ফয়সাল সিয়াম, ফজলে সোবহান সাকিব, অধিকার চট্টগ্রামের ওসমান জাহাঙ্গীর প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

মানববন্ধনে বক্তরা অভিযোগ করে বলেন, বন্দর সুবিধার কারণে গড়ে উঠেছে ইস্পাত কারখানা, সিমেন্ট, জাহাজ ভাঙা শিল্প, পোশাক কারখানা, রাসায়নিক কারখানা, জুতা কারখানা, কনটেইনার ডিপোসহ আমদানি, রপ্তানি ও ট্রেডিং ব্যবসার বহুমাত্রিক হালকা ও ভারী শিল্প কারখানা এবং প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এছাড়াও শুধুমাত্র চট্টগ্রাম জেলায় প্রায় কোটি মানুষের বসবাস হলেও দেড় দশকেও চট্টগ্রামে পূনাঙ্গ বার্ন হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা হয় নাই। যার কারণে অগ্নি ও বিস্ফোরণজনিত দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসার কোন সুযোগ-সুবিধা চট্টগ্রামে নাই। আগুনে পোড়া, গরম পানিতে ঝলসানো ও বৈদ্যুতিক শকে দগ্ধ রোগী প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য মাত্র ২৬টি বেড আছে। যেখানে মাসে গড়ে ৯০০ থেকে ১০০০ রোগীকে সেবা
দেওয়া হচ্ছে। যা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই অপতুল। চমেক এদাঞ্চলের ৫ কোটির অধিক মানুষের একমাত্র রেফারেন্স/টার্সিয়ারি হাসপাতাল হলেও আগুনে পুড়ে যাওয়া বেশিরভাগ রোগীকে ঢাকায় বার্ন ইউনিটসহ অন্যান্য হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়।

বক্তাগন অভিযোগ করে বলেন, চমেক ক্যাম্পাসে ১৫০ শয্যার স্বতন্ত্র বার্ন হাসপাতাল নির্মাণের কাজ শুরু হলেও হাসপাতাল নির্মানে জায়গা নিয়ে জটিলতা ও নানা কারণে চট্টগ্রামে স্বতন্ত্র একটি বার্ন হাসপাতালটির নির্মান কাজ পুরোদমে শুরু করতে পারে নি। চমেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও পরিবেশগত প্রভাব পর্যালোচনা (ইআইএ) ছাড়াই প্রকল্পের কাজ শুরু করা নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনার মুখে নির্মান কাজ স্থবির হলে চট্টগ্রামবাসীর স্বার্থ ক্ষুন্ন হবে। দাতা সংস্থাও এই প্রকল্প থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। তাই যে কোন অজুহাতে চট্টগ্রামে পূর্নাঙ্গ বার্ন হাসপাতাল নির্মানে জটিলতা পরিহার করে দ্রুত হাসপাতাল নির্মানের দাবি জানান।

এর পর ক্যাব নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীনের কাছে ২১ দফা দাবিতে স্মারকলিপি পেশ করেন। দাবিগুলোর মধ্যে আছে; হাসপাতালে সার্বক্ষণিক ভাবে তথ্যকেন্দ্র চালুর পাশাপাশি হাসপাতালের প্রতিটি গেইটে ম্যাপ/মানচিত্র স্থাপন করা, রোগীদের পরিবহনে ব্যবহৃত ট্রলি/হুইল চেয়ারের জন্য আয়া/ওয়ার্ড বয়দের টাকার পরিমাণ নির্দিষ্ট করা, হাসপাতালে আসা রোগী ও স্বজনসহ লোকজনের জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা করা, ওয়ার্ডগুলোতে টয়লেটের সংখ্যা বাড়ানো, টয়লেট গুলো মেরামতের পাশাপাশি নিয়মিত পরিষ্কার করা, ফ্লোর/ওয়ার্ড নিয়মিত পরিষ্কার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আরো শক্তিশালী ও তদারকি জোরদার কর, লিফটগুলোর ক্যাপাসিটি বাড়ানো, চিকিৎসক/নার্স/স্টাফদের জন্য
পৃথক লিফট স্থাপন করা, রোগীদের জন্য শয্যা বাড়ানো, প্রয়োজনে পোর্টেবল বেড়ের ব্যবস্থা করা, হাসপাতালকে দালাল মুক্ত করা, আয়া ও ওয়ার্ডবয়দের চাকরী

স্থায়ীকরণ করা ও তাদের পরিচয় পত্র নিশ্চিত করা, বেশি টাকা দিয়ে বাইরে টেস্ট করানো বন্ধ করা, MRI/CT scan, Echocardiography এর মতো বড় বড় টেস্টগুলোতে সিরিয়াল পাওয়া সহজ করা, দৈনিক টেস্ট এর পরিমাণ বৃদ্ধি করা, এর জন্য পর্যাপ্ত মেশিন ও রুম ব্যবস্থা করা, মেডিকেল কলেজ এলাকার হাসপাতালের ফার্মেসীগুলোতে ওষুধ প্রশাসনের তদারকি বাড়ানো ও নায্য মূল্যের ফার্মেসীর পরিসর বাড়ানো, বিকেলের পর ওয়ার্ডগুলোতে পর্যাপ্ত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক/স্টাফ এর সার্বক্ষণিক নিশ্চিত করা, হাসপাতালে সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারের লক্ষ্যে পর্যাপ্ত সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ করা, পরিচালনা কর্তৃপক্ষের নিয়মিত ও সুষ্ঠু তদারকি করা, দর্শনার্থীদের সময় নির্দিষ্ট করা, যত্রতত্র

ময়লা আবর্জনা ফেলা রোধ করা, হাসপাতাল ও এর চারদিকের এলাকায় মশক নিধন কর্মসূচি জোরদার করা, সেবপেতে ভোগান্তি হলে প্রতিকারের জন্য অভিযোগ জানানোর জন্য হটলাইন/হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার চালু করা, দিনের বেলায়ও মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভদের(এমআর) কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণ করা, আইসিইউর শয্যা বৃদ্ধি অন্যতম।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় শনাক্ত ৩ জন

চট্টগ্রাম মহানগরে বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। একদিনের ব্যবধানে বেড়েছে করোনা পরীক্ষাও। ২৪ ঘণ্টায় ১৩৬টি নমুনা পরীক্ষা করে ৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭৮ জনে। রোববার দুপুরে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত করোনা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, চট্টগ্রাম জেলার ১৫টি ল্যাবের ৯টিতে ১৩৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে শেভরণে ১৬টি নমুনা পরীক্ষায় ২ জন, এপিক হেলথ কেয়ারে ৪৩টি নমুনা পরীক্ষায় ১ জনের করোনা শনাক্ত হয়। আক্রান্ত ৩ জনের মধ্যে ১ জন উপজেলা এবং ২ জন নগরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম জানান, করোনা মোকাবিলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি। নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার ও পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার মধ্য দিয়ে সংক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে-ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, সমাজের প্রতিটি সদস্য যদি ধর্ম চর্চা ও ধর্ম অনুশীলনে মনোযোগী হয় তাহলে অপরাধ প্রবণতা হ্রাস পাবে। এছাড়া ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে বলে তিনি উল্লেখ করেন। উপদেষ্টা শুক্রবার চট্টগ্রামের হাটহাজারী, রাউজান ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় ১ টি মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও ২ টি মসজিদ উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।

এ তিনটি মসজিদ নির্মাণে প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইসলামিক ফাউন্ডেশন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে সারা দেশে ৫৬৪ টি মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করছে। এ মসজিদগুলো সে প্রকল্পের আওতায় নির্মিত হয়েছে।
উপদেষ্টা রাউজানের মডেল মসজিদ উদ্বোধন করেন ও মসজিদে জুমার বয়ান করেন। উদ্বোধনী বয়ানে উপদেষ্টা বলেন, সরকার ১৩ কোটি টাকা ব্যয় করে এ মসজিদ নির্মাণ করে দিয়েছে। এখন মসজিদকে আবাদ রাখার দায়িত্ব এলাকাবাসীর। মসজিদভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করে সমাজের সকলকে নিয়মিত মসজিদমূখী হতে হবে।

মসজিদকে সচল রাখতে হবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে আদায় করতে হবে। কেননা নামাজ সকলকে সকল প্রকার খারাপ কাজ থেকে মুক্ত রেখে মানুষের মধ্যে নৈতিকতাবোধ জাগ্রত করে, মূল্যবোধ সমুন্নত রাখে।
উপদেষ্টা বলেন, সরকারের সঠিক পদক্ষেপের কারনে চলতি বছর হজ্জ ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। দেশের বিমানবন্দরে কোন হাজী যেমন হয়রানির সম্মুখিন হননি তেমনি সৌদি আরবে গিয়েও কেউ বিড়ম্বনার শিকার হয়নি। কেউ হারিয়ে যায়নি বা বাংলাদেশী কোন হাজী মারা যাননি। এছাড়া এবার স্বল্পমূলে কাবার কাছাকাছি স্থানে হাজীদের জন্য ঘর ভাড়া নেওয়া হয়েছে। ফলে আমাদের খরচ কিছুটা কম হয়েছে এবং কিছু টাকা জমা রয়েছে। সকল হাজী দেশে আসা শেষ হলে জমাকৃত টাকা ফেরত দেওয়া হবে। তিনি বলেন, টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি।

পরে উপদেষ্টা এখানে জুমার নামাজ আদায় করেন। প্রথম দিনে মসজিদে খুতবা দেন ও জুমার নামাজে ইমামতি করেন হাটহাজারী বড় মাদ্রাসার প্রধান মুফতি মো. জসীম উদ্দিন। নামাজ শেষে বিপুল সংখ্যক মুসল্লির উপস্থিতিতে দেশ ও জাতির কল্যাণ এবং দৃষ্টিনন্দন এ মসজিদ নির্মাণ করে দেওয়ায় বর্তমান সরকারের জন্য দোয়া করা হয়। অনুষ্ঠানে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু: আ: আউয়াল হাওলাদার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ: ছালাম খান ও প্রকল্প পরিচালক মো: শহীদুল আলম বব্কব্য রাখেন।

তিনতলা বিশিষ্ট এ মসজিদ কমপ্লেক্সে একসাথে ১ হাজার ২০০ মানুষের নামাজের ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া মুর্দা গোসল দেওয়ার জায়গা, কার পার্কিং, ইমাম মুয়াজ্জিন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, এতিমখানা, ইসলামিক বই প্রদর্শণ ও বিক্রয় কেন্দ্র, ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর অফিস, কিচেন ও ডাইনিং সুবিধা, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, গণশিক্ষা ব্যব¯’া, হজ্জ বুকিং এর ব্যবস্থা, ইসলামিক লাইব্রেরি, ইমাম শিক্ষক ও মুয়াজ্জিন এর থাকার কক্ষ, গেস্ট রুম ও কনফারেন্স রুম, অটিজম কর্ণার প্রভৃতি সুবিধা রয়েছে। এছাড়া এখানে মহিলাদের জন্য পৃথক নামাজের সুবিধাও রাখা হয়েছে।

সকালে উপদেষ্টা হাটহাজারী পৌরসভা এলাকার ফটিকা কডিয়ার দীঘির পাড় এলাকায় হাটহাজারী উপজেলার মডেল মসজিদ নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন ও মোনাজাতে অংশ নেন। এ অনুষ্ঠানে মুনাজাত পরিচালনা করেন হাটহাজারী মাদ্রাসার শায়খুল হাদীস আল্লামা শেখ আহমদ। উপস্থিত ছিলেন হাটহাজারী মাদ্রাসার প্রধান পরিচালক মাওলানা খলিল আহমদ কাসেমী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু: আ: আউয়াল হাওলাদার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক জনাব আ: ছালাম খান ও প্রকল্প পরিচালক মো: শহীদুল আলম প্রমূখ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ