আজঃ বৃহস্পতিবার ১৫ মে, ২০২৫

মাতারবাড়ি দেশিয় অর্থনীতির গেম চেঞ্জার।

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম বন্দরে ৩৬৩ জন নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বন্দর: চেয়ারম্যান

ছবি-১
চট্টগ্রাম ব্যুরো: বিজনেস সামিটে নতুন বিনিয়োগ আসায় চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক)’র চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান। চবক চেয়ারম্যান বলেন, দেশের প্রবৃদ্ধির মূল চালিকা শক্তি চট্টগ্রাম বন্দর। দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্টের কারণে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ১৩৮তম বন্দর দিবস উপলক্ষে শহীদ মো. ফজলুর রহমান মুন্সী মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে চবক সদস্যসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম বন্দরের গতি বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতিযোগী বিশ্বে টিকতে হলে বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। পাঁচ বছর পর ৫ মিলিয়ন টিইইউস কনটেইনারে হ্যান্ডলিং করতে হবে। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরে টার্মিনাল ও বে-টার্মিনাল নির্মাণে চুক্তি হয়েছে। এ মাস দেশ ও বন্দরের জন্য সৌভাগ্যের। ২০২৯ সালে মাতারবাড়ি সমুদ্র্রবন্দর অপারেশনে চলে যাবে।
এ সময় চবক চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের তরুণ প্রজন্ম বড় সম্ভাবনা। তাদের কর্মসংস্থান করতে হবে। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার হবে সিঙ্গাপুর। বিনিয়োগকারী প্রস্তুত। নিরাপত্তা, আস্থা, সুন্দর পরিবেশ চায় তারা। মেরিটাইম ও পোর্ট সিকিউরিটি নিয়ে নিশ্চিন্ত হতে চায়।
বন্দর ও কাস্টমসের সমন্বয়ে সুফল পাওয়ার কথা জানিয়ে এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, বন্দর ও কাস্টমসকে একসঙ্গে কাজ করতে হয়। এর সুফল দেখতে পাচ্ছেন। নিলামে গতি এসেছে। বন্দরে ইউএস এইডের অর্থায়নে রেফার কনটেইনার ইয়ার্ড ও কোল্ড স্টোরেজ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
অটোমেশনের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ই-টিকিটিং চালু করায় সব সিস্টেমে চলে আসছে। মেরিটাইম সিঙ্গেল উইন্ডো চালু করছি। এতে বহির্বিশ্বে ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। পেমেন্ট ডিজিটাল হয়ে যাবে। ডিজিটালাইজেশন ও ডি-কার্বোনাইজেশনের বিকল্প নেই। জুনের মধ্যে বন্দরের পুরো কার্যক্রম অটোমেশন করে ফেলব। গ্রিন মেরিটাইম করিডোর হবে চট্টগ্রাম বন্দর। মাতারবাড়ি, বে-টার্মিনাল, লালদিয়া হবে গ্রিন পোর্ট। এ টার্মিনালগুলো চালু হলে নতুন শিপিং রুট খুলে যাবে।
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে চেয়ারম্যান বলেন, বে-টার্মিনাল হলে টানেলের ব্যবহার বেড়ে যাবে। ৬৬৩ জনকে পদোন্নতি এবং ৩৬৩ জন নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি বন্দর যাতে ব্যবহারবান্ধব হয়। ১৬ মিটার ড্রাফট মেইনটেইনের উপযোগী দুইটি ড্রেজার কিনবে বন্দর।‘বে-টার্মিনালের কন্টেইনার টার্মিনাল-১ এবং কন্টেইনার টার্মিনাল-২ নির্মাণের জন্য পিপিপি অংশীদার পিএসএ সিঙ্গাপুর এবং ডিপি ওয়ার্ল্ডের সাথে চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গত ২০ এপ্রিল বে-টার্মিনালের ডিপিপি একনেকে অনুমোদিত হয়েছে। এছাড়া, গতকাল বে-টার্মিনালের চ্যানেলে ব্রেক ওয়াটার নির্মাণের লক্ষ্যে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল প্রকল্প আগামী ২০২৯-২০৩০ সালের মধ্যে সমাপ্ত করা সম্ভব হবে।
মাতারবাড়িকে দেশিয় অর্থনীতির গেম চেঞ্জার উল্লেখ করে বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, দেশের অর্থনীতির গেম চেঞ্জার খ্যাত মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর প্রকল্পটির প্যাকেজ-১ ( ২টি জেটি নির্মাণ) এর জন্য জাপানিজ প্রতিষ্ঠান পেন্টা ওশান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও টোয়া কর্পোরেশনের সাথে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চুক্তি স্বাক্ষর গত ২২ এপ্রিল সম্পন্ন হয়েছে। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর ২০২৯ সাল নাগাদ অপারেশনে আসবে বলে আশা করা যায়। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরকে রিজিওনাল ট্রান্সশিপমেন্ট হাব হিসাবে রূপ দেয়ার লক্ষ্যে বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসাবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে।
মাতারবাড়ি প্রকল্প নিয়ে চেয়ারম্যান এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প হিসাবে জাইকার সহযোগিতায় বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পটির ২য় সংশোধিত ডিপিপি গত বছরের ৭ অক্টোবর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। প্রকল্পের অধীনে বিভিন্ন প্যাকেজের আওতায় সিভিল, ড্রেজিং, কার্গো হ্যান্ডলিং যন্ত্রপাতি এবং জাহাজসমূহ ক্রয় কার্যক্রম প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। কার্গো হ্যান্ডলিং যন্ত্রপাতি ক্রয় চুক্তি ইতোমধ্যে সম্পাদিত হয়েছে। সিভিল ও ড্রেজিং কার্যক্রমের চুক্তি অতি শিগগিরই সম্পাদিত হবে এবং নির্মাণ কার্যক্রম অতিদ্রুত শুরু করা হবে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

সরকার প্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রাম আসছেন ড. ইউনূস।

অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথমবার চট্টগ্রামে আসছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার তিনি নিজ জন্মভূমিতে যাবেন। প্রধান উপদেষ্টা সেখানে দিনব্যাপী বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন।

জানা গেছে, মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম সফরে গিয়ে সেখানে নির্ধারিত বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে প্রধান অতিথি হিসাবে যোগদান করবেন তিনি।পাশাপাশি তার পৈতৃক বাড়ি হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামও পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা।

এছাড়া প্রধান উপদেষ্টা চট্টগ্রামে পৌঁছার পর বন্দর পরিদর্শন করবেন এবং বন্দরের অভ্যন্তরে এনসিটি-৫ প্রাঙ্গণে একটি সভায় অংশ নেবেন। এরপর তিনি বন্দর ও জাহাজ চলাচল খাতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি ও বাণিজ্য সংস্থার নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।

সেখান থেকে যাবেন চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে। সেখানে কর্ণফুলী নদীর ওপর কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উন্মোচন করবেন প্রধান উপদেষ্টা। যা চট্টগ্রামের বোয়ালখালী ও পটিয়া উপজেলার একটি অংশসহ কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ তীরের বিশাল জনগোষ্ঠীর বহুল প্রতীক্ষিত সেতু।

চমেক হাসপাতাল আরও ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল তৈরি করতে প্রস্তুত।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও এর সেবা কার্যক্রম চালু হয় ১৯৬০ সালে। এ হাসপাতালের আসন সংখ্যার দ্বিগুণ রোগীর কারণে মেজেতে চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা যায় সব সময়। একদিকে রোগীর চাপ অন্যদিকে ডাক্তার ও নার্স সংকট। এসব বিষয় বিবেচনা করে নতুন করে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট্য ’চমেক -২ হাসপাতাল করার প্রস্তাবনা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালে ৫০০ শয্যা, ১৯৯৬ সালে ৭৫০ শয্যা, ২০০১ সালে ১ হাজার ১০ শয্যা, ২০১৩ সালে ১৩১৩ শয্যা এবং সর্বশেষ ২০২২ সালে এ হাসপাতালকে ২২০০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। মাত্র ৫০০ শয্যার অবকাঠামোতে নির্মিত এ (চমেক) হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা দফায় দফায় বাড়ানো হলেও বাড়েনি জনবল। বর্তমানে হাসপাতালের বর্হিবিভাগে (আউটডোরে) প্রতিদিন আড়াই হাজার থেকে ৩ হাজার রোগী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ ন। আর প্রতিনিয়ত প্রায় ৩ হাজার রোগী ভর্তি থাকছে গরিবের হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত এই হাসপাতালের আন্তঃবিভাগে (ইনডোরে)।

চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালে বর্তমান নার্স সংখ্যা ১ হাজার ১৯৭ জন। এছাড়া সরকারি পর্যায়ে হাসপাতালে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারি রয়েছেন ৪১৭ জন। এর মধ্যে ৩য় শ্রেণির ১১০ পদে রয়েছেন ৮৫ জন। আর ৪র্থ শ্রেণির ৫৬৬টি পদে কর্মরত রয়েছেন ৩৩২ জন। হিসেবে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদে আরো প্রায় আড়াইশ পদ শূন্য রয়েছে। অবশ্য আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া ৪র্থ শ্রেণির আরো ১৯৩ জন কর্মচারী রয়েছে হাসপাতালে। চিকিৎসক ও নার্স সংখ্যা মোটামুটি চলনসই হলেও হাসপাতালে কর্মচারি সংকট প্রকট বলে জানান হাসপাতালের বর্তমান পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন, এমপিল, এমপিএইচ।

পরিচালকের দাবি- হাসপাতালে বিশেষ করে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী বেশি প্রয়োজন। কিন্তু এ জায়গাতেই সংকট বেশি। পর্যাপ্ত সংখ্যক কর্মচারী পাওয়া গেলে হাসপাতালের চিকিৎসা সেবায় আরো সন্তোষজনক পরিবর্তন আনা সম্ভব। এর বাইরে প্রশাসনিক কার্যক্রমে সহকারী পরিচালক পদ মর্যাদায় আরো কিছু সংখ্যক জনবল জরুরি জানিয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন।
শয্যা বেড়ে এখন ২২০০ হয়েছে। কিন্তু সে অনুপাতে জনবল বাড়েনি। সেই

পুরনো জনবলেই সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হচ্ছে। এত অপর্যাপ্ত জনবলে বিশাল সংখ্যক রোগী সামলানো আসলেই কঠিন। সীমিত জনবলে সেবা দিতে গিয়ে হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলেরই হিমশিম অবস্থা বলেও মন্তব্য করেন হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন।

এদিকে, কর্মচারি সংকটের পাশপাশি ৪৬টি ওয়ার্ড বিশিষ্ট চমেক হাসপাতালে স্থান সংকটও চরম পর্যায়ে। শয্যা ছাড়িয়ে মেঝে, বারান্দা, করিডোর এমনকি সিঁড়িতেও রাখতে হচ্ছে রোগীকে। জনবল ও স্থানের এমন চরম সংকট নিয়ে এতদঞ্চলের বিশাল সংখ্যক রোগীর চাপ যেন আর নিতে পারছে না হাসপাতালটি। সবমিলিয়ে গরিবের এ হাসপাতালটি রোগীর ভারে বিপযস্ত বলা চলে। এমন পরিস্থিতিতেও এ হাসপাতালে তুলনামূলক কম খরচে বিশেষায়িত চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন গরীব–অসহায় রোগীরা। বিশেষ করে বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের চড়া ফি বহনে অক্ষম অসহায় রোগী মাত্রই ছুটে যান চমেক হাসপাতালে।

চট্টগ্রাম উত্তর, দক্ষিণ ও নগরে সব মিলিয়ে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। এর অর্ধেক অংশ সেবা গ্রহণ করে থাকেন একমাত্র ভরসার এই চমেক হাসপাতালে। এই হাসপাতালে চিকিৎসার মান ভালো হওয়ায় রোগীর চালপও বেড়েছে দ্বিগুণ। এ অবস্থায় রোগীকে পর্যাপ্ত সেবা প্রদানের দিক বিবেচনা করে চমেক – ২ নামে আরো একটি এক হাজার শয্যার হাসপাতাল করার প্রস্তাবনা দিয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ