আজঃ বুধবার ১৪ মে, ২০২৫

রয়েল পাবলিকেশন কর্তৃক সাহিত্য সম্মাননা ২০২৫ অনুষ্ঠিত।

বিজয় রায়, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধিঃ

মেধা ও মননশীলতা বিকাশে বদ্ধপরিকর বিকাশে বদ্ধপরিকর এই স্লোগানকে ধারণ করে হাঁটিহাঁটি পা পা করে রয়েল পাবলিকেশন এগিয়ে চলেছে। ২মে ২০২৫ রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মিলনায়তনে রয়েল পাবলিকেশন কর্তৃক আয়োজিত সাহিত্য সম্মাননা-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সাহিত্য সম্মাননা অনুষ্ঠানে রয়েল পাবলিকেশন’র প্রকাশক মো. মনিরুল ইসলাম(রয়েল)

এর সভাপতিত্বে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাবেক পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এম কে জাকির হাসান, অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় কার্টুনিস্ট, রম্য সাহিত্যিক ও ‘উন্মাদ’- এর সম্পাদক আহসান হাবীব, বিশিষ্ট শিশুসাহিত্যিক কবি আসলাম সানী, বীজবিস্তার ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. এম এ সোবহান এবং রয়েল পাবলিকেশন’র প্রধান উপদেষ্টা সায়রা সুলতানা অপু। এছাড়াও একঝাঁক দেশবরেণ্য লেখক, কবি ও সাহিত্যিক উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বইমেলা ২০২৫ এ প্রকাশিত বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৬ জন লেখককে সেরা পাণ্ডুলিপি পুরস্কার এবং ২জন প্রচ্ছদ শিল্পীসহ মোট ১৮জনকে সম্মাননা পদক ও সনদ দেওয়া হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

শাস্ত্রীয় সঙ্গীতজ্ঞ ওস্তাদ জাকির হোসেন স্মরণে সঞ্চারী সংগীত নন্দন একাডেমির দিনব্যাপী জমকালো পরিবেশনা।

উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতজ্ঞ ওস্তাদ জাকির হোসেন স্মরণে থিয়েটার ইনস্টিটিউটে বর্নাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। চট্টগ্রাম নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউটে সঞ্চারী সঙ্গীত নন্দন একাডেমির অনুষ্ঠানে সংর্বধ্বেয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত ও বাংলা একাডেমির ফেলোশিপপ্রাপ্ত খ্যাতিমান বংশীবাদক ক্যাপ্টেন( অব:)আজিজুল ইসলাম।

প্রফেসর ড.সুদীপা দত্ত এর সভাপতিত্বে এবং প্রিয়ম কৃষ্ণ দের সঞ্চালনায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন -প্রফেসর সৈয়দা জেরিনা হোসেন,, প্রফেসর ড. মইনুল ইসলাম, সঙ্গীতজ্ঞ অনুরাগী-রিয়াজ ওয়ারেজ,
অধ্যক্ষ সোহেলী পারভীন,সাংবাদিক কিরন শর্মা।

প্রাণবন্ত এ অনুষ্ঠানে বক্তাগণ বলেন – দীর্ঘদিন পর হলেও চট্টগ্রাম নগরীতে একটি শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। সঞ্চারী সংগীত নন্দন একাডেমী শুধু চট্টগ্রামে নয়,সারাদেশে এর স্থান করে নেবে শাস্রীয় সংগীতের চর্চার মধ্য দিয়ে। সংগীত
মানুষের মধ্যে এমন চেতনাবোধ সৃষ্টি করে, যা সবসময়
সুস্থ ধারার সমাজ গঠনের জন্য ভূমিকা পালন করে।
প্রকৃত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অন্যের জন্য অকল্যাণকর
কিছু করেনা। তার খেয়ালি মন সবসময় ভালোই চিন্তা করে।


দিনব্যাপী অনুষ্ঠান শুরু হয় সঞ্চারী সংগীত নন্দন একাডেমি’র শিক্ষার্থীদের একক ও সমবেত পরিবেশনা দিয়ে। একাডেমি’র ৩য় বার্ষিক সম্মিলনে শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় ছিলো পুরিয়া ধানেশ্রী রাগে খেয়াল, একাডেমি’র প্রশিক্ষক শিল্পী সৈকত দত্ত কথা ও সুরে একটি রাগপ্রধান গান, যোগ রাগে খেয়াল ও তারানা। অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন- সম্মিলন উদযাপন পরিষদের আহবায়ক আশীষ কুমার চৌধুরী, একাডেমি’র উপদেষ্টার মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কুমার বিশ্বাস, অ্যাডভোকেট কানুরাম শর্মা, পৃথ্বীরাজ নন্দী, অ্যাডভোকেট শুভাশিস শর্মা।

জব্বারের বলীখেলায় চ্যাম্পিয়ন আবারও বাঘা শরীফ।

ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলীখেলার ১১৬ তম আসরের চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন আবারো কুমিল্লার বাঘা শরীফ। শুক্রবার বিকেলে এবারও তিনি কুমিল্লা সদরের রাশেদ বলীকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হন। এদিকে চলতি আসরে অংশ নিয়েছেন ১২০ জন বলী।নগরের লালদীঘি মাঠের অস্থায়ী মঞ্চে এ প্রতিযোগিতার মূল পর্ব শুরু হয় বিকেল ৪টায়। দেখা গেছে, বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে এবারও ফাইনালে মুখোমুখি হন বাঘা শরীফ ও রাশেদ বলী।

এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী আয়োজনে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ। প্রধান অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।এর আগে বলীখেলা দেখতে দুপুর থেকে নানা বয়সী দর্শনার্থী ভিড় করেছেন লালদীঘি প্রাঙ্গণে। এ বলীখেলাকে ঘিরে বৃহস্পতিবার থেকে জমে উঠেছে তিন দিনের বৈশাখী মেলা। চারিদিকে উৎসবের আমেজ।

বৈশাখের তপ্ত রোদ উপেক্ষা করে বলীখেলা দেখতে দুপুর থেকে নগরের লালদীঘি ময়দান ছিল উপচেপড়া দর্শকের ভিড়। ঐতিহ্যবাহী এ বলীখেলা দেখতে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে এসেছেন হাজারো মানুষ। ঢোলের তালে তালে দর্শকদের উচ্ছ্বাসে মুখর ছিল পুরো মাঠ।
জব্বারের বলীখেলা ও মেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক, আব্দুল জব্বার সওদাগরের নাতি শওকত আনোয়ার বাদল জানান, বলীখেলার ১১৬তম আসরে এবার রেজিস্ট্রেশন করেছেন ১৪৭ জন বলী। এতে জাতীয় পর্যায়ের বলীরাও এবার অংশ নিয়েছেন।

এদিকে, আবদুল জব্বারের বলীখেলা ঘিরে নগরের লালদীঘি মাঠ ও এর আশপাশজুড়ে বসেছে তিন দিনব্যাপী ঐতিহ্যবাহী বৈশাখী মেলা। সিনেমা প্যালেস থেকে লালদীঘি মোড় হয়ে শাহ আমানত মাজার গেট। অন্যদিকে আন্দরকিল্লা এলাকা থেকে কোতোয়ালী মোড় পর্যন্ত বসেছে এ মেলার দোকানপাট। মেলা থেকে ঘুরে ঘুরে পছন্দ মতো প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনছেন নারী-পুরুষ, শিশু সবাই।

১৯০৯ সালে চট্টগ্রামের বদরপাতি এলাকার ধনাঢ্য ব্যবসায়ী আবদুল জব্বার সওদাগর এই বলীখেলার সূচনা করেন। তার মৃত্যুর পর এটি জব্বারের বলীখেলা নামে পরিচিতি লাভ করে। ১৯০৯ সাল থেকে চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে প্রতি বছরের ১২ বৈশাখ অনুষ্ঠিত হয় এই জব্বারের বলীখেলা।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ