আজঃ রবিবার ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

দেশবাসীকে পবিত্র ঈদ-উল আযহার শুভেচ্ছা জানালেন মোঃ হুমায়ুন কবির খান

কালিয়াকৈর সংবাদদাতা:

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

পবিত্র ঈদ-উল আযহার পুণ্যময় মুহূর্তে দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রমবিষয়ক সহ-সম্পাদক, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং গাজীপুর-১ আসনের জননন্দিত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মোঃ হুমায়ুন কবির খান। ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত এই ঈদ মুসলিম উম্মাহর জন্য এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে এবং প্রতি বছরই এটি ভ্রাতৃত্ব, সহমর্মিতা ও আত্মত্যাগের এক অনন্য বার্তা নিয়ে আসে। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি – পবিত্র ঈদ-উল আযহা সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ ও শান্তির বার্তা।

ত্যাগের মহিমা ও আত্মশুদ্ধির অঙ্গীকার
এক বিস্তারিত শুভেচ্ছা বার্তায় মোঃ হুমায়ুন কবির খান বলেন, “পবিত্র ঈদুল আযহা শুধুমাত্র পশু কোরবানির উৎসব নয়, এটি আত্মশুদ্ধি ও ত্যাগের মহৎ আদর্শের প্রতীক। এই দিনে আমরা মুসলিমরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় পশু কোরবানির মাধ্যমে নিজেদের ভেতরের পশুত্ব, কুপ্রবৃত্তি ও সকল কালিমা দূর করার অঙ্গীকার করি। ইব্রাহিম (আ.)-এর মহান আত্মত্যাগের দৃষ্টান্ত আমাদেরকে শিক্ষা দেয়, যেকোনো ত্যাগ স্বীকারের মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য ও মানবজাতির কল্যাণে নিজেদের উৎসর্গ করাই প্রকৃত ঈদ।”

পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও মানবিকতার গুরুত্ব
তিনি আরও বলেন, “ঈদুল আযহা আমাদেরকে শেখায় পারস্পরিক সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি এবং ভালোবাসার গুরুত্ব। সমাজের দরিদ্র ও বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো, তাদের মুখে হাসি ফোটানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। এই দিনে আমরা যেন সমাজের সুবিধা বঞ্চিতদের কথা ভুলে না যাই, যারা ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত। তাদের প্রতি আমাদের সহানুভূতি ও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া উচিত, যাতে তারাও এই আনন্দময় উৎসবে শামিল হতে পারে।”

গাজীপুর-১ আসনের জনগণের প্রতি বিশেষ বার্তা
গাজীপুর-১ আসনের জনগণের উদ্দেশে মোঃ হুমায়ুন কবির খান বলেন, “আমার নির্বাচনী এলাকার প্রিয় জনগণসহ দেশের সকল নাগরিককে আমি পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আপনারা সবাই যেন এই আনন্দের দিনে নিজেদের পরিবার-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে একত্রিত হয়ে ঈদের খুশি উপভোগ করতে পারেন। আমাদের সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠায় সকলের সহযোগিতা অপরিহার্য। আমি বিশ্বাস করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা একটি উন্নত ও মানবিক সমাজ গঠন করতে পারব।”

চলমান পরিস্থিতি ও আশার বার্তা
তিনি দেশের চলমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও পরোক্ষভাবে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “বর্তমানে দেশের সাধারণ মানুষ বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে ঈদের আনন্দ যেন তাদের মনে নতুন করে আশা ও উদ্দীপনা যোগায়, সেই কামনাই করছি। আসুন, আমরা সকলে মিলেমিশে ভেদাভেদ ভুলে দেশের শান্তি ও অগ্রগতির জন্য কাজ করি।”

পরিবহন শ্রমিকদের প্রতি বিশেষ প্রার্থনা
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি পরিবহন শ্রমিকদের প্রতিও বিশেষ বার্তা দেন। তিনি বলেন, “আমাদের পরিবহন শ্রমিক ভাইয়েরা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ঈদের সময় তাদের ওপর বাড়তি চাপ থাকে। আমি তাদের নিরাপত্তা ও সুস্বাস্থ্য কামনা করি এবং ঈদের আনন্দ যেন তাদের কর্মব্যস্ত জীবনেও শান্তি বয়ে আনে, সেই প্রার্থনা করি।”
পরিশেষে ঈদ বার্তা

মোঃ হুমায়ুন কবির খান আশা প্রকাশ করেন, এই পবিত্র ঈদ সকলের জীবনে বয়ে আনবে অনাবিল আনন্দ, সুখ, সমৃদ্ধি এবং আত্মিক প্রশান্তি। তিনি সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদ উদযাপন করার এবং পরিবেশের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার অনুরোধ জানান। পরিশেষে, তিনি দেশ ও জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে তার শুভেচ্ছা বার্তা শেষ করেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান জামায়াতে যোগ দিলেন

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জামায়াতে যোগ দিয়েছেন সাবেক মন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান। শনিবার ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

জামায়াত আমিরের উপস্থিতিতে মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নীতি ও আদর্শ, দেশপ্রেম এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অবিচল অবস্থানের প্রতি গভীর আস্থা ও সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি সংগঠনের প্রাথমিক সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের বর্ণাঢ্য আয়োজন।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

যথাযথ মর্যাদা ও উৎসবমূখর পরিবেশে আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানের কর্মসূচীতে রয়েছে-১৬ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কাট্টলীস্থ’ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভে (ডিসি পার্কের দক্ষিণ পার্শ্বে) ৩১ বার তোপধ্বনি ও পুস্পস্তবক অর্পণ, সকল সরকারী-বেসরকারী, আধা-সরকারী ও বেসরকারী ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে মহান বিজয় দিবসের শুভ উদ্বোধন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদেও সমাবেশ, কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শন।

ঐদিন সকাল সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ প্রাঙ্গনে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠান। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য মহান বিজয় দিবস ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন।

বিশেষ অতিথি থাকবেন চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ আহসান হাবীব পলাশ ও জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ নাজির আহমেদ খাঁন। বেলা ১২টায় সিনেমা হলসমূহে বিনা টিকেটে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চল”িচত্র প্রদর্শনী, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে মিলনায়তনে বা উন্মুক্ত ¯’ানে ব¯‘ুনিষ্ট ও নৈর্ব্যত্তিক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্য চল”িচত্র প্রদর্শনী। এছাড়া বিজয় দিবসের দিন সুবিধাজনক সময়ে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদেও বিদেহী আত্মার মাগফেরাত,

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সুস্বা¯’্য, জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোড়া ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত/প্রার্থনা, জেলা পর্যায়ে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া অনুষ্ঠান, টি-২০ ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট, প্রদর্শনী ফুটবল ম্যাচ, কাবাডি, হা-ডু-ডু ইত্যাদি খেলার আয়োজন। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে সুবিধাজনক সময়ে শিশুদের অংশগ্রহণে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক রচনা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দুপুর দেড়টায় হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, ডে-কেয়ার, শিশু বিকাশ কেন্দ্র, শিশু পরিবার, পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র, প্রতিবন্ধী কর‌্যাণ কেন্দ্র, শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র ও ভবঘুরে পুনর্বাসন কেন্দ্রসমূহে প্রীতিভোজের আয়োজন।

দিনব্যাপী শিশু পার্ক, ডিসি পার্ক, জাদুঘর ও চিড়িয়াখানা শিশুদের জন্য সকাল-সন্ধ্যা উন্মুক্ত রাখা ও বিনা টিকেটে প্রদর্শনীর ব্যবস্থাকরণ, পর্যটন কেন্দ্রে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন এবং ডিশ ক্যাবল অপারেটর/ মালিকগণ কর্তৃক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচিত্র প্রদর্শন। ১৫-১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান/ স্থাপনায় আলোকসজ্জাকরণ এবং মহান বিজয় দিবসের পরদিন ১৭ ডিসেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় ‘চট্টগ্রাম হানাদার মুক্ত দিবস পালন উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সর্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ