আজঃ মঙ্গলবার ১১ নভেম্বর, ২০২৫

চিনা নাগরিককে ছুরিকাঘাত চমেক হাসপাতালে পুলিশ পাহারায় পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার।

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পুলিশের পাহারা থেকে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ওই ছিনতাইকারী হলেন ইমাম হোসেন আকাশ (২৯)। বুধবার সকাল ১১টার দিকে সীতাকুণ্ড উপজেলা থেকে ইমাম হোসেন আকাশকে গ্রেফতার করা হয়।বন্দর অফিসার্স কলোনি গেট এলাকায় চীনা নাগরিককে ছুরিকাঘাত করার সময় আহত হয়েছিল ইমাম হোসেন আকাশ।

এর আগে সোমবার (২১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে চমেক হাসপাতালের ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পুলিশ পাহারার মধ্যেই ছিনতাইকারী ইমাম হোসেন আকাশ (২৯) পালিয়ে যায়। সে আনোয়ারার দিঘীরপাড় বরুমছড়া এলাকার মো.আনোয়ার হোসেনের ছেলে। বর্তমানে নগরের বন্দর এলাকার আজাদ কলোনির শাহজাহান বাড়িতে ভাড়ায় থাকছে।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে বন্দর থানার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের ওপর এক পুরুষ ও দুই নারী মিলে হামলা চালায়। এ সময় এক পুলিশ সদস্যের পায়ে ছুরি মেরে আসামি ইমাম হোসেন আকাশকে ছিনিয়ে নেয় তারা। পরে ওই দুই নারীর একজনকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করেছিল পুলিশ।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান জানান, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পুলিশের পাহারা থেকে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী ইমাম হোসেন আকাশকে সকাল ১১টায় সীতাকুণ্ড উপজেলা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
নগর পুলিশের বন্দর জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) মাহমুদুর রহমান জানিয়েছেন, ছিনতাইয়ের শিকার চীনা পুরুষের বয়স আনুমানিক ৪৫ বছর। তিনি চীনের ভাষা ছাড়া অন্য কোনো ভাষা বোঝেন না।

এজন্য তিনি বাংলাদেশে কেন এসেছেন অথবা এখানে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি কিংবা অন্য কোনো পেশায় জড়িত আছেন কিনা, এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। পুলিশ একজন পেশাদার দোভাষী ব্যবহার করে তথ্য নেওয়ার চেষ্টা করছে।

চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক জানান, চীনের ওই নাগরিক মূল সড়ক ধরে হেঁটে যাচ্ছিলেন। তিনজন ছিনতাইকারী তাকে আটকে মোবাইল-টাকা কেড়ে নিচ্ছিল। তিনি বাধা দিলে ধস্তাধস্তির মধ্যে তাকে ছুরিকাঘাত করা হয়। স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়ে হাতেনাতে এক ছিনতাইকারীকে ধরে ফেলে। তাকে গণধোলাই দিয়ে সেখানে আহত অবস্থায় ফেলে রাখে।
আরেকজন ছিনতাইকারী পালানোর পথে আহত অবস্থায় চীনা নাগরিক তাকে ধাওয়া দেন। চট্টগ্রাম বন্দরের সিপিএআর জেটিগেটের সামনে ওই ছিনতাইকারীকে স্থানীয় লোকজন ধরে পিটুনি দেয়। তখন সেখানে পুলিশ উপস্থিত হয়ে তাকে উদ্ধার করে। এ ছাড়া পুলিশ আহত চীনা নাগরিককে বন্দর শ্রমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অ্যাম্বুলেন্সে করে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।পুলিশ আহত দুই ছিনতাইকারীকেও উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নিয়ে যায় বলে তিনি জানান।

বন্দর সচিব ওমর ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরে অভ্যন্তরে চীনা নাগরিক ছুরিকাহত হয়েছেন বলে একটি প্রচারণা চলছে। বিভ্রান্তি এড়াতে আমরা এ বিষয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানিয়ে ব্যাখা দিয়েছি। এটা বন্দরের সংরক্ষিত এলাকার বাইরে সড়কের একটি ঘটনা।

এদিকে এসি-বন্দর মাহমুদুর রহমান বলেন, চীনের ওই নাগরিককে হাঁটুর নিচে ছুরি দিয়ে আঘাত করেছিল। তবে আঘাত বেশি গুরুতর নয়। হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি এখন আমাদের হেফাজতে আছেন। আহত দুই ছিনতাইকারীর মধ্যে আকাশ নামে একজনের অবস্থা একটু গুরুতর। সে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। সাজ্জাদ নামে আরেকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর আমাদের হেফাজতে দিয়েছে।চীনের নাগরিকের নাম-পরিচয় নিশ্চিতের পর মামলা করা হবে বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

গাবতলীর তোজাম্মেল হত্যা : বগুড়ায় দশ আসামির তিনজন ফাঁসি, তিনজনের যাবজ্জীবন

বগুড়ার গাবতলী উপজেলায় ২০১৭ সালে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী তোজাম্মেল হোসেন হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। ১০ আসামির তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড (ফাঁসি), তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং একজন খালাস পেয়েছেন। রায়ে দণ্ডিত ছয় আসামির প্রত্যেকের একলাখ টাকা করে অর্থদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া দুজন আসামি অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় শিশু আদালতে তাদের বিচার চলছে।

হত্যা মামলার সাত বছর পর মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে রায় দেন বগুড়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শাহজাহান কবির। রায় ঘোষণার সময় একজন আসামি বাদে সবাই অনুপস্থিত ছিলেন।

পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে নতুন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন বিচারক। তাদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তার করার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন। আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুল বাছেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি- বাবুল প্রামাণিক ওরফে আবুল কালাম আজাদ, মনিরুজ্জামান মিশু, মো. মানিক। যাবজ্জীবন দণ্ডিত তিন আসামি- দেলোয়ার হোসেন দুলু, মাজেদুর রহমান পিন্টু এবং আশিক হাসান। মামলার আসামি শান্ত শাকিদারকে অভিযোগ থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

রায়ে বলা হয়, হত্যা মামলায় দোষী সাব্যস্ত তিন আসামির গলায় ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে। হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত কার্যকর করা হবে না। প্রয়োজনীয় আদেশের জন্য হাইকোর্ট বিভাগে রায়ের নথিপত্র জমা দেওয়ার আদেশ দেন বিচারক। এছাড়া জরিমানা পরিশোধ না করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামির প্রত্যেককে আরও ছয় মাস করে সশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর গাবতলী উপজেলার দূর্গাহাটা ইউনিয়নের বটিয়াভাঙ্গা দক্ষিণপাড়া এলাকায় তোজাম্মেল হোসেনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। একটি জমি কেনাকে কেন্দ্র করে বিবাদ ও পূর্ব শত্রুতার জেরে নৃশংস হত্যার ঘটনা ঘটে, জানিয়েছিল পুলিশ। নিহত তোজাম্মেল দূর্গাহাটা গ্রামের মৃত ওসমান আলীর ছেলে। তিনি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদের পরাজিত প্রার্থী ছিলেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুল বাছেদ জানান, হত্যাকান্ডের পরের দিন নিহতের ভাই মমিন মোল্লা বাদী হয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলার রায়ে বাদীপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করলেও আসামিদের অধিকাংশই পলাতক থাকায় বাদীর পরিবার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত।

ভাঙ্গুড়ায় সার কালোবাজারে বিক্রি: ডিলারকে জরিমানা, ১৫ বস্তা সার জব্দ।

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সরকারি সার কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগে বিসিআইসি ডিলার সেলিম হোসেন কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার দিয়ার পাড়া গ্রামে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সরকারি বরাদ্দের সার গোপনে চাটমোহরে পাচারের চেষ্টা করছিলেন ওই ডিলার। ভ্যানযোগে সার পরিবহনের সময় স্থানীয় জনতা বিষয়টি টের পেয়ে গাড়ি আট কে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সার সহ গাড়িটি আটক করে।

অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মিজানুর রহমান। তিনি বলেন,“সার (ব্যবস্থাপনা) আইন, ২০০৬-এর ১২(৩) ধারা অনুযায়ী ডিলার কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জব্দ কৃত ৬ বস্তা ডিএপি, ৭ বস্তা ইউরিয়া ও ২ বস্তা পটাশ সার কৃষি অফিসের হেফাজতে রাখা হয়েছে।”

অভিযানের সময় উপজেলা কৃষি অফিসার মোছাঃ শারমিন জাহান, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শফিকুল ইসলাম সহ প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে স্থানীয় কৃষকদের অভিযোগ, ডিলার সেলিম হোসেন নিয়মিতই সরকারি সার চাহিদার তুলনায় কম দেন এবং বিক্রয় করেন।

উপজেলা কৃষকদলের সভাপতি আখিরুজ্জামান মাসুম বলেন, যখন কৃষকরা সার সংকটে ভুগছেন, তখনই কিছু অসাধু ডিলার মুনাফার আশায় সার পাচার করছে। এর আগেও অভিযোগ করা হলেও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি অফিসার মোছাঃ শারমিন জাহান বলেন, “মানুষ আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনতেই পারেন। তবে আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, এখানে আমার কোনো গাফিলতি নেই। সরকারি সার সরবরাহ ও বিতরণ কার্যক্রম নিয়মিতভাবে মনিটর করা হয়। প্রতিটি ইউনিয়নে ডিলারদের কার্যক্রম তদারকির জন্য কৃষি কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া আছে। কোথাও অনিয়ম ধরা পড়লে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এই ঘটনাটিও তদন্ত করা হবে। যদি যে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে সার কালোবাজারে বিক্রি করে থাকে, তার বিরুদ্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ