আজঃ বৃহস্পতিবার ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রামে ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার।

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

চট্টগ্রাম মহানগরীর একটি ভাড়া বাসা থেকে এক পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার হয়েছে। সোমবার রাতে বাসা থেকে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় পুলিশ সদস্যকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা সহকর্মীদের।

মৃত নাঈম বিশ্বাস (২৫) চট্টগ্রামের এপিবিএন-৯ (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন) এ কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। পরিবার নিয়ে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার চক্রেসো কানন আবাসিক এলাকায় তিনি ভাড়া বাসায় থাকতেন। তার বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলায়।

এদিকে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে জানিয়ে এপিবিএন- ৯ এর পুলিশ সুপার (এসপি) দীপকজ্যেতি খীসা জানান, বাসায় ফ্যানের সঙ্গে ওড়না দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় নাঈম বিশ্বাসকে উদ্ধার করেন সহকর্মী এপিবিএন সদস্যরা। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। ভাড়া বাসায় স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে থাকতেন নাঈম বিশ্বাস। তার স্ত্রীও পুলিশ কনস্টেবল।

পুলিশ সুপার বলেন, প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে দাম্পত্য ঝগড়ার জেরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। এরপর নাঈম ওড়না দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেন। প্রাথমিকভাবে আমাদেরও মনে হচ্ছে নাঈম গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রাম বন্দরে প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার চাঁদাবাজিসংক্রান্ত নৌপরিবহণ উপদেষ্টার বক্তব্যের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

চট্টগ্রাম বন্দরে প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার চাঁদাবাজিসংক্রান্ত নৌপরিবহণ উপদেষ্টার বক্তব্যের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। কারা চাঁদা নেন, তাদের নাম প্রকাশের জন্য উপদেষ্টার প্রতি দাবি জানিয়েছেন তিনি।বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তবর্তী কমিটির বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

প্রেসক্লাবের কর্ণফুলী হলে এ অনুষ্ঠান হয়।গত সোমবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে নৌপরিবহণ উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাখাওয়াত হোসেন তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম বন্দরে প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ করেন। যদিও টাকার পরিমাণটি তিনি অনুমানের ভিত্তিতে বলেছেন বলে জানান। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক-বর্তমান কোনো মেয়রের নাম উল্লেখ না করে তিনি ‘মেয়র কম, বন্দররক্ষক বেশি’ এমন মন্তব্যও করেন, যা নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘নৌপরিবহণ উপদেষ্টার বক্তব্যের পর কিছু পত্রিকা লিখেছে, মেয়ররা নাকি চাঁদার ভাগ পেতেন। আমি তা দেখেই তাৎক্ষণিক উনাকে ফোন করি। তিনি বললেন- অতীতে যারা মেয়র ছিলেন তারা জড়িত ছিলেন। আমি বললাম- তাহলে নাম বলুন, কারা তারা?’অতীতে কারা চাঁদা নিতো, সুনির্দিষ্ট করে বলতে না পারলে চট্টগ্রামে আসতে দেব না, এটা ফোনেই উনাকে বলেছি। আমি চট্টগ্রামের মেয়র হিসেবে সুনির্দিষ্ট নাম পেলে সেই চাঁদাবাজদের প্রতিহত করব। সেই সৎ সাহস আমার আছে।’

তিনি বলেন, ‘চাঁদাবাজি তো দূরের কথা, বন্দর নিয়ে আমি কখনো কাউকে ফোন বা তদবির করিনি। প্রতিদিন যদি দুই-আড়াই কোটি টাকা চাঁদা ওঠে, মাসে ৬০ কোটি, বছরে ৭২০ কোটি টাকা হয়। অথচ সিটি করপোরেশনকে ন্যায্য ২০০ কোটি টাকার হোল্ডিং ট্যাক্স দেওয়া হয় না। বন্দরের ভারী মালবাহী ট্রাক-ট্রেইলারের চাপ সড়কের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলছে। আমার রাস্তাগুলো ৭-৮ টন বহনক্ষম। সেখানে ২০-৪০ টনের গাড়ি চলছে। প্রতি বছর ৪০০-৫০০ কোটি টাকা শুধু রাস্তায় খরচ করতে হয়। ন্যায্য ট্যাক্স না দিয়ে উলটো চাঁদাবাজির অভিযোগ করা হচ্ছে, যা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়।’সাংবাদিকদের উদ্দেশে মেয়র বলেন, ‘সাংবাদিকতা হবে বস্তুনিষ্ঠ। যে সাংবাদিকতায় মানুষের চরিত্রহনন হয়, তার দায় সাংবাদিকদেরও নিতে হয়। প্রেসক্লাবের উচিত অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।’

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি’র সভাপতিত্বে ও সদস্য গোলাম মওলা মুরাদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে নগর জামায়াতের সেক্রেটারি নুরুল আমীন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, জামায়াত নেতা মোহাম্মদ উল্লাহ, ডা. এ কে এম ফজলুল হক, এনসিপি নেত্রী সাগুফতা বুশরা মিশমা এবং প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওসমান গনি মনসুর, জ্যেষ্ঠ্য সাংবাদিক শামসুল হক হায়দরী, কাজী আবুল মনসুর, মুস্তফা নঈম, সালেহ নোমান, শেখর ত্রিপাঠি, জালাল উদ্দিন চৌধুরী, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, শহিদুল ইসলাম, ফারুক আব্দুল্লাহ, ফারুক মুনির, মুজাহিদুল ইসলাম, নিজাম উদ্দিন, মোস্তফা কামাল পাশা, ফরিদ উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম, লতিফা আনসারি রুনা, সোহাগ কুমার বিশ্বাস, ইবেন মীর, শরিফুল রুকন, মাহফুজুর রহমান, সরোজ আহমেদ, নুরুল আমিন মিন্টু, শাহাদাত হোসেন আবু সায়েম, জহুরুল আলম, আজিজা হক পায়েল, কিরণ শর্মা, আফসানা নুর নওশীন, অভীক ওসমান ও গিয়াস উদ্দিন বক্তব্য দেন।

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের নতুন ব্যবস্থাপনা কমিটি:
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার আবাসিক সম্পাদক জাহিদুল করিম কচি এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন বৈশাখী টিভির ব্যুরো প্রধান গোলাম মাওলা মুরাদ।বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সাইফুল্লাহ চৌধুরী এ কমিটি ঘোষণা করেন।—

কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি মুস্তফা নঈম, সহ-সভাপতি ডেইজি মওদুদ, যুগ্ম সম্পাদক মিয়া মো. আরিফ, অর্থ সম্পাদক আবুল হাসনাত, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রূপম চক্রবর্তী, ক্রীড়া সম্পাদক রুবেল খান, গ্রন্থাগার সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, সমাজসেবা ও আপ্যায়ন সম্পাদক হাসান মুকুল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ফারুক আবদুল্লাহ নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া কমিটিতে কার্যকরী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন সালেহ নোমান, রফিকুল ইসলাম সেলিম, সাইফুল ইসলাম শিল্পী এবং আরিচ আহমেদ শাহ।

চট্টগ্রাম বন্দরে ফের ৪ হাজার ২০০ কেজি ঘনচিনি জব্দ

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

চট্টগ্রাম বন্দরে ফের আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি (সোডিয়াম সাইক্লামেট) চালান জব্দ করা হয়েছে কাস্টমস হাউসের গোয়েন্দা টিম। ঢাকার সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেলের সহযোগিতায় গোপন খবরের ভিত্তিতে কাস্টম হাউসের গোয়েন্দা টিম অভিযান চালিয়ে এই ৪ হাজার ২০০ কেজি ঘনচিনি জব্দ করে।

কাস্টমস সূত্র জানায়, ঢাকার কেরানিগঞ্জের এজাজ ট্রেডিং নামের একটি প্রতিষ্ঠান চীন থেকে একটি কনটেইনারে ২২ হাজার ৮৮ কেজি পণ্য আমদানি করে। পণ্যটি ‘পলিএলুমিনিয়াম ক্লোরাইড’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। গত ২১ অক্টোবর কনটেইনারটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছালে কাস্টমস খালাস কার্যক্রম স্থগিত করে। পরবর্তীতে ৬ নভেম্বর কায়িক পরীক্ষায় দুই ধরনের পণ্য পাওয়া যায়। কাস্টমস ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষায় দেখা যায়, এর মধ্যে ১৭ হাজার আটশ কেজি পলিএলুমিনিয়াম ক্লোরাইড হলেও বাকি ৪,২০০ কেজি ঘনচিনি।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ঘনচিনি একটি কৃত্রিম মিষ্টিকারক, যা সাধারণ চিনির তুলনায় ৩০ থেকে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কম খরচে অতিরিক্ত মিষ্টতা পেতে মিষ্টান্ন, বেকারি, আইসক্রিম, পানীয় ও শিশু খাদ্যে এটি ব্যবহার করে থাকে। তবে এটি ক্যান্সারসহ কিডনি ও লিভারের জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
সরকার আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২০২৪ অনুযায়ী ঘনচিনি আমদানি নিষিদ্ধ করেছে। তাই কাস্টমস আইন, ২০২৩ অনুযায়ী পণ্য আটক করা হয়েছে এবং আমদানিকারকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর ও ২৮ অক্টোবরও পৃথক দুটি চালানে প্রায় ১০০ টন নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক করা হয়েছিল। সেই ঘটনার আইনগত কার্যক্রম এখনও চলমান।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ