আজঃ শনিবার ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব-ইস্পাহানি মিনি ম্যারাথন-২০২৪ অনুষ্ঠিত

প্রেস রিলিজ

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রথমবাররে মতো চট্টগ্রাম প্রসে ক্লাব-এর উদ্যোগে অনুষ্ঠতি হয়ছেে মনিি ম্যারাথন-২০২৪। ম্যারাথনরে স্পন্সর প্রতষ্ঠিান হচ্ছে ইস্পাহানি শনিবার (৯ র্মাচ) সকালে এ ম্যারাথনরে সমাপনীতে প্রধান অতথিি হসিবেে উপস্থতি থকেে বজিয়ীদরে মাঝে পুরস্কার বতিরণ করনে জাতীয় সংসদ সদস্য মাহবুব উর রহমান রুহলে।
এর আগে চট্টগ্রাম মেট্রেোপলটিন পুলশি সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায় বশিষে অতথিি হসিবেে উপস্থতি থকেে এ প্রতযিোগতিার উদ্বোধন করনে। সভাপতত্বি করনে চট্টগ্রাম প্রসে ক্লাব সভাপতি সালাহ্‌উদ্দনি মো. রজো। পুরস্কার বতিরণ অনুষ্ঠানে সভাপতত্বি করনে প্রসে ক্লাবরে সনিয়ির সহ-সভাপতি চৌধুরী ফরদি।
চট্টগ্রাম প্রসে ক্লাবরে যুগ্ম সম্পাদক শহীদুল্লাহ শাহরয়িারে সঞ্চালনায় উদ্বোধনী ও পুরস্কার বতিরণী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখনে- সাধারণ সম্পাদক দবেদুলাল ভৌমকি। বক্তব্য রাখনে ইস্পানি টি লমিটিডেরে জনোরলে ম্যানজোর মঈন উদ্দনি হাসান, চট্টগ্রাম প্রসে ক্লাবরে র্কাযকরী সদস্য জসীম চৌধুরী সবুজ, সইিউজে সভাপতি তপন চক্রর্বতী ও সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম, প্রসে ক্লাবরে ক্রীড়া সম্পাদক এম. সরওয়ারুল আলম সোহলে এবং সজিকেএেস’র সহ-সভাপতি মো. হাফজিুর রহমান প্রমূখ।
উপস্থতি ছলিনে ইস্পাহানি লিমিটেডের জিএম মার্কেটিং ওমর হান্নান, চট্টগ্রাম প্রসে ক্লাবরে সহ-সভাপতি মনজুর কাদরে মনজু, র্অথ সম্পাদক রাশদে মাহমুদ, সমাজসবো ও আপ্যায়ন সম্পাদক আল রাহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক খোরশদেুল আলম শামীম, র্কাযকরী সদস্য মো. আইয়ুব আলী।,
অনুষ্ঠানে অতথিরিা বলনে, চট্টগ্রাম প্রসে ক্লাবরে ম্যারাথন একটি অনন্য আয়োজন। এ ম্যারাথন সাংবাদকিদরে পাশাপাশি অন্যান্যদরে মাঝে সামাজকি এবং স্বাস্থ্য সচতেনতা সৃষ্টি করব।
এই মনিি ম্যারথন ছয়টি ক্যাটাগরতিে অনুষ্ঠিত হয়। ক্যাটাগরগিুলো হলো অর্নুধ্ব চল্লশি, ৪১ থকেে ৫০, ৫১ থকেে ৬০, ৬১ থকেে ৭০, সত্তর্রোধ্ব এবং সদস্যা ক্যাটাগর।ি চট্টগ্রাম প্রসে ক্লাবরে সামনে থকেে শুরু হয়ে জামালখান মোড়-আসকার দীঘ-িকাজীর দউেড়-িপুরাতন বমিান অফসি-লাভ লইেন- বৌদ্ধমন্দরি মোড়-চরোগী মোড় অতক্রিম করে আবার চট্টগ্রাম প্রসে ক্লাবে এসে ম্যারাথন দৌড় সমাপ্ত হয়।
সদস্যা ক্যাটাগরতিে শরিোপা লাভ করনে, সুচন্দা নন্দী। সত্তর্রোধ্বে প্রথম পঙ্কজ কুমার দস্তদিার, দ্বতিীয় নর্মিল চন্দ্র দাশ, তৃতীয় দবেপ্রসাদ দাশ দবেু, চর্তুথ বপিুল বড়ুয়া, পঞ্চম সুলতান আহমদ আশরাফী, ষষ্ঠ মাখন লাল সরকার, সপ্তম মঈনুদ্দীন কাদরেী শওকত, অষ্টম সরিাজুল করমি মানকি, নবম জালাল উদ্দীন আহমদ চৌধুরী, দশম জাহদেুল করমি কচ।ি
৬১ থকেে ৭০-এ প্রথম দবোশীষ বড়ুয়া দবেু, দ্বতিীয় প্রদীপ নন্দী, তৃতীয় স্বপন কুমার মল্লকি, চর্তুথ জাকরি হোসনে লুলু. পঞ্চম স.ম ইব্রাহীম, ষষ্ঠ মো. আবদি হোসনে, সপ্তম বাবুল চৌধুরী, অষ্টম শশিরি বড়ুয়া, নবম তাপস বড়ুয়া, দশম সুলতান মাহমুদ সলেমি, একাদশ অঞ্জন কুমার সনে।
৫০ থকেে ৬০-এ প্রথম গোলাম মাওলা মুরাদ, দ্বতিীয় খোরশদেুল আলম শামীম, তৃতীয় প্রণব বড়ুয়া র্অণব, চর্তুথ ফরদি উদ্দনি চৌধুরী, পঞ্চম মো. ইউসুব সবুর, ষষ্ঠ ম. শামসুল ইসলাম, সপ্তম জাকারয়িা চৌধুরী, অষ্টম মো. আহসানুল কবরি রটিন, নবম সালাহ্উ্দ্দনি মো. রজো, দশম রনজতি কুমার দ।ে
৪১ থকেে ৫০-এ প্রথম সুমন গোস্বামী, দ্বতিীয় রাজবি রায়হান, তৃতীয় রনি দাশ, চর্তুথ আবীর চক্রর্বতী, পঞ্চম সুজতি চন্দ্র সাহা, ষষ্ঠ এসএম ইফতখোরুল ইসলাম, সপ্তম মজিানুর রহমান, অষ্টম সাইদুল, নবম প্রণব বল, দশম অরুণ বকিাশ দ।ে
অর্নুধ্ব চল্লশি-এ প্রথম আজহার মাহমুদ, দ্বতিীয় জাকরে আহমদে, তৃতীয় মো. সাইফুল ইসলাম, চর্তুথ রাশদে এইচ সরকার, পঞ্চম হুমায়ুন মাসুদ, ষষ্ঠ নাজমুল আলম সাদকেী, সপ্তম মো. রাশদেুল আলম, অষ্টম আবু মোশাররফ রাসলে, নবম সুবল বড়ুয়া, দশম রাহুল কান্তি দাশ নয়ন।
প্রতযিোগতিায় প্রথম, দ্বতিীয়, তৃতীয় ছাড়াও বশিষে পুরস্কার এবং অংশগ্রহণকারীদরে পুরস্কৃত করা হয়। ম্যারাথনরে কো-স্পন্সর কআের স্টীল, ফুড স্পন্সর আরজেএম ফুটওয়্যার।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চন্দ্রগঞ্জ থানা পরিদর্শন করেন নবাগত পুলিশ সুপার মো:আবু তারেক

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

লক্ষ্মীপুর জেলার সদ্য যোগদান করা পুলিশ সুপার জেলার বিভিন্ন থানা পরিদর্শন ও থানায় কর্মরত অফিসারদের সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন।
তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানা আকস্মিক পরিদর্শন করেন লক্ষ্মীপুর জেলার নবাগত পুলিশ সুপার মোঃ আবু তারেক। এসময় চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ও কর্মরত সবাই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

থানা পরিদর্শনকালে পুলিশ সুপার ফোর্সদের থাকার ব্যারাক ও বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং সকল পুলিশ সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। এছাড়াও সকল পুলিশ সদস্যদের আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।

উল্লেখ্য চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মোরশেদ আলম চলতি মাসের ৬ তারিখে এ থানায় যোগদান করেন।

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত চবি ছাত্রদল নেতার জানাজা

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলামের জানাজা চবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।আরিফ চবি ইতিহাস বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি হাটহাজারীর শিকদার পাড়ায়। তিনি মোয়াজ্জেম বাড়ির মো. হারুনের ছেলে। আরিফের জানাজার জন্য সকালে তার মরদেহবাহী গাড়ি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আনা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

জানাজায় উপস্থিত ছিলেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আল-আমীন, শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদ চবির সভাপতি ও মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম,

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আল ফোরকান, আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জাফরুল্লাহ তালুকদার, প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. মঞ্জুরুল কিবরিয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী পরামর্শ ও নির্দেশনা কেন্দ্রের পরিচালক ড. আনোয়ার হোসেন এবং চাকসু কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. জাহিদুর রহমান। আরো উপস্থিত ছিলেন চবি ছাত্রদলের সভাপতি আলাউদ্দিন মহসিন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইয়াছিন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়সহ সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা। এছাড়া চাকসুর ভিপি ইব্রাহীম হোসেন রনি, জিএস সাঈদ বিন হাবিব, এজিএস আইয়ুবুর রহমান তৌফিকসহ অন্যান্য সম্পাদকবৃন্দ।

এর আগে গত ৬ ডিসেম্বর রাত দেড়টার দিকে হাটহাজারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন চবি ছাত্রদলের এই নেতা। ঘটনাস্থলেই নিহত হন আরিফের চাচা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি ও ইটভাটা মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ এমরান চৌধুরী। গুরুতর আহত আরিফকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম এভারকেয়ার হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ৯ ডিসেম্বর তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

চবি ছাত্রদলের সভাপতি আলাউদ্দিন মহসিন বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় সাংগঠনিক শূন্যতা তৈরি হলো। তার মৃত্যু আমাদের জন্য গভীর বেদনার। তার মতো একজন যোগ্য নেতাকে হারিয়ে আজ আমরা অসহায়। তার মতো তুখোড় মেধাবী শিক্ষার্থী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ছিল। তার রুহের মাগফিরাত কামনা করি।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ