আজঃ রবিবার ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

বহিবিশ্ব খেলার খবর:

কোপায় আর্জেন্টিনার বিপক্ষে কখনো জিততে পারেনি ইকুয়েডর

বহিবিশ্ব নিউজ ডেস্ক:

খেলার খবর:

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

কোপা আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে সফল দলগুলোর একটি আর্জেন্টিনা। উরুগুয়ে ও আর্জেন্টিনা দুই দেশই ১৫ বার করে কোপা আমেরিকা জিতেছে। অন্যদিকে ইকুয়েডর মাত্র ৩ বার এই শিরোপা জয়ের মুখ দেখতে পেরেছে। শেষবার তারা শিরোপা জিতেছিল ১৯৯৩ সালে। কোপায় দীর্ঘদিন খেলেও আর্জেন্টিনাকে কখনো হারাতে পারেনি ইকুয়েডর।

২০২৪ কোপার কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে আর্জেন্টিনা ও ইকুয়েডর। কোপার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ও বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হিসেবে এই ম্যাচে পরিষ্কার ফেবারিট হিসেবেই খেলতে নামবে মেসিরা। কোপার পরিসংখ্যানও কথা বলছে ডি মারিয়া-আলভারেজদের পক্ষে।

কোপা আমেরিকার ইতিহাসে ১৯৪১ সালে প্রথম ইকুয়েডরের বিপক্ষে খেলে আর্জেন্টিনা। সেবার ৬-১ গোলে জয় পেয়েছিল আর্জেন্টিনা।

এখন পর্যন্ত ইকুয়েডরের বিপক্ষে ১৬ বার মুখোমুখি হয়েছে আর্জেন্টিনা। জয় পেয়েছে ১১টি ম্যাচে। অন্যদিকে ড্র হয়েছে ৫টি ম্যাচ। সর্বশেষ ২০২১ সালের কোপা আমেরিকায় ইকুয়েডরকে ৩-০ গোলের ব্যবধানে হারিয়েছিল আলবিসেলেস্তারা।

সব রকম প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ইকুয়েডরের বিপক্ষে মোট ৪০টি ম্যাচ খেলে ২৪টিতেই জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। হেরেছে মাত্র ৫টি ম্যাচে। বাকি ম্যাচগুলো ড্র হয়েছে।

আর্জেন্টিনাকে ইকুয়েডর সবরকম প্রতিযোগিতায় মিলিয়ে সর্বশেষ হারিয়েছিল ২০১৫ সালে। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ওই ম্যাচে মেসিদের ব্পিক্ষে ২-০ ব্যবধানে জয় পেয়েছিল ইকুয়েডর। যদিও সেই ম্যাচে খেলেননি দলের প্রাণভোমরা মেসি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে ।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে । তেলবাহী জাহাজটিতে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার ১৮ নাবিক রয়েছে। ইরানি গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। ইরানের আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা ফার্স জানায়- ছয় মিলিয়ন লিটার চোরাচালানকৃত ডিজেল বহনকারী একটি তেলবাহী জাহাজ ওমান উপকূলে আটক করা হয়েছে।

ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে ইরান।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে । তেলবাহী জাহাজটিতে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার ১৮ নাবিক রয়েছে। ইরানি গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। ইরানের আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা ফার্স জানায়- ছয় মিলিয়ন লিটার চোরাচালানকৃত ডিজেল বহনকারী একটি তেলবাহী জাহাজ ওমান উপকূলে আটক করা হয়েছে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ