আজঃ শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

বানিজ্যিক নগরী:

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে ফল জালিয়াতি, অভিযোগ মাথায় নিয়ে নারায়নের বদলি

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

শিক্ষা বোর্ড:

চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সচিব অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথকে বদলি করা হয়েছেে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক হিসেবে এ কর্মকর্তাকে বদলির পর স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজের গণিত বিভাগের অধ্যাপক আমিরুল মোস্তফাকে।

মঙ্গলবার (৯ জুলাই) মন্ত্রণালয়ের উপসচিব চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমিন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ বদলির আদেশ হয়েছেে। ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল ছাড়তে নির্দেশনা দেওয়া হয় ওই চিঠিতে। এর আগে গত বছরের ১৯ অক্টোবর বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক থেকে সচিবের দায়িত্ব পান অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথ।

এদিকে বদলি হওয়া সচিব নারায়ণ চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে চলছে ফল জালিয়াতি কাণ্ডের তদন্ত। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্তে অন্তত পাঁচ বিষয়ে ফল জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি। অধিকতর তদন্তের জন্য তদন্ত কমিটির চাহিদা অনুযায়ী কাগজপত্রসহ আগামীকাল ১০ জুলাই দুপুরে অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র নাথকে সশরীরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তার একদিন আগেই মাউশি চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক হিসেবে বদলির আদেশ আসে বোর্ড সচিব নারায়ন চন্দ্র নাথের।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এপ্রিলে বোর্ড সচিব নারায়ণ চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতির অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেসময় মন্ত্রণালয় থেকে ১৫ কার্যদিবসের সময় বেঁধে দিলেও নানা অজুহাতে দুই মাস পরে গত ৩ জুন তদন্ত কাজ শুরু করে কমিটির তিন সদস্য। কিন্তু সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে গঠিত তদন্ত কমিটিকে চ্যালেঞ্জ করে (তদন্ত স্থগিত করতে) ৪ জুন উচ্চ আদালতে রিট করেন নারায়ন চন্দ্র নাথ। রিটের শুনানি শেষে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ তদন্ত কার্যক্রম স্থগিতের আদেশ দেন।

পরবর্তী সময়ে ওই আদেশের বিরুদ্ধে চেম্বার জজ আদালতে আপিল করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ও চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড। বোর্ড সচিবের করা রিট স্থগিত হলে ফের তদন্ত কাজ শুরু হয়। যদিও এখনো পর্যন্ত সেই তদন্ত প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখিনি। তবে ফল জালিয়াতিতে অভিযুক্ত হওয়ার পরেও দুই দফায় পদোন্নতি পেয়েছেন অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথ।

এর আগে চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ থেকে ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও বোর্ড সচিব অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র নাথের ছেলে। প্রভাব খাটিয়ে ছেলেকে পাশ করিয়েছেন, এমন সন্দেহে উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন জানিয়েছেন অজ্ঞাত এক ব্যক্তি। সে সময় রহস্য উন্মোচনে তদন্ত এবং প্রভাবমুক্ত পুনঃনিরীক্ষণের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষাবিদেরা। কিন্তু সেটিও একসময় ধামাচাপা পড়ে যায়।

পুনঃনিরীক্ষণ থামাতে গত ৫ নভেম্বর নগরের পাঁচলাইশ থানায় জিডি করেন বোর্ড সচিব নারায়ণ চন্দ্র নাথের স্ত্রী বনশ্রী নাথ। পরবর্তী সময়ে চলতি বছরের ২৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সাবেক সচিব অধ্যাপক আব্দুল আলীম ও অধ্যাপক ইদ্রিস আলীর বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে প্রতারণা, কম্পিউটারে বেআইনি প্রবেশসহ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথের স্ত্রী বনশ্রী নাথ। ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ গ্রহণ করে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজমকে মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে সাউর্দান মেডিকেল কলেজে আর্ন্তজাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে উপস্থাপন ৬১টি গবেষণাপত্র

দেশি-বিদেশি গবেষকদের অংশগ্রহণে সাউর্দান মেডিকেল কলেজ কর্তৃক প্রথম দেশি ও আর্ন্তজাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সাউর্দান মেডিকেল কলেজ কর্তৃক আয়োজিত ‘এসএমসিএইচ সামিট-২০২৫’-এ উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. ওমর ফারুক ইউসুফ। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন।সকাল ৮ টায় অনুষ্ঠান শুরু হয়ে দিনব্যাপি চলে এবং এতে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গবেষকগণ স্বাস্থ্য শিক্ষা, মেডিকেল কারিকুলাম, অ্যাক্রেডিটেশন, তথ্য ও প্রযুক্তি, মেডিসিন, সার্জারি, গাইনি, শিশুস্বাস্থ্য, লিভার, হৃদরোগ, চক্ষু, গণস্বাস্থ্য, বার্ধ্যক্যজনিত রোগ, অনুজীববিদ্যা, মৌলিক চিকিৎসা বিদ্যাসহ চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যান্য বিষয়ে প্রায় ৬১টি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন। ইন্দোনেশিয়া, কোরিয়া, আমেরিকা ও লন্ডন থেকে আগত চার আর্ন্তজাতিক গবেষক তাদের গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন।

দেশের খ্যাতিমান চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও গবেষকদের মধ্যে ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এম এ ফয়েজ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক বাংলাদেশ মেডিকেল এডুকেশন অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. হুমায়ুন কবির তালুকদার, অধ্যাপক ডা. ইমরান বিন ইউনুস, অধ্যাপক ডা. খন্দকার এ কে আজাদ, খ্যাতনামা শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মো. আবিদ হোসেন মোল্লা, খ্যাতনামা মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমীন, বাংলাদেশ মেডিকেল রির্সাস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান খ্যাতনামা গাইনি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সায়েবা আখতার, অধ্যাপক ডা. প্রদীপ কুমার দত্ত, অধ্যাপক ডা. অনুরুদ্দ ঘোষসহ বাংলাদেশের খ্যাতনামা চিকিৎসা বিজ্ঞানীগণ গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম ও ঢাকা হতে আগত বিভিন্ন কলেজের শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।অনুষ্ঠানে সাউদার্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা চিকিৎসা বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির সমন্বয়ে সাইন্টিফিক প্রজেক্ট ‘নেক্টট জেনারেশন ইনোভেটরস’ উপস্থাপন করেন।
গত ১৬ অক্টোবর সাউর্দান মেডিকেল কলেজ কর্তৃক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ‘এসএমসিএইচ সামিট-২০২৫’এর কনফারেন্স লোগো মোড়ক উম্মোচন, থিম উপস্থাপনা ও ব্যানার উম্মোচনের মাধ্যমে অফিসিয়ালভাবে কার্যক্রম শুরু হয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আজকে আয়োজন সফলভাবে শেষ হলো।

এতে সাবির্ক সহযোগিতায় ছিলেন সাউর্দান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. জয়ব্রত দাশ, অর্গানাইর্জিং সেক্রেটারি অধ্যাপক ডা. মেহেরুন্নিছা খানম, সাউর্দান মেডিকেল কলেজের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সালাম, এমডি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, বিএমডিসি সদস্য চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ও সাউর্দান মেডিকেল কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ডা. খুরশীদ জামিল, অধ্যাপক ডা. মো. জসিম উদ্দিন, শিক্ষক সমিতির সভপতি অধ্যাপক ডা. ধনঞ্জয় মজুমদার, মেডিকেল এডুকেশন ইউনিটের বিভাগীয় প্রধান ডা. মো. মিনহাজুল আলম, এছাড়াও বিভিন্ন কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ, পৃষ্ঠপোষকবৃন্দ, উপদেষ্টাবৃন্দ, সকল চিকিৎসক, শিক্ষক ও কর্মকর্তা/কর্মচারীবৃন্দ অনুষ্ঠান আয়োজন করার ব্যাপারে সর্বত্র সহযোগিতা করেন।

চট্টগ্রামে স্কুল ও দোকানে আগুন

চট্টগ্রাম মহানগরীর ইপিজেড থানাধীন কলসি দিঘির পাড় উত্তর রেল গেট এলাকায় একটি কেজি স্কুল ও পাশের দোকানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার ভোরে হযরত শাহ আলী কেজি স্কুল ও দোকানে আগুন লাগে।

সিইপিজেড ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শাহাদাত হোসেন জানান, ভোরে খবর পেয়ে সোয়া ৬টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে। প্রায় ৪০ মিনিটের চেষ্টায় সকাল পৌনে ৭ টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। তবে দ্রুত পদক্ষেপে প্রায় ৫ লাখ টাকার মালামাল উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে, তা জানা যায়নি।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ