আজঃ শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

সত্যিকারের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্টায় সকলের অংশগ্রহন নিশ্চিত করা দরকার

প্রেস রিলিজ

চকরিয়াতে আইএসডিই‘র উদ্যোগে ইনক্লোসিভ ভোটার এডুকেশন এন্ড এওয়ারন্যান্স প্রকল্পর প্রকল্প পরিচিতি সভায় বক্তাগন

গনতন্ত্রকে সংখ্যাগরিষ্টের শাসন বলা হলেও দলমত, ধর্ম, বর্ন, গোষ্টি ও পেশার মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহন না হলে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কায়েম ও টেকসই হয় না। যার কারণে ভোটে নির্বাচিত হয়েও অনেকেই স্বৈরচারী, বেপরোয়া ও জনমতকে উপেক্ষা করার ঘটনা বেড়ে যায়। একজন নাগরিক রাস্ট্রের যে কোন সিদ্ধান্তের সাথে দ্বিমতপোষন করতেই পারেন। কিন্তু অর্থ এই নয় যে, সে রাস্ট্রের বিরোধীতা করছে। তবে তার মতামত প্রকাশ করার স্বাধীনতা থাকতে হবে। যারা ভোট প্রদান করেন, তাদের সকলের প্রার্থী উ্ত্তীর্ন না ও হতে পারে। কিন্তু ভোটারের মত প্রকাশ করা, ও পছন্দসই প্রার্থীকে ভোট দেয়ার মাধ্যমে তার নাগরিক অধিকার ও গনতন্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহন জরুরি। সে জন্য সমাজের কোন অংশকে বাদ দিয়ে যে কোন উন্নয়ন ও প্রক্রিয়া যেরকম পরিপুর্নতা লাভ করে না সেরকম সমাজের কোন গোষ্ঠি বা অংশকে বাদ দিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াও শক্তিশালী হবে। তাই আগামি ২০২৬ সালের মহান জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বিশেষ করে উপকূলীয় মৎস্যজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, নতুন ভোটারদেরকে ভোটদানের পদ্ধতি, ভোটের গুরুত্ব এবং ভোটার হিসেবে করণীয় বিষয়ে সচেতন করে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় আনতে নির্বাচনের সকল স্টেকহোল্ডারদের প্রতি আহবান জানানো হয়েছে।

সোমবার ২৪ নভেম্বর ২০২৫ ইং তারিখ সকাল ১১টায় কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা পরিষদ হল রুম- সুগন্দায় আইএসডিই বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ইলেকটোরাল সিস্টেমস (আইএফইএস)-এর সহযোগিতায় ইনক্লোসিভ ভোটার এডুকেশন এন্ড এওয়ারন্যান্স প্রকল্পর প্রকল্প পরিচিতি সভায় বিভিন্ন বক্তাগন উপরোক্ত মন্তব্য করেন।

ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও আইএসডিই নির্বাহী পরিচালক এস এম নাজের হেসাইন এর সভাপতিত্বে অনুষ্টিত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতিকুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন চকরিয়া-পেকুয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(এএসপি) অভিজিত দাশ, আইএফইএস এর ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর রোমেনা আমিন আর্চি। আইএসডিই মনিটরিং অফিসার সুপম বডুয়ার সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ তৌহিদুল আনোয়ার, আইএফইএস এর সিনিয়র কর্মসুচি ব্যবস্থাপক কানিজ ফাতেমা, আইএসডিই কর্মসুচি সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর আলম, দৈনিক পূর্বকোণের স্টাপ রিপোর্টার সংবাদিক জাহেদ চৌধুরী, দৈনিক সমকালের স্টাপ রিপোর্টার এমআর মাহমুদ, সমাজ কর্মী সো্য়াইবুল ইসলাম সবুজ, আশরাফ আলী প্রমুখ।

বক্তাগন একটি শান্তিপূর্ণ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন সম্পন্ন করতে স্থানীয় প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের যে রকম দায়িত্ব ঠিক একই ভাবে সকল ভোটারদেরকে নির্বাচনীয় প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহন যে রকম জরুরি। জনগন স্বতঃসপুর্ত অংশগ্রহন করলে কোন অপশক্তি নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধও করতে সাহস পাবে না অথবা বাধাগ্রস্থ করতে পারবে না। তাই আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল দলমত ও ধর্ম সম্প্রদায়ের সকলকে সংবিধান প্রদত্ত ভোটাধিকার প্রয়োগে উদ্ধুদ্ধ করতে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা, স্বাধীনভাবে নিজ নিজ এলাকার প্রতিনিধি নির্বাচনে অংশগ্রহনের মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস ও নাগরিক মর্যাদা প্রয়োগ করার আহবান জানান।


উল্লেখ্য বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা আইএসডিই আর্ন্তজাতিক উন্নয়ন সংস্থা আইএফইএস এর সহযোগিতায় আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সকল নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে “ইনক্লোসিভ ভোটার এডুকেশন এন্ড এওয়ারনেস প্রকল্পটি চকরিয়া, পেকুয়া এবং মহেশখালী উপজেলায় বাস্তবায়ন করছে। এ প্রকল্পের আওতায় উপকূলীয় মৎস্যজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, যুব ভোটারসহ বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ভোটদানের পদ্ধতি, ভোটের গুরুত্ব এবং ভোটার হিসেবে করণীয় বিষয়ে সচেতন করার জন্য ওঠান বৈঠক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময়, মাইকং, প্রচারপত্র বিলি, মগ ভোটিং সেশন পরিচালনাসহ নানা প্রচারণা কর্মসুচির আয়োজন করা হবে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মশা নিধনে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহার শুরু চসিকের।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন প্রথমবারের মতো মশা নিয়ন্ত্রণে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু করেছে। সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের নির্দেশক্রমে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় ৩৯ নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ড কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হয়। কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব মো. আশরাফুল আমিন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মোঃ শরফুল ইসলাম মাহি, কীটতত্ত্ববিদ রাশেদ চৌধুরী এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) মশা নিয়ন্ত্রণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর আগে গত ২৬ মার্চ নগরীর ১৭ নম্বর বাকলিয়া ওয়ার্ডের সৈয়দ শাহ রোডের সামনের খালে পরীক্ষামূলকভাবে বিটিআই লার্ভিসাইড প্রয়োগ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। অর্জিত অভিজ্ঞতার আলোকে আজ থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে বিটিআই প্রয়োগ শুরু করল চসিক।

চসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ফগিং, লার্ভিসাইড ছিটানো, নালা–নর্দমা পরিষ্কার, আবর্জনা অপসারণ এবং জনসচেতনতা কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে। নতুন প্রজন্মের আমেরিকান প্রযুক্তির বিটিআই ব্যবহারে মশার লার্ভা ধ্বংসে আরও কার্যকর ফল পাওয়া যাবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

বিটিআই হলো একটি প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন ব্যাকটেরিয়াভিত্তিক লার্ভিসাইড, যা বিশেষভাবে মশা, ব্ল্যাক ফ্লাই ও ফাঙ্গাস গ্ন্যাটের লার্ভা দমনে ব্যবহৃত হয়। এটি পানিতে প্রয়োগ করার পর লার্ভা খাদ্যের সঙ্গে বিটিআই গ্রহণ করে এবং ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদিত ক্রিস্টাল প্রোটিন টক্সিন লার্ভার পরিপাকতন্ত্রে কার্যকর হয়ে তাদের দ্রুত নিধন ঘটায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বিটিআই মানুষের শরীর, গৃহপালিত প্রাণী, মাছসহ অন্যান্য পরিবেশবান্ধব প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর নয়; এমনকি উদ্ভিদ ও জলজ বাস্তুতন্ত্রেও কোনো বিষাক্ত প্রভাব ফেলে না। বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু, জিকা ও চিকুনগুনিয়ার মতো বাহক–বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এটি একটি নিরাপদ ও বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত সমাধান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

অধস্তন আদালতও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে অন্তর্ভুক্ত করনের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন।

অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে অন্তর্ভুক্ত করণের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন চট্টগ্রাম বিভাগ। ৩০ নভেম্বর চট্টগ্রাম ই ফ্যামিলি কোর্ট উদ্বোধন করতে এলে আইন সচিব লিয়াকত আলী মোল্লাএর সাথে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন,

চট্টগ্রাম বিভাগ ও চট্টগ্রাম জজশীপ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ এর নেতৃবৃন্দ সাক্ষাৎকালে তাদের দীর্ঘদিনের ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান।তারা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও আইন মন্ত্রণালয় এর ন্যায় পদ -পদবী পরিবর্তন ও বেতন স্কেল নির্ধারণের ও দাবি জানান।নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশ বিচার বিভাগ আইনের ধারক ও বাহক।
Pp

কিন্তু অধস্তন আদালতের কর্মকর্তাও কর্মচারীগন বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাই বৈষম্য দূরীকরণের জোর দাবি জানান।আইন সচিব অবিলম্বে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস প্রদান করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের সিনিয়র জেলা জজ মোহাম্মদ হেমায়েত উদ্দিন, মহানগর দায়রা জজমোঃ হাসানুুল ইসলামও চট্টগ্রামের সকল স্তরের বিচারক মন্ডলী।উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এনামুল হক আকন্দ ।বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন পারভেজ, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মোহাং শামসুল হক, , চট্টগ্রাম জজশীপ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ এর সভাপতি বিপ্লব কান্তি দাশ ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ