আজঃ বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

চট্টগ্রামে পেঁয়াজের বাজারে আগুন নেপথ্যে খাতুনগঞ্জের সিন্ডিকেট ব্যাবসায়ীরা

টিটু বড়ুয়া সুরঞ্জিত

বানিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের বাজারে আগুন, সিন্ডিকেট সদস্যদের মধ্যে চরম অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। ভারত সরকার পেঁয়াজের রপ্তানি মূল্য বেঁধে দেয়ার খবর প্রচার হওয়ার পরপরই দেশের পাইকারি বাজারে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে অতি মুনাফাখোর পাইকারি এই সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা।

দেশের বাজারে এখনো বাড়তি দামের পেঁয়াজ ঢোকেনি। অথচ এরই মধ্যে আমদানি ও দেশি- দুধরনের পেঁয়াজের দাম রাতারাতি বেড়ে গেছে। খুচরায় প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম এখন ১৪০ টাকা। এমন আকাশচুম্বী দামে আবারও ভোক্তার গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে পেঁয়াজ।

খুচরা বাজার ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত গত সোমবার দাম হঠাৎ এক লাফে কেজিপ্রতি ১৫ থেকে ২৫ টাকা বেড়ে যায়। বাজারে এখন দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা পর্যন্ত। অথচ গত রবিবারও এ পেঁয়াজ ১১৫ টাকাতে পাওয়া গেছে। অর্থাৎ মাত্র এক রাতের ব্যবধানেই পণ্যটির দাম লাগামছাড়া বেড়েছে, যা বেশির ভাগ ভোক্তার নাগালের বাইরে।

কাজির দেউরি বাজারের ব্যবসায়ী মনির আহমদ বলেন, ‘রোববার ভারতে দাম বেড়েছে- এমন খবরের কারণে পাইকারদের কাছ থেকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১১০ থেকে ১১৫ টাকায় কিনছি।’ তিনি বলেন, ‘দাম বাড়ার খবরে আমদানি করা পেঁয়াজও পাওয়া যাচ্ছে না। দাম বাড়ানোর জন্য মজুত করে রেখেছেন পাইকাররা।

খাতুনগঞ্জের পাইকার লোকমান হোসেন বলেন, ‘পূজার ছুটির কারণে বেশ কয়েকদিন বন্দর বন্ধ ছিল। তখন থেকেই দেশে পেঁয়াজের ঘাটতি শুরু হয়। এরমধ্যে আমদানি মূল্য বাড়ানোর খবরে বাজার একদম অস্থির হয়ে গেছে। বাজারে পেঁয়াজের সঙ্কট দেখা দিয়েছে।

যদিও ভারতে নতুন দাম ঘোষণার পর সেই পেঁয়াজ এখনও দেশে এসে পৌঁছায়নি। অর্থাৎ আগের দামে আমদানি করা পেঁয়াজই এখন বাজারে, তবুও দাম বেড়েছে অস্বাভাবিকভাবে। যৌক্তিক কারণ ছাড়াই এভাবে অতিরিক্ত দাম বাড়িয়েছেন কতিপয় ব্যবসায়ী। তারা এই কারসাজি করে ভোক্তার পকেট থেকে স্বল্প সময়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে ক্রেতারা অভিযোগ করেছেন।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বাড়তি দামে আমদানি করা পেঁয়াজ আসতে আরও তিন থেকে চারদিন সময় লাগবে। এরমধ্যে বাজারে যত পেঁয়াজ কেনাবেচা হবে, তা আগের দামেই কেনা।
জানা গেছে, ভারতে প্রতি টন পেঁয়াজের দাম ৮০০ ডলার হলে কেজিপ্রতি এর রপ্তানিমূল্য পড়বে ৬৭ রুপি। আগে ভারতের রপ্তানিকারকরা অনির্ধারিত মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি করতে পারলেও নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশটির ব্যবসায়ীদের সরকার নির্ধারিত দামেই পেঁয়াজ বিক্রি করতে হবে। আগে পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। তখন থেকেই বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে খাতুনগঞ্জের পেঁয়াজের এক আড়তদার বলেন, বর্তমানে খাতুনগঞ্জে যেসব পেঁয়াজ রয়েছে সেগুলো বাজার পর্যন্ত আসতে খরচ পড়েছে কেজিপ্রতি ৭০ টাকা। কিন্তু ভারত রপ্তানিমূল্য বেঁধে দেয়ার ঘোষণার পর থেকে প্রতি কেজিতে অন্তত ৩৫ টাকা মুনাফা করছেন আমদানিকারকরা।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি এসএম নাজের হোসাইন বলেন, দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজার ব্যবসায়ীদের মর্জির ওপর নির্ভর করে। তারা একেক সময় একেক অজুহাতে দাম বৃদ্ধি করেন। এখন বলছেন, ভারত রপ্তানিমূল্য বাড়িয়েছে তাই দাম বেড়েছে। বাজারে বর্তমানে যেসব পেঁয়াজ আছে, সেগুলো তো দুই সপ্তাহ আগে আমদানি করা। প্রশাসনের উচিত পেঁয়াজের ক্রয় ও বিক্রয়মূল্য যাচাই করে অভিযান পরিচালনা করা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাণীশংকৈলে কৃষি যন্ত্রের মাধ্যমে চাষাবাদের উদ্বোধন 

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে রবি ২০২৪-২৫ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচীর আওতায় বোরো ধান (উফশী) সমলয় ব্লক প্রদর্শনীর রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে চারা রোপণের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।  কাশিপুর ইউনিয়নে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর আয়োজনে ৫০ একর জমিতে চারা রোপণের মাধ্যমে এর উদ্বোধন করা হয়। 

এসময় ইউএনও রকিবুল হাসান এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম, কৃষি প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেন, জামায়াতের সেক্রেটারি রজব আলী, কৃষক আফজাল হোসেন আফাজ প্রমুখ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কৃষি অফিসার সহিদুল ইসলাম বলেন,সনাতন পদ্ধতিতে চাষাবাদে উৎপাদন খরচের অতিরিক্ত সময় ও ব্যয়ের  হাত থেকে রক্ষা করতে যন্ত্রের মাধ্যমে চাষাবাদ ভূমিকা রাখছে।কৃষিতে যান্ত্রিকীকায়ণের ফলে সমলয় চাষাবাদে কৃষির উৎপাদন খরচ অর্ধেকের কম নেমে এসেছে ফলে কৃষক লাভবান হচ্ছে।
এ সময় শতাধিক স্থানীয় কৃষক কৃষানি উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপসহকারী কৃষি অফিসার সাদেকুল ইসলাম।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৭ কর্মকর্তা পাচ্ছেন পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) এর সাত কর্মকর্তা পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে প্রেষণে থাকা এই সাত কর্মকর্তার পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চেয়ে চিঠি দিয়েছে চসিক।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় থেকে আরো দু’জন ম্যাজিস্ট্রেট চেয়েছে চসিক। চিঠি দেয়ার পর সাত কর্মদিবস পার হলেও এখনো পর্যন্ত সাত কর্মকর্তার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় থেকে কোন ম্যাজিস্ট্রেট পায়নি চসিক। তবে দু’এক দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

চসিকের সাত কর্মকর্তার বিষয়ে গত ২৩ জানুয়ারি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব বরাবর একটি চিঠিও দেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। যা আমলে নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় গত ২৯ জানুয়ারি সেই অনুমতি দিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে চিঠি দেন। যা বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে।
চসিকের এই সাত কর্মকর্তারা হলেন- চসিকের সচিব মোহাম্মদ আশরাফুল আমিন, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে কুলসুম, শিক্ষা কর্মকর্তা রাশেদা আক্তার, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণয় চাকমা, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা রক্তিম চৌধুরী, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মৌমিতা দাশ ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিল্লুর রহমান।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, প্রেষণে থাকা চসিকের সাত কর্মকর্তাকে পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিতে আমরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। যা বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে। এছাড়া, বিভাগীয় কমিশনারের কাছে দু’জন ম্যাজিস্ট্রেট চেয়েছি, সেগুলো আমরা এখনো পাইনি। আমরা আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যেই ম্যাজিস্ট্রেট পাবো। তিনি আরো বলেন, এটা অনুমোদন পেলে আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ক্রাশ প্রোগ্রাম চালাবো। মূলত, যারা খাল-পাহাড় দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা করেছে বা করছে তাদের আইনের আওতায় আনবো। এছাড়াও যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যেখানে সেখানে ময়লা ফেলছে, তাদের আমরা আইনের আওতায় আনবো।

চসিক সূত্রে জানা যায়, চসিকের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও অভিযান চালাতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের বাধা/সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সেসব সমস্যা সমাধানে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনাসহ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুসারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হয়। যা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়া সম্ভব নয়। এছাড়া, সিডিএ’র ৩৬ খাল নিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের বাইরে ২১ খালে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করছে চসিক। খাল ও পাহাড়ের অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চসিকের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে- স্থানীয় সরকার কাঠামোর একটি অন্যতম স্তর হলো সিটি কর্পোরেশন। সেখানে স্থানীয় পর্যায়ে সরকারের বিভিন্ন আইন, বিধি, নীতি, বাস্তবায়ন তথা সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড সম্পাদন করা হয়ে থাকে। এসব উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও জনস্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন জনহিতকর কাজ বাস্তবায়ন/সম্পাদনের ক্ষেত্রে প্রায়শঃ বিভিন্ন ধরনের বাধা/সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। উক্ত সমস্যাগুলো সমাধানকল্পে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনাসহ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুসারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হয়।

ঢাকা শহরের পর পরই বাণিজ্যিক রাজধানীখ্যাত চট্টগ্রাম শহরের অবস্থান। আর এ কারণে স্বাভাবিকভাবেই এ শহরের জনসংখ্যা, বিভিন্ন মেগা উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, সেবা কার্যক্রমও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া সমুদ্রের নিকটবর্তী হওয়ায় প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। জলাবদ্ধতার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য। প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্যরে ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হলে নগরীর জলাবদ্ধতার সমস্যা অনেকাংশে নিরসন করা সম্ভব। এছাড়াও নগরীর অবৈধ উচ্ছেদসহ শহরের শৃঙ্খলা রক্ষা, জননিরাপত্তা, জনস্বাস্থ্য ইত্যাদি সেবা কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা প্রয়োজন।

এমতাবস্থায়, বিষয়টি সদয় বিবেচনাপূর্বক অত্র সিটি কর্পোরেশনে প্রেষণে কর্মরত বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের নিম্নোক্ত কর্মকর্তাদের দ্যা কোড ক্রিমিনাল প্রোসেডিউর ১৮৯৮ এর ১০ (৫) ধারা অনুযায়ী- এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণপূর্বক মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এর ৫ ধারা মোতাবেক মোবাইল কোর্ট পরিচালনার প্রয়োজনীয় ক্ষমতা অর্পণের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ