আজঃ শুক্রবার ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিভিন্ন দূতাবাসে বিএনপির চিঠি, সহিংসতার ঘটনায় আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি

ঢাকা অফিস:

গত ২৮ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংস ঘটনা থেকে শুরু করে চলমান হরতাল-অবরোধে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর, বিস্ফোরণ এবং গুপ্তহত্যার বিবরণ তুলে ধরে বাংলাদেশের বিভিন্ন দূতাবাসে চিঠি দিয়েছে বিএনপি। চিঠিতে এসব ঘটনার জন্য সরকারী দল ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দায়ী করে আন্তর্জাতিক তদন্তও দাবি করেছে দলটি।

দলীয় সূত্র জানায়, গত ২০ নভেম্বর বিভিন্ন দূতাবাসে এ চিঠি পাঠানো হয়। এতে বলা হয়েছে, সারাদেশে ‘অগ্নিসন্ত্রাস-নাশকতা’র ঘটনা ক্ষমতাসীনরাই ঘটাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দেশজুড়ে ভীতির রাজত্ব কায়েমের অশুভ উদ্দেশে প্রতিদিন নৈরাজ্যে লিপ্ত হচ্ছে আওয়ামী লীগের দুষ্কৃতিকারী কর্মীরা। তারা গণপরিবহনে অব্যাহতভাবে অগ্নিসংযোগ করছে আর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নীরব দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। জ্বালাও-পোঁড়াও করে অপরাধীরা খুব সহজে ঘটনাস্থল থেকে সটকে পড়েছে। অথচ প্রত্যক্ষদর্শৗদের মতে অধিকাংশ ঘটনা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে বা বড় পুলিশ চেকপোস্টের কাছাকাছি ঘটছে।

চিঠিতে আরও বলা হয়, এসব অগ্নিসংযোগের ঘটনা প্রতিরোধে কিংবা প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ইচ্ছাকৃত নিষ্ক্রিয়তা প্রমাণ করে, দেশজুড়ে চলমান নাশকতায় ক্ষমতাসীন অপশক্তি জড়িত। প্রকৃতপক্ষে আমাদের বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী ও তাদের আজ্ঞাবাহী পুলিশ সদস্যরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে যানবাহনে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে। সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত বেশ কয়েকটি ভিডিও ফুটেজে চালক বা তাদের সহকারীদের বক্তব্যে স্পষ্ট, কীভাবে পুলিশ বা ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মীরা তাদের বাসে আগুন দেওয়ার জন্য দায়ী।

উদাহরণ হিসেবে চিঠিতে গত ৬ নভেম্বর চট্টগ্রামের চাতরি চৌমহনী বাজারে পুলিশ বক্সের কাছে, ৩১ অক্টোবর ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের কাছে, বাংলামোটর মোড়ে, ২৮ অক্টোবর কাকরাইলের কাছে বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনা এবং ৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে একটি ট্রাকে আগুন দেওয়ার ঘটনায় ফেনীর স্থানীয় যুবলীগ নেতা নুরুল উদ্দিন টিপুকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার ও ১৪ নভেম্বর নাটোরের তাশরীক জামান রিফাত নামে আওয়ামী লীগের কর্মীকে মুখোশসহ গ্রেপ্তারের পর ছেড়ে দেওয়ার ঘটনা তুলে ধরা হয়।

চিঠিতে বলা হয়, দেশের সর্বত্র পুলিশ-র‍্যাবের শত শত পেট্রোল টিম এবং বিজেবির শত শত প্লাটুন অস্ত্রসজ্জিত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি পুলিশের সশস্ত্র পূর্ণাঙ্গ সুসংহত টহল রয়েছে। বাংলাদেশ যেন এক যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এই নিশ্ছিন্দ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যেও বিরোধী দলের সদস্য কোনো প্রকার সহিংসতা বা অগ্নিসংযোগে কাজে লিপ্ত হবে এই দাবি সর্বত্রই হাস্যকর। বরং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল উপস্থিতির উদ্দেশ্য হয়তো আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তারা যেন নিশ্চিন্তে যানবাহনে আগুন দিতে পারে, জনগণের জানমালের ক্ষতি সাধন করতে পারে এবং রাষ্ট্রীয় নৈরাজ্যের প্রেক্ষাপট তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারে। তাদের এসব কর্মকাণ্ড বারবার প্রমাণিত হয়েছে, বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে এসেছে, সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে…রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য বাসে আওয়ামী লীগের দুষ্কৃতিকারী নেতাকর্মীরা কীভাবে অগ্নিসংযোগে লিপ্ত হয়। ২০১৪ সালে ছাত্রলীগের ৩ জন সদস্যকে বাসে অগ্নিসংযোগের সময় হাতেনাতে আটক করা হয়েছিল। ২০১৫ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ছাত্রলীগের ২ সদস্য ককটেল ও পেট্রোলবোমাসহ আটক হয়েছিল, ২০১৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লায় পেট্রোল বোমাসহ গ্রেপ্তারের কয়েক ঘণ্টা পর বাধ্য হয়ে পুলিশ ২ জন যুবলীগ কর্মীকে ছেড়ে দিয়েছিল।

এতে আরও বলা হয়, ২০১৪ সালে বিরোধী দলের আন্দোলনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য পঙ্কজ দেবনাথ তার নিজস্ব বিহঙ্গ পরিবহনে পেট্রোল দিয়ে আগুন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে গণমাধ্যম মারফত জানা যায়। সেখানে আগুনে ১১ জনের মৃত্যুও হয়েছিল। ২০০৬ সালের নভেম্বরে আওয়ামী লীগ ট্রেন এবং বাসে আগুন দিয়ে, পরিবহন শ্রমিকদের উপর হামলা করে মানুষ হত্যা করেছিল। শেরাটনের সামনে গান পাউডার মেরে বাসে আগুন দেওয়াসহ এমন অজস্র দৃষ্টান্ত আছে, যেখানে আওয়ামী লীগ তাদের বিদ্বেষপূর্ণ-বিভাজিত রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য সহিংসতাকে ব্যবহার করেছ। মানুষ হত্যা করে, জনগণের সহায়-সম্বল ধ্বংস করে, ষড়যন্ত্রমূলকভাবে সেই দায় বিরোধী দলের উপর চাপিয়ে, মিথ্যা মামলায় ভিন্ন দল ও মতের ওপর দমন-নিপীড়ন চালাবার যে বীভৎস রাজনীতি, তা আওয়ামী লীগ লালন করে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ‘কাপল ড্যান্স’ পার্টি থেকে ২৫ নারী-পুরুষ আটক

: চট্টগ্রাম মহানগরের পাঁচলাইশের ২ নম্বর গেট এলাকা থেকে অবৈধ অশ্লীল ‘কাপল ড্যান্স’ পার্টিতে অভিযান পরিচালনা করে নারী-পুরুষসহ ২৫ জনকে আটক করা হয়েছে পুলিশ। এ সময় আটককৃত একজনের কাছ থেকে ৭০ ক্যান অবৈধ মাদকদ্রব্য (বিয়ার) উদ্ধার করা হয়। বুধবার গভীর রাতে অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করা হয়।

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, পাঁচলাইশ মডেল থানার ২ নম্বর গেট এলাকায় অবৈধ অশ্লীল কাপল ড্যান্স পার্টিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে বিশেষ এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। তিনি আরও বলেন, অভিযানে নারী-পুরুষসহ সর্বমোট ২৫ জন আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে একজনের কাছ থেকে ৭০ ক্যান অবৈধ মাদকদ্রব্য (বিয়ার) উদ্ধার হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু করা হয়।

মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে বিএনপিকে ভোট দেয়ার জন্য- কামরুল হুদা

তারেক রহমান শিখিয়েছেন কিভাবে ফ্যাসিবাদকে বিদায় করতে হয় বলে মন্তব্য করে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোঃ কামরুল হুদা। তিনি আরো বলেছেন, বিএনপিতে কোন বিভাজন নেই। বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারেনি। গত ১৭ বছরে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, অনেক লোভ দেখানো হয়েছে। আমরা যারা জিয়ার আদর্শের সৈনিক আমরা ষড়যন্ত্র করতে শিখি নাই। আজকে যারা দেশের মানচিত্র ষড়যন্ত্র করছে,

তারাই কিন্তু চৌদ্দগ্রাম থেকে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন। অতীতে জাতীয়তাবাদী দলের ভোটে আপনারা নির্বাচিত হয়েছিলেন। নির্বাচিত হওয়ার আমাদের নিঃশেষ করার জন্য বেশি ষড়যন্ত্র হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন আসলে চৌদ্দগ্রাম নিয়ে তারা আবার ষড়যন্ত্র শুরু করে। এক কথায়-চৌদ্দগ্রামের বিএনপি এখন অনেক শক্তিশালী, বিএনপিতে কোন গ্রুপিং নাই, প্রতিযোগিতা আছে।

কামরুল হুদা আরও বলেন, ২০১৪ সালে আমি যখন প্রার্থী হয়েছিলাম। কেন্দ্রে গিয়ে দেখি ২৮০০ ব্যালট পেপার। আমি শুধু সিম্পল একটি ভিডিও করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু একজন সাব ইন্সপেক্টর আমার কলার চেপে ধরে বের করে দিয়েছে। এই ছিল আ’লীগের তামাশার নির্বাচনগুলো। সুতরাং মানুষ ভোট দেয়ার জন্য।

তিনি আরও বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমান সুদুর লন্ডনে বসে সারা পৃথিবীকে একটা এক্সাম্পল লিডারশীপ দেখিয়েছেন। কিভাবে ফ্যাসিবাদ বিতাড়িত করতে হয়। তারেক রহমান লন্ডনে বসে আমাদেরকে রাজপথে রেখে মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেছেন। আজকে যারা বিভিন্ন জায়গায় সমন্বয়ক বলে থাকেন, ওনারা নাকি ৫ দিনে দেশ স্বাধীন করে ফেলেছেন। ১৭ বছর আমরা রাজপথে ছিলাম আমরা, আন্দোলন করলাম আমরা,

মামলা খেলাম আমরা, জেল খাটলাম আমরা, নির্যাতিত হলাম আমরা। ওনারা একাত্তরকে অস্বীকার করতে চায়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একাত্তর সালের বীরত্বগাঁথাই হচ্ছে ১৬ ডিসেম্বর। সুতরাং, ১৬ ডিসেম্বরকে বিতর্কিত করা যাবে না। যারা ৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছেন, তারাই আজকে বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখার জন্য ষড়যন্ত্র করছেন। আপনারা দেখেছেন, তারা দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে তারা বলতে শুরু করেছেন, তারা ক্ষমতায় আসবেন।

মঙ্গলবার বিকেলে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী যুবদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসবক কথা বলেন।
বাতিসা ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক কামরুল ইসলাম ভুঁইয়া ও সদস্য সচিব শিপন খন্দকারের পরিচালনায় বাতিসা হাইস্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের উদ্বোধক ছিলেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মোঃ আবু সাঈদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শাহ আলম রাজু, সহ-সভাপতি সাহাব উদ্দিন ফরায়েজী লাল্টু। প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোঃ জামাল উদ্দিন মামুন। বিশেষ বক্তা উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম

আহবায়ক আবুল হাসনাত মিয়া মোঃ যোবায়ের হোসেন, সদস্য সচিব মোঃ শাহনেওয়াজ মজুমদার। অতিথি ছিলেন পৌর বিএনপির আহবায়ক হারুনুর অর রশিদ মজুমদার, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আ.ন.ম সলিমুল্লাহ টিপু, সহ সাধারন সম্পাদক মোঃ এনামুল হক ছুট্টু, ওয়াশিংটন ডিসি বিএনপির সহ-সভাপতি ও বিএনপি ওয়ার্ল্ড ফোরাম অফ চৌদ্দগ্রাম উপজেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী মোস্তাফিজুর রহমান, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব শরীফুল ইসলাম দুলাল, পৌর যুবদলের আহবায়ক মোঃ হাসান, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের

আহবায়ক মোঃ খোরশেদ আলম, উপজেলা তাঁতীদলের সভাপতি ইব্রাহিম খলিল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক এম এ খায়ের মজুমদার, আবু বকর সিদ্দিক, মোঃ শাহাদাৎ হোসেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন ডেভিড, উপজেলা যুবদলের

যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন, শরীফ হাসান, আজম খান, দেলোয়ার হোসেন মজুমদার মাছুম, উপজেলা যুবদলের সদস্য মোঃ সাকিব চৌধুরী শরীফ, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা মহিলাদলের সহ-সভাপতি গোলশান আরা পুতুল। এ সময় বাতিসা ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ