আজঃ শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

পার্বত্য অঞ্চলকে আধুনিক শিক্ষা নগরীতে পরিণত করা হবে- পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর

ডেস্ক নিউজ:

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি বলেছেন, পার্বত্য অঞ্চলকে আধুনিক শিক্ষা নগরীতে পরিণত করা হবে এবং দেশের এক দশমাংশ পার্বত্য অঞ্চল পর্যটন শিল্পের জন্য দেশের একটি অন্যতম ও আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে পরিগণিত হবে।

তিনি বলেন, মানণীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পার্বত্য অঞ্চল দেশের জন্য বোঝা নয়, বরং দেশের জন্য অন্যতম সম্পদশালী এলাকায় রূপান্তরিত হবে।
আজ রাজধানীর বেইলী রোড শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের সভাকক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন সংস্থাসমূহ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্প বা স্কিমসমূহের নভেম্বর-২০২৩ মাসের মাসিক উন্নয়ন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষের কোনো মধ্যস্থতা ছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে দুই যুগের অশান্ত সংঘাতময় পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়েছেন। কোনো বন্দুক দিয়ে নয়, মারামারি বা কাটাকাটির মধ্যে দিয়ে নয়, সম্পূর্ণ সুন্দর ও আন্তরিক পরিবেশের মাধ্যমে ১৯৯৭ সালের ০২ ডিসেম্বর পার্বত্য চুক্তি বা পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয়। মন্ত্রী বীর বাহাদুর বলেন, সেই পরিবেশ সৃষ্টি করার কারণেই ১৯৯৮ সালের ১৫ জুলাই তারিখে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, উদ্বাস্তু পুনর্বাসন টাস্ক ফোর্স, পার্বত্য তিন জেলা পরিষদ গঠন করা হয়। সেই সুবাদে পার্বত্য চট্টগ্রামে একটি আন্তরিক পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার কারণে আমরা পার্বত্য অঞ্চলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন করতে পেরেছি।
রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান তিন জেলার সংযোগ সড়ক নির্মাণের মাধ্যমে প্রত্যন্ত দুর্গম অঞ্চলগুলোতে যাতায়াত ব্যবস্থাকে সুগম করেছি। মন্ত্রী বীল বাহাদুর বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বান্দরবানের দুর্গম উপজেলা থানচিতে সেখানকার মানুষের টানে ছুটে গিয়েছেন। থানচির মানুষের সাথে একাত্ম হয়ে কথা বলেছেন, তাদের সুখ দুঃখ সম্পর্কে জেনেছেন।
তিনি পার্বত্য জেলার সেখানকার দুর্গম এলাকার সমস্যাগুলি একে একে সমাধান করেছেন। যেখানে একসময় বান্দরবান জেলার সদর থেকে থানচিতে যেতে ২/৩দিন সময় লেগে যেতো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে এখন তা তিন চার ঘন্টায় যাওয়া সম্ভব হয়েছে। সেখানে সুন্দর সুন্দর রাস্তা হয়েছে, হাসপাতাল হয়েছে, স্কুল-কলেজ হয়েছে, মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুত পৌঁছে গেছে। দুর্গম এলাকার যেখানে জাতীয় গ্রীডের বিদ্যুৎ পৌঁছানো সম্ভব নয, সেখানে সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুত পৌঁছে দেয়া হয়েছে। এখন সেখানে বিদ্যুৎবিহীন কোনো এলাকা খুঁজে পাওয়া যাবে না। সেখানকার সাধারণমানুষ অনায়াসেই রাষ্ট্রীয় সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারছে। মন্ত্রী বীর বাহাদুর আরও বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে পুনরায় নির্বাচিত করার জন্য সেখানকার মানুষ ভোট দেয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। মন্ত্রী বলেন পার্বত্য নগরীকে সর্বোচ্চ আধুনিকভাবে গড়ে তোলার কাজে নিবেদিত রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সদস্যরা।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মশিউর রহমান এনডিসি’র সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিয়ষক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম, যুগ্মসচিব মোঃ হুজুর আলী, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আশরাফুল ইসলাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য মোঃ জসীম উদ্দিন, উপজাতীয় শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণ চন্দ্র চাকমা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন চৌধুরী, বান্দরবান জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আহাম্মদ মাসুম বিল্লাহসহ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ ও উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এবং কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
উন্নয়ন সভায় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে ৭৫১ কোটি ৭১ লাখ টাকা জিওবি খাতে বরাদ্দ রয়েছে। তার মধ্যে এডিপি অনুযায়ী অবমুক্তি করা হয়েছে ২৪৪ কোটি ৯৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা যার মধ্যে এ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১২৪ কোটি ৭৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা যা মোট বরাদ্দের ১৬.০৭%। যথাসময়ের মধ্যে শতভাগ ব্যয় নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করা হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে স্কুল ও দোকানে আগুন

চট্টগ্রাম মহানগরীর ইপিজেড থানাধীন কলসি দিঘির পাড় উত্তর রেল গেট এলাকায় একটি কেজি স্কুল ও পাশের দোকানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার ভোরে হযরত শাহ আলী কেজি স্কুল ও দোকানে আগুন লাগে।

সিইপিজেড ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শাহাদাত হোসেন জানান, ভোরে খবর পেয়ে সোয়া ৬টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে। প্রায় ৪০ মিনিটের চেষ্টায় সকাল পৌনে ৭ টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। তবে দ্রুত পদক্ষেপে প্রায় ৫ লাখ টাকার মালামাল উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে, তা জানা যায়নি।

মশা নিধনে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহার শুরু চসিকের।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন প্রথমবারের মতো মশা নিয়ন্ত্রণে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু করেছে। সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের নির্দেশক্রমে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় ৩৯ নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ড কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হয়। কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব মো. আশরাফুল আমিন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মোঃ শরফুল ইসলাম মাহি, কীটতত্ত্ববিদ রাশেদ চৌধুরী এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) মশা নিয়ন্ত্রণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর আগে গত ২৬ মার্চ নগরীর ১৭ নম্বর বাকলিয়া ওয়ার্ডের সৈয়দ শাহ রোডের সামনের খালে পরীক্ষামূলকভাবে বিটিআই লার্ভিসাইড প্রয়োগ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। অর্জিত অভিজ্ঞতার আলোকে আজ থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে বিটিআই প্রয়োগ শুরু করল চসিক।

চসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ফগিং, লার্ভিসাইড ছিটানো, নালা–নর্দমা পরিষ্কার, আবর্জনা অপসারণ এবং জনসচেতনতা কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে। নতুন প্রজন্মের আমেরিকান প্রযুক্তির বিটিআই ব্যবহারে মশার লার্ভা ধ্বংসে আরও কার্যকর ফল পাওয়া যাবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

বিটিআই হলো একটি প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন ব্যাকটেরিয়াভিত্তিক লার্ভিসাইড, যা বিশেষভাবে মশা, ব্ল্যাক ফ্লাই ও ফাঙ্গাস গ্ন্যাটের লার্ভা দমনে ব্যবহৃত হয়। এটি পানিতে প্রয়োগ করার পর লার্ভা খাদ্যের সঙ্গে বিটিআই গ্রহণ করে এবং ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদিত ক্রিস্টাল প্রোটিন টক্সিন লার্ভার পরিপাকতন্ত্রে কার্যকর হয়ে তাদের দ্রুত নিধন ঘটায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বিটিআই মানুষের শরীর, গৃহপালিত প্রাণী, মাছসহ অন্যান্য পরিবেশবান্ধব প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর নয়; এমনকি উদ্ভিদ ও জলজ বাস্তুতন্ত্রেও কোনো বিষাক্ত প্রভাব ফেলে না। বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু, জিকা ও চিকুনগুনিয়ার মতো বাহক–বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এটি একটি নিরাপদ ও বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত সমাধান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ