
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ডিমলা সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ তিতপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ও মনোয়ারা বেগমের চার কন্যা সন্তান। সংসারে পুত্র সন্তান না থাকায় মনোয়ারা বেগম জুম্মার মুসল্লীদের ভাত খাওয়ার মানত করে। পরবর্তীতে পুত্র সন্তান মমিন ইসলামকে জন্ম দেয় মনোয়ারা বেগম। সন্তান বর্তমানে যুবক হলে সে নেশায় আসক্ত হয়। মমিন ইসলাম অপরাধ মুলক কাজে জড়িত হলে পিতা-মাতার নিকট নালিশ আসতে থাকে। মনোয়ারা বেগম ও রফিকুল ইসলাম উভয়ের শাসন মমিন ইসলাম উপেক্ষা করতে থাকে। গরীব পিতা-মাতার নিকট মমিন ইসলাম নেশার টাকা চেয়ে ব্যর্থ হলে মমিন ইসলাম টাকার জন্য তার পিতা-মাতার উপর বিভিন্ন নির্যাতন ও ডাংমার করতে থাকে। এছাড়াও বিবাহিতা বোনের বাড়িতে গিয়ে টাকার জন্য টিভি সহ আসবাব পত্র ভেঙে দেয়। গত২৪ ফেব্রুয়ারী নেশার টাকা তার পিতা-মাতার নিকট না পেয়ে তাদের কাপড় চোপড়ে আগুন লাগিয়ে দিয়ে বৈদ্যুতিক তার সর্ট করে রেখে মমিন ইসলাম তার পিতা-মাতাকে ঘরে তালা দিয়ে রাখে। বেড়া কেটে মনোয়ারা বেগম ও রফিকুল ইসলাম উভয়ে ঘরের বাহিরে আসলেও মমিন ইসলাম নেশার টাকা পাওয়ার জন্য তার পিতা-মাতাকে খুন জখম করার ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় মনোয়ারা বেগম নিরাপত্তার কথা ভেবে তার স্বামীকে নিয়ে ঘটনা স্হানীয় নেতৃবৃন্দকে জানিয়ে পুত্র মমিন ইসলামের বিরুদ্ধে ডিমলা থানায় অভিযোগ দাখিল করেছে বলে মনোয়ারা বেগম জানায়।












