আজঃ বুধবার ২১ মে, ২০২৫

চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েটের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

রাউজান (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা:

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) ক্যাম্পাসে প্রকৌশল গুচ্ছের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েটের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। (৩-মার্চ) রবিবার সকাল ১০ থেকে একযোগে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।প্রায় ৭ হাজার ৬২৮ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণের কথা থাকলেও ১হাজার ৪৮৫ জন পরিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। এদিকে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম সকালে কেন্দ্রের বিভিন্ন হল পরিদর্শন করেন। এ সময় প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহাম্মদ, চুয়েট পুরকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল-সহ ভর্তি কমিটির অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। এবারের ভর্তি পরীক্ষায় চুয়েটের ১২টি বিভাগে ভর্তির জন্য নিয়মিত ৯২০ আসনের পাশাপাশি ১১টি উপজাতি কোটা-সহ মোট ৯৩১টি আসন রয়েছে বলে জানা গেছে। আগামী ১৮ই মার্চ রাতে ফলাফল প্রকাশ করা কথা রয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চবিতে ৫ম সমাবর্তনের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে প্যান্ডেলে বসতে পারবে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ।

৫ম সমাবর্তনের সব প্রস্তুতি শেষ করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পড়াশোনা সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে সনদ দিতে উক্ত সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে। সোমবার চট্টগ্রাম নগরীর প্রেস ক্লাবের এস রহমান হলে এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য মোহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার সমাবর্তন আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরেন।উপাচার্য বলেন, আগামী বুধবার (১৪ মে) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ২৩ হাজার স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা এতে অংশগ্রহণ করবেন। এ সমাবর্তনে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ডি.লিট, ডিগ্রি প্রদান করা হবে। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অতিথিসহ প্রায় ২৫ হাজার লোকের বসার জন্য মূল প্যান্ডেল রেডি হচ্ছে।

তিনি বলেন, সমাবর্তনের প্রধান বিষয় হচ্ছে সার্টিফিকেট প্রদান বা গ্রহণ। শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট প্রদানের জন্য উপাচার্য এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের স্বাক্ষরসহ সনদ প্রস্তুতির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। বিভাগ বা ইনস্টিটিউটগুলোতে সার্টিফিকেট পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। রাত-দিন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ কাজ করে যাচ্ছে। সুচারুরূপে প্রস্তুতি সম্পন্ন: আপ্যায়ন কমিটি তাদের কাজ সুচারুরূপে সম্পন্ন করছে, চট্টগ্রামের স্বনামধন্য এমব্রেসিয়া ও বার কোডের সকল ফ্যাসিলিটিস ক্যাম্পাসে নিয়ে এসে তিনটি স্থানে রত্নার আয়োজন চলছে। অতিথি এবং সমাবর্তীদের উপযুক্ত খাবার পরিবেশনের লক্ষ্যে সামগ্রিক কার্যক্রম অব্যাহত আছে।

চট্টগ্রামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সরাসরি ফ্রুটস ক্যাম্পাসে নিয়ে আসা হয়েছে। ১৪ মে সকাল ১০টার মধ্যে খাবার বিভাগ, ইনস্টিটিউটগুলোতে পৌঁছে যাবে এবং সমাবর্তীদের সকাল ১০টা থেকে ১২টার মধ্যে বিভাগ/ইনস্টিটিউটগুলো থেকে খাবার সংগ্রহ করতে হবে।যাতায়াতে শহর থেকে ১০০ বাস: পুলিশ প্রশাসন এবং আমাদের প্রক্টরিয়াল বডির স্বেচ্ছাসেবকের মাধ্যমে যাতায়াত অসুবিধা মিনিমাইজ করার চেষ্টা চলছে। ১০০টি বড় বাস শহরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে সকাল ৬টা থেকে যাতায়াত শুরু করবে। নির্ধারিত শাটল ট্রেনে করেও সমাবর্তীরা যেতে পারবেন। ১ নম্বর মূল গেট থেকে ক্যাম্পাসে সাধারণ কোন যানবাহন, টেক্সি বা কার প্রবেশ করতে পারবে না। ১ নম্বর গেট থেকে শাটল বাসের ব্যবস্থা থাকবে, যাতে সমাবর্তীরা ক্যাম্পাসে যেতে পারেন। ক্যাম্পাসেও শাটল বাসের ব্যবস্থা থাকবে।

সর্বাত্মক নিরাপত্তা জোরদার: নিরাপত্তার বিষয়ে সরকারি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সাথে আমাদের প্রক্টরিয়াল বডি এবং প্রশাসনের নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। তাদের রিকয়ারমেন্ট অনুযায়ী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার রিকয়ারমেন্ট অনুযায়ী সমাবর্তীদের কাছে ফোন যাচ্ছে। এটি অনেকে নেতিবাচকভাবে নিচ্ছে। ফেসবুকে মন্তব্য করছেন। এটি পেনিক হওয়ার মত কিছু নয়। কনভোকেশন কার্ড পেলে সে স্বাভাবিকভাবে অনুষ্ঠানে যেতে পারবেন, যদি না পুলিশ বা সংস্থা থেকে কাউকে বিশেষভাবে নিষেধ করা হবে না।

সমাবর্তীদের জন্য উপহার: সমাবর্তীদের জন্য গিফট আইটেম রেডি হচ্ছে। গিফটের মধ্যে থাকবে ব্যান, স্মরণিকা, কলম, পিন, ওয়ালেট ইত্যাদি। কনভোকেশন টুপি নিরুট হিসেবে বিবেচিত হবে। শিক্ষার্থীরা যাতে অনুষ্ঠান দেখতে পারেন সেজন্য লাইভে অনুষ্ঠান সম্প্রচারের ব্যবস্থা হচ্ছে এবং ক্যাম্পাসে চারটি পয়েন্টে এলইডি স্ক্রিনের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হবে।
৫ম সমাবর্তনে মোট উপস্থিতি: ৫ম সমাবর্তনে ৪২ জন পিএইচডি, এবং ৩৩ জন এম, ফিল, ডিগ্রিসহ মোট ২২ হাজার ৫৮৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হবে। কলা ও মানববিদ্যা ৪ হাজার ৯৮৮ জন, বিজ্ঞান ২ হাজার ৭৬৬ জন, ব্যবসায় প্রশাসন ৪ হাজার ৫৬৩ জন, সমাজ বিজ্ঞান ৪ হাজার ১৫৮ জন, জীববিদ্যা ১ হাজার ৬৮৫ জন, ইঞ্জিনিয়ারিং ৭৯৬ জন, আইন ৭০৩ জন, শিক্ষা ৩১৭ জন, মেরিন সায়েন্স ২৮৪ জন, চিকিৎসা ২ হাজার ২৯৬ জন বিভিন্ন ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যারা: শিক্ষা উপদেষ্টা প্রফেসর ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বীর প্রতীক, বিদ্যুৎ ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূর জাহান বেগম ও ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস. এম. এ. ফায়েজ।

অংশগ্রহণকারীদের জন্য নির্দেশনা; কনভোকেশন কার্ড হস্তান্তরযোগ্য নয় এবং এটা প্রদর্শন করে গাউন ও টুপি নিতে হবে। সমাবর্তন অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশের জন্য অংশগ্রহণকারী গ্র্যাজুয়েটদেরকে বিভাগ/ইনস্টিটিউট/নির্দিষ্ট বুথ থেকে ১৪ মে সকাল ১০টা থেকে ১২টার মধ্যে অবশ্যই প্রবেশ (আইডি) কার্ড সংগ্রহ করতে হবে। আইডি কার্ড ছাড়া নিরাপত্তাবাহিনী কাউকে সমাবর্তন অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশের অনুমতি দিবে না। অংশগ্রহণকারী গ্র্যাজুয়েটরা আজ সোমবার (১২ মে) ও আগামীকাল মঙ্গলবার (১৩ মে) অফিস চলাকালীন (সকাল ৯টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত) গাউন সংগ্রহ করতে পারবেন। ১৪ মে সকাল ৭টা থেকে অবশিষ্ট গাউন বিতরণ করা হবে।

ব্যক্তিগত গাড়ি ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না: গ্র্যাজুয়েটদের ব্যক্তিগত কোন গাড়ি ১ নম্বর মূল গেট (হাটহাজারী রোড) থেকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না। ক্যাম্পাসে আসা-যাওয়ার জন্য ১ নম্বর গেট থেকে বাসের ব্যবস্থা থাকবে। গ্র্যাজুয়েটদের যাতায়াতের সুবিধার্থে চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন পয়েন্টন্ট যথা- ষোলশহর শপিং কমপ্লেক্স, নিউ মার্কেট, জমিয়াতুল ফালাহ, পলিটেকনিক মোড় (ফ্লাইওভার থেকে নেমে) থেকে বাসের ব্যবস্থা থাকবে। সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত বাসগুলো শহর থেকে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করবে এবং ক্যাম্পাস থেকে ফিরতি বাসগুলো বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে শুরু হয়ে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত চলবে।

শাটল ট্রেনের সময়সূচি: বটতলী স্টেশন থেকে ৭টা ৫ মিনিট ও ৭টা ৪০ মিনিট, ষোলশহর স্টেশন থেকে সাড়ে ৯টা, ১০টা ৫মিনিট, সাড়ে ১১টা এবং ফিরতি ট্রেন ক্যাম্পাস থেকে ৪টা ৪০ মিনিট, ৬টা ২০মিনিট এবং ৯টা ৪৫ মিনিট। সমাবর্তন দিনের বিশ্ববিদ্যালয়ের শাটল ট্রেনের সময়সূচি ও পরিবহন বিষয়ক বিস্তারিত দিকনির্দেশনা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। যে সব গ্র্যাজুয়েট অঙ্গীকারনামা আপলোড করে রেজিস্ট্রেশন করেছেন অথবা যাদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড নাই, তারা অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন কার্ড অথবা ৩০০ টাকার পে-অর্ডার নিয়ে আসবেন, যা গাউন নেয়ার সময় অবশ্যই জমা দিতে হবে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের অন্যতম উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০টি অনুষদের অধীনে বর্তমানে ৪৮টি বিভাগ, ৬টি ইনস্টিটিউট এবং ৫টি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৮ হাজার ৫১৫ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। শিক্ষক সংখ্যা ৯৯৬, কর্মকর্তা ৪৪৫, কর্মচারী (৩য় শ্রেণি) ৫৪৫ জন এবং কর্মচারী (৪র্থ শ্রেণি) ৯৮৩ জন। শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য ১৪টি হল রয়েছে। ছাত্রদের জন্য নয়টি, ছাত্রীদের জন্য পাঁচটি এবং হোস্টেল রয়েছে একটি। স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) ডিগ্রি ছাড়াও এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম ফিল, পিএইচডি, এম.ডি, এম.এস (মেডিকেল সায়েন্স) উচ্চতর ডিগ্রি প্রদান করা হয়।

চবির সঙ্গে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশনের সমঝোতা স্মারক।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস -এর সঙ্গে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) ও বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফআইডিসি)–এর মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে ।

অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্‌ইয়া আখতার, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মো. কামাল উদ্দিন এবং ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

উপাচার্য অতিথিদের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ ক্যাম্পাসে স্বাগত জানান এবং আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, এ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে বাঁশ ও অন্যান্য বনজ পণ্যের উন্নয়ন, উৎপাদন, বাণিজ্যিকীকরণ ও ব্যবস্থাপনায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে। পাশাপাশি ত্রিপক্ষীয় গবেষণা, পরিবেশ সংরক্ষণ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথ উন্মোচিত হবে।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএফআইডিসি চেয়ারম্যান মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, বিএফআরআই-এর মুখ্য গবেষণা কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান, চবি ইনস্টিটিউট অব ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস-এর পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আকতার হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর ড. মো. দানেশ মিয়া, বিএফআইডিসি চট্টগ্রাম (সিএমপি) এর ব্যবস্থাপক উজ্জ্বল কুমার হাওলাদার, বিএফআইডিসি এসএমপি অ্যান্ড এফইউ কালুরঘাট-এর ব্যবস্থাপক মো. আতিকুর রহমান,

বিএফআইডিসি চেয়ারম্যানের পিএস মো. নজমুল হক, হিসাব ব্যবস্থাপক মো. আবদুল ওয়াজিদ, ইউনিট প্রধান (ডব্লিউটিপি) সন্দীপ কুমার সরকার, বিএফআরআই-এর বিভাগীয় কর্মকর্তা আনিসুর রহমান ও মো. আনিসুর রহমান, বিএফআইডিসি রাবার বিভাগ চট্টগ্রামের মহাব্যবস্থাপক এ.এ.এম. শাহাজাহান সরকার, বিএফআইডিসি ফিডকো ফার্নিচার কমপ্লেক্স কালুরঘাট-এর উপ-ব্যবস্থাপক মো. আরিফ হোসেন ও এলপিসি কাপ্তাই-এর সহকারী মহাব্যবস্থাপক তীর্থ জিৎ রায়সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ।

সমঝোতা স্মারকে চবির পক্ষে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিএফআইডিসি-এর পক্ষে চেয়ারম্যান মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ এবং বিএফআরআই চট্টগ্রাম-এর পক্ষে মুখ্য গবেষণা কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষর করেন।

উল্লেখ্য, এ ত্রিপক্ষীয় চুক্তির মাধ্যমে গবেষণালব্ধ ফলাফল ব্যবহার করে বাঁশ, বেত ও অন্যান্য বনজ সম্পদজাত পণ্যের টেকসই ব্যবস্থাপনা ও বাণিজ্যিকীকরণ নিশ্চিত করা হবে। বিএফআইডিসি ও বিএফআরআই-এর প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট/কারখানার মেশিনারিজ ব্যবহার করে বাঁশজাত নমুনা পণ্য উন্নয়ন ও উৎপাদন করা হবে। প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই (ফিজিবিলিটি স্টাডি) সম্পন্ন হওয়ার পর প্রয়োজনীয় মেশিনারিজ সংগ্রহ করবে বিএফআইডিসি। এছাড়াও কার্যকর লে-আউট ডিজাইন করে কাঁচামাল স্থানান্তরের সময় কমিয়ে উৎপাদন দক্ষতা বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যঝুঁকি হ্রাস করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।

বাঁশজাত পণ্য উৎপাদনের সময় সৃষ্ট বর্জ্য দিয়ে অর্থকরী পণ্য তৈরির সম্ভাবনা যাচাই, গবেষণা ও উন্নয়নে বিএফআরআই ও চবির ইনস্টিটিউট অব ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস কাজ করবে এবং বিএফআইডিসি তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেবে। যৌথ গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও কর্মশালার আয়োজনের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে বাজারে কার্যকর সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ