আজঃ শুক্রবার ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

মানববন্ধন ও সমাবেশ চসিক কাউন্সিলর নূর মোস্তফা টিনুর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক

চকবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. নূর মোস্তফা টিনুর মুক্তির দাবিতে চকবাজার ওয়ার্ডের সর্বস্তরের মানুষের উদ্যোগে মানববন্ধন ও সমাবেশ
চট্টগ্রাম ব্যুরো: চট্টগ্রাম মহানগরীর চকবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. নূর মোস্তফা টিনুর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ও সমাবেশ করেছে চকবাজার ওয়ার্ডের সর্বস্তরের মানুষ। মানববন্ধন সমাবেশে চকবাজার ওয়ার্ডের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় সংগঠন ও সর্বস্তরের মানুষ কাউন্সিলের মুক্তির দাবিতে ব্যানার নিয়ে অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধন সমাবেশে বক্তারা অবিলম্বে কাউন্সিলর টিনুর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
বক্তারা বলেন, কাউন্সিলর মো. নূর মোস্তফা টিনু বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে লালন করে ছাত্র অবস্থা থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি করে আসছেন। চট্টগ্রামের একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে তিনি দিন-রাত চট্টগ্রামের শিক্ষার জোন হিসেবে পরিচিত ৪৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ৪৮টি কোচিং সেন্টার সম্বলিত চকবাজারবাসীর জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কাউন্সিলর টিনু চকবাজারে শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখতে সবসময় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছেন। টিনুর নেতৃত্বে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির কবল থেকে চকবাজার মুক্ত হয়েছে। তার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে চকবাজার ওয়ার্ডে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন বেআইনি কর্মকান্ড অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে। একটি কুচক্রি মহল সরকার ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ভাবমূর্তি নষ্টের উদ্দেশ্যে চকবাজার এলাকায় বিদ্যমান শান্তি-শৃঙ্খলার পরিবেশ বিনষ্ট করে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর জন্য এই জঘন্য ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে। চলমান চকবাজার ওয়ার্ডের উন্নয়ন কর্মকান্ড বাধাগ্রস্ত করতে এবং সন্ত্রাস, পরিচ্ছন্নতা ও মাদকমুক্ত ওয়ার্ডে পরিণত করার সংগ্রামে কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনুকে বিরত রাখতে ষড়যন্ত্রকারীরা তাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। অবিলম্বে উক্ত মামলা প্রত্যাহার পূর্বক টিনুর নিঃশর্ত দাবি জানাচ্ছি।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সদস্য ও ওয়ার্ড সচিব মোহাম্মদ তারেক সুলতানের সভাপতিত্বে এবং নিজাম উদ্দিন আহাদ ও মিঠুন চক্রবর্তীর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ও পূর্ব কাপাসগোলা মহল্লা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা বাচা, চকবাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবুল মাসুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল হক মিন্টু, চকবাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থ সম্পাদক মুজিবুর, আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, বাদুরতলা মহল্লা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু নাসের রণি, মতি টাওয়ার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল খালেক, সিটি কর্পোরেশন খেলোয়াড় একাদশের সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর, আসাদুর রহমান, মোহাম্মদ আনোয়ার, মো. ইমরুল হাসান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আওয়ামী লীগ নেতা মো. নুরুন্নবী, যুব সংগঠক বিপ্লব দে, মহানগর তাঁতী লীগের সদস্য সজল দত্ত, মহানগর ছাত্রলীগের উপ-পরিকল্পনা ও কর্মসূচি বিষয়ক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম রুবেল, উপ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক অভিক, চকবাজার ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ইভান, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুভাষ মল্লিক সবুজ, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, আমির উদ্দিন, জসিম উদ্দিন সুমন, শামীম হোসেন, নাসির উদ্দীন রিপন, মোহাম্মদ সুমন, মোহাম্মদ আসাদ, বোরহান উদ্দিন, মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, মোহাম্মদ নাসের, গিয়াস উদ্দিন সাজিদ, মোহাম্মদ মিজানুর, সৌরভ উদ্দিন বাপ্পা, ছোটন মিত্র, মোহাম্মদ ইমাম হোসেন, আলাউদ্দিন আরিফ, শফিউল আজম, মো. জুলকাস, ইমন রশিদ সায়েদ প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

টেলিপ্যাবের সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হয়েছেন নন্দিত নির্মাতা মীর ফখরুদ্দিন ছোটন ।

টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ- টেলিপ্যাব’র আসন্ন নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সংগঠনটি বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক বিশিষ্ট নির্মাতা শিল্পোদ্যোক্তা ও পর্যটক মীর ফখরুদ্দিন ছোটন । দেশের শিল্প সংস্কৃতির নিবেদিতপ্রাণ ব্যতিক্রমী এই নির্মাতা বিগত দিনের সাংগঠনিক অবদানকে যথোপযুক্ত মূল্যায়ন করবার জন্য টেলিপ্যাবের সকল ভোটারের দোয়া ও অকুণ্ঠ সমর্থন কামনা করেছেন । সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনের আগে নির্বাচিত আর্কাইভ সম্পাদক হিসেবেও টেলিপ্যাবের উন্নয়নে সুনামের সাথে কাজ করেছেন প্রযোজক মীর ফখরুদ্দিন ছোটন ।

পলিমাটির জনপদ দ্বীপজেলা ভোলার গুণীসন্তান মীর ফখরুদ্দিন ছোটন ভোলা জেলা জাসাসের সভাপতি ছিলেন দীর্ঘদিন ।নতুনত্বের আলোকসন্ধানী সৃষ্টি সুখের উল্লাসে উজ্জীবিত পরিশীলিত নির্মাতা ফখরুদ্দিন ছোটন জানান-‘আমি বরাবরই দেশের বাইরে নাটকের শুটিং করতে পছন্দ করি। এ জন্য অনেকেই আমাকে বিদেশি প্রযোজক বলে থাকেন। লোকেশনের ভিন্নতা আনতেই মূলত এই কাজটি আমি করে থাকি। কারণ এই উত্তরা আর পূবাইলের কিছু লোকেশন দেখতে দেখতে দর্শকরা বিরক্ত হন। সেই জায়গা থেকে আমার এই ভিন্নধর্মী পরিকল্পনা শুরু থেকেই চলমান রয়েছে। তাছাড়া আমি চাই আমার নাটকে অনেক জনপ্রিয় স্টার থাকবে, গ্লামার থাকবে। যদিও আমি নতুনদের সুযোগ দিয়ে থাকি।’

দেশের বাইরে নিজের প্রযোজিত নাটকের শুটিং করার কারণ প্রসঙ্গে কথাগুলো বলেন প্রযোজক ও টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মীর ফখরুদ্দীন ছোটন। নিজের প্রযোজিত নাটক প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘আমার প্রতিটি নাটকেই কোনো না কোনো বার্তা দিয়ে থাকি। পাশাপাশি চেষ্টা করি নতুন নাট্যকার, অভিনেতা-অভিনেত্রীর সুযোগ দেওয়ার। কারণ নতুনদের সুযোগ না দিলে দর্শকরা একই মুখ দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে পড়েন। তবে অনেক চ্যানেল ঈদের সময়গুলোতে বলে দেয় গুটিকতক শিল্পীকে নিয়ে কাজ করতে। কিন্তু আমি এই চর্চার পক্ষে নই| নতুন, পুরনো সবাইকে নিয়ে কাজ করতে হবে। চরিত্রের প্রয়োজনে যাকে দরকার তাকে নিতে হবে। এতে কাজেও ভিন্নতা আসবে, নতুন শিল্পী তৈরি হবে।’

নিয়মিত কাজের পাশাপাশি ঈদের সময়গুলোতে প্রযোজক-নির্মাতা-শিল্পীদের কাজের পরিধি বাড়ে কয়েকগুণ। সেই জায়গা থেকে নিজের ব্যস্ততা প্রসঙ্গে ছোটন বলেন, ‘আমার প্রযোজিত গুটিবাজি ধারাবাহিকটি প্রচারিত হচ্ছে। পাশাপাশি উগান্ড ফোর, টাকা কোনো সমস্যা না ধারাবাহিক দুটির কাজ চলছে। এছাড়া ঈদ উপলক্ষে সম্প্রতি একটি একক নাটকের কাজ দেশের বাইরে শেষ করলাম। এতে আমি একটি চরিত্রে অভিনয়ও করেছি। এর বাইরে আরও বেশ কয়েকটি নাটকের শুটিং সামনে শুরু করব।’

নিয়মিত প্রযোজনার বাইরে টেলিপ্যাবের গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্ববান নেতা মীর ফখরুদ্দিন ছোটন, সংগঠনটির কার্যক্রম নিয়ে আরও বলেন, ‘টেলিপ্যাবের সদস্য হওয়া ছাড়া যেন কেউ নাটক নির্মাণ করতে না পারেন এবং সংগঠনের সব প্রযোজক যাতে কাজ পান সেই চেষ্টা করব । টিভি চ্যানেলগুলোর কাছে আমাদের বকেয়া পাওনা নিয়েও কাজ করছি। এছাড়াও সংগঠনের স্বার্থে সামনে আরও বেশ কিছু পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছি । ইনশাআল্লাহ সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হতে পারলে পরিকল্পনাগুলোকে ঢেলে সাজাবো ।

চট্টগ্রামে নিয়োগে অনিয়ম, জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দুদকের হানা।

চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। নকল-নবিশ নিয়োগে অনিয়ম, বিভিন্ন কাজে ঘুষ দাবি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে পরিচালিত অভিযান শেষে দুদক কর্মকর্তারা অভিযোগের ‘প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছেন’ বলে জানিয়েছেন। বুধবার দুদক জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক সাইয়েদ আলমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল এ অভিযান পরিচালনা করে।

অভিযান শেষে সাইয়েদ আলম সাংবাদিকদের বলেন, এখানে জেলা রেজিস্ট্রার আগে যিনি ছিলেন মিশন চাকমা ওনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল এবং জেলা রেজিস্ট্রার বরাবর অভিযোগ ছিল ওখানে অফিস সহকারী এবং প্রধান সহকারী তারা হোতা ছিল এখানে টাকা-পয়সা তারা কালেকশন করে। এছাড়া চাকরির পদোন্নতি নিয়ে অভিযোগ ছিল। সন্দ্বীপে কিছু নকল-নবিশের নিয়োগ নিয়ে অনিয়ম ছিল। সবগুলো আমরা রেকর্ডপত্র চেয়েছি এবং পেয়েছি।

নকল-নবিশ নিয়োগে অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে অনেক আগে থেকেই নকল-নবিশ নিয়োগ বন্ধ ছিল। তারপরও আইজিআরের পারমিশন ছাড়া এখানে নকল-নবিশের নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আইজিআর একটি শোকজ করা হয় এবং সাময়িকভাবে নিয়োগটি বাতিলও করা হয়। আমরা জিনিসটা দেখবো এখানে কোনো ধরনের অনিয়ম হয়েছে কিনা। আর্থিক অনিয়ম ঘটেছে

অবশ্যই। এখানকার কিছু কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। তাদের আমরা ব্যক্তিগত নথি তলব করেছি। তাদের নামে কোনো ধরনের সম্পদ আছে কি-না, সেটাও দুদক খতিয়ে দেখবে। আমরা বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশন বরাবর জমা দেব। আর আরও কিছু রেকর্ডপত্র আমরা সংগ্রহ করবো। স্বন্দ্বীপে ১৯ জন নকল-নবিশ নিয়োগ দেওয়া হয়। সেটা নিয়ম অনুযায়ী হয়নি যতটুকু আমরা চিঠিতে দেখেছি। বাকি অভিযোগগুলোর বিষয়ে রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে কমিশন বরাবর প্রতিবেদন দেব।

নামজারির জন্য ঘুষ দাবি করা হয় বিভিন্ন সময়ে এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, এ ধরনের অভিযোগ আছে, আমরাও শুনেছি। আমরা যখন সরেজমিনে আসি তখন সবাই অ্যালার্ট হয়ে যায়। আমরা সেটা নিয়েও কাজ করছি। মানুষের ভেতরে সচেওতনতা তোইরির চেষ্টা করছি। যেন ঘুষ চাইলেই না দেয়। আমরা ক্যাশ ড্রয়ার তল্লাশি করেছি। সেরকম টাকা-পয়সা পাওয়া যায়নি। কিছু ডকুমেন্টস পাওয়া গেছে। সেগুলো আমরা পর্যালোচনা করবো।

জেলা রেজিস্ট্রি অফিসে দালালদের আধিপত্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা আজকে এসে এ পর্যন্ত দালালদের দেখিনি। আমরা নিজেরাই দেখলাম সবকিছু। তারপরও দালাল পাওয়া গেলে নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ