আজঃ শুক্রবার ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

চট্টগ্রাম:

চট্টগ্রামে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী চট্টগ্রাম রেঞ্জ কর্তৃক মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে উদযাপন করেছে। মহান স্বাধীনতা দিবসের গুরুত্ব অনুসারে এ দিবসটি যথাযোগ্যভাবে পালনের উদ্দেশে বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়।

আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী সদরদপ্তরের নির্দেশনা ও চট্টগ্রাম রেঞ্জ উপমহাপরিচালকের সার্বিক তত্বাবধানে চট্টগ্রাম রেঞ্জাধীন সকল ব্যাটালিয়ন, জেলা ও জোন কার্যলয় সমূহে আলোকসজ্জা, ব্যানার প্রদর্শন, ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে প্রতীকী ব্ল্যাক আউট, স্বাধীনতা দিবস, স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পন, মহান মুক্তিযুদ্ধের উপর নির্মিত বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মউৎসর্গকারী সকল বীর শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত ইফতার পরবর্তী প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়।
দু-পর্বের এ কর্মসূচীতে ২৫ মার্চ/২৪ বাদ যোহর মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী সকল শহীদগণের আত্মার শান্তি কামনা এবং বাহিনীর উত্তরোত্তর অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের ব্যবস্থা করা হয়। এতে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী স্বত:¯ফূর্তভবে অংশগ্রহণ করেন। এ দিন রাত ১১:০০ টা হতে ১১:০১ মিনিট পর্যন্ত এক মিনিটের জন্য প্রতীকী ব্ল্যাক আউট কর্মসূচি পালন করা হয়।
২৬ মার্চ/২৪ ভোরে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে পাহাড়তলী থানার উত্তর কাট্টলীতে মেরিন ড্রাইভ সড়কের পাশে জেলা প্রশাসন,চট্টগ্রাম নির্মিত স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন করে বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। উক্ত কর্মসূচীতে চট্টগ্রাম রেঞ্জ উপমহাপরিচালক জনাব মোঃ সাইফুল্লাহ্ রাসেল বিএএম, পিএএমএস, ৩১ আনসার ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক ও উত্তর জোন অধিনায়ক (সিএমএ) জনাব নাজমুল হক নুরনবী, চট্রগ্রাম জেলা কমান্ড্যান্ট ও দক্ষিণ জোন অধিনায়ক (সিএমএ) জনাব এ এইচ এম সাইফূল্লাহ হাবিব, সহকারী জেলা কমান্ড্যান্ট ফরিদা পারভীন সুলতানা সহ রেঞ্জ, ব্যাটালিয়ন এবং জোনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
অতঃপর সকাল ০৮:০০ ঘটিকায় জেলা প্রশাসন চট্টগ্রাম কর্তৃক এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে আয়োজিত প্যারেড, বর্ণাঢ্য রেলী ও মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। প্যারেডে অন্যান্য বাহিনী ও বিভিন্ন সামাজিক-সাংষ্কৃতিক সংগঠনের ন্যায় আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ব্যাটালিয়ন আনসার, সাধারণ আনসার এবং গ্রাম প্রতিরক্ষা দল সহ ৩টি কন্টিনজেন্ট অংশ গ্রহণ করে।
প্যারেড শেষে ফয়’সস্থ লেক রেঞ্জ কার্যালয় হল রুমে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাণী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত বাণী উপস্থিত সকল সদস্যদেরকে পাঠ করে শোনানো হয়। এছাড়াও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিশেষ প্রামাণ্য চিত্র/ভিডিও ‘বাংলার মাটি বাংলার জল ও স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা’ প্রদর্শন করা হয়। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা রাখাল চন্দ্র করকে (অব: থানা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা) সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। বাদ যোহর মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী সকল শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং দেশ ও জাতীর মঙ্গল কামনা করে বিশেষ দোওয়ার অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
সর্বশেষ ইফতার পরবর্তীতে প্রতিভোজ আয়োজন করা হয়। উক্ত প্রতিভোজ অনুষ্ঠানে উপমহাপরিচালক জনাব মোঃ সাইফুল্লাহ্ রাসেল বিএএম, পিএএমএস চট্টগ্রাম রেঞ্জ সহ ৩১ আনসার ব্যাটালিয়ন ও জেলা আনসার ও ভিডিপি চট্টগ্রাম জেলার সকল কর্মকর্তা কর্মচারী অংশগ্রহণ করে।
গণসংযোগ সহকারী
সিহাব মোল্লা
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী
চট্টগ্রাম পার্বত্র রেঞ্জ,চট্টগ্রাম।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে নিয়োগে অনিয়ম, জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দুদকের হানা।

চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। নকল-নবিশ নিয়োগে অনিয়ম, বিভিন্ন কাজে ঘুষ দাবি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে পরিচালিত অভিযান শেষে দুদক কর্মকর্তারা অভিযোগের ‘প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছেন’ বলে জানিয়েছেন। বুধবার দুদক জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক সাইয়েদ আলমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল এ অভিযান পরিচালনা করে।

অভিযান শেষে সাইয়েদ আলম সাংবাদিকদের বলেন, এখানে জেলা রেজিস্ট্রার আগে যিনি ছিলেন মিশন চাকমা ওনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল এবং জেলা রেজিস্ট্রার বরাবর অভিযোগ ছিল ওখানে অফিস সহকারী এবং প্রধান সহকারী তারা হোতা ছিল এখানে টাকা-পয়সা তারা কালেকশন করে। এছাড়া চাকরির পদোন্নতি নিয়ে অভিযোগ ছিল। সন্দ্বীপে কিছু নকল-নবিশের নিয়োগ নিয়ে অনিয়ম ছিল। সবগুলো আমরা রেকর্ডপত্র চেয়েছি এবং পেয়েছি।

নকল-নবিশ নিয়োগে অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে অনেক আগে থেকেই নকল-নবিশ নিয়োগ বন্ধ ছিল। তারপরও আইজিআরের পারমিশন ছাড়া এখানে নকল-নবিশের নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আইজিআর একটি শোকজ করা হয় এবং সাময়িকভাবে নিয়োগটি বাতিলও করা হয়। আমরা জিনিসটা দেখবো এখানে কোনো ধরনের অনিয়ম হয়েছে কিনা। আর্থিক অনিয়ম ঘটেছে

অবশ্যই। এখানকার কিছু কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। তাদের আমরা ব্যক্তিগত নথি তলব করেছি। তাদের নামে কোনো ধরনের সম্পদ আছে কি-না, সেটাও দুদক খতিয়ে দেখবে। আমরা বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশন বরাবর জমা দেব। আর আরও কিছু রেকর্ডপত্র আমরা সংগ্রহ করবো। স্বন্দ্বীপে ১৯ জন নকল-নবিশ নিয়োগ দেওয়া হয়। সেটা নিয়ম অনুযায়ী হয়নি যতটুকু আমরা চিঠিতে দেখেছি। বাকি অভিযোগগুলোর বিষয়ে রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে কমিশন বরাবর প্রতিবেদন দেব।

নামজারির জন্য ঘুষ দাবি করা হয় বিভিন্ন সময়ে এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, এ ধরনের অভিযোগ আছে, আমরাও শুনেছি। আমরা যখন সরেজমিনে আসি তখন সবাই অ্যালার্ট হয়ে যায়। আমরা সেটা নিয়েও কাজ করছি। মানুষের ভেতরে সচেওতনতা তোইরির চেষ্টা করছি। যেন ঘুষ চাইলেই না দেয়। আমরা ক্যাশ ড্রয়ার তল্লাশি করেছি। সেরকম টাকা-পয়সা পাওয়া যায়নি। কিছু ডকুমেন্টস পাওয়া গেছে। সেগুলো আমরা পর্যালোচনা করবো।

জেলা রেজিস্ট্রি অফিসে দালালদের আধিপত্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা আজকে এসে এ পর্যন্ত দালালদের দেখিনি। আমরা নিজেরাই দেখলাম সবকিছু। তারপরও দালাল পাওয়া গেলে নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।

চট্টগ্রামে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন স্বামীসহ দুজনের ফাঁসির আদেশ।

চট্টগ্রামে খুনের মামলায় দুজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন একটি আদালত। একই রায়ে আদালত প্রত্যেক আসামিকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। বুধবার চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ সিরাজাম মুনীরার আদালত স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুনের মামলায় এসব আদেশ দেন। দণ্ডিত দুজন হলেন, মো. ফরহাদ (৩২) ও সেলিম মনির (৩৭)। তাদের দুজনেরই বাড়ি ভোলা জেলায়।

অন্যদিকে, একই আদেশে লাশ গুম করার অভিযোগে প্রত্যেক আসামিকে তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডসহ অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ জানান, স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত স্বামী ফরহাদ ও তার মামা সেলিম মনিরকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। একই রায়ে আদালত প্রত্যেক আসামিকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন। অন্যদিকে, লাশ গুম করার অভিযোগে প্রত্যেক আসামিকে তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডসহ অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। তিনি আরও জানান, রায়ের সময় দুই আসামিই আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাদের সাজা পরোয়ানামূলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মামলার নথি পর্যালোচনা করে জানা যায়, খুনের শিকার জেসমিন বেগমের সঙ্গে আসামি মো. ফরহাদের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। পরে তারা ছয় লাখ টাকা কাবিনে বিয়ে করেন। জেসমিন ও ফরহাদ দুজনেরই আগে সংসার ছিল। আগের স্বামী ভরণ-পোষণ না দেওয়ায় জেসমিন তার দুই ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে নগরীর চান্দগাঁও এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। চান্দগাঁও এলাকার মার্ক ফ্যাশন ওয়্যার লিমিটেড নামে একটি পোশাক কারখানায় তিনি সিনিয়র অপারেটর পদে কর্মরত ছিলেন। অন্যদিকে, জেসমিনের স্বামী ফরহাদ ছিলেন দিনমজুর। ভোলায় তার স্ত্রী থাকলেও সেটা গোপন রেখে তিনি জেসমিনকে বিয়ে করেছিলেন। তবে তারা আলাদা থাকতেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে কয়েকবার ঝগড়াও হয়েছিল। পরে ফরহাদ তার মামা সেলিম মনিরের সঙ্গে জেসমিনকে খুন করার পরিকল্পনা করেন।

২০২০ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ফরহাদ জেসমিনের মোবাইলে কল দিয়ে নগরীর বহদ্দারহাট এলাকায় দেখা করতে বলেন। পরে সেখান থেকে তারা একে খান এলাকার গ্যাসলাইন পাহাড়ে যান। সেখানেই মামা সেলিম মনিরের সহায়তায় জেসমিনকে গলা টিপে খুন করেন ফরহাদ। এরপর পাহাড়ের ঝোপের মধ্যে লাশ ফেলে তারা চলে যান। ২ অক্টোবর পুলিশ জেসমিনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জেসমিনের ছোট ভাই বাদী হয়ে আকবরশাহ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে নারায়নগঞ্জ থেকে ফরহাদ ও চটগ্রাম থেকে সেলিম মনিরকে গ্রেফতার করে।

মামলার তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ২৮ ডিসেম্বর পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০২২ সালের ১৭ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে আদালত এ রায় দিয়েছেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ