আজঃ শনিবার ১৫ মার্চ, ২০২৫

চট্টগ্রামে স্বাস্থ্য দিবসের র‌্যালী স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত জরুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মোঃ মহিউদ্দিন বলেছেন, স্বাস্থ্যসেবা মানুষের যেমন অন্যতম মৌলিক চাহিদা তেমনি বিশ্বকে সুরক্ষিত রাখার দায়িত্ব সকলের। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত আগামী ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরী। এ লক্ষ্যে জরগণের চাহিদা পূরণে চিকিৎসক-নার্স ও সংশ্লিষ্টদেরকে সমন্বিতভাবে কাজ করে যেতে হবে। সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে হলে প্রথমে নিজেকে সচেতন হতে হবে। এ লক্ষ্যে বার্গারসহ জাঙ্ক ও ফাস্ট ফুড খাওয়া থেকে বাচ্চাদেকে রক্ষা করতে হবে। পরিহারের কোন বিকল্প নেই। পরিবেশ দূষণ, বায়ু দূষণ ও মাটি দূষণসহ অন্যান্য দূষণ থেকে আমাদেরকে মুক্ত থাকতে হবে।
গতকাল শনিবার সকাল ১১টায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিতেঃ কাজ করি একসাথে’। আলোচনা সভার পূর্বে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনে বেলুন উড়িয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের শুভ উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। এর পর দিবসটি উপলক্ষে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। চিকিৎসক, নার্স, এনজিও প্রতিনিধিরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ র‌্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে সদ্য পদোন্নতি পেয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক পদে পদায়িত হওয়ায় চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও উপ-পরিচালক এবং সাবেক সফল সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বিকে ফুল, সম্মাননা স্মারক ‘ক্রেস্ট’ দিয়ে সংবর্ধনা প্রদান করেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মোঃ মহিউদ্দিন ও সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী। সংবর্ধনা গ্রহণকালে কোভিড-১৯ মহামারীর স্মৃতিচারণ করেন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি। জাতির এ দুঃসময়ে যারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছেন তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ডা. রাব্বি।
আলোচনা সভায় বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক বলেন, স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে বর্তমান সরকার ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবানের ফলে দেশের স্বাস্থ্যসেবা খাতে অভূতপূর্ব অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। কোভিড-১৯ টিকা প্রদান, মা ও শিশুদের টিকা প্রদানের ক্ষেত্রেও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাংলাদেশ ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। হ্রাস পেয়েছে মাতৃ মৃত্যু ও শিশু মৃত্যু, বেড়েছে মানুষের গড় আয়ু। প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতা ও নিরলস প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্য বিভাগ, স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্য খাতে সফল হয়েছি। স্ট্রোক, হাইপারটেনশন, এমআই, ডায়াবেটিস, লিভার সিরোসিস ও অন্যান্য জঠিল রোগের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারলে আমরা বিশ্বে প্রশংসিত হবো।
আলোচনা সভায় অন্যান্য অতিথিরা বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সেবা প্রদানে আমাদেরকে আরও বেশি মনোযোগী হতে হবে। সুস্থভাবে বাঁচতে হলে সবাইকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। যারা স্বাস্থ্য সচেতন নয়, তারা বিভিন্ন ধরণের অসুস্থতায় ভোগে। তাই সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে স্বাস্থ্যসচেতন করতে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু শারীরিক নয়, আমাদেরকে সামাজিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। ১৯৪৮ সালের ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডব্লিউএইচও প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৫০ সাল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হচ্ছে। স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রসার ও সকলকে সুস্থ স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করার বিষয়টি সুনিশ্চিত করার জন্য এই দিনটি পালন হয়ে আসছে। সবার জন্য স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিতের পাশাপাশি স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরীর ক্ষেত্রেও এ দিবসটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সার্ভিল্যান্স মেডিকেল অফিসার (ম্যালেরিয়া) ডা. মুহাম্মদ আবুল কালামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের আলোচনা সভায় সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক পদে সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও উপ-পরিচালক ডা. সেখ ফজলে রাব্বি। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ.এন.এ ওয়াসিম ফিরোজ, চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. গোলাম মোস্তফা জামাল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোঃ ওয়াজেদ চৌধুরী অভি। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এমওসিএস ডা. মোঃ নওশাদ খান। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সুজন বড়ুয়া। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বেসরকারী সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র প্রোগ্রাম অফিসার খৃষ্টপার কুইয়া, বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির কর্মকর্তা নুরুল হাশেম, মমতা’র কর্মকর্তা প্রবীর কুমার দাশ, ঘাসফুল কর্মকর্তা সেলিনা আকতার, ইপসার বিভাগীয় সমন্বয়কারী ফারহান ইদ্রিছ ও সীমান্তীক’র কর্মকর্তা মোঃ সলিম উল্লাহ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এসআইএমও ডা. এফএম জাহিদ, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সিডিসি) ডা. নাজমুল হাসনাইন কাউসার, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এসএমও ডা. আবদুল্লা-হিল রাফি অঝোর, সিভিল সার্জন কার্যালয় ও জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্স-কর্মচারী ও বিভিন্ন এনজিও সংস্থার প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠাএন উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাজশাহী নিউ মার্কেটে পণ্য কিনে পুরষ্কার জিতে নিন

রাজশাহী নিউমার্কেট ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে পবিত্র ঈদুল ফিতুর ও নববর্ষ উপলক্ষে এই আয়োজন করা হয়েছে। মাত্র ৫০০ টাকার পন্য ক্রয় নিয়ে জিতে নিতে পারেন প্রথম পুরস্কার সুজুকি জিকসার মোটরসাইকেল। দ্বিতীয় পুরস্কার দুই পাল্লার ফ্রিজ। তৃতীয় পুরস্কার সোনার চেন। এছাড়াও রয়েছে মোট ১০১ টি পুরস্কার আগামী ১৮ই এপ্রিল রাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হবে। ঐ দিনই বিজয়ী কুপন নাম্বারের পুরস্কার দেওয়া হবে। অনেক পরে এরকম একটি আয়োজন করতে পেরে রাজশাহী নিউ মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতি অত্যন্ত আনন্দিত।

সকল ক্রেতা সাধারনকে রাজশাহী নিউমার্কেটে ঈদুল ফিতর এবং নববর্ষের আনন্দ কে ভাগাভাগি করে নিতে উনাদের এই আয়োজন করেছেন। আগামীতে ক্রেতা সাধারণের জন্য আরও বড় আকারে এই ধরনের ব্যতিক্রম ধরণের উপহারের ব্যবস্থা করা হবে। এই ক্যম্পেইন চলাকালীন সময়ে নিউমার্কেট ব্যবসায়ী মালিক সমিতি, সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন

সাড়ে ৫ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াবে চসিক

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৫ লক্ষ ৬০ হাজার শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে ৬-১১ মাসের ৯০ হাজার এবং ১২-৫৯ মাসের ৪ লাখ ৭০ হাজার শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়াবে চসিক। বৃহস্পতিবার টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের পর চিকিৎসক ও গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান চট্টগ্রাম সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। এসময় তিনি ক্যাম্পেইন সফল করার বিষয়ে চসিকের স্বাস্থ্য বিভাগের প্রস্তুতি সম্পর্কে অবগত হয়ে দিক-নির্দেশনা দেন।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় উক্ত ক্যাম্পেইন সফল ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার করার লক্ষ্যে ব্যপক প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে। যথাক্রমে কেন্দ্রীয় এ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভা আয়োজন, জোন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে এ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভা আয়োজন, ওয়ার্ড পর্যায়ে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষন, প্রতিটি ওয়ার্ডে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল বিতরণ, ব্যপকভাবে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ, সকল আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা, মসজিদের খতিব ও ইমাম সাহেবদের দিয়ে প্রচারণার উদ্যোগ নিয়েছে চসিক ।

শনিবার (১৫ মার্চ) চসিকের সাতটি ইপিআই জোনের আওতায় ৪১ ওয়ার্ডে ১ হাজার ৩২১টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইন চলবে। ৬-১১ মাসের শিশুকে ১ লাখ ইউনিটের নীল রঙের ও ১২-৫৯ মাসের শিশুকে ২ লাখ ইউনিটের লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
চসিক মেয়র জানান, জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন সফল করার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে চসিক। ক্যাম্পেইনে বাদ পড়া শিশুদের চসিকের ব্যবস্থাপনায় চসিক পরিচালিত দাতব্য চিকিৎসালয়, নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ইপিআই কেন্দ্রে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শিশুদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধ এবং অপুষ্টি ও মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষার জন্য মা, বাবা, অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান মেয়র।

মেয়র জানান, ক্যাম্পেইন চলাকালে মা ও শিশুর পুষ্টি নিশ্চিতকরণে গর্ভবতী ও প্রসূতি মা’দের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ প্রাণিজ খাবার (মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা) এবং উদ্ভিজ্জ খাবার (হলুদ ফল, রঙিন শাক-সবজি) খাওয়াতে পরামর্শ দেওয়া হবে। জন্মের পর এক ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে শাল দুধ খাওয়ানোসহ প্রথম ছয় মাস শিশুকে শুধু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে পুষ্টিবার্তা প্রচার করা হবে। ছয় মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি সুষম খাবার পরিমাণ মতো খাওয়াতে হবে।
এর আগে ২০২৪ সালের ১ জুন অনুষ্ঠিত জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে চসিকের অর্জনের হার ৯৯ শতাংশ।

৬-১১ মাসের ৮৮ হাজার ৫৯০ শিশুর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৮৭ হাজার ৯৫৭ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। অন্যদিকে ১২-৫৯ মাসের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৭১ হাজার ৯৫০ শিশু। এর বিপরীতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৯৫৯ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। অর্জনের হার ৯৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইমাম হোসেন রানা, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ হোসনে আরা, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম, ডাঃ তপন কুমার চক্রবর্তী, জোনাল মেডিকেল অফিসার ডাঃ সুমন তালুকদার, ডাঃ আকিল মাহমুদ নাফে, ডাঃ আবদুল মজিদ সিকদার, ডাঃ শর্মীলা রায়, ডাঃ মামুন রশিদ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ