আজঃ শনিবার ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রামকে পর্যটনবান্ধব নগরী গড়তে প্রয়োজন পর্যটন মাস্টার প্ল্যান

নিজস্ব প্রতিবেদক

চিটাগাং চেম্বারে পরিবেশ ও পর্যটন বিষয়ক সভা

চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র পরিবেশ ও পর্যটন বিষয়ক স্ট্যান্ডিং সাব-কমিটির প্রথম সভা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ ও চেম্বার পরিচালক আখতার উদ্দিন মাহমুদ’র সভাপতিত্বে সদস্যবৃন্দ মোহাম্মদ হারমুজ শাহ বেলাল, হাসিব শাকুর ও মোঃ মোসাদ্দেক আহমেদ শরিফ এবং চেম্বার সেক্রেটারী ইনচার্জ প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফারুক বক্তব্য রাখেন।

ডিরেক্টর ইনচার্জ আখতার উদ্দিন মাহমুদ বলেন-চট্টগ্রাম শহরে মাস্টার প্ল্যান হচ্ছে। কিন্তু পরিবেশবান্ধব নগরী গড়তে হলে পরিবেশগত মাস্টার প্ল্যানও প্রয়োজন। একই সাথে চট্টগ্রামকে পর্যটনবান্ধব নগরী গড়তে প্রয়োজন পর্যটন মাস্টার প্ল্যান। বাংলাদেশের রয়েছে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা। কিন্তু আমরা এ সম্ভাবনা তুলে ধরতে পারছি না। এ সম্ভাবনা তুলে ধরা গেলে সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার মত বাংলাদেশেও পর্যটন খাত থেকে প্রচুর রাজস্ব আয় করতে পারবে। আমাদের দেশে পর্যটন বর্ষ ঘোষণা করা হলেও প্রচার-প্রচারনার অভাবে এ খাতে পর্যটক আকর্ষণ করতে পারে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ট্যুরিস্ট স্পটগুলো সন্ধ্যার পর প্রাণবন্ত হয়ে উঠে। কিন্তু আমাদের দেশের ট্যুরিস্ট স্পটগুলো সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। তাই পর্যটনের জন্য নিরাপত্তা এবং যোগাযোগ সুবিধা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন-কোন বিদেশী বাংলাদেশে ভ্রমণে আসলে তাকে ভ্রমণ কর দিতে হয়। ফলে বাংলাদেশের প্রতি অনাগ্রহী হচ্ছেন তারা। তাই কিভাবে ভ্রমণ কর পরিহার করে পর্যটনকে সমৃদ্ধকরণে ভূমিকা রাখতে পারে চিটাগাং চেম্বারসহ ব্যবসায়ী সমাজ। তিনি বলেন-চট্টগ্রামসহ এ অঞ্চলের পর্যটন বিকাশে প্রয়োজন সেক্টর সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত তুলে আনা এবং নিয়মিত আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলার আয়োজন করা। তবেই বাংলাদেশ সম্পর্কে অভ্যন্তরীণ ও বিদেশী পর্যটকরা আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্যের সন্ধান পাবে যা একই সাথে স্থানীয় বিভিন্ন শিল্পসহ বিভিন্ন সেক্টরকে সমৃদ্ধ করবে।
অন্যান্য বক্তারা বলেন- নান্দনিক শহর চট্টগ্রামে রয়েছে নদীভিত্তিক পর্যটনের সম্ভাবনা। একই সাথে থাইল্যান্ডের আদলে নগরীর খালগুলোতে করা যায় ভাসমান বাজার যা নদী ও খালগুলো দূষণরোধ ও পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে। নগরীর আউটার রিং রোড, পতেঙ্গা নেভাল একাডেমী ও ডিসি পার্ক-কে ঘিরে পর্যটনের নতুন গন্তব্য তৈরী হয়েছে। কিন্তু সন্ধ্যার পর ভূতড়ে পরিবেশের কারণে অনেকে এসব স্থানে যেতে আগ্রহী হয় না। তাই পর্যটনের বিকাশে স্পটগুলোতে আলোকায়ন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা এবং পরিবেশ ও পর্যটনবান্ধব নগরী গড়তে যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা না ফেলা, পর্যাপ্ত বৃক্ষ রোপনে নগরীবাসীকে উৎসাহিত করা, উন্মুক্ত স্থানে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না করে ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট গড়ে তোলার উপর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। পাশাপাশি দেশের পর্যটনের বিকাশে সরকারের পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরের ভূমিকা আরো কিভাবে বৃদ্ধি করা যায় সেই লক্ষ্যে সেমিনার ও গোলটেবিল বৈঠক আয়োজনের উপর গুরুত্বারোপ করেন তারা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে কাস্টমস কর্মকর্তাদের গাড়িতে হামলার সময় ‘গুলি কর, গুলি কর’ শব্দ

P চট্টগ্রাম মহানগরের কাস্টমসের দুই কর্মকর্তার উপর হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ডবলমুরিংয় থানাধীন সিডিএ আবাসিক এলাকার ১ নম্বর সড়কে চৌধুরী সুপারশপের সামনে এ ঘটনা ঘটে। হামলাকারীরা হঠাৎ প্রাইভেটকার থামিয়ে চাপাতি দিয়ে গাড়ির গ্লাস ভাঙে এবং ‘গুলি কর, গুলি কর’ চিৎকার করে প্রাণনাশের ভয় দেখায়।হামলার শিকার হলেন, চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান খান ও সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা (এআরও) বদরুল আরেফিন।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে হামলার শিকার রাজস্ব কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, অফিস যাওয়ার পথে হঠাৎ বিপরীত দিক থেকে একটি মোটরসাইকেলে তিনজন এসে আমাদের গাড়ির গতিরোধ করে। তারপর তারা চাপাতি দিয়ে গাড়ির গ্লাস ভেঙে ফেলে। এসময় একজন আরেকজনকে বলতে থাকেন, ‘গুলি কর, গুলি কর’। পরে প্রাণ বাঁচাতে গাড়ি থেকে নেমে দৌড়াতে থাকি। তিনি আরও বলেন, হামলাকারীদের তিনজনের মধ্যে দুজন হেলমেট পরিহিত ছিল, আকেরজন হেলমেট পরেনি। হামলার পর তারা মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

রাজস্ব কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, গত অক্টোবরে তার মোবাইল ফোনে কল দিয়ে হুমকি দেয়া হয়। পরে বন্দর থানায় নিরাপত্তা চেয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছিল। এর একমাস পরেই এই হামলা হয়েছে বলে জানান তিনি।

চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের পশ্চিম বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছি। ফুটেজ পর্যালোচনা করে হামলাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। একটি মোটরসাইকেলে তিনজন এসে হামলা চালিয়েছে। প্রাথমিক ধারণা, এটি পূর্ব শত্রুতার জেরে ভয়ভীতি দেখানোর উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। যদিও হামলার সময় ‘গুলি কর, গুলি কর’ চিৎকার করা হয়েছিল, কোনো গুলি করা হয়নি। আমরা বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি। এই ঘটনায় এখনও মামলা দায়ের হয়নি; কাস্টমস কর্মকর্তারা চাইলে মামলা করতে পারেন, নতুবা পুলিশ মামলার প্রক্রিয়া শুরু করবে।

চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার এইচ এম কবির বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। আমাদের দুজন কর্মকর্তা কাস্টমস গোয়েন্দা অফিস থেকে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসে যাওয়ার পথে তাদের উপর হামলা হয়েছে। তাদের গাড়ির গ্লাস ভেঙে ফেলা হয়েছে। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তা এখনও নিশ্চিত নয়। এ ধরনের হামলা আমাদের জন্য শঙ্কার বিষয়। আমরা আশা করি রাষ্ট্র আমাদের নিরাপত্তা দিবে।

সামুদ্রিক নিরাপত্তা হচ্ছে আরও শক্তিশালী আইওরিস প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে চট্টগ্রাম বন্দর

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষকে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য জাতীয় কেন্দ্রবিন্দুর দায়িত্ব দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এই স্বীকৃতির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বাংলাদেশের অবস্থান আরও দৃঢ় হয়েছে। সামুদ্রিক তথ্য আদান-প্রদানের আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম আইওরিসে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে চট্টগ্রাম বন্দর। এই স্বীকৃতি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের অবস্থান আরও শক্তিশালী করবে বলে দাবি বন্দর কর্তৃপক্ষের।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, ইইউ’র এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য বড় অর্জন।

জাতীয় ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড, কাস্টমস, মৎস্য বিভাগসহ সব সামুদ্রিক সংস্থার মধ্যে সমন্বয় জোরদার করবে। এতে দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী হবে।তিনি আরও বলেন, বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের অবস্থান কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি ও নিরাপত্তা রক্ষায় এই উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
জানা গেছে, ক্রিমারিও ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক নিরাপত্তা কর্মসূচি। এর আওতায় পরিচালিত আইওরিস প্ল্যাটফর্মে বর্তমানে বিশ্বের ৫৭টি দেশের ১৫০টির বেশি সংস্থা যুক্ত রয়েছে।

এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বেসামরিক ও সামরিক সামুদ্রিক সংস্থাগুলো নিরাপদভাবে তাৎক্ষণিক তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে।আরও জানা যায়, চলতি বছরের মার্চ মাসে সিপিএ দেশের নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক সংস্থাকে নিয়ে একটি আন্তঃসংস্থা প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে আইওরিস ব্যবহারের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পায়। এছাড়া, গত ১৮-২০ নভেম্বর ফিলিপাইনের ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত ক্রিমারিও-এর তৃতীয় নীতিনির্ধারণী বৈঠকেও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে।

প্রসঙ্গত, আইওরিস একটি নিরাপদ ওয়েবভিত্তিক তথ্য বিনিময় ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে জাহাজের অবস্থান নির্ণয়, দুর্ঘটনার তথ্য আদান-প্রদান, মানচিত্রভিত্তিক বিশ্লেষণ এবং সমন্বিত উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়। জলদস্যুতা, অবৈধ মাছ ধরা, চোরাচালান এবং সামুদ্রিক দূষণ প্রতিরোধেও এই প্ল্যাটফর্ম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ