আজঃ মঙ্গলবার ১৮ মার্চ, ২০২৫

নিরাপদ নগর পরিকল্পনায় সড়ক নিরাপত্তায় একসাথে কাজ করবে চসিক-সিএমপি ঃ চুক্তি সই

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) চট্টগ্রাম মহানগরীতে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একসঙ্গে কাজ করার ঘোষণা দেন। এ লক্ষ্যে চসিক ও সিএমপি একটি চুক্তি সই করেছে। গতকাল মঙ্গলবার চসিক কার্যালয়ে সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এবং পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়ের উপস্থিতিতে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। এতে চসিকের পক্ষে চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম এবং সিএমপির পক্ষে সিএমপি সদরের ডেপুটি কমিশনার আব্দুল ওয়ারিশ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের কোনো শহরের দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এটিই প্রথম চুক্তি।
জানা গেছে, ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটি (বিআইজিআরএস) বিশ্বের ২৮টি শহরে রোড ক্র্যাশে মৃত্যু ও হতাহতের সংখ্যা কমাতে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করেছে। চট্টগ্রামেও বিআইজিআরএসের কারিগরি সহায়তায় চসিক ও সিএমপি নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে যৌথভাবে কাজ করবে।এই চুক্তির লক্ষ্য চট্টগ্রামে নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করার জন্য দায়িত্বশীল দুটি প্রধান সংস্থা সিএমপি এবং চসিকের মধ্যে একটি সমন্বয় প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করা। নগরের সড়ক ব্যবস্থাপনা, সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য লিপিবব্ধ করা এবং তদন্তের দায়িত্ব সিএমপির। অন্যদিকে নিরাপদ সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিদ্যমান রাস্তাগুলির দেখভালের কাজটি চসিকের।চুক্তির মাধ্যমে, উভয় সংস্থাই চট্টগ্রাম নগরীতে সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য তথ্য আদান-প্রদান এবং সমন্বয় করে কাজ করবে। এই চুক্তি দুর্ঘটনার তথ্য আদান-প্রদান, ব্যবস্থাপনা এবং বিশ্লেষণ, রাস্তার ডিজাইন এবং তথ্য-উপাত্ত যথাযথভাবে ব্যবহারের জন্য একটি প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করবে। এর ফলে প্রতিটি সংস্থা কার্যকরভাবে তথ্যগুলো কাজে লাগিয়ে সড়ক নিরাপত্তায় শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে। এছাড়া সড়ক অবকাঠামোর নকশা, নির্মাণ, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ে উভয় সংস্থা একে অপরের সঙ্গে পরামর্শ করবে।চুক্তির অধীনে, চসিক ও সিএমপি দুর্ঘটনার তথ্য- প্রমাণ বিশ্লেষণ করে শহরে দুর্ঘটনা ও হতাহতের ঘটনা কমিয়ে আনতে একটি সমন্বিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তারা তথ্য বিশ্লেষণ করবে এবং যৌথভাবে বার্ষিক সড়ক নিরাপত্তা প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। সংস্থাগুলি শহরের সড়ক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান এবং রোডগুলি চিহ্নিত করতে একত্রে কাজ করবে, যেখানে নকশা পরিবর্তন, পরিমার্জন করা দরকার। বৃহত্তর অর্থে, এই চুক্তিটি সড়ক নিরাপত্তা সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য চসিক ও সিএমপির মধ্যে একটি সমন্বিত পদ্ধতির বিকাশ ঘটাবে।
অনুষ্ঠানে চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, চসিক এবং সিএমপি যানজটমুক্ত চট্টগ্রাম গড়তে একসাথে কাজ করছে। ইতোমধ্যে উচ্ছেদ কার্যক্রমের কারণে শহরে যানজট কমেছে। এই চুক্তির আওতায় পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদানের মাধমে আমরা নিরাপদ নগর পরিকল্পনায় আরো এগিয়ে যাব। অন্যদিকে সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায় বলেন, তথ্যের এই আদান-প্রদান ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে আরো বেশি বিজ্ঞানভিত্তিক ও গতিশীল করবে। এছাড়াও ভূমিকা রাখবে সড়ককে আরো নিরাপদ করতে।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম বাহাদুর, আবুল হাসনাত মো বেলাল, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আকবর আলী, ফরহাদুল আলম, জসিম উদ্দিন, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বিআইজিআরএস চট্টগ্রামের এমবেডেড কর্মকর্তারা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ঈদযাত্রায় সড়কে ডাকাতি, ছিনতাই, দুর্ঘটনা ও যানজট রোধে জরুরী পদক্ষেপ নিন – যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

একসাথে বিপুল মানুষের যাতায়াতে তীব্র গণপরিবহনের সংকট মোকাবিলায় এবার ঈদের লম্বা ছুটি সঠিকভাবে কাজে লাগানো গেলে যাত্রীদের ভোগান্তিমুক্ত, স্বস্তিদ্বায়ক ঈদযাত্রা নিশ্চিত করা সম্ভব বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী।

আজ সকালে নগরীর, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ক্র্যাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির আয়োজিত “ঈদযাত্রায় সড়কে ডাকাতি, নগর জুড়ে ছিনতাই, সড়ক দুর্ঘটনার শংকা উত্তোরণের উপায়” শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এমন মন্তব্য করেন। সড়কে বাড়তি চাপ ও ফিটনেসবিহীন সিটিবাসে পোষাক শ্রমিকদের যাত্রা বন্ধে কলকারখানা ও পোষক শ্রমিকদের বেতন-বোনাস ২৪ মার্চের মধ্যে পরিশোধ করে ধাপে ধাপে বাড়ি পাঠানো নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।

*যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন,* এবারের ঈদে ঢাকা ও আশেপাশের জেলা থেকে প্রায় দেড় কোটি মানুষ নিজ নিজ গন্তব্যে যাত্রা করবেন। দেশের এক জেলা থেকে অপর জেলায় আরও ৩ থেকে সাড়ে ৩ কোটি মানুষের যাতায়াত হতে পারে, যার ৭৫ শতাংশ সড়কপথে, ১৭ শতাংশ নৌপথে এবং ৮ শতাংশ রেলপথে যাতায়াত হবে। পথে পথে যাত্রী হয়রানি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ করা, সড়কে ডাকাতি, ছিনতাই ও দুর্ঘটনা রোধে সম্মিলিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান তিনি।

*সংগঠনের পর্যবেক্ষণে মতে, বিগত ঈদুল ফিতরে ৩৯৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪০৭ জন নিহত এবং ১৩৯৮ জন আহত হয়। বিগত ৯ বছরে শুধুমাত্র ঈদুল ফিতরে ২৩৭৭টি দুর্ঘটনায় ২৭১৪ জন নিহত এবং ৭৪২০ জন আহত হয়েছে। এবারের ঈদে দুর্ঘটনা রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য মালিক সমিতি, শ্রমিক ফেডারেশন, পুলিশ ও বিআরটিএ’র হস্তক্ষেপ কামনা করে সংগঠনটি।*

৮৩ শতাংশ কোচ ও ৬০ শতাংশ লোকোমোটিভ মেয়াদোত্তীর্ণ এবং ৮২ শতাংশ রেলক্রসিং অরক্ষিত এমন পরিস্থিতিতে রেল দুর্ঘটনা ও লাইনচ্যুতি, টিকিট কালোবাজারি বন্ধ করে হয়রানীমুক্ত রেলসেবা প্রদানের দাবী জানান বক্তারা।

নৌ-পথে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ঘাট ও নৌ-বন্দর কেন্দ্রিক যাত্রী হয়রানী, খেয়া পারাপারে বন্দরের যাত্রী পারাপারে বেসরকারি ইজারাদারদের লুটপাটের দৌরাত্ম্য বন্ধ করার দাবি উঠে আসে।

*বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব মোঃ সাইফুল আলম বলেন,* সরকারের পরিকল্পনার গলদে নানান অব্যবস্থাপনায় যাত্রী দুর্ভোগ ও সড়ক দুর্ঘটনা বাড়ছে। এর দায় অন্যায়ভাবে মালিকদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এবারের ঈদে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে মালিক সমিতি কঠোর হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

*বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আবদুর রহিম বক্স দুদু বলেন,* ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহন নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নিতে হবে। এবারের ঈদযাত্রায় শ্রমিক ফেডারেশন যাত্রীসাধারনের পাশে থাকবে, যেকোন অভিযোগ সাথে সাথে আমলে নেবে।

*বিআরটিএ’র পরিচালক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন,* ফিটনেসবিহীন যানবাহন বন্ধে বিআরটিএ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে ৬৪ জেলায় ভিজিলেন্স টিম তৎপরতা চালাবে। যাত্রী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ভিজিলেন্স টিমে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সীমিত সামর্থ্য নিয়ে বিআরটিএ প্রাণপন চেষ্টা চালাবে। যাত্রী সচেতনতা, পরিবহন মালিক সমিতি, শ্রমিক ফেডারেশন ও পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার সম্বন্নিত প্রচেষ্টায় নিরাপদ ও নির্বিঘœ ঈদযাত্রা নিশ্চিত করা সম্ভব।

*হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি অপারেশন মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন,* সড়কে ডাকাতিতে জড়িত ১৪৪৩ জন ডাকাতকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে। ৩৯০০ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়কে ৩৪০টি অপারেশন টিম কাজ করছে। ঈদে যাত্রাপথে হাইওয়ে পুলিশের হটলাইন নাম্বার সাথে রাখুন। আমাদের কল করার ১৫ মিনিটের মধ্যে সাড়া মিলবে। তিনি প্রবাসীদের ঈদে লাগেজ-ব্যাগেজ নিয়ে বাড়ি যেতে হাইওয়ে পুলিশের সেবা নেওয়ার আহ্বান জানান।

*সুপারিশমালা সমূহ:*
১. ঈদযাত্রা বহরে ফিটনেসবিহীন লক্কড়-ঝক্কড় যানবাহন চলাচল বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
২. মোটসাইকেল যাত্রী ও আরোহীর মানসম্মত হেলমেট ব্যবহার, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা সামগ্রীসহ ভেস্ট পরিধান বাধ্যতামূলক করা, রুটভিত্তিক গতি নির্ধারণ, সহযাত্রীর সাথে লাগেজ-ব্যগেজ নিয়ে মহাসড়কে যাতায়াত নিষিদ্ধ করা।
৩. অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। ভাড়া নৈরাজ্য পর্যবেক্ষণের ভিজিলেন্স টিমে যাত্রী কল্যাণ সমিতির প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৪. যানজট ও দুর্ঘটনা কমাতে জাতীয় মহাসড়ক থেকে প্যাডেল রিকশা, ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, নসিমন-করিমন, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ঈদের ১০ দিন আগে উচ্ছেদ করতে হবে।
৫. কৃত্রিমভাবে যানজট সৃষ্টিকারী মহাসড়কের টোলপ্লাজা অতিরিক্ত জনবল নিয়ে যানজট নিরসনের উদ্যোগ নিতে হবে।
৬. সড়কে ডাকাতি ও ছিনতাই বন্ধে হাইওয়ে পুলিশ, জেলা ও মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশকে স্পটে দাড়িয়ে গাড়ির কাগজপত্র দেখার পরিবর্তে ঈদের ১০ দিন আগে থেকে পেট্রোলিং ডিউটির নির্দেশনা দিতে হবে। সড়কে ডাকাতি ও ছিনতাই বন্ধে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মীদের সড়কে সক্রিয় রাখতে হবে। পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি স্ব স্ব এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ মহাসড়কের পয়েন্টে স্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে কমিউনিটি পুলিশিং পন্থায় ঈদের আগে-পরে পাহাড়াদারি নিশ্চিত করতে হবে।
৭. সড়ক, রেল ও নৌপথে যাত্রী হয়রানী, অজ্ঞানপাটি, মলমপাটি, টিকিট কালোবাজারী বন্ধে গোয়েন্দা পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার দৃশ্যমান কার্যক্রম এই মুহুর্তে চালু করতে হবে।

আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাবেক সচিব ড. মুহাম্মদ জকরিয়া, বিশিষ্ঠ নারীনেত্রী ও শিক্ষাবীদ ঢাকা ইস্পাহানি কলেজের অধ্যক্ষ রফিকা আফরোজ, প্রচার সম্পাদক মাহামুদুল হাসান রাসেল, ছাত্র প্রতিনিধি রেজাউল ইসলাম প্রমুখ।

বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে মতবিনিময় ও চেক বিতরণ অনুষ্ঠান।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে মতবিনিময় সভা ও পটিয়া, চন্দনাইশ, আনোয়ারা বৌদ্ধ বিহারে চেক বিতরণ অনুষ্ঠান আজ ১৬ মার্চ বিকেল ৩ টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে অনুষ্ঠিত হয়।

এতে আশির্বাদক ছিলেন অধ্যাপক জ্ঞানরত্ন মহাস্থবির। বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি রুবেল বড়ুয়ার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপি’র আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ইসরাফিল খসরু।

ভিক্ষুসংঘের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পটিয়া পূর্ণাচার ভিক্ষু সংসদের মহাসচিব ভদন্ত শরণ সেন মহাথেরো, ভদন্ত লোকানন্দ ভিক্ষু, কল্যাণ ফ্রন্ট নেতা জে.বি.এস আনন্দবোধি ভিক্ষু, সরিৎ চৌধুরী, বিপ্লব বিজয়, স.ম জিয়াউর রহমান।

প্যাগোডাভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম চট্টগ্রাম জেলা ফিল্ড সুপারভাইজার গোলাম মোস্তাফা ও সাবেক ছাত্রনেতা প্রিতম বড়ুয়ার যৌথ সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো হারুন জামান, চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান, চট্টগ্রাম মহানগর যুবদল নেতা কমল জ্যোতি বড়ুয়া, সজল বড়ুয়া, কল্লোল বড়ুয়া, শোভন চৌধুরী, চয়ন বড়ুয়া, চন্দনাইশ বৌদ্ধ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক টিপু কুমার বড়ুয়া, বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘ-যুবর কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব লায়ন ডা. অমরেশ চৌধুরী। আনোয়ারা চেনামতি সচিদানন্দ বিহার, পটিয়া তেকোটা সদ্ধর্ম বিকাশ বিহার, পটিয়া কেন্দ্রীয় বিহার, চন্দনাইশ মধ্যম জোয়ারা সুখরঞ্জন বিহার, ফতেনগর মহাবোধি চৈত্য, জোয়ারা খানখানাবাদ পঞ্চরতœ বিহারে অনুদানের চেক প্রদান করা হয়। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অশোক কুমার বড়ুয়া, দিলীপ কুমার বড়ুয়া, কমরেড মৃদুল বড়ুয়া, বসুপ্রিয় তালুকদার, বিজন বড়ুয়া প্রমুখ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ