আজঃ বৃহস্পতিবার ২২ মে, ২০২৫

ডিমলায় ভূট্রা মাড়াই কলের চাকা ভেঙে দুই সন্তানের জননীর মৃত্যু।

আনোয়ার হোসেন ডিমলা নিলফামারী:

নিলফামারী:

 নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় ভুট্টা মাড়াই করা মেশিনের ওয়েট চাকা ভেঙ্গে নাসিমা বেগম (২৫) নামের দুই সন্তানের জননীর মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১০ মে) বিকাল চারটার দিকে উপজেলার নাউতারা ইউনিয়নের নাউতারা পূর্বপাড়া এলাকায় এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নাসিমা বেগম নাউতারা ইউনিয়নের পূর্বপাড়া গ্রামের লিটন মিয়ার স্ত্রী ও দুই সন্তানের জননী। স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার নিহতের বাড়িতে ক্ষেতের ভুট্টা মাড়াই করার জন্য ভাড়ায় ভুট্টা মাড়াই মেশিন চলছিল। ভুট্টা মাড়াই চলা অবস্থায় হঠাৎ ওয়েট চাকা ভেঙ্গে শয়ন ঘরে প্রবেশ করে। দুই সন্তানসহ বিছানায় শুয়ে থাকা নিহত নাসিমা বেগমের মাথায় আঘাত লাগে। মুহূর্তের মধ্যে মাথা ফেঁটে গিয়ে ঘটনাস্থলেই তার  মৃত্যু ঘটে। এ ঘটনায় নিহতের বাড়িতে শোকের ছায়া বিরাজ করছে। ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দেবাশীষ কুমার রায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাজশাহী অঞ্চলের অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার কালাই রুটি।

রাজশাহী অঞ্চলের অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার এ কালের রুটি । কালায়ের আটা এবং গমের আটা মিশ্রণে এ রুটি তৈরি করা হয় ।রাস্তার পাশে মাঝে মাঝেই দেখা যায় এই কালা রুটির দোকান । সকাল থেকে রাত অবধি চলে এই কালায়ের রুটির দোকান ।

মুরগির মাংস, হাঁসের মাংস, গরুর মাংস, বেগুনের ভর্তা, পেঁয়াজ এগুলো দেয়া হয়, এই কালায়ের রুটির সাথে । অত্যন্ত সুস্বাদু আর আর মজাদার এই কালায়ের রুটি । দূর দুরান্ত থেকে লোক আসে এই কালায়ের রুটি খাবার জন্য ।কেউ আবার বাড়ির জন্য নিয়ে যান । কালায়ের রুটি অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার । রাজশাহী ,নাটোর, চাপাই গোদাগাড়ী , তানোর, কেশরহাট,

মোটকথা উত্তরাঞ্চলে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই কালায়ের রুটির ব্যবসা ।কালায়ের রুটি দোকান করে অনেকেই হয়েছেন স্বাবলম্বী । সন্তানের লেখাপড়া থেকে শুরু করে পুরো পরিবার পরিচালনা করছেন এই কালায়ের রুটির দোকানের করে । অনেক মহিলাদের ও এই পেশায় আসছেন। কালাময়ের রুটির দোকান করে হয়েছেন স্বাবলম্বী ।

মনের আনন্দে ধান কাটছে কৃযক।

রাজশাহী শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে কেশরহাট থেকে, পাশে বিশাল মাঠ। মাঠে রয়েছে সারি সারি জিরা ধান। ধান পেকে গেছে। তাই পাকা ধান কাটতে ব্যস্ত কৃষক। মনের আনন্দে ধান কেটে কেটে নিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কৃষক।

সবুজে শ্যামল আমাদের এই সুন্দর দেশ। অপরূপ সৌন্দর্য সেই ধান কাটার দৃশ্য। জমি থেকে ধান কেটে জমিতেই রাখা হয়। তারপর ছোট ছোট আটি করে সেগুলো বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। বাড়িতে নিয়ে এসে তারপর শুরু হয় ধান শুকানো। তারপর শুরু হয় ধান মাড়াই। ধান মাড়াই করলে ধান থেকে ধান গাছ আলাদা হয়। আবার শুকানো হয় সেই ধান। তারপর ধান গাছ গুলো গরুর খাবার হিসেবে কেউ জমা করে রাখে। আবার কেউ এই ধান গাছ বিক্রি করে দোয়। এই ধান গাছকে গ্রামের ভাষায় পোয়াল বা খ্যার বলে। এ কাজগুলি সাধারণত বাড়ির গৃহিণীরা করে। কৃষক মাঠে কাজ করে আর গৃহিণী সারাদিন বাড়িতে ধান শুকানো থেকে শুরু করে গরু ছাগল সবকিছুই দেখাশোনা করে। এক অপরূপ দৃশ্য না দেখলে উপলব্ধি করা সভ্বব না।

গ্রাম ছাড়া এই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভোলায় রে ।আমি অল্প সময়ের জন্য হলেও হারিয়ে গিয়েছিলাম সেই মাটির মাঝে । সেকি কৃশকের মাঝে ।আমার মন বারবার টানে সেই গ্রামের উদ্দেশ্য ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ