আজঃ শনিবার ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রাম অঞ্চলের নারী উদ্যোক্তাদের চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ বিষয়ক কর্মশালা

নিজস্ব প্রতিবেদক

আইএলওর কানাডা সরকারের অর্থায়নে প্রগ্রেস প্রকল্প এবং চিটাগাং উইম্যান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রি (সিডব্লিওসিসিআই) “নারী উদ্যোক্তা ঃ চট্টগ্রাম অঞ্চলে চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ” শীর্ষক একটি বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মশালার আয়োজন করেছে। কর্মশালায় চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, বান্দরবান এবং খাগড়াছড়ি থেকে প্রায় ২০০ উদ্যোক্তা অংশগ্রহণ করেন, যারা পরবর্তীতে একটি ক্রেতা-বিক্রেতা বৈঠকে অংশ নেন।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আরিফ হাসান খান, ওয়েল ডিজাইনার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম, আইএলও’র কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পৌতিআইনেন এবং দৈনিক আজাদী পত্রিকার সম্পাদক এম এ মালেক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিডব্লিউসিসিআই এর প্রেসিডেন্ট মনোয়ারা হাকিম আলী।
কর্মশালা চলাকালীন আলোচনায় চট্টগ্রাম বিভাগের নারী উদ্যোক্তাদের জন্য চ্যালেঞ্জ ও সুযোগের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়, যার উদ্দেশ্য ছিল এসএমই এবং শিল্প প্রবৃদ্ধির জন্য জাতীয় নীতি উন্নয়নকে অবহিত করার অন্তর্দৃষ্টি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের ডক্টর আমীর মোহাম্মদ নাসরুল্লাহ সমাজে নারী উদ্যোক্তাদের বহুমুখী গুরুত্ব তুলে ধরে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তার গবেষণাপত্রে জোর দেওয়া হয়েছে যে, নারী উদ্যোক্তাদের পৃষ্ঠপোষতা দিলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে, দারিদ্র হ্রাস হবে, মানব সম্পদ উন্নয়ন হবে এবং বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকা যাবে। চিহ্নিত মহিলা উদ্যোক্তাদের জন্য মূল সম্ভাব্য রয়েছে বন্দর এবং বাণিজ্য-সম্পর্কিত ব্যবসা, ম্যানুফ্যাকচারিং, পর্যটন এবং আতিথেয়তা, কৃষি এবং কৃষিভিত্তিক ব্যবসা, আইটি এবং ডিজিটাল পরিষেবা,স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা এবং হস্তশিল্প।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে উপযোগী ব্যবসার সুযোগের ওপর জোর দিতে বলেন। তিনি মন্তব্য করেন, “এই অঞ্চলে বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর সম্পদ এবং কৃষি-পণ্য ও ফল রয়েছে যেগুলি সহজেই বৈশ্বিক ভ্যালুচেইনে একীভূত করা যেতে পারে। আমাদের কেবলমাত্র সঠিক প্যাকেজিং সহ রপ্তানি-মানের পণ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং বিশ্বব্যাপী আমাদের উদ্যোক্তাদের সংযুক্ত করার দক্ষতা প্রয়োজন।”
তিনি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির ভূমিকাও তুলে ধরেন, উল্লেখ করেছেন যে নারী উদ্যোক্তারা খুব কমই ব্যাঙ্ক ঋণে খেলাপি হন এবং নারী উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করার জন্য নীতি পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে তিনি ঈডঈঈও-কে সমর্থন করার জন্য প্রতিশ্রæতিবদ্ধ।
আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পৌতিআইনেন বলেন, “চট্টগ্রাম বিভাগ অনন্যভাবে একটি প্রাণবন্ত অর্থনৈতিক হাব হিসেবে স্থান পেয়েছে, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু আমরা ২০২৬ সাল নাগাদ এলডিসি অবস্থান থেকে উন্নীত হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি, আধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণ করা এবং একটি প্রতিযোগিতামূলক কর্মশক্তি গড়ে তোলা অপরিহার্য। ওখঙ ঈগঝগঊ-কে সমর্থন করতে প্রতিশ্রæতিবদ্ধ, যা কর্মসংস্থান এবং অর্থনৈতিক বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ, শোভন কাজ নিশ্চিত করা এবং সামাজিক ন্যায় বিচারের অগ্রগতি। কম উৎপাদনশীলতা, অনানুষ্ঠানিক উদ্যোগ, অর্থের সীমিত অ্যা·েস, প্রতিযোগিতামূলক সমস্যা,দক্ষতার ফাঁক এবং বিঘিœত প্রযুক্তির কারণে চাকরি হারানোর ঝুঁকির মতো চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে আমাদের অবশ্যই নারী উদ্যোক্তাদের সমর্থনে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা প্রদান করব।”
কর্মশালায় উপস্থাপিত মূল প্রবন্ধ বিবেচনা করে রাঙ্গামাটি, বান্দরবান এবং খাগড়াছড়ির উইম্যান চেম্বার অফ কমার্সের প্রতিনিধিরা তাদের ব্যবসার উন্নতির জন্য তাদের সম্মুখীন হওয়া বাধা এবং তাদের ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের উল্লেখ করেন।
মনোয়ারা হাকিম আলী, ঈডঈঈও-এর সভাপতি, বলেন যে তারা নারীর জন্য ব্যবসায় প্রয়োজনীয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, শিক্ষা প্রশিক্ষণ, ডিজিটাল স্বাক্ষর , সাংস্কৃতিক সংবেদনশীলতা, বাজার সংযোগ, নীতি ও নিয়ন্ত্রক সহায়তা, ব্যবসা সুরক্ষা এবং মহিলা সমবায়ের দ্বারা পরিচালিত ব্যবসাগুলিকে বাড়াানোর উপর জোর দেবে।
চিটাগাং উইম্যান চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রি (সিডব্লিউসিসিআই) ২০২৩ সাল থেকে আইএলও প্রোগ্রেস প্রকল্পের বাস্তবায়নকারী অংশীদারদের মধ্যে একটি। প্রকল্পটি পর্যটন, কৃষি-সহ নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসায়িক সহায়তা পরিষেবা এবং মূল্য চেইন গভর্নেন্স উন্নত করতে সিডব্লিউসিসিআই-কে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করছে। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, আইসিটি পরিষেবা এবং কেয়ার ওয়াক এই প্রকল্পের মূল সেক্টর।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

কুষ্টিয়ায় বাড়ি থেকে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার।

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় খোকসা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোশাররফ হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ক্যাপ্টেন মেহেদীর নেতৃত্বে কুষ্টিয়া সেনাক্যাম্পের রওশন আরা রেজিমেন্ট আর্টিলারি ইউনিটের একটি দল ওসমানপুর গ্রামের সোহাগ হোসেন নামের এক যুবকের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় বাড়ি তল্লাশি করে দুটি পিস্তল, একটি ওয়ান শুটারগান, গুলি, দেশীয় চাকু ও হাঁসুয়া পাওয়া যায়। তবে অভিযানে কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। সোহাগ হোসেন পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। তাঁর বাবার নাম আশরাফ হোসেন।

পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন বলেন, সেনাবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার করা অস্ত্র থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

ভোলায় জলসিঁড়ি সাহিত্য আসরের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত ।

দ্বীপজেলা ভোলার আধুনিক সাহিত্য সংগঠন জলসিঁড়ি সাহিত্য আসরের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে ।গতকাল ৩ ডিসেম্বর ২০২৫ সন্ধ্যায় ভোলা সদরের গঙ্গাকীর্তি হারুন অর রশিদ স্মৃতি পাঠাগারে অনুষ্ঠিত জলসিঁড়ি সাহিত্য আসরের সাধারণ সভায় সংগঠনের আহ্বায়ক শিশুসাহিত্যিক শাহাবউদ্দিন শামীম এর সভাপতিত্বে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ রোদসী কৃষ্টিসংসারের চেয়ারম্যান ও জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র প্রভাষক কবি রিপন শান, জাতীয় সাহিত্য সাংস্কৃতিক ঐক্যজোট ভোলা জেলা শাখার সদস্য সচিব প্রভাষক কবি মিলি বসাক, জলসিঁড়ির সদস্য সচিব কবি মহিউদ্দিন মহিন, জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার সাংগঠনিক সম্পাদক ও জলসিঁড়ির সংগঠক কবি নীহার মোশারফ, আবৃত্তিশিল্পী সমাজসেবক মীর মোশারেফ অমি প্রমুখ ।

সভায় উপস্থিত সদস্যদের ভোটাভুটির মাধ্যমে শিশুসাহিত্যিক শাহাবউদ্দিন শামীম কে সভাপতি, সিনিয়র প্রভাষক সাংবাদিক কবি রিপন শানকে নির্বাহী সভাপতি, সিনিয়র প্রভাষক সংগঠক মহিউদ্দিন মহিনকে সাধারণ সম্পাদক, কবি গবেষক কবি নীহার মোশারফ কে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট জলসিঁড়ি সাহিত্য আসরের কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২৫- ২০২৭ গঠন করা হয়েছে ।

কমিটির সহ-সভাপতিগণ হচ্ছেন- সিনিয়র প্রভাষক কবি মিলি বসাক, কবি মোঃ জুলফিকার আলী। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গণ হচ্ছেন- কবি আল মনির, আবৃত্তিশিল্পী মীর মোশারেফ অমি । অর্থ ও দপ্তর সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন কবি বিলকিস জাহান মুনমুন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন কবি শাহনাজ পারুল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন সাংবাদিক মুহাম্মদ নুরুল্লাহ আরিফ । নির্বাহী সদস্যগণ হচ্ছেন- অধ্যক্ষ কবি এম এস জালাল বিল্লাহ, কবি দিলরুবা জ্যাসমিন, কবি চৌধুরী সাব্বির আলম এবং কবি এরশাদ সোহেল ।

আসছে ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ শনিবার বিকেল ৪ টায় ভোলা প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিতব্য জলসিঁড়ির মাসিক সাহিত্য সভায় নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত হবে ।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ