আজঃ শুক্রবার ২০ জুন, ২০২৫

চট্টগ্রামে নারীসহ ৫০ জলদস্যুর আত্মসমর্পণকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

খুব শিগগির সমস্ত অঞ্চল জলদস্যু ও ডাকাতমুক্ত ঘোষণা করব

নিজস্ব প্রতিবেদক

খুব শিগগির সমস্ত অঞ্চল জলদস্যু ও ডাকাত মুক্ত ঘোষণা করব বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গায় র‌্যাব-৭ কার্যালয়ে ‘জলদস্যু আত্মসমর্পণ’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান। ওই অনুষ্ঠানে দেশে প্রথমবারের মতো একজন ‘নারী জলদস্যু’ আত্মসমর্পণ করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ১২টি গ্রুপের ৫০ জন জলদস্যু ৮০টি অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছেন।

চট্টগ্রামসহ উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষদের সিকিউরিটির জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। এসব এলাকায় জলদস্যুরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আজ এখানে একজন মহিলা জলদস্যুও আমাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। তারা কখনও অত্যাচারিত বা নিপীড়িত হয়ে বাধ্য হয়ে এসব কাজে জড়িয়ে থাকেন। স্থানীয় প্রভাবশালী লোকেরাও তাদের বাধ্য করেন এসব কাজে জড়াতে।

সুন্দরবনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, সুন্দরবনে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান রক্ষায় ২০১২ সালে র‌্যাবের নেতৃত্বে টাস্কফোর্স গঠন করে তাদের দায়িত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। র‌্যাবের দু:সাহসিক অভিযানে সুন্দরবন জলদস্যু মুক্ত হয়। ২০১৮ সালের ২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনকে জলদস্যু মুক্ত ঘোষণা করেন। তারা যাতে আর সে কাজে ফিরতে না পারে তাদের আর্থিক অনুদান দেওয়া হচ্ছে। আজ তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। কেউ ব্যবসা করছে বা অন্য কাজ করছে। সুন্দরবনে জলদস্যুদের ভালো অবস্থা দেখে আজ অন্যরাও উদ্বুদ্ধ। যারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছেন তাদের ধন্যবাদ জানাই।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আর যারা ফিরে আসেননি, আমরা কাউকে ছাড় দেব না। যে কোনো মূল্যে অপরাধীদের দমন করব। তারা যেন অপরাধ করার চিন্তাও না করে, সে কাজ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী করছে। তিনি বলেন, জলদস্যুতা আপনাদের জীবনে কখনও শান্তি ফিরিয়ে আনবে না। আমরা খুব শিগগির সমস্ত অঞ্চল জলদস্যু ও ডাকাত মুক্ত ঘোষনা করব। আমরা কাউকে ক্ষমা প্রদর্শন করবো না। যারা এ পেশা ত্যাগ করবে না, তারা কী দু:সংবাদ লিখে নিয়ে যাবেন সেটা মহান আল্লাহ জানেন। কাউকে ক্ষমা করা হবে না।

চরমপন্থী নির্মূলের তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, পাবনাতে ৬০০, সিরাজগঞ্জে তিনশর বেশি চরমপন্থী গ্রুপের নেতাকর্মী আত্মসমর্পণ করেছেন। তাদেরও সরকার সহযোগিতা করেছে। তবে যাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের ও খুনের মামলা আছে তাদের কোনোভাবে সহযোগিতা করা হবে না।
র‌্যাবের প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, জম্মলগ্ন থেকে সন্ত্রাস নির্মূল করতে গিয়ে র‌্যাবের ৩৩ জন সদস্য জীবন দিয়েছেন। হাজার হাজার র‌্যাব সদস্য আহত হয়েছেন। অনেকের অঙ্গহানিও হয়েছে। জনগণের কাছে র‌্যাব একটি আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক।
অনুষ্ঠানে পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, র‌্যাব সন্ত্রাসীদের কাছে মূর্তিমান আতঙ্কের নাম। জঙ্গি নির্মূল র‌্যাবের ভূমিকা অপরিসীম। র‌্যাব অপরাধ দমনের জন্য কিছু সৃজনশীল কাজ হাতে নিয়েছে। জনগণের শান্তির জন্য পুলিশের সঙ্গে র‌্যাব কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছে। সুন্দরবন জলদস্যুদের আস্তানা ও আধিপাত্য ছিল। ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনকে জলদস্যুমুক্ত করেছেন। যেটা র‌্যাবের মাধ্যমে হয়েছে। জলদস্যুদের সুন্দর জীবনে ফিরিয়ে আনতে সরকার বিভিন্ন কাজ করছে। জাল, নৌকা, দোকান দেওয়া হয়েছে। ঘর করে দেওয়া হয়েছে। দুবলার চরে সুপেয় পানির জন্য র‌্যাব ওয়াটার প্ল্যান্ট করে দিয়েছে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম -১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফ, র‌্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন, সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম, র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মাহাবুব আলম, রেঞ্জ ডিআইজি নূরে আলম মিনা ও র‌্যাব-৭ অধিনায়ক মাহবুব আলম ।
দুপুর ১ টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপস্থিতিতে পতেঙ্গায় র‌্যাব-৭ এর এলিট হলে আত্মসমর্পণ করেন তারা। এ ৫০ জনের মধ্যে তিনজন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত জলদস্যু। জলদস্যুদের পক্ষে ১১ জন তাদের অস্ত্র, গুলি ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে জমা দেন।
এ প্রসঙ্গে র‌্যাব বলছে, চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী এবং কক্সবাজার জেলার চকরিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী ও কুতুবদিয়ার হাজার হাজার উপকূলবর্তী মানুষ দীর্ঘদিন ধরে কতিপয় চিহ্নিত জলদস্যু ও অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গ্রুপের কাছে জিম্মি হয়ে রয়েছে। এসব মানুষের মধ্যে অনেকে জলদস্যুদের দ্বারা অত্যাচারিত হয়ে দুঃসহ জীবনযাপন করছেন। আর এলাকার স্থানীয় অস্ত্র কারিগররা প্রতিনিয়ত জলদস্যুদের দেশীয় অবৈধ অস্ত্রের বড় একটি অংশ সরবরাহ করে যাচ্ছে।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের বিস্তীর্ণ উপকূলীয় এলাকায় জলদস্যুদের দমন, দেশীয় অস্ত্র তৈরির কারিগর ও অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে র‌্যাব প্রতিনিয়ত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। আজকের এ আত্মসমর্পণের মধ্যদিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের উপকূলীয় অঞ্চল জলদস্যুমুক্ত হবার পথে অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে আশা করা যায়। ফলশ্রুতিতে এ অঞ্চলের সাগরকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম আগামীর দিনগুলোতে আরও বেগবান হবে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে থানায় অস্ত্র লুটে জড়িত ‘ব্লেড মাসুম’ গ্রেফতার।

চট্টগ্রাম মহানগরের পাহাড়তলী থানায় সংঘটিত অস্ত্র লুটের ঘটনার সঙ্গে ‘জড়িত’ সাইদুর রহমান মাসুম ওরফে ‘ব্লেড মাসুম’ (২৮) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) নগর পুলিশ ভবনের কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান সিএমপি’র পশ্চিম জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া। এ সময় তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি ৭ দশমিক ৬২ এমএম পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি ও দুটি ম্যাগাজিন।

‘ব্লেড মাসুম’ দীর্ঘদিন ধরে নগরজুড়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল জানিয়ে জানিয়ে উপ-পুলিশ কমিশনার বলেন, পাহাড়তলী থানার ওসি মো. বাবুল আজাদের নেতৃত্বে এসআই জসীম উদ্দীন ও সঙ্গীয় ফোর্স বুধবার (১৮ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা থেকে জেলেপাড়া রানী রাসমণিঘাট ওভারব্রিজের নিচে চেকপোস্ট পরিচালনা করে। রাত ১২টা ৫০ মিনিটে মাসুম পায়ে হেঁটে সাগরিকা রোড চৌরাস্তার দিকে যাওয়ার সময় সন্দেহ হলে পুলিশ তাকে থামতে বলে। এসময় সে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে ধাওয়া দিয়ে গ্রেফতার করা হয়।

তিনি বলেন, তল্লাশিতে মাসুমের কোমরে বেল্টে ঝোলানো অবস্থায় একটি কালো রঙের পিস্তলের খোলস, একটি ৭.৬২ এমএম পিস্তল, লোড করা ম্যাগাজিনে চার রাউন্ড গুলি এবং একটি খালি ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়।
উপ-পুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে মাসুম জানায়, গত ৫ আগস্ট পাহাড়তলী থানায় হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটে

জড়িত সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে সে অস্ত্র ও গুলি সংগ্রহ করে। এরপর তা নিজের হেফাজতে রেখে বিভিন্ন ছিনতাই ও ডাকাতির কাজে ব্যবহার করে আসছিল। মাসুম ও তার অজ্ঞাতনামা সহযোগীরা পাহাড়তলী, টোল রোড, পতেঙ্গা সৈকত এবং বন্দর এলাকায় পথচারী, সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটক, যাত্রী ও পণ্যবাহী গাড়িচালকদের অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মালামাল লুটে নিত। তার বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতির একটি পুরনো মামলাও রয়েছে।

কালিয়াকৈরে উপজেলা ও পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে এক উৎসবমুখর পরিবেশে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে কালিয়াকৈর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কালিয়াকৈর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শ্রম বিষয়ক সহ-সম্পাদক, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং গাজীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মোঃ হুমায়ুন কবির খান।

বক্তব্যে মোঃ হুমায়ুন কবির খান বলেন, “ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে একতা। আজকের এই আয়োজন আমাদের রাজনৈতিক ভ্রাতৃত্ববোধকে আরও দৃঢ় করবে। বিএনপিকে নতুন করে সংগঠিত করতে সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে।”

সভাপতির বক্তব্যে আব্দুল লতিফ বলেন, “বিএনপি কখনো আন্দোলনের মাঠ থেকে সরে যায়নি। ঈদের এই পুনর্মিলনী আমাদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও ঐক্য গড়ে তুলবে। ভবিষ্যতের আন্দোলনে কালিয়াকৈরের নেতাকর্মীরা অগ্রণী ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।”

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আখতার-উজ-জামান, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি দেওয়ান মোয়াজ্জেম হোসেন, গাজীপুর জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি মোখলেছুর রহমান মাস্টার।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ হযরত আলী মিলন,গাজীপুর জেলা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক মোঃ মিনার উদ্দিন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোঃ তপন খান, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক মোঃ জয়নাল আবেদীন সহ বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী।

তীব্র বৃষ্টিপাত থাকা সত্ত্বেও নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। আয়োজকরা জানান, ঈদ পুনর্মিলনীর মতো এমন মিলনমেলা নেতাকর্মীদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও দলীয় সংহতি বাড়াতে সহায়ক হবে। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতের আন্দোলন-সংগ্রামে দল আরও সক্রিয় ও ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা রাখতে পারবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ