আজঃ মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল, ২০২৫

শিল্প-সাহিত্যে অবদানের জন্য জিজেইউএস সম্মাননা ২০২৪ পেলেন কবি আমেনা ফাহিম ♦️♦️

রিপন শান

উপজেলার বিভিন্ন ক্ষেত্রে উজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ভোলার দৌলতখান উপজেলার চারগুণীকে সম্মানিত করেছে গ্রামীণ জন উন্নয়ন সংস্থা – জেজেইউএস । সংস্হাটির নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসেন মুহিন স্বাক্ষরিত সম্মাননা স্মারক, সনদ ও অর্থসম্মানী এক প্রাণবন্ত আয়োজনের মধ্য দিয়ে দৌলতখান জেজেইউএস মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেয়া হয়েছে নির্বাচিত চার গুণীজনের হাতে । উপজেলার শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে মূল্যবান ভূমিকার জন্য জেজেইউএস সম্মাননা ২০২৪ লাভ করেছেন- জাতীয় কবিতা পরিষদ ভোলার সদস্য ও দৌলতখান উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক কবি আমেনা ফাহিম ।

বিবি ফাহিমা। আমেনা ফাহিম নামেই সমধিক পরিচিত- আমেনা ফাহিম একাধারে একজন কবি, গীতিকার, ছড়াকার, গল্পকার ও বাচিক শিল্পী। তিনি পেশায় বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা পরিবারের গর্বিত একজন শিক্ষক।

বাংলাদেশেের বৃহত্তম দ্বীপজেলা ভোলার দৌলতখান উপজেলার সন্তান কবি আমেনা ফাহিমের বাবা জাহাঙ্গীর আলম এবং মা জাকিয়া বেগম।
তিন বোন দুই ভাই সহ মোট পাঁচ ভাই বোনের মধ্যে তিনি প্রথম সন্তান। ছোটবেলা থেকেই সংস্কৃতিপ্রেমী পরিবারে তার বেড়ে ওঠা। মা বাবা দু’জনেই তাকে সকল কাজে উৎসাহ উদ্দীপনা যুগিয়েছেন।

দৌলতখান মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে, দৌলতখান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন ২০০৪ সালে। ভোলার দৌলতখান সরকারি আবি আবদুল্লাহ কলেজ থেকে এইচএসসি সম্পন্ন করেন ২০০৬ সালে । এইচএসসি পাশের পর মামা মোশাররফ হোসেন সেলিমের কাছে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্যে বাড়ি থেকে চলে যান চট্রগ্রাম। আমেনা ফাহিম এর জীবনের সফলতায় তার মামা সেলিম এর অবদান তিনি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। চট্রগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ থেকে অনার্স করে ঢাকা ইডেন কলেজ থেকে মাষ্টার্স সম্পন্ন করেন। পরে বিএড ও ডিপিএড প্রশিক্ষণও গ্রহণ করেন।
২০১৪ সালে তিনি তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের অধীনে আইসিটি ট্রেনিং কোর্স সম্পন্ন করেন এবং সার্টিফিকেট অর্জন করেন। চাকুরির পূর্বে তিনি ঢাকায় সেল এন্ড কর্নেল নামক একটি সফটওয়্যার কম্পানিতে প্রায় দুবছর কন্টেন্ট ডেভলপার পদে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে দক্ষতা ও সুনামের সাথে তিনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার মতো মহান পেশায় নিয়োজিত রয়েছেন।
তিনি করোনা কালীন সময়ে অনলাইন পাঠদানের জন্য করোনা যোদ্ধা শিক্ষক সম্মাননা পান শিক্ষার আলো ডট কম সংগঠন থেকে। শিক্ষক বাতায়নের একজন নিবেদিত শিক্ষক। মুক্তপাঠ এর বিভিন্ন কোর্সে অংশগ্রহণ করে সার্টিফিকেট অর্জন করেছেন।
তিনি মাইক্রোসফট এডুকেটর সেন্টার এবং উই স্কুল টিচ ফর গুড থেকে মাইক্রোসফট ইনোভেটিভ এডুকেটর সার্টিফিকেট অর্জন করেন। এছাড়াও লিড ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন সহ করোনাকালীন সময়ে দেশ বিদেশের বিভিন্ন সংগঠন থেকে ট্রেনিং গ্রহন করেন এবং সার্টিফিকেট অর্জন করেন। শিক্ষক বাতায়ন ও শিক্ষক সংস্কৃতি আয়োজিত যৌথ অনুষ্ঠানে তিনি সেরা আবৃত্তিশিল্পী হিসেবে সম্মাননা পান। ভোলা পিটিআইতে ডিপিএড প্রশিক্ষণ কালীন সময়ে তিনি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে নজরুল সঙ্গীতে প্রথম স্হান, নৃত্যে প্রথম স্থান এবং আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রনালয়ের জাতীয় আর্কাইভস ও গ্রন্হাগার অধিদপ্তরের তিনি একজন নিবন্ধিত কবি। গীতিকার হিসেবে বাংলাদেশ টেলিভিশন বিটিভিতে প্রকাশিত তার প্রথম গান রুপকথার গল্প। গানটি ভীষণ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
কলকাতার বই মেলায় হার্টবিটে কবিতার আনাগোনা নামক একটি যৌথকাব্যে তার ‘ভালোবাসি’ কবিতাটি প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালে। ২০১৯ সালেও কলকাতা বই মেলায় হার্টবিটে কবিতার আনাগোনা ২ বইতে তার আরও একটি কবিতা প্রকাশিত হয়। এছাড়া অসংখ্য যৌথ কাব্য এবং ম্যাগাজিনে তার প্রকাশিত হয়েছে অসংখ্য কবিতা।

অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২২ এ প্রকাশিত হয়েছে আমেনা ফাহিম-এর প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ “গোধূলীর আত্মকথন।” বইটিতে ৪৭ টি কবিতা রয়েছে। কবিতায় প্রকৃতি, প্রেম, দেশাত্মবোধ, সমসাময়িক এবং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে রচিত লেখাগুলো স্থান পেয়েছে। ইতিমধ্যে বইটি পাঠক মহলে স্থান করে নিয়েছে। কলকাতা বইমেলা ২০২৪ প্রকাশিত হয়েছে দ্বিতীয় একক ধারাবাহিক কাব্যগ্রন্থ অন্তদর্শন। একুশে বইমেলা ২০২৪ ছোটদের সময় প্রকাশনি থেকে প্রকাশিত হয়েছে শিশুতোষ ছড়ার বই “ঙ গেলো ব্যাঙের বাড়ি।”

আমেনা ফাহিম এর লেখা অন্যান্য কাব্যগুলো হলো- বঙ্গবন্ধু একটি মানচিত্র, আমি সেই মহাকাল, নারী তুমি রক্তাক্ত সেই পতাকা, একটা দ্রোহের কবিতা লিখলাম, আমিও মানুষ..।

শিক্ষক আমেনা ফাহিম দৌলতখান উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ২০২২ ও ২০২৩ নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ২০২৪ নির্বাচিত হয়ে কবিকূলের সম্মান বাড়িয়েছেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের শাশ্বত মূল্যবোধে উজ্জীবিত শিল্পী কবি আমেনা ফাহিম দেশ ও দশের কল্যাণে লিখে যেতে চান আজীবন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চসিক মেয়র শাহাদাত পাচ্ছেন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনকে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা দিতে স্থানীয় সরকার বিভাগের সিটি করপোরেশন-২ শাখা থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। রোববার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মো. ফিরোজ মাহমুদ স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়রকে প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা প্রদান সংক্রান্ত ডি.ও পত্রটি এতদসঙ্গে প্রেরণ করা হলো (কপি সংযুক্ত)। বর্ণিত ডি.ও পত্রের বিষয়ে সদয় পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে বিনীত অনুরোধ করা হলো।

জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রেজাউল করিম ৩ লাখ ৬৯ হাজার ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। পরে ২০২১ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি একটি মামলা করেন শাহাদাত। তার অভিযোগ, ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত চসিক নির্বাচনের ফলাফলে ইসি কর্মকর্তারা কারচুপি করেছিলেন।
মামলার এজাহারে শাহাদাত অভিযোগ করেন, তিনটি ভোটকেন্দ্রে তার শূন্য ভোট দেখানো হলেও তিনদিন পর ২৮টি কেন্দ্রে তার শূন্য ভোট দেখানো হয়—যা অবিশ্বাস্য ও অকল্পনীয়। এছাড়া ইভিএমের মাধ্যমে নির্বাচনের ফল কারচুপির অভিযোগে তৎকালীন সিটি কর্পোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদাসহ ছয় জনকে আসামি করা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে গত ১ অক্টোবর চট্টগ্রামের প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী

ট্রাইব্যুনালের বিচারক খাইরুল আমিন ডা. শাহাদাতকে মেয়র ঘোষণা করে রায় দেন। এছাড়া আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম চৌধুরীর মেয়র নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করেন।রায় ঘোষণার সাতদিন পর ৮ অক্টোবর শাহাদাত হোসেনকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ঘোষণা সংশোধিত প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। পরে ৩ নভেম্বর নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায়ে নির্বাচিত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন শাহাদাত হোসেন।

এর আগে চসিকের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ১৯৮৯ সালে প্রথম মেয়র হিসেবে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পেয়েছিলেন জাতীয় পার্টির মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। এরপর ১৯৯১ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত মেয়র ছিলেন বিএনপির মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন। তিনিও প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পান। ১৯৯৪ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত টানা তিন দফায় মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে প্রয়াত মেয়র এবি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী একবার প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পেয়েছিলেন।

এরপর ২০১০ সালের জুলাই থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিএনপির মোহাম্মদ মনজুর আলম এবং ২০১৫ সালের আগস্ট থেকে ২০২০ সালের আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগের আ জ ম নাছির উদ্দীন মেয়র পদে দায়িত্ব পালন করেন। এদের কাউকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়া হয়নি। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি চসিক নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম চৌধুরী। তিনি প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পেয়েছিলেন।
গত বছরের ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর আদালতের রায়ে ২০২১ সালের নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী শাহাদাত হোসেনকে চসিক মেয়র ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। ওই বছরের ৫ নভেম্বর থেকে তিনি চসিকের দায়িত্ব নেন।

চট্টগ্রামে জাহাজে উঠার সময় পা পিছলে নাবিক নিখোঁজ।

লুসাই কন্যা কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরার জাহাজে উঠার সময় পা পিছলে এক নাবিক নিখোঁজ হয়েছেন। খবর পেয়ে তার সন্ধানে উদ্ধার তৎপরতা চলাচ্ছে নৌ-পুলিশসহ ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ড। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দুলাল মিয়া নামে ওই নাবিকের সন্ধান পাওয়া যায়নি। শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে নগরের বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) এক নম্বর জেটি থেকে এফভি পারটেক্স-১ জাহাজে ওঠার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিখোঁজ দুলাল মিয়া নোয়াখালী জেলার চরজব্বার থানার আবদুর রবের ছেলে। মাছ ধরার জাহাজ এফভি পারটেক্স -১ এ কর্মরত ছিলেন তিনি।তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন সদরঘাট নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একরাম উল্লাহ জানান, শনিবার রাত ১০টার দিকে বিএফডিসি ১ নম্বর জেটি থেকে এফভি পারটেক্স-১ জাহাজে ওঠার সময় অসাবধানতাবশত দুই জাহাজের ফাঁকে কর্ণফুলী নদীতে পড়ে যান ফিশ মাস্টার দুলাল মিয়া। রাতে খবর পাওয়া মাত্র ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি, কোস্টগার্ড ও সদরঘাট নৌ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালায়। আজ দুপুর পর্যন্ত ওই নাবিকের সন্ধান মেলেনি। উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ