আজঃ রবিবার ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

চমেক ও রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল অফিসের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

এম মনির চৌধুরী রানা চট্টগ্রাম

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকায় কারনে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (চমেক)ও রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল অফিসের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে পিডিবি।এতে দুর্ভোগে পড়েছে প্রতিষ্ঠান দুটির সংশ্লিষ্টরা। দুটি প্রতিষ্ঠানের কাছে পিডিবির বকেয়া বিল বাবদ পাওনা রয়েছে ৩ কোটি ৪১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। জানা গেছে, এক কোটি ২৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকা বকেয়া বিল পরিশোধ না করায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ সোমবার (২৪ জুন) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রতিষ্ঠানটির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী রেজাউল করিম। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় কলেজের প্রশাসনিক ভবন, দুটি হোস্টেল, ভেনম রিসার্চ সেন্টার, ফরেনসিক ভবন, লাইব্রেরি বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. সাহেনা আক্তার বলেন, আমাদের কিছু বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ছিল, যার কারণে বিদ্যুৎ অফিস লাইন বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। আমরা তাদের চিঠি দিচ্ছি যাতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়। বকেয়া বিল পরিশোধের জন্য মন্ত্রণালয়েও আমরা চিঠি দিয়েছি। আমাদের মূল বকেয়া বিল ৭১ লাখ টাকা। বিভিন্ন চার্জ মিলে প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী হুমায়ুন কবির বলেন, তাদের কয়েকবার নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তবুও উনারা বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেননি। আমরা শুধু একাডেমিক ভবনের বিদ্যুৎ লাইনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছি। ছাত্রাবাসে বিদ্যুৎ আছে। চমেক কর্তৃপক্ষ এখনও যোগাযোগ করেনি। এদিকে বকেয়া বিল পরিশোধ না করায় এক মাস পর আবারও বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল অফিসের। আজ সোমবার (২৪ জুন) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রেল পূর্বাঞ্চলের সিআরবি অফিসের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন চট্টগ্রামের বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ দক্ষিণাঞ্চল। ২ কোটি ১২ লাখ টাকা বকেয়া থাকায় রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল অফিসের বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে পিডিবি। এর আগে গত (মে মাস) ১৯ তারিখেও রেল পূর্বাঞ্চলের সিআরবি ও পাহাড়তলী অফিসের বিদ্যুতের লাইন কেটে দেয় পিডিবি। পরবর্তী সময়ে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ থেকে বিল পরিশোধের আশ্বাস দেওয়া হলে ওইদিন বিকেলে বিদ্যুতের লাইনে পুনঃসংযোগ দেওয়া হয়। বিদ্যুৎ উন্নয়নে বোর্ডের (পিডিবি) জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. আকবর হোসেন। তিনি বলেন, ‘২ কোটি ১২ লাখ টাকা বিল বকেয়া থাকায় রেলওয়ের সিআরবি অফিসের বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

শাহজাদপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মতবিনিময়।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

‎সিরাজঞ্জের শাহজাদপুরে উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের সাথে অর্থাৎ কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিস মাসফিকা হোসেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মুশফিকুর রহমান। উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময় উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ শফিকুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ তামিম (হিটলার), সহ-সভাপতি মোঃ মেহেদী হাসান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নাঈম উদ্দিন সিরাজী, সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ বাবলু শেখ, কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ মোসলেম উদ্দিন সিরাজী, মোঃ নাহিয়ান খান। মোঃ রইচ উদ্দিন, এছাড়াও উক্ত ক্লাবের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময় সভার শুরুতে উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যরা তাদের পরিচয় তুলে ধরেছিলেন।

পরে উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যবৃন্দরা বক্তব্য রেখেছিলেন, তারা নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট শাহজাদপুরের ইতিহাস তথা ঐতিহ্য ও বিভিন্ন সমস্যা যেমনঃ মাদক, অনলাইন জুয়া, যানজট, কাপড় হাটের জীর্ণ দশা, গোষ্ঠীগত বিরোধ সহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের বিষয় গুলো তুলে ধরেছিলেন। এসময় নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিস মাসফিকা হোসেন বলেছেন, আপনারা যে সমস্যা গুলো তুলে ধরেছেন, এই সকল বিষয় নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা আমার আছে। এছাড়া ও সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন তাই শাহজাদপুরে গ্রহনযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সকল কাজ সুস্থ ভাবে সম্পূর্ণ করা হবে। এসময় তিনি সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের বর্ণাঢ্য আয়োজন।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

যথাযথ মর্যাদা ও উৎসবমূখর পরিবেশে আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানের কর্মসূচীতে রয়েছে-১৬ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কাট্টলীস্থ’ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভে (ডিসি পার্কের দক্ষিণ পার্শ্বে) ৩১ বার তোপধ্বনি ও পুস্পস্তবক অর্পণ, সকল সরকারী-বেসরকারী, আধা-সরকারী ও বেসরকারী ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে মহান বিজয় দিবসের শুভ উদ্বোধন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদেও সমাবেশ, কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শন।

ঐদিন সকাল সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ প্রাঙ্গনে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠান। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য মহান বিজয় দিবস ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন।

বিশেষ অতিথি থাকবেন চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ আহসান হাবীব পলাশ ও জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ নাজির আহমেদ খাঁন। বেলা ১২টায় সিনেমা হলসমূহে বিনা টিকেটে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চল”িচত্র প্রদর্শনী, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে মিলনায়তনে বা উন্মুক্ত ¯’ানে ব¯‘ুনিষ্ট ও নৈর্ব্যত্তিক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্য চল”িচত্র প্রদর্শনী। এছাড়া বিজয় দিবসের দিন সুবিধাজনক সময়ে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদেও বিদেহী আত্মার মাগফেরাত,

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সুস্বা¯’্য, জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোড়া ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত/প্রার্থনা, জেলা পর্যায়ে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া অনুষ্ঠান, টি-২০ ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট, প্রদর্শনী ফুটবল ম্যাচ, কাবাডি, হা-ডু-ডু ইত্যাদি খেলার আয়োজন। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে সুবিধাজনক সময়ে শিশুদের অংশগ্রহণে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক রচনা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দুপুর দেড়টায় হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, ডে-কেয়ার, শিশু বিকাশ কেন্দ্র, শিশু পরিবার, পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র, প্রতিবন্ধী কর‌্যাণ কেন্দ্র, শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র ও ভবঘুরে পুনর্বাসন কেন্দ্রসমূহে প্রীতিভোজের আয়োজন।

দিনব্যাপী শিশু পার্ক, ডিসি পার্ক, জাদুঘর ও চিড়িয়াখানা শিশুদের জন্য সকাল-সন্ধ্যা উন্মুক্ত রাখা ও বিনা টিকেটে প্রদর্শনীর ব্যবস্থাকরণ, পর্যটন কেন্দ্রে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন এবং ডিশ ক্যাবল অপারেটর/ মালিকগণ কর্তৃক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচিত্র প্রদর্শন। ১৫-১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান/ স্থাপনায় আলোকসজ্জাকরণ এবং মহান বিজয় দিবসের পরদিন ১৭ ডিসেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় ‘চট্টগ্রাম হানাদার মুক্ত দিবস পালন উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সর্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ