আজঃ বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

মুগদা মেডিকেলে নিত্যদিনের ‘যুদ্ধ’ লিফটে ওঠা

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।

লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।

পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।

হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।

উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।

লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।

পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।

হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।

উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।

লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।

পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।

হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।

উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

অসদাচরণের অভিযোগে ডেপুটেশনে থাকা চিকিৎসকের বদলি।


গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেপুটেশনে কর্মরত এক চিকিৎসককে অসদাচরণের অভিযোগে বদলি করা হয়েছে। অভিযুক্ত চিকিৎসক হলেন মেডিক্যাল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. সানজিদা আক্তার সেতু।

জানা গেছে, ডা. সানজিদা আক্তার সেতু পূর্বে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সহকারী সার্জন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। পরবর্তীতে তাঁকে ডেপুটেশনে এনে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিক্যাল অফিসারের দায়িত্ব দেন তৎকালীন সিভিল সার্জন।

ঘটনার সূত্রপাত ঘটে গত ১৫ মার্চ সকালে। স্থানীয় এক মারপিটের ঘটনায় অন্তঃসত্ত্বা মোছা. পাপিয়া বেগম নামের এক নারী আহত হন। তাঁর পরিবার চিকিৎসার জন্য তাকে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডা. সানজিদা তাঁকে ভর্তি না করে অবহেলা করেন বলে অভিযোগ উঠে। এ সময় রোগী ও স্বজনদের সঙ্গে অসদাচরণও করেন তিনি।

পরবর্তীতে ভর্তি না নেওয়ার কারণ জানতে চাওয়া হলে স্থানীয় সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মো. আনসারুজ্জামান রেজুয়ানের সঙ্গেও অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন তিনি। এমনকি রোগীর উপস্থিতিতে সাংবাদিকদের জুতা পেটা করার হুমকিও দেন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।

এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হলে বিষয়টি তদন্ত করে বগুড়া জেলার মাদারগঞ্জ ইউনিয়ন উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার হিসেবে তাঁকে বদলি করা হয়েছে বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে নিত্যনতুন প্রযুক্তি বাড়ানো জরুরী- সিভিল সার্জন।

এপিক হেলথ কেয়ারের চমেক ইস্ট গেইট শাখা তাদের প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপন করেছে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম, “দেশের স্বাস্থ্য খাতকে এগিয়ে নিতে হলে নিত্য নতুন প্রযুক্তি সংযোজনের পাশাপাশি সেবার মান উন্নয়নে মনোযোগী হতে হবে। এই প্রয়াসে এপিক হেলথ কেয়ারের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এপিক হেলথ কেয়ারের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার এস. এম. আবু সুফিয়ান, ডাইরেক্টর আনোয়ার হোসেন, ডাইরেক্টর তহমিনা মরিয়ম ও তানজিনা কবিরসহ প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য উর্ধতন কর্মকর্তারা।

এপিক হেলথ কেয়ার তাদের চমেক পূর্বগেইট শাখায় আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ডায়াগনস্টিক ও চিকিৎসা সেবা দিয়ে ইতোমধ্যে স্থানীয় জনগণের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। বর্ষপূর্তি উপলক্ষে তারা বিশেষ ক্যাম্পেইন এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামীতেও রোগীবান্ধব সেবা ও প্রযুক্তিনির্ভর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ