আজঃ সোমবার ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

মুগদা মেডিকেলে নিত্যদিনের ‘যুদ্ধ’ লিফটে ওঠা

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।

লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।

পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।

হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।

উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।

লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।

পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।

হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।

উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।

লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।

পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।

হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।

উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে শ্রমিকদল নেতার গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

  •  চট্টগ্রামে শ্রমিকদল নেতার গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সরফভাটা ইউনিয়নের মধ্যম সরফভাটা গ্রাম থেকে তার লাশ উদ্ধার হয়েছে। শুক্রবার লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে আসা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে খুন করে সড়কে ফেলে রেখে যায় বলে প্রাথমিকভাবে তথ্য পাওয়া গেছে।নিহত আবদুল মান্নান (৪০) সরফভাটা ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি। তার বাড়ি ওই ইউনিয়নে হলেও কিনি পরিবার নিয়ে রাঙামাটির চন্দ্রঘোনা এলাকায় বসবাস করেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
  • দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি সাব্বির মোহাম্মদ সেলিম জানান, রাত সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। অন্ধকারে নির্জন সড়কে গুলিবিদ্ধ রক্তাক্ত অবস্থায় মান্নান পড়ে ছিলেন। পাশে একটি মোটর সাইকেল পড়ে ছিল। তার শরীরে চারটি গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একটি বাম চোখের কাছে, বাম হাতে একটি এবং পেটের ডানপাশে দুটি গুলির চিহ্ন দেখা গেছে।
  • ওসি বলেন, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলছেন, তিনি (মান্নান) চন্দ্রঘোনা থেকে নিজ বাড়িতে তেমন আসেন না। গত বৃহস্পতিবার রাতে তার একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যাবার কথা ছিল। সেখানে না গিয়ে কেন তিনি সরফভাটায় এলেন, সেটা পরিবারের সদস্যরাও জানেন না।

প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছি, আবদুল মান্নান বিদেশে ছিলেন। সরকার পতনের পর দেশে ফিরে আসেন। মোটর সাইকেলটি তার নিজের। তবে তার মোবাইলটি পাওয়া যায়নি। তদন্তের পর জানা যাবে, কারা কেন তাকে খুন করেছে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে ওসি জানিয়েছেন।

অনিয়ম ও অবহেলার লালমোহন হাসপাতাল : নিজেই একটা আস্ত রোগী।

 

ভোলার লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সেবা বর্তমানে ন্যায়সঙ্গত নয়। নিয়মিত ডাক্তার উপস্থিতি না থাকা, বিশেষজ্ঞদের উপর অতিরিক্ত চাপ এবং বহি বিভাগের কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার কারণে লালমোহন উপজেলার প্রায় ৩ লক্ষ সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত দুর্ভোগে পড়ছে। অনিয়ম ও অবহেলার লালমোহন হাসপাতাল নিজেই একটা আস্ত রোগীতে পরিণত হয়েছে !!

পাঁচটি মৌলিক চাহিদার অন্যতম হলো চিকিৎসা। কিন্তু লালমোহনের জনগণ এই মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম, উদাসীনতা ও দায়িত্বহীনতার কারণে চিকিৎসা সেবা এখন প্রায় ‘তামাশা’র পর্যায়ে পৌঁছেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে হাসপাতালটিতে কর্মরত আছেন মাত্র ৯ জন চিকিৎসক। এর মধ্যে রয়েছেন দুইজন কনসালটেন্ট, একজন ডেন্টাল সার্জন, একজন হারবাল চিকিৎসক, চারজন মেডিকেল অফিসার এবং একজন আরএমও। কিন্তু বাস্তবে বহি বিভাগে নিয়মিত চিকিৎসা প্রদান করছেন মাত্র চারজন চিকিৎসক।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ডেন্টাল সার্জন এবং হারবাল চিকিৎসককেও সাধারণ রোগীর প্রেসক্রিপশন দেওয়ার জন্য বসানো হয়েছে। চারজন মেডিকেল অফিসারের মধ্যে অনেকে মাসে মাত্র দুই-তিনবার এসে ৪৮ ঘণ্টা ডিউটি শেষ করে চলে যান। হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর না করা এবং ফিঙ্গারপ্রিন্টে উপস্থিতি না দেওয়াই তাদের নীতি। ফলশ্রুতিতে হাসপাতালের৷বহি:বিভাগের কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

এ বিষয়ে একজন মেডিকেল অফিসার (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেন, “আমরা নিয়মিত ডিউটি করি, তবে কখনও কখনও কর্মী সংকট ও পরিকাঠামোগত সমস্যার কারণে উপস্থিত থাকা কঠিন হয়। বর্তমানে আমাদের টিএস স্যার নেই। বাকিটা আরএমও স্যারের সঙ্গে কথা বলে দেখতে পারেন।”

হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী সালাউদ্দিন হাওলাদার বলেন, “ডাক্তার পেতে অনেক অপেক্ষা করতে হয়। টিকেট নিয়ে দাঁড়ালেও হারবার ও ডেন্টিস দিয়ে চিকিৎসা নিতে হয়। আমি জ্বর ও ঠান্ডা নিয়ে এসেছি, বুকে হালকা ব্যথা অনুভব করছি, কিন্তু সঠিক চিকিৎসা পাইনি।” বহু মানুষ ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ফিরেও চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে গেছেন।

এব্যাপারে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. মোহাসিন বলেন, “২৭ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও বর্তমানে ৯ জন কর্মরত। সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। অভিযোগগুলো যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগামী সপ্তাহে ৮/৯ জন ডাক্তার যোগদান করলে সমস্যা সমাধান সম্ভব হবে।”
ভোলার সিভিল সার্জন ডা. মনিরুজ্জামান জানান “আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। ডাক্তার কেন আসবে না, তা দেখা হচ্ছে। অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
চিকিৎসা মানুষের মৌলিক অধিকার। কিন্তু লালমোহনের জনগণ স্বাস্থ্য সেক্টরের অবহেলা,উদাসীনতা ও অনিয়মের কারণে এই অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। হাসপাতালের চিকিৎসা সেবায় দ্রুত শৃঙ্খলা ফেরানোর দাবি জানিয়েছেৎলালমোহনের ভুক্তভোগী আপামর জনসাধারণ।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ