আজঃ শনিবার ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

পদ্মা সেতুর মতো গুরুত্ব দিয়ে লাইফ সাপোর্টে বেঁচে থাকা কালুরঘাট সেতু নির্মানের দাবি

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্যতম যোগাযোগের মাধ্যম কালুরঘাট সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করার দাবি জানিয়েছে বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদ। পদ্মা সেতুর মতো গুরুত্ব দিয়ে কালুরঘাট সেতু নির্মাণে সর্ব্বোচ্চ নজর রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পরিষদের নেতারা। গতকাল রোববার সকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের উদ্যেগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। কালুরঘাট সেতু নির্মাণে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে ঋণচুক্তির পর নিজেদের অবস্থান তুলে ধরতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের আহবায়ক আবদুল মোমিন বলেন, দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষের অন্যতম প্রাণের দাবি কালুরঘাট সেতু নির্মাণে একটি অগ্রগতি হয়েছে। গত ২৭ জুন দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে ঋণচুক্তি স্বাক্ষরসহ সর্বশেষ যে অগ্রগতি সেটা গত এক দশকের ধারাবাহিক কর্মপ্রচেষ্টার ফলাফল, যার সঙ্গে বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদসহ সর্বস্তরের মানুষের সংযুক্তি আছে।
সেতু নির্মাণের কার্যক্রমের ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় আর যেন অনাকাঙ্খিত কোনো জটিলতা সৃষ্টি না হয় সেজন্য আমাদের সবাইকে সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে হবে। অর্থায়ন জটিলতা কেটে যাবার মধ্য দিয়ে সেতু বাস্তবায়নের কার্যক্রমে প্রত্যাশিত যে গতি এসেছে, সেটা যেন বহাল থাকে। একনেকের অনুমোদন, দরপত্রসহ আনুষাঙ্গিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আগামী ছয় মাস অর্থাৎ চলতি বছরের মধ্যেই যেন সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়।
অদৃশ্য সুতোর জালে কালুরঘাট সেতুর দাবিটি আটকা পড়ার কথা উল্লেখ করে আবদুল মোমিন বলেন, সেতুর দাবি সামনে আনার পর সরকারেরও বিষয়টির ওপর দৃষ্টি আসে। গত ১০ বছরে কয়েক দফা অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা, নকশা প্রণয়ন এবং সরকারি পর্যায়ে এ সংক্রান্ত বিভিন্ন পদক্ষেপ আমরা গণমাধ্যমের কল্যাণে ও আমাদের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ মারফতে জেনে এসেছি।
তিনি আরও বলেন, সেতুর কাজের অগ্রগতি পাওয়ার পর বোয়ালখালী-পটিয়াসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষের মধ্যে যে প্রাণসঞ্চার হয়েছে, মানুষ যেভাবে আশায় বুক বেঁধেছে, অনাকাঙ্খিত জটিলতা কিংবা কালক্ষেপণের কারণে সেটা যেন চরম হতাশায় পরিণত না হয়, সেদিকে দৃষ্টি রেখে সজাগ থাকার জন্য আমরা সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
বর্তমান কালুরঘাট সেতুকে লাইফ সাপোর্টে রেখে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, কর্ণফুলী নদীর ওপর যে কালুরঘাট রেলসেতু আছে, সেটা প্রায় ১০০ বছরের পুরনো ও জরাজীর্ণ। আশির দশক থেকেই বারবার জোড়াতালি দিয়ে এ সেতুকে এখন পর্যন্ত ট্রেন ও যান চলাচলের জন্য কোনোভাবে ঠিক করে রাখা হয়েছে। অনেকটা লাইফ সাপোর্টে রেখে যেভাবে প্রাণ বাঁচিয়ে রাখা হয়, সেভাবে সেতুটিকে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।
গত একবছর ধরে জোড়াতালির সংস্কার কাজের জন্য সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ আছে। বিকল্প উপায়ে ফেরি দিয়ে মানুষ পারাপার করতে গিয়ে ইতোমধ্যে একাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া দশকের পর দশক কালুরঘাট সেতুতে আটকা পড়ে কত মর্মান্তিক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছে মানুষ, কত প্রসূতির, কত সংকটাপন্ন রোগীর প্রাণ গেছে- সে কথা বলাবাহুল্য, যা থেকে এখনও মুক্তি মেলেনি বোয়ালখালী-পটিয়ার মানুষের।
বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক মুস্তফা নঈম বলেন, দক্ষিণ রাঙ্গুনীয়ার বসবাসকারী মানুষদের প্রায় ৬৪ মাইল ঘুরে চট্টগ্রামে আসতে হয়। কালুরঘাট সেতু হলে অন্তত ৪০ মাইল দূরত্ব কমবে। তাছাড়া কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন হলে বান্দরবানের সঙ্গেও ২০ কিলোমিটার রাস্তার দূরত্ব কমবে। এছাড়া কৃষিভিত্তিক অর্থনৈতিক অঞ্চলও গড়ে উঠবে দক্ষিণ চট্টগ্রামে।
সংগঠনের সদস্য সচিব রমেন দাশগুপ্ত বলেন, ২০১৪ সালের শুরুতে বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের কার্যক্রম শুরু হয়। এর মধ্য দিয়েই সেতুর দাবি প্রথম জনসম্মুখে আসে। চুক্তি সইয়ের মধ্য দিয়ে বহুল প্রত্যাশিত কালুরঘাট সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অগ্রগতি হয়েছে। দীর্ঘসময় পর হলেও লাখও মানুষের প্রাণের দাবি বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। পদ্মাসেতুর প্রত্যেকটি পিলারকে যেভাবে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে ঠিক সেভাবে কালুরঘাট সেতুকে সর্ব্বোচ্চ নজরে রাখা উচিত।
সেতু বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য উত্তম সেন গুপ্ত বলেন, কালুরঘাট সেতু হলে শুধুমাত্র বোয়ালখালী বা পটিয়াবাসী উপকার পাবে সেটা নয়, সেতু হলে পুরো চট্টগ্রামবাসী এর সুফল ভোগ করবে। দক্ষিণ চট্টগ্রামসীর মধ্যে একটি প্রাণসঞ্চার হয়েছে। সেটা যাতে আবার হতাশায় পরিণত না হয় আমাদের সবাইকে সেদিক দিয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
এ সময় বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের সমন্বয়কারী আলমগীর মোরশেদ বাবু, অমল কান্তি নাথ, উজ্জ্বল সরকার, সেহাব উদ্দিন সাইফু, নেছার আহমেদ খান, তপন দাশগুপ্ত, সাদেকুর রহমান সবুজ, সাংবাদিক নুরুল আবসার, রণজিৎ চৌধুরী বাচ্চু ও প্রকৌশলী সিঞ্চন ভৌমিক উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

তালা ঝুলিয়ে দিল টিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা

রাজশাহী সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসের নিচু জায়গা ভরাট করা নিয়ে বিরোধে রাজশাহী উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ উঠেছে।

উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট নামের প্রতিষ্ঠানটি রাজশাহী টিটি কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে অবস্থিত। টিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা জায়গা ভরাটের বিরোধিতা করে আসছিলেন।

পুলিশ ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষক কর্মকর্তারা জানান, বৃহস্পতিবার সকালে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষার্থীরা উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন। এ সময় ঘটনাস্থলে তারা আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এতে আটকা পড়েন শতাধিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী।

আরএমপির রাজপাড়া থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ তাদের মূল একাডেমি ভবনের পাশের কিছু নিচু জায়গা ভরাট করছিলেন। তা দেখতে পেয়ে টিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা বাধা দেন।

বৃহস্পতিবার সকালে এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়। এর জেরে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষার্থীরা শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয় দেন। এতে শতাধিক শিক্ষক-কর্মকর্তা ও প্রশিক্ষণার্থী আটকে পড়েন। খবর পেয়ে ক্যাম্পাসে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। তবে এ সময়ে জায়গা ভরাট কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

ঘটনার বিষয়ে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ওয়াহেদুল কবীর সোহরাওর্দী বলেন, সরকারি সব বিধিবিধান মেনে শিক্ষা প্রকৌশল শাখার তত্ত্বাবধানে ঠিকাদারের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে জায়গাটি ভরাটের কাজ চলছিল। অযোক্তিকভাবে টিটি কলেজের কিছু শিক্ষার্থী বাধা দেন। এটি একটি ন্যক্কারজনক কাজ। আমরা এর নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি।

অন্যদিকে রাজশাহী টিসার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ শওকত আলী খান বলেন, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের লোকজন তাদের উদ্দেশ্য করে গালাগালি ও অপমান সূচক কথা বলেছেন। এর প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে।

জানা গেছে, দুই প্রতিষ্ঠানের বিরোধ নিস্পত্তিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে টিটি কলেজ ক্যাম্পাসে যান রাজশাহী কলেজের উপাধ্যক্ষ ড. ইব্রাহিম আলী, রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সচিব শামীম আরা চৌধুরীসহ অনেকে।

তারা দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বক্তব্য শুনে বিষয়টি তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। পরে বিকাল সাড়ে ৩টায় শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেন।

রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সচিব শামীম আরা চৌধুরী বলেন, একই ক্যাম্পাসে দুটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। তাদের মধ্যে এই বিরোধ কাম্য নয়। আমরা সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

চউকে দুদকের অভিযান, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে অনিয়ম

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক) এর কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার দুপুরে দুদক সমন্বিত চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়-১ এর চার সদস্যের একটি টিম চউক ভবনে এ অভিযান পরিচালনা করছে। চট্টগ্রামে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এ অভিযান। চউক’র নির্বাহী প্রকৌশলী রাজিব দাশের কক্ষে দুদক কর্মকর্তারা নথিপত্র যাচাই-বাছাই করছেন।

দুদক সূত্রে জানা যায়, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে দুর্নীতি প্রসঙ্গে সিডিএতে অভিযান পরিচালনার বিষয়ে গতকাল দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয় থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, নগরের লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড ও চীনের র‌্যাঙ্কিন।

এ প্রকল্পের অভিযোগ তদন্ত এবং নির্মাণকাজের গুণগত মান যাচাইয়ে গত বছরের ১০ জুন উপকমিটি গঠন করে দেয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। পরবর্তীতে গত বছরের ৪ জুলাই গঠিত উপকমিটির আহ্বায়ক সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফ ও মজিবুর রহমান মনজু পরিদর্শন শেষে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে গঠিত কমিটি ‘কিছু অসঙ্গতি’ পাওয়ার কথা জানিয়েছিলেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ