আজঃ মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল, ২০২৫

বিনোদন বাংলা:

সহশিল্পীর বিরুদ্ধে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ থানায় জিডি

বিনোদন বাংলা ডেস্ক:

বাংলা চলচ্চিত্রের খবর:

সহশিল্পীর বিরুদ্ধে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ এনে থানায় জিডি করেছেন অভিনেত্রী সামিয়া অথই। অভিনেতা মাসুম রেজওয়ানের বিরুদ্ধে তার এমন অভিযোগ। এর শুরু একটি নাটকে একসঙ্গে কাজ করাকে কেন্দ্র করে। মে মাসের মাঝামাঝি নির্মাতা ইয়ামিন ইলানের একটি নাটকে অভিনয় করেন মাসুম রেজওয়ান ও সামিয়া অথই। এর মধ্যে ব্যক্তিগত বিষয়কে সামনে এনে একে-অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ তুলেছেন তারা তিনজন। এর মধ্যে ২৯শে জুন আদাবর থানায় অভিযোগ করেছেন সামিয়া অথই। অভিনেতা মাসুম রেজওয়ানের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তিনি। জিডিতে তিনি দাবি করেছেন, একসঙ্গে কাজের সুবাদে মাসুমের সঙ্গে তার পরিচয়। মাসুম তাকে প্রায়ই বিরক্ত করতেন। এর মধ্যে ২৯শে জুন রাত ১২টা ২০ মিনিটের দিকে মোহাম্মদপুরের টোকিও স্কয়ারের সামনে তাকে ‘কুপ্রস্তাব’ দেন মাসুম।

তিনি বলেন, অথই আমার খুব ভালো বন্ধু। ওর পরিবারের সঙ্গেও আমার পরিচয় রয়েছে। পরিচালক ইয়ামিনের যোগসাজশে ও প্ররোচনায় অথই এমন অভিযোগ করছেন তার রিরুদ্ধে। বরঞ্চ সেই রাতে ঘটনাস্থলে পরিচালক ইয়ামিনের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করেন এই তরুণ অভিনেতা। এদিকে পরিচালক ইয়ামিনের বিরুদ্ধে অভিনয় শিল্পী সংঘে অভিযোগ দেন অভিনেতা মাসুম। এর মধ্যে ২রা জুলাই অভিনেতা মাসুমের বিরুদ্ধে আরেকটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন পরিচালক ইয়ামিন। তিনি জিডিতে অভিযোগ করেছেন, মাসুম তাকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন। ইয়ামিনের অভিযোগ, তার পরিচালিত নাটকের অভিনেত্রী অথই তাকে জানান, মাসুম রেজওয়ান তার ব্যাগ থেকে মোবাইল ও টাকা চুরি করেছেন। মোবাইল ফিরে পেতে অথইকে টোকিও স্কয়ারের সামনে আসতে বলেন মাসুম। ঘটনাস্থলে মাসুমের প্রস্তাবে নিরাপত্তাহীনতা বোধ করে অথই; তার ফোন পেয়ে টোকিও স্কয়ারের সামনে যান তিনি। সেখানে মাসুম তাকে গালাগালি করেছেন। হত্যার হুমকি দিয়েছেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জামালখান এলাকায় পাহাড় কেটে নির্মিতব্য অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে চউকের অভিযান।

পরিবেশ রক্ষায় ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির ঘোষণা’
প্রেস নিউজ –চট্টগ্রাম মহানগরীর জামালখান এলাকায় পাহাড় কেটে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনার বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। আজ সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে নেতৃত্ব প্রদান করেন চউকের স্বয়ং চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ নুরুল করিম। অভিযানে আরো উপস্থিত ছিলেন চউকের আইন উপদেষ্টা

এডভোকেট জিয়া হাবীব আহ্সান বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট নজরুল ইসলাম, চউকের সচিব, প্রকৌশলীবৃন্দ এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা । চউকের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ নুরুল করিম বলেন, “নগর পরিকল্পনার বাইরে গড়ে ওঠা যেকোনো অবৈধ স্থাপনা, বিশেষ করে পাহাড় কেটে নির্মিত ভবন—শহরের পরিবেশ ও নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি। বর্ষায় এসব এলাকায় ভূমিধ্বস ও প্রাণহানির ঝুঁকি থাকে। তাই এসব স্থাপনার বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছি ।’ এ অভিযানে সংহতি প্রকাশ করে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ ও মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস

ফাউন্ডেশন- বিএইচআরএফ যথাক্রমে মহানগর সেক্রেটারি এডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ হারুন, মানবাধিকার কর্মী এডভোকেট কে এম শান্তনু চৌধুরী, হৃদয় বড়ুয়া, মোঃ আবদুল আলীন নজরুল হোসেন প্রমুখ । সংগঠনের মহাসচিব এডভোকেট জিয়া হাবীব আহ্সান বলেন, “পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে । সি আর বি আন্দোলনের মতো মিডিয়া কর্মী ও নাগরিকদের যুগপৎ ভূমিকা পালন করতে হবে । সাধারণ জনগণকে অনুরোধ করছি দৃশ্যমান পাহাড় কেটে বা অনুমোদনবিহীন স্থাপনায় কোনো ফ্ল্যাট বা জমি যেন ক্রয় না করেন। এতে তারা শুধু নিজেদের ঝুঁকিতে

ফেলছেন না, বরং আইনগত জটিল পরিস্থিতি ও ক্ষতির মুখোমুখি হতে পারেন ।’ তিনি আরও বলেন, “পাহাড় কাটা একটি ফৌজদারি অপরাধ। বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫-এর ধারা ৬(খ) অনুযায়ী, পাহাড় কাটাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং এর জন্য জরিমানা ও কারাদণ্ড উভয় দণ্ডই প্রযোজ্য হতে পারে। তাছাড়া, বাংলাদেশ দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ধারা ২৬৮ অনুযায়ী, জনসাধারণের জন্য ক্ষতিকর পরিবেশ সৃষ্টিকেও অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়।” চউকের চেয়ারম্যান

প্রকৌশলী মোঃ নুরুল করিম বলেন, “উচ্ছেদ অভিযান
চলমান থাকবে। যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অনুমোদন ছাড়া নির্মাণকাজ পরিচালনা করছে কিংবা দৃশ্যমান পাহাড় কেটে অবৈধ স্থাপনা গড়ছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । ভবিষ্যতে এসব এলাকায় ডিজিটাল মনিটরিং ব্যবস্থা স্থাপন করে অবৈধ কার্যক্রম প্রতিরোধ করা হবে। এ বিষয়ে স্থানীয় জনগণকেও পাশে থাকার আহ্বান জানান তিনি । এখানে উল্লেখ্য যে, চট্টগ্রাম নগরীর জামালখান এলাকায় চলমান স্বপ্নীল ফ্যামিলি নামক প্রকল্পে পাহাড় কাটায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ তাতে বাধা প্রদান করায় তারা হাইকোর্টে রীট পিটিশন নং- ৪৬৫২/২০২৪ দায়ের করে এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রাপ্ত হয়। গত ২০.০৪.২০২৫ ইং তারিখ আপীল বিভাগের চেম্বার আদালতে এই আদেশের বিরূদ্ধে শুনানি হয়। মাননীয় বিচারপতি জনাব মো: রেজাউল হক

শুনানী অন্তে বিগত ৩০.০৪.২০২৪ ইং তারিখ রীট পিটিশন নং- ৪৬৫২/২০২৪ এ চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিরূদ্ধে প্রদত্ত নিষেধাজ্ঞা ৮ (আট) সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন ৷ এই মামলায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মুরাদ সরোয়ার ভূইয়া। তাকে সহযোগিতা করেন এডভোকেট মুহাম্মদ হুজ্জাতুল ইসলাম খান ।.

চট্টগ্রামের আতুরার ডিপোতে সিএনজিতে বোমা হামলায় দগ্ধ দুই নারী।

চট্টগ্রাম মহানগরের চলন্ত একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় দুর্বৃত্তদের ছোড়া পেট্টোল বোমায় দুই নারী দগ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।রোববার ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে মুরাদপুর-অক্সিজেন সড়কের আতুরার ডিপো এলাকার তিন রাস্তার মাথায় এ ঘটনা ঘটে।দগ্ধদের মধ্যে রয়েছেন লায়লা বেগম (৫০) ও তার পুত্রবধূ ঝর্ণা বেগম (৩০)। আহতদের প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে লায়লা বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম।তিনি বলেন, দুইজনই পেট্টোল বোমার আঘাতে দগ্ধ হয়েছেন।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. এস খালেদ জানান, লায়লার শ্বাসনালি পুড়ে গেছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ঝর্ণাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।জানা যায়, তারা কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার একটি মাজারে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রাউজান থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় রওনা হন। পথিমধ্যে আতুরার ডিপো এলাকায় পৌঁছালে সড়কে আগুন দেখতে পান। চালক পাশ কাটিয়ে অটোরিকশাটি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে হঠাৎ মুখোশ পরা তিনজন গাড়িতে পেট্টোল বোমা নিক্ষেপ করে।এতে অটোরিকশার পেছনের আসনে থাকা লায়লা বেগম ও তার পুত্রবধূ ঝর্ণা দগ্ধ হন। পেছনের সিটে থাকায় অপর পুত্রবধূ সাদিয়া অক্ষত রয়েছেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ