আজঃ বৃহস্পতিবার ১৯ জুন, ২০২৫

বিনোদন বাংলা:

তবে কি চমকের সুখের ঘরে দুঃখের আগুন

বিনোদন ডেস্ক:

ছোটপর্দার খবর:

ঢাকার ছোটপর্দার অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে বিয়ের ১৩ দিনের মাথায় তাদের দাম্পত্য জীবনের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ী আজমান নাসির।

বুধবার দিনভর সংবাদমাধ্যমে চমকের স্বামী নাসিরের একাধিক বিয়ের খবর প্রকাশের পর বৃহস্পতিবার সকালে নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি ভিডিও পোস্ট করেন তিনি। ভিডিওতে নাসির বলেন, আমার দু’জন একসঙ্গে ভালোবেসে সারাটি জীবন কাটাতে চেয়েছি। কিন্তু আপনারা (সংবাদমাধ্যম) যেভাবে নিউজ করছেন তাতে আমার মনে হচ্ছে না আমরা বেশিদিন সুখে শান্তিতে থাকতে পারবো।

ভিডিওর শুরুতে নাসির বলেন, চমকের স্বামীর চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস। তথ্য কী ? আমার দুটি বিয়ে নিয়ে আপনারা নিউজ করছেন। হ্যাঁ, শরিয়ত মোতাবেক দুটি বিয়ে করেছিলাম এবং শরিয়ত মোতাবেক ডিভোর্সও হয়েছে। এর অনেক পরে চমকের সঙ্গে পরিচয়। আমাদের প্রেম হয় এবং শরিয়ত মোতাবেক আমরা বিয়ে করি।

এরপর চমককে নিয়ে তিনি বলেন, এখানে নিউজে চমককে অনেক ছোট করা হয়েছে। চমক একটি অসাধারণ মেয়ে এবং কোনো পুরুষ মনে হয় না চমককে প্রত্যাখান করবে। আমি অতি সাধারণ একজন ছেলে। তারপরও চমক আমাকে যে পরিমাণ ভালোবেসেছে, এটা আমার জন্য ভাগ্যের বিষয়। হয়তো অনেক পুণ্যের কাজ করেছিলাম, যার জন্য চমকের মতো মেয়েকে আমার স্ত্রী হিসেবে পেয়েছি।

এরপর প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে চমকের স্বামী বলেছেন, এখন আমি জানতে চাই আমার ভুল কোথায় ? আগের দুটি ডিভোর্সের পর শরিয়ত মোতাবেক চমককে বিয়ে করেছি। এটা কি অপরাধ ? মানুষ তো এখন একসঙ্গে থাকছে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছে। আমি তো এরকম কিছু করিনি। আমার তো চমকের সঙ্গে পরিচয় ডিভোর্সের অনেক পর। চমক তো আমার অতীত সম্পর্কে জানতেও চায়নি। সে আমাকে ভালোবেসেছে, আমি তাকে ভালো বেসেছি। আমার দু’জন একসঙ্গে ভালোবেসে সারাটি জীবন কাটাতে চেয়েছি। কিন্তু আপনারা যেভাবে নিউজ করছেন তাতে আমার মনে হচ্ছে না আমরা বেশিদিন সুখে শান্তিতে থাকতে পারবো। আপনারা চানও না আমরা সুখে শান্তিতে এভাবে থাকি।

এই সময় বলেন, আপনারা কী চান ? যেভাবে কমেন্টে লিখছেন নয়দিনও টিকবে না নয় টাকার দেনমোহরের বিয়ে। আপনারা কি চান আমাদের আবার ডিভোর্স হয়ে যাক ? আমাদের ডিভোর্স হয়ে গেলে কি আপনারা খুশি হবেন ? এটাই কি সমাধান ? নাকি আমরা দু’জন দুজনের সঙ্গে সারাজীবন সুখে শান্তিতে থাকতে পারি সেটা চান ?

এরপর নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে আজমান বলেছেন, দু’টো ডিভোর্স হওয়ার পর আমার ভরসাই উঠে গিয়েছিল। মেয়েরা কী পরিমাণ প্রতারক হতে পারে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। চমকের সাথে পরিচয় হওয়ার পর উপলব্ধি হয়েছে আসলে সব মেয়ে একরকম নয়। আমি আমার কুৎসিত অতীত কখনও চমকের সামনে আনতে চাইনি। চেয়েছি আমার অতীত থেকে সবসময় চমককে দূরে সরিয়ে রাখতে। কিন্তু আপনাদের নিউজের কারণে আমার অতীত বারবার চমকের সামনে চলে আসছে। আমি চমকের সামনে মুখ দেখাতে পারছি না। নিউজের পর চমকের সামনে দাঁড়াতে পারিনি।

সবশেষে আজমান বলেন, আমি হয়তো সাধারণ একজন মানুষ। হয়তো জানি না কথাগুলো কীভাবে গুছিয়ে বলবো। জীবনের প্রথম ক্যামেরার সামনে কথা বলছি। আমি এতটুকুই চাই আপনারা আমাকে চমকের সঙ্গে সুখে সংসার করতে দিন। আমি সত্যি তাকে ভালোবাসি। ও আমার পুরো পৃথিবী। আপনারা আমার পৃথিবীটা এলোমেলো করে দেবেন না প্লিজ।

এদিকে ভিডিওর ক্যাপশনে আজমান লিখেছেন, দুঃখিত চমক। স্বামীর ভিডিওটি শেয়ার করে চমকও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

জানা যায়, ২০০৮ সালের ১০ জুন স্মান্তা ইসলামকে প্রথম বিয়ে করেন ব্যবসায়ী আজমান নাসির। ২০১১ সালের নভেম্বরে তাদের কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। কিন্তু দাম্পত্য কলহের কারণে ২০১৬ সালের অক্টোবরে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়। এরপর ২০১৮ সালের ১৮ জুলাই প্রেম করে বিয়ে করেন লামিয়া ফারহিনকে। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তাদের কন্যাসন্তানের জন্ম হয়।

জানা গেছে, লামিয়ার সঙ্গে সংসার করা অবস্থায় চমকের সঙ্গে পরিচয় হয় নাসিরের। গড়ে ওঠে সম্পর্ক। স্ত্রী লামিয়া জেনে যান। তাদের সংসারে শুরু হয় টানাপোড়েন। দুজনই বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। ২০২৩ সালের অক্টোবর আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ হয় তাদের। বছর না যেতেই নাসিরের তৃতীয় স্ত্রী হলেন ছোট পর্দার অভিনেত্রী চমক।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ঈদুল আজহার উৎসবে চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ঢল।

বন্দর নগরী চট্টগ্রামে ঈদুল আজহার উৎসবের মধ্যে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ঢল নেমেছে। নানা বয়সের, নানা শ্রেণিপেশার বিনোদন পিয়াসী মানুষ আনন্দ-উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। শুধু চট্টগ্রাম নগরী কিংবা আশপাশের এলাকা নয়, ঢাকাসহ দূর-দূরান্ত থেকেও লোকজন ভিড় করছেন পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, ফয়’সলেক, চিড়িয়াখানা, সীতাকুণ্ডের গুলিয়াখালী, মিরসরাইয়ের মহামায়াসহ আরও বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্রে। গত তিন দিন ধরেই এমন চিত্র সাগর-পাহাড়ঘেরা বন্দরনগরীর নৈসর্গিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানগুলোর।

জানা গেছে, গত শনিবার (৭ জুন) কোরবানির দিনে ব্যস্ততার কারণে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে লোকজনের আনাগোণা স্বাভাবিকভাবেই কম ছিল। কিন্তু রোববার ও সোমবার দিনভর মানুষ ছুটেছে সেখানে, হাজার, হাজার মানুষ।মঙ্গলবারও ছিল মানুষের ঢল চোখে পড়ার মত।
নগরীর পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে সোমবার সকাল থেকেই মানুষের আনাগোণা শুরু হয়। প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, মোটর সাইকেলে চড়ে তরুণ-যুবকেরা গেছেন। অনেকে স্ত্রী-সন্তান নিয়েও বেড়াতে গেছেন। দুপুরের পর থেকে রীতিমতো সৈকতে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।

সৈকতের বালুচরে শিশু-কিশোরদের ছুটোছুটি, সাগরের ঢেউয়ের সঙ্গে মিতালী, ফুচকাওয়ালার হাঁকডাক, কাঁকড়া ভাজা, গরম পিঁয়াজুর স্বাদ- সব মিলিয়ে এ এক অনন্য বিকেল ! গোধূলিবেলায় তরুণীদের সেলফি, পাথরে বসে তরুণদের গিটার বাজিয়ে গান আনন্দ সম্মিলনকে যেন ভিন্নমাত্রা দিয়েছে।

নগরীর হাজারী লেইন থেকে স্ত্রী ও দুই কিশোরী মেয়েকে নিয়ে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে যান পারফিউম ব্যবসায়ী তারেকুল হাবিব। তিনি বলেন, আমাদের গ্রামের বাড়ি রাউজানে। কোরবানিতে বাড়িতে ছিলাম সবাই। সোমবার (৯ জুন) সকালে এসে বিকেলে সবাইকে নিয়ে বের হয়েছি।

কলেজ শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন বলেন,পতেঙ্গা সৈকত, কক্সবাজার সৈকত আমাকে খুব টানে। প্রতিবার ঈদে পতেঙ্গায়, না হলে কক্সবাজারে যাবার চেষ্টা করি।চট্টগ্রামে ঈদুল ফিতর কিংবা ঈদুল আজহা- সবসময় সবচেয়ে বেশি ভিড় হয় চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা ও ফয়’সলেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্কে। দুটি পাশাপাশি বিনোদন স্পট।

পাহাড় ও হ্রদবেস্টিত ৩৩৬ একরের ফয়’সলেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্কে এবারও দর্শনার্থীর ভিড় লেগেই আছে।পাহাড়ের বুক চিড়ে প্রায় পাঁচ কিলোমিটারের আঁকাবাঁকা লেক, ওয়াটার পার্ক সী-ওয়ার্ল্ডের কৃত্রিম সমুদ্র, বেসক্যাম্প, অ্যামিউজমেন্ট পার্কের রাইড- সবখানেই মুখর। তবে সবচেয়ে বেশি সমাগম হয়েছে কৃত্রিম সমুদ্রে, যেখানে হাজারো নারী, পুরুষ, শিশু আনন্দে মেতেছিলেন। ডিজে গানের সঙ্গে তরুণ-তরুণীদের পানিতে দাপাদাপি, হইহুল্লোড়ে দিনভর অন্যরকম আবহ তৈরি হয়।

ওয়ান ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক ইসমাইল হোসেন বলেন, এবার টানা দশদিনের বন্ধ। এত লম্বা বন্ধ আগে পাইনি। সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কোরবানির দিন বাদে প্রত্যেকদিন ছেলেমেয়েদের নিয়ে ঘুরবো। গতকাল পতেঙ্গা গিয়েছিলাম। আজ ফয়’সলেক এসেছি। রাঙামাটি যাবার ইচ্ছে আছে।
অ্যামিউজমেন্ট পার্ক পরিচালনাকারী কনকর্ডের উপ-ব্যবস্থাপক (বিপণন) বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, ঈদের পরদিন থেকে লোকজন আসতে শুরু করেছেন। প্রথমদিন রোববার প্রায় সাড়ে তিন হাজার দর্শনার্থী এসেছেন।

সোমবার আট হাজারের মতো প্রবেশ করেছেন। ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে প্রচুর দর্শনার্থী আসছেন। আমাদের রেস্ট হাউজ পুরো বুকড। আশা করছি আগামী শনিবার সরকারি বন্ধের শেষদিন পর্যন্ত এমন সমাগম থাকবে।
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় প্রতিদিন হাজার, হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটছে। বিরল সাদা বাঘ, সিংহ, জলহস্তী, নানা জাতের পাখি টানছে শিশু-কিশোরসহ সব বয়সীদের।
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ডেপুটি কিউরেটর ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ বলেন, ঈদের দিন ২ হাজার টিকিট বিক্রি হয়েছিল। পরদিন থেকে ১০ হাজার ১৩ হাজারের মতো দর্শনার্থী প্রবেশ করেছে।

অপূর্ব নৃত্যশৈলীতে সুরাঙ্গন এর নৃত্য মঞ্জুরী।

গীতবাদ্যের ছন্দে অঙ্গভঙ্গির দ্বারা মঞ্চে চিত্রকলা উপস্থাপনের ললিতকলাই যে নৃত্য, তা আবারো একবার প্রমাণ করল সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠ ছাত্র-ছাত্রীরা। আজ ৩ জুন সন্ধ্যায় নান্দনিক এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়ে গেল জেলা শিল্পকলা একাডেমির অডিটোরিয়াম মঞ্চে। শাস্ত্রীয় ও উপশাস্ত্রীয় সঙ্গীতে মনোমুগ্ধকর নৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করে সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠ।


২ শতাধিক নৃত্যপ্রেমী দর্শকের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত দুই যুগ পূর্তির বর্ণীল এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন শিক্ষাবিদ প্রফেসর রীতা দত্ত। অতিথি ছিলেন প্রয়াস-চট্টগ্রাম এর অধ্যক্ষ লে. কর্ণেল মাহাবুব মোর্শেদ, জেলা কালচারাল অফিসার সৈয়দ মুহম্মদ আয়াজ মাবুদ, রেলওয়ে পুলিশ সুপার শাকিলা সোলতানা, বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা চট্টগ্রাম এর সভাপতি শারমীন হোসেন।

আবৃত্তিশিল্পী কংকন দাশের সঞ্চালনায় ও সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠের অধ্যক্ষ হিল্লোল দাশ সুমনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে গুরুমাতা সংবর্ধনা প্রদান করা হয় ‘স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল ডান্স’ এর অধ্যক্ষ শ্রীমতি শুভ্রা সেন গুপ্তাকে। অনুষ্ঠানে সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠের শতাধিক শিক্ষার্থী নৃত্য পরিবেশন করেন।

এছাড়াও সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠ সঙ্গীত বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় দলীয় সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠের অধ্যক্ষ হিল্লোল দাশ সুমন। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন চয়ন দেবনাথ ও সুস্মিতা ঘোষ মুমু।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ