আজঃ বুধবার ১৬ জুলাই, ২০২৫

চট্টগ্রাম পুলিশের সাবেক এএসপি’র চারতলা বাড়ি, স্ত্রীকে সাজিয়েছেন বুটিক্স ব্যবসায়ী

নিজস্ব প্রতিবেদক

শিল্প পুলিশের (চট্টগ্রাম) সাবেক সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. আবুল হাশেম (৬১) ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বৃহস্পতিবার দুদক চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত-১ কার্যালয়ে ওই দম্পতির বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছেন চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত-২ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুসাব্বির আহমেদ। এরমধ্যে একটি মামলায় সাবেক এএসপি মো. আবুল হাশেমকে এবং আরেকটি মামলায় আসামি করা হয়েছে তার স্ত্রীকেও।
১৯৮৮ সালে উপ-পরিদর্শক (এসআই) পদে চাকরিতে যোগ দেয়া মো. আবুল হাশেম প্রায় ৩৪ বছরের কর্মজীবনে অনেক অবৈধ অর্থ বানিযেছেন। এই সময়ের মধ্যে চাকরির প্রভাব খাটিয়ে নিজের ‘আখের ঘুছিয়েছেন’ তিনি। অবৈধ উপায়ে আয়ের টাকা দিয়ে নগরের পাঁচলাইশে গড়েছেন চারতলা বাড়ি। ‘গোপন আয়’ ঢাকতে স্ত্রীকে সাজিয়েছেন বুটিক্স ব্যবসায়ী। তবুও শেষমেষ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জালে ফাঁসতেই হলো এই দম্পতিকে।
মো. আবুল হাশেমের বাড়ি চট্টগ্রামের রাউজান থানার গশ্চি গ্রামের গুরা মিয়া সেক্রেটারি বাড়ি। তিনি এবং তার স্ত্রী তাহেরিনা বেগম (৫১) বর্তমানে খুলশী থানার পলিটেকনিক্যাল কলেজ রোডের রূপসী হাউজিংয়ে বসবাস করেন।
দুদক সমন্বিত চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়-২ এর দুদকের উপ-পরিচালক আতিকুল আলম বলেন, মামলায় শিল্প পুলিশের (চট্টগ্রাম) সাবেক (এএসপি) আবুল হাশেমের বিরুদ্ধে ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৬২ টাকা সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৮ লাখ ৬০ হাজার ২৯৪ টাকা সম্পদ অর্জন ও ভোগ দখলে রাখায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
এছাড়া অন্য মামলায় তাহেরিনা বেগম দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৬ লাখ ৮৪ হাজকর ৩৬৬ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন রেখে তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ৪৩ লাখ ৩২ হাজার ৪৫৬ টাকার সম্পদ অর্জন ও ভোগ দখলে রাখায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় এবং তার স্বামী আসামি মো. আবুল হাশেম পুলিশে চাকুরিরত অবস্থায় অসাধু উপায়ে অর্জিত অর্থ দ্বারা পারস্পরিক যোগসাজশে স্ত্রী তাহেরিনা বেগমের নামে সম্পদ অর্জন ও সম্পদ স্ত্রী কর্তৃক ভোগ দখলে রাখতে সহযোগিতা করার দায়ে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, শিল্প পুলিশের (চট্টগ্রাম) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়। এর প্রেক্ষিতে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে ২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর এই দম্পতিকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়। পরে এই দম্পতি ২৭ নভেম্বর সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন। সম্পদ বিবরণীতে সাবেক ওই পুলিশ কর্মকর্তা মোট ১ কোটি ১৫ লাখ ৮০ হাজার ৮৬৮ টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের ঘোষণা দেন। কিন্তু দুদক যাচাইকালে তার নামে ১ কোটি ২০ লাখ ২৬ হাজার ৮৩০ টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য পায়। অর্থাৎ তিনি মোট ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৬২ টাকা সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করেছেন।
আবুল হাশেমের পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয়সহ মোট সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৬ লাখ ৩৭ হাজার ৬৫০ টাকা। কিন্তু এই সম্পদ অর্জনের বিপরীতে দুদক গ্রহণযোগ্য আয় পেয়েছে ৮৭ লাখ ৭৭ হাজার ৩৫৬ টাকা। অর্থাৎ তিনি তার আয়ের ১৮ লাখ ৬০ হাজার ২৯৪ টাকা গোপন করেছিলেন।
একই সময়ের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে আবুল হাশেমের স্ত্রী তাহেরিনা বেগম স্থাবর-অস্থাবরসহ মোট ১ কোটি ১৯ লাখ ৮৮ হাজার ৮৪৬ টাকা সম্পদ অর্জনের ঘোষণা দেন। কিন্তু দুদক যাচাই করে তার স্থাবর-অস্থাবর মোট সম্পত্তি পেয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ ৭৩ হাজার ২১২ টাকার। অর্থাৎ তাহেরিনা বেগম তার সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর-অস্থাবর মোট ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৬৬ টাকা গোপন করেছেন।
তাহেরিনা বেগম ২০০২ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত নগরের সান মেরন স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষকতা করেছেন। এছাড়া বুটিক্স ব্যবসায় তিনি আয় দেখিয়েছেন ২২ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। অথচ এই ব্যবসা সংক্রান্ত কোনো লাইসেন্সও তিনি দেখাতে পারেননি। আবার, ব্যবসা শুরুর সময় মূলধন ৯ লাখ টাকা উল্লেখ করলেও সেই টাকার উৎসেরও গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। তিনি ২০০৮-০৯ থেকে ২০১৯-২০ করবর্ষে ব্যবসার সাথে টিউশান বাবদ ১৬ লাখ ৬১ হাজার ৫শ টাকা আয় দেখিয়েছেন। তার মোট গ্রহণযোগ্য দেনা ৩৭ লাখ ৫ হাজার ২২৮ টাকা।
দেনা বাদ দিলে সাবকে এই পুলিশ কর্তার স্ত্রীর মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৬৭ হাজার ৯৮৪ টাকা। এরসাথে পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় যোগে মোট অর্জিত সম্পদ দাঁড়ায় ১ কোটি ৩ লাখ ৯১ হাজার ১২৪ টাকায়। অথচ এই সম্পদের বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় ৬০ লাখ ৫৮ হাজার ৬৮৮ টাকা। অর্থাৎ ৪৩ লাখ ৩২ হাজার টাকার সম্পদ তিনি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত অর্জন করেছেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামের পাঁচলাইশের রুপসী হাউজিং পলিটেকনিক্যাল কলেজ রোডে ২০১৩-১৪ সালে যে চারতলা বাড়ি তার ও তার স্বামী আবুল হাশেমের যৌথ নামে নির্মাণ করা হয়েছে তখন সেই ভবন তৈরিতে বিনিয়োগে তাহেরিনা বেগমের বৈধ আয়ের উৎস ছিলো না। স্বামী আবুল হাশেমের চাকরিরত অবস্থায় অবৈধ উপায়ে যে টাকা আয় করেছেন সেই টাকাতেই ওই চারতলা ভবন যৌথ নামে নির্মাণ করা হয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

পটিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে ৫১২টি গ্যাস সিলিন্ডার উদ্ধার।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা খরনা ইউনিয়নের মুজাফরাবাদ নাইতপাড়া এলাকায় গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে একটি অবৈধ কারখানা হতে গ্যাসের সরঞ্জাম ও ৫১২টি গ্যাস সিলিন্ডার উদ্ধার করে।

স্হানীয়রা জানান, চন্দনাইশ উপজেলার আবদুর রহিম দীর্ঘদিন ধরে পটিয়ার মুজাফরবাদ এলাকায় প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে অবৈধ গ্যাস ফিলিং কারখানা চালু করেন।এখানে খালি বোতলে পরিমাণে কম দিয়ে তা পুনরায় বাজারে বিক্রি করা হয়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযানে গ্যাস সরঞ্জাম সহ ৫১২টি বিভিন্ন কোম্পানির নতুন পুরান গ্যাস সিলিন্ডার, গ্যাস ফিলিং এর হাওয়া মেশিন ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি

উদ্ধার করা হয়। মালিক আবদুর রহিম ও কর্মচারী যৌথ অভিযানের খবর পেয়ে পালিয়ে যায়। পটিয়া থানার এস আই সমীর ভট্টাচার্য জানান,গোপন সুত্রে খবর পেয়ে, সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ৫১২টি গ্যাস সিলিন্ডার, গ্যাস ফিলিং সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

সন্ত্রাসীরা খুলে নিল স্পিড বোটের ইঞ্জিন

সন্রীসীরা গুলি করে খুলে নিল ষ্পীড বোর্ডের ইঞ্জিন। ঘটনাটি রাজশাহীর বাঘায়, পদ্মার চরাঞ্চলে বৈধ ইজারা নেওয়া বালুমহলের খেয়া ঘাটে চাঁদা দিতে না চাওয়ায় গভীর রাতে গুলি ছুঁড়ে দুইটা স্পিডবোট ভাঙচুর ও একটি স্পিড বোর্ডের ইঞ্জিন খুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে ঘটনার সাথে জড়িতদের চিহিৃত করতে পারেনি পুলিশ।

স্থানীয়রা জানান, মাঝে মধ্যে গভীর রাতে নদীর পাঁড়ের খেয়াঘাট এলাকায় গুলির শব্দ শুনতে পান তারা। গভীর রাতে একই ভাবে গুলির শব্দ শুনেছেন। সোমবার সকালে দেখতে পান দুইটা স্পিডবোট ভাঙচুর ও একটি স্পিড বোর্ডের ইঞ্জিন খুলে নিয়ে গেছে।

জানা যায়, রাজশাহী জেলা প্রশাসনের আওতাধীন উপজেলার চকরাজাপুর ইউনিয়নের লক্ষীনগর মৌজায় ২৪.০০ একর বালুমহালটি এবছর(বাংলা১৪৩২ সন) মেসার্স সরকার ট্রেডার্সকে ইজারা দেওয়া হয়েছে। ইজারাদার এসএম এখলাসের লোকজন সেখানে ড্রেজার মেশিনের মাধ্যমে বালু উত্তোলন করে ক্রয়-বিক্রয় করেন।

সোমবার (৭ জুলাই’২৫) সরেজমিন কথা হলে ইজারাদারের কর্মরত ম্যানেজার বেলাল হোসেন জানান, এখানকার বালু নদীপথে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় নিয়ে বিভিন্ন জেলাতে বিক্রি করা হয়। তবে এই বালু নিয়ে যেতে হলে বিভিন্ন স্থানে চাঁদা দিতে হয়। আর না দিলেই বিরোধিতা শুরু হয়। রোববার দিবাগত (৬ জুলাই) রাত সাড়ে ৩টার দিকে সেই ঘটনাই ঘটেছে।
ওয়াজেদ সিকদার নামে একজন বলেন, ভোরে মাছ ধরার জন্য এই খেয়া ঘাটে এসে সবার মুখে গুলাগুলি, দুইটা পিডবোট ভাঙচুর এবং একটি পিডবোটের ইঞ্জিন নিয়ে গেছে বলে শুনেছি।

স্পিডবোটের ড্রাইভার সালাম বিশ্বাস বলেন, সেই রাতে হঠাৎ করে ৩ টি নৌকায় প্রায় ৩৫-৪০ জন সন্ত্রাসী ঘাটে এসে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে।

খেয়া ঘাটে থাকা দুইটা স্পিডবোট নদীর মাঝখানে নিয়ে গিয়ে ভাঙচুর করে এবং একটি স্পিড বোটের ইঞ্জিন খুলে নিয়ে গেছে। ড্রেজারের মধ্যে থাকা ড্রাইভাররা ভয়ে নদীর ঘাট থেকে উপরে উঠে নিজেকে রক্ষার জন্য আত্মগোপন করেন। পরে গুলির খোশা দেখে গুলি ছুঁড়ার বিষয়টি নিশ্চিত হতে পেরেছেন।

খেয়া ঘাটের পাড়ের একজন গ্রাম পুলিশের ভাষ্য, রাত আনুমানিক সাড়ে তিনটার দিকে গুলির শব্দ পাই। এসময় ঘরের ফাঁক দিয়ে দেখেন তিনটা নৌকাতে প্রায় ৪০ জনের মতো লোক এদিক ওদিক ছোটা ছুটি করে গুলি ছুড়ছেন। এসময় ড্রেজার মেশিনের ড্রাইভাররা আমার বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন।

রাজশাহী জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক শামীম সরকার বলেন,বৈধ ইজারা নিয়ে তারা বালু উত্তোলন করছেন। কিছু দিন আগে লালপুরের কাকন বাহিনীর লোক যৌথভাবে খাল এন্টারপ্রাইজ নামে ¯স্লিপ দিয়ে খাজনা আদায় করে। যেটা বৈধ কিনা তার কোন প্রমাণ নেই। আমার এখানকার বালুবাহি ট্রলার বা ড্রেজার থেকে তারা চাঁদা দাবি করে। আমরা চাঁদা দিতে রাজি না হওয়াই তারা হয়তো এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।

যৌথভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে নৌ পুলিশ ও থানা পুলিশ। নৌ পুলিশের চারঘাট ফাঁড়ির ইনচার্জ হুমায়ূন রশীদ জানান, এপারে বৈধ ইজারা বালু উত্তোলন করছে। উত্তোলন করা বালু ঈশ্বরদীর দিকে নিয়ে বিক্রি করে। মূলতঃ সেই বালু ঈশ্বরদী বিক্রি করতে দিবে না। এনিয়ে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর এলাকার লোকজনের সঙ্গে দ্ব›দ্ব। এনিয়ে হয়তো রাতের অন্ধকারে গুলি ছুঁড়ে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। তবে মুঠোফোনে দৌলতপুর থেকে জানানো হয়েছে,তাদের এলাকাতে গিয়ে রাতের অন্ধকারে গুলি ছুড়েছে।

বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ আফম আছাদুজ্জামান জানান, এ বিষয়ে নৌপুলিশ সহ থানা পুলিশের পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ