আজঃ বুধবার ১২ মার্চ, ২০২৫

আমরা করবো জয় আয়োজিত সভায় সুজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান

নিজস্ব প্রতিবেদক

আমরা করবো জয় আয়োজিত সভায় বক্তব্য রাখছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। আজ বুধবার (১০ জুলাই ২০২৪ইং) বিকেলে খোরশেদ আলম সুজন এর উত্তর কাট্টলীস্থ বাসভবনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বীবিত সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আমরা করবো জয়’ আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উক্ত আহ্বান জানান সুজন।

এ সময় সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা সুজন বলেন, ত্রিশ লক্ষ মানুষের রক্ত এবং দুই লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীনতার উষালগ্নে মাত্র তিন বছরের মাথায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর পরিবারবর্গকে হত্যা করে দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীরা। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত মৃত্যুঞ্জয়ী মূল্যবোধগুলোকে পরবর্তী সরকারগুলো পদদলিত করে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। অনেকেই তখন বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে উপহাস করেছে। আজকের বাংলাদেশে দাড়িয়ে আমরা বলতে চাই, বাংলাদেশ আজ শুধুই দারিদ্র্যের উদাহরণ নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ সমৃদ্ধি এবং অগ্রযাত্রার উদাহরণ হয়ে দাড়িয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ পৃথিবীর বুকে এক অপার বিস্ময়। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আজ ঈর্ষনীয়। আর তাই বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা অনেকের গা-জ্বলার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। এই অগ্রযাত্রা অনেকে সহ্য করতে পারছে না বলে তারা ছলে বলে কৌশলে ষড়যন্ত্র করছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশকে রুখে দাড়ানোর জন্য। একই ষড়যন্ত্র বলে তাঁরা ১৯৭৫’র ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আমরা সেদিন স্লোগান দিয়েছিলাম এক মুজিবের রক্ত থেকে লাখো মুজিব জন্ম নেবে। আমাদের সেই স্লোগান আজ সত্যি হয়েছে। আজ বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে অজস্র মুজিব জন্ম নিয়েছে। তারা আজ সকল ষড়যন্ত্র চক্রান্ত রুখে দিতে বদ্ধ পরিকর। যুগে যুগে এদেশের ছাত্র যুব সমাজ সকল প্রকার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আজও ছাত্র যুব সমাজকে দেশ রক্ষায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সূচিত জাতীয় উন্নয়ন, অগ্রযাত্রা ও সমৃদ্ধিকে টিকিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম ইমরান হাসান আহমেদ ইমু’র সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আ ফ ম সাইফুদ্দিন, তালেব আলী, শওকত আলী রনি, জয়নাল উদ্দিন জাহেদ, নোমান চৌধুরী, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুজন বর্মন, রনি মির্জা, সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো. রায়হান, শফিকুল আলম পারভেজ, আমির হোসেন সোহাগ, আব্দুল মান্নান রুবেল, আজিজুল হক আজিজ, শহীদুল্লাহ বাবলু, শেখর দাশ, মনিরুল হক মুন্না, শুভ ঘোষ, কপিল কর, হাবিবুর রহমান, হাসান আলী, মো. রাশেদ, সজোয়ার জিকু, মো. আরাফাত রুবেল প্রমূখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ঐতিহ্যবাহী জামদানি বাংলাদেশের গৌরব: চসিক মেয়র

দেশপ্রেম আমাদের মধ্যে না আসবে ততক্ষণ আমরা উন্নতি করতে পারবো না বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেছেন, বিদেশি পণ্য বর্জন ও দেশিয় পণ্য ব্যবহার করে হৃদয়ে বাংলাদেশকে ধারণ করতে হবে। আমাদের ঐতিহ্যবাহী জামদানি বাংলাদেশের গৌরব। দেশি বস্ত্র ব্যবহারের ফলে আমাদের বস্ত্র ও জামদানি শিল্প প্রাণ ফিরে পাবে এবং দেশিয় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো লাভবান হবে।

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মহানগরের জিইসি কনভেনশন সেন্টার মাঠে বাংলাদেশ জামদানি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে রমজান মাসব্যাপী ঈদ বস্ত্রমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিরি এসব কথা বলেন।
ইয়াসিন আরাফাতের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মেলার উদ্যোক্তা মো. জহির আলম, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শাহ আলম, চট্টগ্রাম দায়রা জজ আদালত বিভাগীয় পিপি এড. কামরুল ইসলাম সাজ্জাদ।

প্রধান অতিথি ফিতা কেটে ও বেলুন উড়িয়ে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবং মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখেন। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে চাঁদরাত পর্যন্ত চলবে।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডেবারপাড় ইউনিট বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সওদাগর, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন, যুবদল নেতা জিহাদুর রহমান জিহাদ, নুর হোসেন উজ্জ্বল, শফিক আহম্মেদ মুরাদ, নুরুল ইসলাম, ফারুক সিকদার, মোহাম্মদ কামাল, মো. হাসেম, তৈয়ব হাসান, ব্যবসায়ী হান্নান শিকদার, শহীদ আকতার বাবুল, ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন সহ নগর বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী হারিকেন

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী হারিকের স্থান (জায়গা) দখল করে নিয়েছে বিদ্যুৎ ও সোলার লাইট। কালের স্রোতে হারিয়ে যেতে বসেছে এক সময়ের আদরের লালিত হারিকেন। গ্রাম বাংলার ছাত্র-ছাত্রীসহ সকল পরিবারের মাঝেই ছিল হারিকেন, সেই আলোকিত বাতি এখন বিলুপ্তির পথে। সন্ধ্যার পর হতেই রাতের অন্ধকার দূর করতে একটা সময় দেশের প্রতিটি গ্রামের মানুষের অন্যতম ভরসা ছিল হারিকেন, দোয়াত ও কুপি বাতি।

৯০ দশকের পূর্বে ও কিছুকাল পর দেশে বিদেশি চাকরিসহ নানা পেশায় উচ্চপর্যায়ে কর্মরত থাকাদের মধ্যে অনেকেই পড়ালেখা করেছেন এই হারিকেনের মৃদু আলোয়। গৃহস্থালি এবং ব্যবসার কাজেও হারিকেনের ছিল ব্যাপক চাহিদা। বিয়ে জন্মদিন বা পারিবারিক কোন অনুষ্ঠানে লোকের সমাগম হলে ব্যবহার হতো হ্যাজাক, পাশাপাশি জমা রাখা হতো এই হারিকেন। যুগের পরিবর্তনের পাশাপাশি হারিকেনের স্থান দখল করেছে নানা ধরনের বৈদ্যুতিক, রিচার্জার বাতি। বৈদ্যুতিক ও চায়না বাতির কারণে গ্রাম ও শহরে হারিকেনের ব্যবহার বন্ধ হয়েছে। সেই আলোর প্রদীপ হারিকেন এখন গ্রাম থেকেও প্রায় বিলুপ্ত হচ্ছে।

জানা যায়, হারিকেন জ্বালিয়েই বাড়ির উঠানে বা বারান্দায় পড়াশোনা করত শিক্ষার্থীরা। রাতের বেলায় পথ চলার জন্য ব্যবহার করা হত হারিকেন। হারিকেনের জ্বালানি হিসেবে কেরোসিন তৈল (ডিজেল) আনার জন্য প্রায় বাড়িতেই থাকত কাচের বিশেষ ধরনের বোতল। সেই বোতলে রশি লাগিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হতো বাড়ির নিদিষ্ট স্থানে। গ্রাম গঞ্জের হাটের দিনে সেই রশিতে ঝোলানো বোতল হাতে নিয়ে যেতে হতো হাট-বাজারে। এ দৃশ্য বেশি দিন আগের নয়। পল্লী বিদ্যুতায়নের যুগে এখন আর এমন দৃশ্য চোখে পড়ে না। বাংলার গ্রামীণ ঐতিহ্য দোয়াত, কুপি ও হারিকেন এখন শুধুই স্মৃতি হিসেবে অনেকের বাড়িতেই দেখা যাচ্ছে। তবে অনাদর আর অবহেলার পাত্র হিসেবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের লোগোটি এখনএ হাতে হারিকেন ও বস্তাবন্দি চিঠিসহ লাঠি নিয়ে ছুটে চলে তার কর্ম পালনে।
নিত্য নতুন প্রযুক্তি মানুষকে উন্নত করছে তাই হারিকেন ছেড়ে মানুষ এখন সৌর বিদ্যুৎ সহ বিদ্যুতের দিকে ঝুঁকছে। তাপবিদ্যুৎ, জলবিদ্যুত, সৌরবিদ্যুৎসহ জ্বালানি খাতে ব্যাপক উন্নয়নে ঐতিহ্যবাহী হারিকেন বিলুপ্তির পথে। বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার , যেমন চার্জলাইট, সৌরবিদ্যুৎসহ বেশ কিছু আলোর জোগান থাকায় এখন আর কেউ-ই ঝুঁকছেন না হারিকেন, দোয়াত, কুপি বাতি বা হ্যাজাকের দিকে। দেশের নতুন প্রজন্ম হয়তো জানবেও না হারিকেন কী ও হারিকেনের ইতিহাস!

পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার অষ্টমনিষার বাসিন্দা নব্বই বছর বয়সী অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক শ্রী নারায়ন চন্দ্র পাল (নারু পাল) জানান, আমাদের বাড়িতে দেশ স্বাধীনের পূর্ব হতেই কেরোসিনের বাতি এবং পরবর্তীতে হারিকেন ব্যবহার করা হতো। দিনদিন প্রযুক্তির উন্নতি ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য এখন আর হারিকেন, দোয়াত, কুপি বাতি বা হ্যাজাকের ব্যবহার না করলেও স্মৃতি হিসেবে রেখে দিয়েছি। কালের বিবর্তনের সাথে সাথে সবকিছুই পরিবর্তন ঘটেছে।

উপজেলার বিভিন্ন বাজারের একাধিক ব্যবসায়ীরা জানান, আমরা র্দীর্ঘ দিন যাবৎ বাবসা করছি সেই ১৯৯০-৯৫ সালের কথা দোকানে হারিকেন, কুপি, হ্যাজাক, দোয়াত বাতি বিক্রি করতাম। আজ ৩০/৩৫ বছর পর এখন আর হারিকেন, কুপি বেচা কেনা নেই। অনেকেই বলেন বাংলার ঐতিহ্য ও অতীতের চিতি হারিকেন কালের স্বাক্ষী তা স্মৃতি চারণ করে রাখা দরকার। কালের পরিবর্তনে দেশ এগিয়ে চলছে তাই অতীতের চিত্র হারিকেন হারিয়ে যাচ্ছে। বাপ দাদার আমলের স্মৃতি হারিকেনের আলোতে আলোকিত হয়েছি পড়াশোনা করে, সেই আলোর হারিকেন ও কুপী বাতি আজ বিলুপ্তির পথে, অতীতের স্মৃতি হারিকেন নতুন প্রজন্মের জন্য ধরে রাখা দরকার।

অষ্টমনিষা হাসিনা-মোমিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেক বলেন, হারিকেন আমাদের পরম বন্ধু ছিল, হারিকেন জ্বালিয়ে আমরা লেখাপড়া করেছি। এখনকার ছাত্রছাত্রীদের কাছে হারিকেন এর কথা কাল্পনিক মনে হবে। ঘরে বিদ্যুৎ, সোলার থাকায় আজ হারিকেন এর কোন প্রয়োজন বা কদর নেই, তবে ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য হারিকেন এর বিষয়ে ইতিহাসে স্থান দেওয়া উচিত।

ভাঙ্গুড়ার প্রবীণ সাংবাদিক বিকাশ চন্দ্র চন্দ বলেন, হারিকেন এর ঐতিহ্য বাংলার মানুষের অন্তরে মিশে আছে এবং থাকবে। সরকার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ এর ব্যবস্থা করেছে। স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে হারিকেন ধরে রাখার কোন ব্যবস্থা নেই, এই হারিকেন এর ঐতিহ্য যুগের পর যুগ ধরে রাখার জন্য জাতীয় যাদুঘরে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন সরকার।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ