আজঃ মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল, ২০২৫

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ

সম্মেলনকে ঘিরে পুরোনো কোন্দল নতুন করে চাঙা

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ দুই ধারায় বিভক্ত। নগর আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে ঘিরে পুরোনো কোন্দল নতুন করে চাঙা হয়ে উঠেছে। নগর আওয়ামী লীগের কোন্দলের প্রভাব পড়েছে মোহরা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগে। নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন এবং কোষাধ্যক্ষ ও চট্টগ্রাম-৮ আসনের সংসদ সদস্য আবদুচ ছালামকে ঘিরে দুইটি ধারা চলে আসছে। দুই নেতাকে ঘিরে দ্বিধা-বিভক্ত হয়ে পড়েছে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতারা।
জানা গেছে, মহানগর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিরোধের প্রভাব পড়েছে বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিট সম্মেলনে। মোহরা ওয়ার্ডে ইতিমধ্যেই দুই পক্ষ ইউনিট পর্যায়ে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি পালন করছে। গতকাল শুক্রবার ‘সি’ ইউনিট আওয়ামী লীগের কর্মীসভাকে ঘিরে দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেয়। এতে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পুলিশ উপস্থিত হয়ে দুই পক্ষকে শান্ত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
গত শুক্রবার ওয়ার্ডের ‘সি’ ইউনিট আওয়ামী লীগের কর্মীসভার আয়োজন করে ইউনিট আওয়ামী লীগ। এই পক্ষটি নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। একতরফাভাবে সভা করার অভিযোগ করে সভাস্থলে উপস্থিত হয় ছালামের অনুসারীরা। এক পক্ষ কার্যালয়ে ও অন্য পক্ষ কার্যালয়ের নিচ অবস্থান নেয়। সভাকে ঘিরে দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়ায়। দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা, হৈ-হুল্লোড় ও স্লোগান-পাল্টা স্লোগানে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মোহরা ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী নুরুল আমিন মামুন বলেন, দলের একটি বড় অংশকে বাদ দিয়ে কর্মীসভা ও সম্মেলন করার পাঁয়তারা করায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। ওয়ার্ড কাউন্সিলর হিসেবে আমাকেও বলা হয়নি। মেয়র সাহেব ও পুলিশের অনুরোধে উপস্থিত হয়ে ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের আমরা সরিয়ে দিয়েছি। এরফলে কোনো অঘটনা ঘটেনি।
ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য অলিদ চৌধুরী বলেন, একটি পক্ষ পছন্দনীয় লোকদের নিয়ে একতরফাভাবে সম্মেলনের মাধ্যমে পকেট কমিটি গঠনের চেষ্টা করছে। এতে দলের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে।
দলীয় সূত্র জানায়, ১৫ দিন আগে ছালামের অনুসারীরা তিন ইউনিটে কর্মীসভা করেছেন। এই অংশের নেতা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য মো. ফারুক বলেন, দলীয় গঠনতন্ত্র মেনে ত্যাগী-পরীক্ষিতদের নিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে ইউনিট ও ওয়ার্ড সম্মেলনের দাবি করে আসছিলাম। কিন্তু একটি পক্ষ স্বেচ্ছাচারিতা ও পক্ষপাতমূলক সম্মেলন করার পাঁয়তারা করছে। বিষয়টি সিনিয়র নেতা ও ইউনিট আওয়ামী লীগের নেতা নগরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সমন্বয়ক সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
দলীয় সূত্র আরো জানায়, অভিযোগ পাওয়ার পর মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী দুই পক্ষকে নিয়ে বৈঠক করেছেন। সম্মেলন করার জন্য ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের তিন নেতার সঙ্গে সমন্বয় করতে ছালাম অনুসারীদের পক্ষ থেকে তিনজনকে সম্পৃক্ত করেন। তারা হলেন, দলের সিনিয়র সদস্য এসএম আনোয়ার মীর্জা, নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ও মো. সেকান্দর।
নাছির অনুসারী হিসেবে পরিচিত ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ও যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুক খান বলেন, একটি পক্ষ বিচ্ছিন্নভাবে কর্মীসভা করেছে। তাদের তো সভা করার কোনো এখতিয়ার নেই।
যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুক খান বলেন, ইউনিটের কর্মীসভা শেষে দুই পক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিয়ে সম্মেলনের বিষয়ে বৈঠক করা হবে। নগরের দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী ও নগর আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠক করে সম্মেলনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জানা গেছে, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। এর আগে আগামী ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে ইউনিট ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের অসমাপ্ত সম্মেলন শেষ করার সিদ্ধান্ত হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

এনসিটি বন্দরের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনা চায় জামায়াতে ইসলামী

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়া বোধগম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন নগর জামায়াতে ইসলামীর আমীর শাহজাহান চৌধুরী। শাহজাহান চৌধুরী বলেন, আমরা বিদেশি বিনিয়োগ চাই। দেশের উন্নয়নের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ অপরিহার্য। কিন্তু সে বিনিয়োগ হোক গ্রিন ফিল্ডে। যেমন দেশের বিভিন্নস্থানে ইকোনোমিক জোনগুলোতে বিদেশিরা এসে বিনিয়োগ করছে। ঠিক তেমনি আমাদের বে টার্মিনাল হতে শুরু করে সীতাকুন্ড-মিরসরাই ও মাতারবাড়িতে প্রচুর বিনিয়োগের সুবিধা রয়েছে। সেখানে বিনিয়োগ আসুক। কিন্তু আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে তৈরি করা এনসিটি টার্মিনাল কেন বিদেশিদের দেওয়া হবে তা বোধগম্য নয়।

রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। এনসিটি বিদেশি কোম্পানির হাতে ছেড়ে দেওয়ার প্রতিবাদে এবং বন্দরের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে নগর জামায়াতে ইসলামী।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন নগর জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর নজরুল ইসলাম, সেক্রেটারি নুরুল আমিন, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি খাইরুল বাশার, মোহাম্মদ উল্লাহ, ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুছ ও মোরশেদুল ইসলাম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুজ্জামান হেলালী, এ কে এম ফজলুল হক, সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ শফিউল আলম ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তবর্তী কমিটির সদস্য সচিব জাহেদুল করিম কচি।

শাহজাহান চৌধুরী বলেন, এনসিটি টার্মিনাল নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। বিগত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের কুনজর পড়েছিল এ টার্মিনালের ওপর। দেশের অন্যতম অর্থ পাচারকারী ও শেখ পরিবারের প্রধান অর্থ যোগানদাতা সালমান এফ রহমান ব্যাংকসহ দেশের লাভজনক সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে সর্বশেষ এনসিটি টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল।যে পদ্ধতিতে চট্টগ্রাম বন্দরের নিজস্ব অর্থায়নে তৈরি করা পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল দিয়ে দেওয়া হয়েছে, সে একই পদ্ধতিতে এনসিটি টার্মিনালও বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার গভীর চক্রান্ত চলছে।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজন এনসিটি টার্মিনালকে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে হস্তান্তর করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন উল্লেখ করে শাহজাহান বলেন, যদি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান না হতো, তাহলে এতদিনে এ টার্মিনালটিও বিদেশিদের হাতে চলে যেত। ফ্যাসিস্ট সরকার পালিয়ে গেলেও বিভিন্ন স্থানে ঘাপটি মেরে থাকা তাদের লোকজন, বর্তমান সরকারকে বিভ্রান্তিকর বিভিন্ন তথ্য দিয়ে দেশের রাজস্ব খাত শেষ করার জন্য এবং দেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত হানার জন্য এনসিটি টার্মিনালকে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে হস্তান্তর করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

ফ্যাসিস্ট সরকারের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ট কিছু লোকজন সরকারের বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিস্ট সরকারের এজেন্ডা শেখ পরিবারের অর্থ যোগান দেওয়া অব্যাহত রাখার এবং বর্তমান সরকার ও ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা ধুলিসাৎ করার জন্য চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে যড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন।

এনসিটি টার্মিনাল বিদেশিদের কাছে গেলে বন্দরে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেবে জানিয়ে জামায়াতের এ নেতা বলেন, যদি এনসিটি বিদেশিদের হাতে দেয়া হয়, তাহলে বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতি ও রাজনীতিতে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে। সরকার বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মূদ্রা হতে বঞ্চিত হবে, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভে আঘাত হানবে। এনসিটিতে নিযুক্ত চট্টগ্রাম বন্দরের নিজস্ব দক্ষ কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং ওই টার্মিনালে কর্মরত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেশার কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ চাকুরিচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হবে। প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা বৈধভাবে বিদেশে চলে যাবে।

পাঁচ হাজার কোটি টাকা মূল্যের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতিগুলো হস্তান্তরে চট্টগ্রাম বন্দরের ক্ষতি হবে ৪ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরের স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেবে। বৈদেশিক বাজারে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে এবং বর্তমান কর্মরত দক্ষ শ্রমিকদের মাঝে হতাশা বাড়বে।

সংঘাত ছাড়াই দখলমুক্ত নিউমার্কেট এলাকার ফুটপাত।

অবশেষে কোন ধরনের সংঘাত ছাড়াই দখলমুক্ত হয়েছে কোতোয়ালী থানাধীন নিউমার্কেট এলাকার ফুটপাত। আর সেই ফুটপাতে স্বাচ্ছন্দ্যে হাঁটতে পেরে খুশি পথচারীরা। রোববার অফিসমুখী মানুষ নিউমার্কেটের সড়ক ও ফুটপাত হকারমুক্ত দেখে অবাক হয়ে যান। কেউ কেউ বিশ্বাসই করতে পারেননি প্রথম দেখাতে।

রিয়াজউদ্দীন বাজার এলাকার এক দোকানি বলেন, হকার থাকার কারণে ক্রেতারা আমাদের দোকানের সাইনবোর্ড দেখতে পাননি। আমরাও দোকানে ঢুকলে সড়ক দেখতে পায়নি। এখন আমরা দোকান থেকে ক্রেতা আকর্ষণ করতে পারব।

স্থানীয়রা জানান, হকারদের কারণে এখানে হাঁটাই যেতো না। গাড়ি চলাচলের রাস্তা ছিল খুব সরু। যার কারণে প্রায়ই লেগে থাকত যানজট। সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছানো ছিল দুষ্কর। এই হকার উচ্ছেদে আগেও অনেকবার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল। সেসময় পুলিশের সাথে তাদের সংঘর্ষও দেখেছি। কয়েকদিন ঠিক থাকলেও পরে আবার আগের জায়গায় ফিরে যেত।

চসিকের একজন কর্মকর্তা জানান, মাননীয় মেয়রের নির্দেশে ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করা হয়েছে। হকার নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত একটা নির্দিষ্ট সময় হকাররা শৃঙ্খলার মধ্যে পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। মেয়র মহোদয় ব্রিফিংয়ে বিস্তারিত জানাবেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ