আজঃ মঙ্গলবার ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ

সম্মেলনকে ঘিরে পুরোনো কোন্দল নতুন করে চাঙা

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ দুই ধারায় বিভক্ত। নগর আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে ঘিরে পুরোনো কোন্দল নতুন করে চাঙা হয়ে উঠেছে। নগর আওয়ামী লীগের কোন্দলের প্রভাব পড়েছে মোহরা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগে। নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন এবং কোষাধ্যক্ষ ও চট্টগ্রাম-৮ আসনের সংসদ সদস্য আবদুচ ছালামকে ঘিরে দুইটি ধারা চলে আসছে। দুই নেতাকে ঘিরে দ্বিধা-বিভক্ত হয়ে পড়েছে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতারা।
জানা গেছে, মহানগর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিরোধের প্রভাব পড়েছে বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিট সম্মেলনে। মোহরা ওয়ার্ডে ইতিমধ্যেই দুই পক্ষ ইউনিট পর্যায়ে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি পালন করছে। গতকাল শুক্রবার ‘সি’ ইউনিট আওয়ামী লীগের কর্মীসভাকে ঘিরে দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেয়। এতে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পুলিশ উপস্থিত হয়ে দুই পক্ষকে শান্ত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
গত শুক্রবার ওয়ার্ডের ‘সি’ ইউনিট আওয়ামী লীগের কর্মীসভার আয়োজন করে ইউনিট আওয়ামী লীগ। এই পক্ষটি নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। একতরফাভাবে সভা করার অভিযোগ করে সভাস্থলে উপস্থিত হয় ছালামের অনুসারীরা। এক পক্ষ কার্যালয়ে ও অন্য পক্ষ কার্যালয়ের নিচ অবস্থান নেয়। সভাকে ঘিরে দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়ায়। দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা, হৈ-হুল্লোড় ও স্লোগান-পাল্টা স্লোগানে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মোহরা ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী নুরুল আমিন মামুন বলেন, দলের একটি বড় অংশকে বাদ দিয়ে কর্মীসভা ও সম্মেলন করার পাঁয়তারা করায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। ওয়ার্ড কাউন্সিলর হিসেবে আমাকেও বলা হয়নি। মেয়র সাহেব ও পুলিশের অনুরোধে উপস্থিত হয়ে ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের আমরা সরিয়ে দিয়েছি। এরফলে কোনো অঘটনা ঘটেনি।
ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য অলিদ চৌধুরী বলেন, একটি পক্ষ পছন্দনীয় লোকদের নিয়ে একতরফাভাবে সম্মেলনের মাধ্যমে পকেট কমিটি গঠনের চেষ্টা করছে। এতে দলের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে।
দলীয় সূত্র জানায়, ১৫ দিন আগে ছালামের অনুসারীরা তিন ইউনিটে কর্মীসভা করেছেন। এই অংশের নেতা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য মো. ফারুক বলেন, দলীয় গঠনতন্ত্র মেনে ত্যাগী-পরীক্ষিতদের নিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে ইউনিট ও ওয়ার্ড সম্মেলনের দাবি করে আসছিলাম। কিন্তু একটি পক্ষ স্বেচ্ছাচারিতা ও পক্ষপাতমূলক সম্মেলন করার পাঁয়তারা করছে। বিষয়টি সিনিয়র নেতা ও ইউনিট আওয়ামী লীগের নেতা নগরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সমন্বয়ক সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
দলীয় সূত্র আরো জানায়, অভিযোগ পাওয়ার পর মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী দুই পক্ষকে নিয়ে বৈঠক করেছেন। সম্মেলন করার জন্য ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের তিন নেতার সঙ্গে সমন্বয় করতে ছালাম অনুসারীদের পক্ষ থেকে তিনজনকে সম্পৃক্ত করেন। তারা হলেন, দলের সিনিয়র সদস্য এসএম আনোয়ার মীর্জা, নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ও মো. সেকান্দর।
নাছির অনুসারী হিসেবে পরিচিত ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ও যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুক খান বলেন, একটি পক্ষ বিচ্ছিন্নভাবে কর্মীসভা করেছে। তাদের তো সভা করার কোনো এখতিয়ার নেই।
যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুক খান বলেন, ইউনিটের কর্মীসভা শেষে দুই পক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিয়ে সম্মেলনের বিষয়ে বৈঠক করা হবে। নগরের দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী ও নগর আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠক করে সম্মেলনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জানা গেছে, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। এর আগে আগামী ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে ইউনিট ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের অসমাপ্ত সম্মেলন শেষ করার সিদ্ধান্ত হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

দেশের স্বার্থ বিরোধীদেরকে ক্ষমা করবে না জনগণ : মোমিন মেহেদী

নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী বলেছেন, দেশের স্বার্থ বিরোধীদেরকে ক্ষমা করবে না জনগণ। যেমন ক্ষমা করেনি অতিতের খলনায়কদেরকে, আগামীতেও করবে না। তিনি নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির আয়োজনে ৫ ডিসেম্বর বেলা ১১ টায় বিজয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপরোক্ত কথা বলেন।

‘বন্দর বাতিল করা সময়ের দাবি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব কাজী মুন্নি আলম, যুগ্ম মহাসচিব ওয়াজেদ রানা প্রমুখ। এসময় মোমিন মেহেদী অন্তবর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, নোবেল পাওয়ার পর ২০০৬ সালেই তিনি বলেছিলেন বন্দর মুক্ত করে দিন, আমি দেখবো বন্দর ব্যবস্থাপনা; আজ জাতির ক্রান্তিকালে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশকে খাদের কিণারে রেখে বিদেশী কোম্পানীর হাতে তিনি বন্দর তুলে দিয়ে প্রমাণ করেছেন, তিনি নিজের স্বার্থে এদেশকে খন্ড-বিখন্ড করার পাশাপাশি সর্বোচ্চ ক্ষতির মুখে ফেলে দিতে দ্বিতীয়বার ভাববনে না।

এসময় নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, বন্দর চুক্তি বাতিলের ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। এরমধ্যে দেশ বিরোধী বন্দর চুক্তি বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণ না করে রিট করানো হয়েছে। সেই রিট অনুযায়ী মাননীয় আদালত বন্দর চুক্তির সকল কাজ বন্ধের আদেশ দিয়েছে। কিন্তু চুক্তি বাতিলের দাবিতে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। নির্মম হলেও সত্য যখন বাংলাদেশের মানুষ স্বপ্ন দেখেছিলো ড. ইউনূসের হাত ধরে অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে, তখন বাংলাদেশের ঋণের রেকর্ড তৈরি হয়ে ২১ ট্রিলিয়ন ডলার হয়েছে, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হয়েছে, দুর্নীতি স্বয়ং ইউনূস সাহেবের আত্মীয়-স্বজন-পারিষদবর্গ আর পিয়ন-চাপরাশিদের পৃষ্টপোষকতায় অতিতের রেকর্ড ভেঙ্গে এগিয়ে চলছে। আমাদের এক কথা, তাদের এই বন্দর চুক্তি বাতিল করে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

বোয়ালখালী পোপাদিয়া ৭;নং ওয়ার্ড় বিএনপির উঠান বৈঠক ধানের শীষে ভোট দেয়ার আহ্বান।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) আসনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর সমর্থনে বোয়ালখালীর ৬নং পোপাদিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যাগে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

দিপক কুমার লালার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব আজিজুল হক চেয়ারম্যান, প্রধান বক্তা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ন আহবায়ক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ মেহেদী হাসান সুজন, বিশেষ অতিথি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ইউপি সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার মহসিন খান তরুণ,পোপাদিয়া ইউনিয়ন নির্বাচন সমন্বয়কারি আলহাজ্ব জাকের হোসেন , যুগ্ন আহবায়ক আবুল

হাশেম,বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম সংগঠনিক সম্পাদক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসলেম মিয়া। দক্ষিণ জেলা শ্রমিক দলের অর্থ সম্পাদক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ দিদারুল আলম( রিটনমেম্বার), পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’রযুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এসএম ইকবাল ,সাবেক ছাত্রদল নেতা মো নাজিম উদ্দীন, বিমল আচার্য়্য বাসু,মাস্টার নিপক লালা,সুনীল সুত্রধর, প্রবীর দাশ,ঝাউতলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি জয়দাশ লালু,নিরুপম আচার্য্য,রুপক লালা, প্যানেলে চেয়ারম্যান হাসান চৌধুরী ,শ্রমিক দল নেতা হোসেন চৌধুরী, চরণদ্বীপ ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক বেলাল হোসেন,

বক্তব্য রাখেন কৃষকদল বোয়ালখালী উপজেলার যুগ্ন আহবায়ক মোহাম্মদ ওসমান,যুগ্ন আহ্বায়ক আলমগীর, শ্রমিকদল বোয়ালখালী উপজেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ বেলাল।তাজুল ইসলাম, এমদাত আনসারি,নজরুল ইসলাম বাবু ,টুটুল,সিদ্দিক আজাদ রিহাদ,বেলাল সাহেব, রাইহান,আজাদ খান,লোকমান, আবদুল সালাম ছোটন,জাবেদ,শ্রমিকদল নেতা সাইফুল আলম । এন এম টিপু প্রমুখ। বক্তব্যরা বলেন
“বিএনপির প্রতীক ধানের শীষ গণমানুষের প্রতীক। যেই খানেই ধানের শীষের প্রচারণা চলছে সেখানেই জনজোয়ার সৃষ্টি হচ্ছে।” তিনি আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ বোয়ালখালী আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহকে ধানের শীষে ভোট দিয়ে বোয়ালখালীর উন্নয়নে সহযোগী হওয়ার জন্য এলাকাবাসীর প্রতি জোর আহবান জানান।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ