আজঃ শুক্রবার ১৪ মার্চ, ২০২৫

কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওমর বাড়ি বোয়ালখালী

এম মনির চৌধুরী রানা চট্টগ্রাম

কোট সংস্কার ছাত্র আন্দোলনে ঢাকায় পুলিশের গুলিতে মো. ওমর (২২) নামের এক ছাত্র নিহত হয়েছে। গত সোমবার (৫ আগস্ট) বিকেল চারটার দিকে ঢাকা উত্তরায় বিজয় পর পুলিশের গুলিতে মারা যায় সে। সে চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলার ৬ নং পোপাদিয়া ইউনিয়নের ২ নম্বর আকুবদন্ডী ওয়ার্ড হাজী দেলোয়ার হোসেন সওদাগর বাড়ির সৌদি প্রবাসী মো. নুরুল আবছারের ছেলে। ৫ ভাই ১ বোনের মধ্যে সে তৃতীয় বলে জানা গেছে। সে বাংলাদেশ এয়ার ট্রেনিং সেন্টার (বিএটিসি) থেকে এ বছর ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে বের হয়েছে। তার মা রুবী আকতার বলেন, তার স্বপ্ন ছিল সে ইঞ্জিনিয়ার হবে। স্বপ্ন পূরণ হয়েছে ঠিকি তবে সে আর বেঁচে নেই। ঢাকায় বিজয় উল্লাস করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে নিহত হয় সে।
স্থানীয় মো. রায়হান বলেন, সে অনেক মেধাবী ছিল। এ বছর ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বের হওয়ার কথা। ইঞ্জিনিয়ার হয়ে সে এখন মৃত। তার পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তার বাবা একজন সৌদি প্রবাসী। তিনি বর্তমানে সৌদি আবর থেকে বাংলাদেশের নিজ বাড়িতে আসার পথে। তার বাবা বাড়িতে (বোয়ালখালী) আসলে জানাযা নামাযের সময় নির্ধারণ করা হবে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

এনআইডি পরিষেবা নতুন কমিশনে স্থানান্তরের পরিকল্পনায় চট্টগ্রামে মানববন্ধন।

জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) পরিষেবা স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হতে সংবিধিবদ্ধ নতুন কমিশনে স্থানান্তরের কূট পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম অঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লাভ লেইন মোড়ে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করা হয়। চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কর্মসূচীতে

আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন। মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালনকালে নির্বাচন কর্মকর্তারা বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রকে (এনআইডি) বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন থেকে নতুন একটি কমিশনে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা রাতের ভোটের আয়োজক ও কুশীলবদেও সাজানো একটি ষড়যন্ত্র ছিল। একই অবস্থা সামনের দিনগুলোকে আরও বেশি অস্থির করে তুলবে বলে আমরা আশঙ্কা করছি। নির্বাচন কমিশনে ৩৫টি বা তার বেশি তথ্য উপাত্ত বোনাস হিসেবে আসেনি। এটি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও দিনরাত

পরিশ্রমের ফল। ভোটার তালিকা প্রণয়ন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক দায়িত্ব। যদি সকল তথ্য ভান্ডারকে একসাথে করতে হয় এবং স্বাধীন কর্তৃপক্ষের অধীনে নিতে হয় তাহলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন একটি সর্বোত্তম সাংবিধানিক ও শক্তিশালী জাতীয় প্লাটফর্ম হিসেবে বিবেচিত হওয়া অতি স্বাভাবিক।

কর্মসূচীতে বক্তারা আরও বলেন, এক বা একাধিক
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদান করে এনআইডিসহ অন্যান্য তথ্য ভান্ডারকে আরও সুসংগত করা যায়। নির্বাচন
কমিশনকে একই সময়ে বিদায় না দিয়ে প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর নিয়মতান্ত্রিকভাবে দুই জন করে নিয়োগ ও বিদায় নিলে তথ্য ভান্ডারসহ নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে আরও
সুশৃঙ্খলতায় আনা যায় এবং মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে সিনেটের মত জাতীয় অভিজ্ঞতা ও ধারাবাহিকতাও রক্ষা করা সম্ভব। এতে করে আমাদের ঘুণেধরা ও ক্ষয়িষ্ণু সহমর্মিতা রক্ষা করাসহ জাতীয় স্বার্থ ও সংহতি আরো উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে সাংবিধানিক অতি মর্যাদা বিবেচনা করে তাকে কর্মহীন করা ও তার অর্জিত কর্মক্ষমতাকে কেড়ে নেয়ার অর্থ হলো ধর্মীয় গ্রন্থকে না পড়ে গিলাব বেঁধে উপরের থাকে তুলে রাখা একই অন্ধত্ব ও জাতীয় বিভ্রান্তি। অন্যথায় ডাল হৌসির নীতির মত এক ডিপার্টমেন্টের অর্জনকে অন্য ডিপার্টমেন্টে/কমিশনে নিয়ে গেলে বিভিন্ন বিভাগের

ইনোভেশনসহ জাতীয় উন্নয়নের মনোবল ধ্বংস হতে পারে। তাই জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) পরিষেবা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার জোর দাবী জানান নির্বাচন কর্মকর্তারা।

কিডনি চিকিৎসা সহজলভ্য করতে হবে:চসিক মেয়র

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, দেশে কিডনি রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, অথচ প্রয়োজনীয় চিকিৎসার অভাবে তারা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। চিকিৎসার ব্যয়ভার অধিকাংশ মানুষের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।তাই কিডনি চিকিৎসা সহজলভ্য করতে হলে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয় প্রয়োজন।

বৃহস্পতিবার বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র বলেন, কিডনি রোগের চিকিৎসায় অন্যতম প্রধান উপায় হলো ডায়ালাইসিস। কিন্তু চট্টগ্রামের মতো বড় শহরেও ডায়ালাইসিস সেন্টারের সংখ্যা সীমিত। এতে রোগীদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয় এবং অনেকে সময়মতো চিকিৎসা পান না। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নগরবাসীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে চায়, তাই আমরা চাই নগরীতে ডায়ালাইসিস সেন্টারের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হোক। তিনি আরও বলেন, সরকারি হাসপাতালগুলোতে কম খরচে বা বিনামূল্যে ডায়ালাইসিস সেবা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি, বেসরকারি হাসপাতালগুলোকেও এ বিষয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।

কিডনি রোগের অন্যতম কারণ সম্পর্কে সচেতনতার অভাবের কথা উল্লেখ করে মেয়র বলেন, শুরুতে এই রোগ ধরা না পড়লে পরবর্তীতে এটি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। তাই কিডনি রোগের বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গণমাধ্যম ও সামাজিক সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সাধারণ মানুষকে কিডনি রোগের ঝুঁকি সম্পর্কে জানাতে হবে। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও পর্যাপ্ত পানি পান করার গুরুত্ব বোঝাতে হবে। শুধু চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নই যথেষ্ট নয়, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানান মেয়র। তিনি বলেন, শুধু কিডনি রোগ নয়, অন্যান্য জটিল রোগের চিকিৎসা সহজলভ্য করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। চট্টগ্রামে একটি অত্যাধুনিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে, যেখানে কিডনি রোগীদের জন্য বিশেষ সেবা নিশ্চিত করা হবে।

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কিডনী রোগ বিভাগ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় বৃহস্পতিবার বিশ্ব কিডনী দিবস ‘২০২৫ পালিত হয়েছে। এবারের কিডনী দিবসের প্রতিপাদ্য ’আপনার কিডনী কি সুস্থ? দ্রুত শনাক্ত করুন, কিডনী স্বাস্থ্য সুরক্ষা করুন।’
বিশ্ব কিডনী দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত কর্মচারীদের প্রাথমিক কিডনী রোগ সনাক্তকরন বিষয়ক সপ্তাহ ব্যাপী কর্মসূচী আগামী ১২ থেকে ১৭ এপ্রিল নেফ্রোলজি বিভাগে আয়োজন করা হয়েছে।

এছাড়াও কিডনী দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বৈজ্ঞানিক সেমিনার, আলোচনা সভা, রেলি, হাসপাতালে আগত রোগী ও স্বজনদের মাঝে সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। আলোচনা সভা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের নতুন একাডেমিক ভবনের নিচতলায় কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়। কিডনী রোগ বিভাগ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা মো নুরুল হুদার সভাপতিত্বে উক্ত সেমিনারে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ ওমর ফারুক ইউসুফ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও কিডনী রোগ বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ইমরান বিন ইউনুস, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডাঃ জসিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের

পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন ,চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডাঃ আব্দুর রব, চট্টগ্রাম মা ও শিশু মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নেফ্রোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা এম এ কাসেম, অধ্যাপক ডাঃ এ এম এম এহতেশামুল হক, ইউরোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডাঃ কাজী মোঃ মনোয়ারুল করিম বাবর। আলোচনার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডাঃ মোঃ ফয়েজুর রহমান।

সেমিনারে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন ডা রোসান্না বিনতে কামাল। কিডনী রোগ বিভাগের বিগত বছরের কার্যক্রমগুলো তুলে ধরা ও পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা মেরিনা আরজুমান্দ।
সভাশেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ সৈয়দ মাহতাবুল ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নেফ্রোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মোঃ শফিউল হায়দার রুশনী ও ডাঃ রফিকুল হাসান। নেফ্রোলজি বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডাঃ ইমরান বিন ইউনুস চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন থেকে বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত হওয়ায় নেফ্রোলজি বিভাগের পক্ষ থেকে উনাকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

সেমিনারে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে কর্মরত সকল শিক্ষক ও চিকিৎসকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সেমিনার শেষে রোগী ও সাধারণ জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে বেলুন উড়িয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মেয়র ডাঃ শাহাদাত হোসেন। শোভাযাত্রা নতুন একাডেমিক ভবনের সামনে থেকে গোলচত্বরে গিয়ে শেষ হয়। পুরো অনুষ্ঠানে সার্বিক ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা করেন ডাঃ মোহাম্মদ আবদুল কাদের, ডাঃ জাহেদ উদ্দিন। উল্লেখ্য প্রতি বছর বিশ্বব্যাপি কিডনী রোগ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মার্চ মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার বিশ্ব কিডনী দিবস পালিত হয়ে থাকে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ