আজঃ শুক্রবার ১৩ জুন, ২০২৫

বরেণ্য সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ মিহির লালা না ফেরার দেশে চলে গেলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠসৈনিক বরেণ্য সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ মিহির লালা আর নেই।তার মৃত্যুর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিশ্চিত করেছেন সঙ্গীতশিল্পী তাপস কুমার বড়ুয়া। শনিবার সকাল আটটার দিকে তিনি পরলোকে গমন করেন।
বরেণ্য সংগীতজ্ঞের মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক ও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন অনেকে। সঙ্গীতশিল্পী আবদুর রহিম লিখেছেন, ‘তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি এবং শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
শ্যামল মিত্র বড়ুয়া নামে তার এক ছাত্র লিখেছেন, বিনম্র শ্রদ্ধায় ওস্তাদজীকে স্মরণ করছি। উনার এহেন প্রস্থানে শুদ্ধ সংগীত জগতে অপরিমেয় ক্ষতি সাধিত হয়েছে, যা সহজে পুরণ হবার নয়। আমি ওস্তাদজীর সরাসরি ছাত্র। আজ উনি আমাদের সবাইকে ছেড়ে অনন্তপথের যাত্রী হয়েছেন। আজ কিছুই দেবার নেই ওস্তাদজীর চরণতলে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই এবং উনার পারলৌকিক শান্তি কামনা করছি।
অসিত দে নামে আরেকজন লিখেছেন, গভীর শোক জ্ঞাপন করছি। চট্টগ্রাম তথা সারা দেশের সংগীতাঙ্গনে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। আত্মার শান্তি কামনা করছি ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
নিখিল কৃষ্ণ মণ্ডল লিখেন, সংগীত ভুবনের এক অনন্য দিকপাল প্রিয় দাদার না ফেরার দেশে চলে যাওয়ায় সংগীত জগতের এক অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেলো , যা কোনদিন পূরণীয় নয়। হয়তো ওনার সংগীত আলো তাঁর শিষ্যদের মাঝে বহুবছর প্রদীপ হয়ে জ্বলবে। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা ও পরিবারবর্গের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
জানা গেছে, ওস্তাদ মিহির লালার জন্ম ১৯৪১ সালের ৪ জানুয়ারি। জন্মস্থান কক্সবাজার হলেও তিনি বেড়ে উঠেছেন চট্টগ্রামের বোয়ালখালীর কানুনগোপাড়ার পোপাদিয়া গ্রামে। বাবা অ্যাডভোকেট চন্দ্র বিনোদ লালা ও মায়ের নাম কুলদাবালা লালা। ৮ সন্তানের মধ্যে মিহির লালা তৃতীয় সন্তান। বড় ভাই রবীন্দ্র নাথ লালা বিখ্যাত ওস্তাদ পণ্ডিত ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম ছাত্র ছিলেন। তিনি অল ইন্ডিয়া মিউজিক কলেজ থেকে প্রফেসর অব ক্লাসিক্যাল মিউজিক ডিগ্রি লাভ করেন। ওস্তাদ মিহির লালার স্ত্রী জয়ন্তী লালা নজরুল সঙ্গীতশিল্পী। তিনিও শাস্ত্রীয় শিক্ষায় দীক্ষা দিয়ে থাকেন। মেয়ে চন্দ্রিমা লালা সঙ্গীতে ডিগ্রি নিয়েছেন ভারতের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আর ছেলে সুমন লালা একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। সঙ্গীতজীবনে মিহির লালার অর্জন বেশ সমদ্ধ। ২০১৮ সালে মে মাসে সঙ্গীতে অবদান রাখায় তিনি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ প্রেসিডেন্ট পদকে ভূষিত হন। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠসৈনিক হিসেবে অবদান রাখায় জাতীয় শিল্পকলা একাডেমি (ঢাকা) তাকে বিশেষ শিল্পী সন্মাননা প্রদান করে।আমৃত্যু উপমহাদেশের শতবর্ষীয় ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত শিক্ষাকেন্দ্র ‘আর্য্য সঙ্গীত সমিতি’ ও সুরেন্দ্র সংগীত বিদ্যাপীঠ’ এর অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
না ফেরার দেশে চলে গেলেন বরেণ্য সংগীতজ্ঞ
ওস্তাদ মিহির লালা
ছবি-৫
চট্টগ্রাম ব্যুরো: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠসৈনিক বরেণ্য সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ মিহির লালা আর নেই।তার মৃত্যুর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিশ্চিত করেছেন সঙ্গীতশিল্পী তাপস কুমার বড়ুয়া। শনিবার সকাল আটটার দিকে তিনি পরলোকে গমন করেন।
বরেণ্য সংগীতজ্ঞের মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক ও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন অনেকে। সঙ্গীতশিল্পী আবদুর রহিম লিখেছেন, ‘তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি এবং শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
শ্যামল মিত্র বড়ুয়া নামে তার এক ছাত্র লিখেছেন, বিনম্র শ্রদ্ধায় ওস্তাদজীকে স্মরণ করছি। উনার এহেন প্রস্থানে শুদ্ধ সংগীত জগতে অপরিমেয় ক্ষতি সাধিত হয়েছে, যা সহজে পুরণ হবার নয়। আমি ওস্তাদজীর সরাসরি ছাত্র। আজ উনি আমাদের সবাইকে ছেড়ে অনন্তপথের যাত্রী হয়েছেন। আজ কিছুই দেবার নেই ওস্তাদজীর চরণতলে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই এবং উনার পারলৌকিক শান্তি কামনা করছি।
অসিত দে নামে আরেকজন লিখেছেন, গভীর শোক জ্ঞাপন করছি। চট্টগ্রাম তথা সারা দেশের সংগীতাঙ্গনে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। আত্মার শান্তি কামনা করছি ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
নিখিল কৃষ্ণ মণ্ডল লিখেন, সংগীত ভুবনের এক অনন্য দিকপাল প্রিয় দাদার না ফেরার দেশে চলে যাওয়ায় সংগীত জগতের এক অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেলো , যা কোনদিন পূরণীয় নয়। হয়তো ওনার সংগীত আলো তাঁর শিষ্যদের মাঝে বহুবছর প্রদীপ হয়ে জ্বলবে। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা ও পরিবারবর্গের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
জানা গেছে, ওস্তাদ মিহির লালার জন্ম ১৯৪১ সালের ৪ জানুয়ারি। জন্মস্থান কক্সবাজার হলেও তিনি বেড়ে উঠেছেন চট্টগ্রামের বোয়ালখালীর কানুনগোপাড়ার পোপাদিয়া গ্রামে। বাবা অ্যাডভোকেট চন্দ্র বিনোদ লালা ও মায়ের নাম কুলদাবালা লালা। ৮ সন্তানের মধ্যে মিহির লালা তৃতীয় সন্তান। বড় ভাই রবীন্দ্র নাথ লালা বিখ্যাত ওস্তাদ পণ্ডিত ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম ছাত্র ছিলেন। তিনি অল ইন্ডিয়া মিউজিক কলেজ থেকে প্রফেসর অব ক্লাসিক্যাল মিউজিক ডিগ্রি লাভ করেন। ওস্তাদ মিহির লালার স্ত্রী জয়ন্তী লালা নজরুল সঙ্গীতশিল্পী। তিনিও শাস্ত্রীয় শিক্ষায় দীক্ষা দিয়ে থাকেন। মেয়ে চন্দ্রিমা লালা সঙ্গীতে ডিগ্রি নিয়েছেন ভারতের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আর ছেলে সুমন লালা একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। সঙ্গীতজীবনে মিহির লালার অর্জন বেশ সমদ্ধ। ২০১৮ সালে মে মাসে সঙ্গীতে অবদান রাখায় তিনি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ প্রেসিডেন্ট পদকে ভূষিত হন। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠসৈনিক হিসেবে অবদান রাখায় জাতীয় শিল্পকলা একাডেমি (ঢাকা) তাকে বিশেষ শিল্পী সন্মাননা প্রদান করে।আমৃত্যু উপমহাদেশের শতবর্ষীয় ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত শিক্ষাকেন্দ্র ‘আর্য্য সঙ্গীত সমিতি’ ও সুরেন্দ্র সংগীত বিদ্যাপীঠ’ এর অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাজশাহী বিভাগে সবচেয়ে বেশী কোরবানি হয়েছে।

রাজশাহী বিভাগে সবচাইতে বেশী কোরবানি হয়েছে ।ব্যপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সারাদেশে উদযাপিত হয়েছে মুসলিমদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। এ উপলক্ষে দেশজুড়ে বিপুলসংখ্যক গবাদিপশু কোরবানি করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। সরকারি হিসাব বলছে, এ বছর সারাদেশে কোরবানি দেওয়া হয়েছে ৯১ লাখেরও বেশি পশু।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, ২০২৫ সালের ঈদুল আজহায় কোরবানি দেওয়া হয়েছে মোট ৯১ লাখ ৩৬ হাজার ৭৩৪টি পশু। এর মধ্যে গরু ও মহিষ মিলিয়ে কোরবানি হয়েছে ৪৭ লাখ ৫ হাজার ১০৬টি, ছাগল ও ভেড়া ৪৪ লাখ ৩০ হাজার ৬৬৮টি, আর অন্যান্য পশু ছিল ৯৬০টি।

প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর জানায়, স্তরায়িত দৈব নমুনা পদ্ধতির (স্ট্র্যাটিফায়েড র‍্যান্ডম স্যাম্পলিং) মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে এ হিসাব তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি উপজেলার একটি ছোট, একটি মাঝারি এবং একটি বড় গ্রাম থেকে কমপক্ষে এক শতাংশ নমুনা সংগ্রহ করা ।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবার সর্বাধিক পশু কোরবানি হয়েছে রাজশাহী বিভাগে। মোট কোরবানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৩ লাখ ২৪ হাজার ৯৭১টি। এরপর রয়েছে ঢাকা বিভাগ, যেখানে কোরবানি হয়েছে ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪০টি পশু। চট্টগ্রাম বিভাগে কোরবানি হয়েছে ১৭ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩২টি গবাদিপশু।

অন্যদিকে, সবচেয়ে কম কোরবানি হয়েছে সিলেট বিভাগে- সংখ্যা ৩ লাখ ১৯ হাজার ৮২৩টি। এরপর ময়মনসিংহ বিভাগে, যেখানে কোরবানি হয়েছে ৩ লাখ ৮৩ হাজার ১৬২টি পশু।বাকি বিভাগের কোরবানির সংখ্যা:রংপুর: ৯ লাখ ৬৪ হাজার ৯৯৯টি খুলনা: ৮ লাখ ৪ হাজার ২২৪টি বরিশাল: ৪ লাখ ৭৮৩টি

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর প্রায় ৩৩ লাখ ১০ হাজার ৬০৩টি গবাদিপশু অবিক্রীত থেকে গেছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ বছর পশু উৎপাদন তুলনামূলক বেশি হওয়ায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তবে এই পশুগুলো আগামীতে বিভিন্ন ধর্মীয় আচার, পারিবারিক অনুষ্ঠান বা অন্য প্রয়োজনে কাজে লাগবে। হয়তো আগামী বছর আরও বেশী পশু কোরবানি হতে পারে ।

মোহনগঞ্জ ওলামাদলের সভাপতি বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু।

ফ্যানের সংযোগ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আটপাড়া উপজেলা ওলামা দলের সভাপতি রাজিব তালুকদা (২৮) মৃত্যু হয়েছে। ১১ জুন আটপাড়া উপজেলার বাউশা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।রাজিব হাসান তালুকদার বাউশার গ্রামের মৃত কাঞ্চন তালুকদার এর ছেলে। তিনি মোহনগঞ্জ উপজেলা ওলামা দলের সভাপতি ছিলেন।

রাজিব হাসান তালুকদার মোহনগঞ্জ উপজেলার বড়কাশিয়া মামার বাড়িতে বসবাস করতেন।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে আটপাড়া উপজেলার বাউশা গ্রামে নিজ বাড়িতে স্ট্যান্ড ফ্যানের সংযোগ দিচ্ছিলেন রাজিব।

এ সময় হঠাৎ বিদ্যুতায়িত হন তিনি। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে মোহনগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।সাস্হ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, লাশ মোহনগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রাজিব হাসান তালুকদার এর ভাই কামরুল হাসান জানান, নিজ বাড়ীতে ট্রেন্ড ফ্যানে বিদ্যুতায়িত হয়ে বিদ্যুৎৃষ্ট হয়ে সে মারা যায়, মোহনগঞ্জ জানাজা শেষে নিজ গ্রাম বাউশা জানাজা হবে তার পর গ্রামের বাড়িতেই দাফন করা হবে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ