
চট্টগ্রাম জলার ১৫ উপজলায় নতুন নিয়াগপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য সহকারীদর জলা পর্যায়র ৫ দিনব্যাপী ইপিআই প্রশিক্ষণ কর্মশালা আজ ১৮ আগস্ট রাববার সকাল সাড় ১০টায় জলা সিভিল সার্জন কার্যালয়র কনফারন্স রুম উদ্বাধন করা হয়ছ। আগামী ২২ আগস্ট বহস্পতিবার প্রথম ব্যাচর কর্মশালা সম্পন হব। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রশিক্ষণ কর্মশালার শুভ উদ্বাধন করেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এমওডিসি ডা. মাহাম্মদ নুরুল হায়দারর সভাপতিত্ব ও এমওসিএস ডা. মোহাম্মদ নওশাদ খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ইপিআই প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান রিসার্স পারসন হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিভাগীয় কো-অর্ডিনটর ডা. ইমং প্রæ, পটিয়া উপজলা স্বাস্থ্য পঃপঃ কর্মকর্তা ডা. নাজমা আকতার, এসআইএমও ডা. এফ.এম জাহিদুল ইসলাম। কর্মশালায় অন্যান্যর মধ্য উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা তত্ত্বাবধায়ক সুজন বড়য়া, প্রধান সহকারী এস.এম সাহিদুল ইসলাম, পিএটু সিএস মফিজুল আলম, হেলথ এডুকেটর কাজী মাসুদুল আলম, হেলথ এডুকেটর প্রবীর মিত্র, ও প্রাগ্রাম অর্গানাইজার গাজী মোঃ নূর হাসন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য জলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, উপজলা স্বাস্থ্য পঃ পঃ কর্মকর্তার নির্দশনার অনুযায়ী নিয়াগপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য সহকারিদের সততা, নিষ্টা, আন্তরিকতা ও দক্ষতার সাথ দায়িত্ব পালন করতে হবে। নিজের ভাই-বোনের সন্তান মনে করে শিশুদের টিকা দিতে হবে। কাপড়-চাপড় দিয়ে মানুষের মনুষ্যত্বের বুঝা যায় না। এবং হাসপাতাল বা টিকা কেন্দ্রে আগত শিশুদর পিতা-মাতা ও অভিভাবকদর সাথে ভালো ও সহনশীল আচরণ করতে হবে। ইপিআই কেন্দ্রে, কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্বাস্থ্য কমপ্লক্স পরিবার কল্যাণ সহকারীদর সাথ সমন্য়য় করে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করত হবে। নিজেকে প্রশাসক না ভেবে জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করতে হবে। মানুষ আতংকিত হবে এ ধরণের কোন কথা বলা যাবে না। প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে মানুষের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে হবে।