আজঃ শুক্রবার ১৪ মার্চ, ২০২৫

নাইক্ষ্যংছড়িতে বসে অবৈধ বিদেশি গরু-মহিষের হাট

আনোয়ার হোছাইন নাইক্ষ‍্যংছড়ি (বান্দরবান) সংবাদদাতাঃ

নাইক্ষ‍্যংছড়ি সীমান্ত পেরিয়ে মিয়ানমার থেকে আসা পশু নিয়েই নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চাকঢালায় বসে গরু-মহিষের হাট। সপ্তাহের ২ দিনই এ অবস্থা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। অথচ এ বাজারের আশেপাশে রয়েছে দায়িত্বশীল কতৃপক্ষ বুধবার (৯ অক্টোবর) সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে এ তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য মতে, বাংলাদেশ-মিয়ানমারে স্থল সীমান্তের ৪৪ পিলার থেকে ৫০ নম্বর পিলার পর্যন্ত দীর্ঘ সীমান্তের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার অংশে পশুর হাট বসে শুধুমাত্র চাকঢালা বাজারে। যেটি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে। যা মিয়ানমার সীমান্ত থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ‍্যন্তরে। যে কারণে চোরাকারবারীরা নিরাপদ ও অধিক সুবিধা এ বাজার কেন্দ্রিক চোরাকারবার চালিয়ে আসছে বেপরোয়া ভাবে।

বুধবার ( ৯ অক্টোবর) সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে বিজিবি টহল থাকায় দুপুর সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত চাকঢালায় পশুর হাট বসে নি। বিজিবির জোয়ানরা দুপুরে খাবার খেতে যাওয়া মাত্রায় কয়েক ধিক থেকে প্রায় ১শ মিয়ানমার থেকে অবৈধ পথে আনা মহিষের পাল বাজারে ঢুকায় চোরাকারবারি সিন্ডিকেটের সদস্যরা।
যার মধ্যে শুধু মেহেরপুর সড়ক দিয়ে আসে অর্ধশত বিশালাকারের মহিষ। অন্যান্য সড়ক দিয়ে মিলে আসে আরো বেশ পশু।

সূত্রমতে, হাট সকাল সাড়ে ১১টায় শেষ হওয়ার কথা, সে পশুর হাট চলে সন্ধ‍্যা পর্যন্ত।
সূত্রে আরো জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে যাচ্ছে, সার, তেল, মুরগি, ডিম মাছ, চাল, ঔষধ, পলথিন, কীটনাশকসহ, বিস্কুট সহ কয়েকশ প্রকারের বাংলাদেশী পণ্য।
আর এ সব চোরাচালানে জড়িত রয়েছে,
চিহ্নিত ও আলোচিত ব্যক্তিরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ পশু এবং মালামাল আনা-নেয়ার জন্যে সড়ক ব্যবহার হচ্ছে ৫ টি। মেহেরপুর সড়ক, হামিদিয়া পাড়া সড়ক, দক্ষিণ মৌলভীরকাটা সড়ক, নিকুছড়ি থেকে সোনাইছড়ি সড়ক, ছালামী পাড়া শাহ আলমের দোকানের পাশ হয়ে লাইটে গোড়া সড়ক, আলী মেম্বার-অইক্যের ঘোনা সড়ক হয়ে লাইটে গোড়া সড়ক, মৌলভীকাট রাবার ড্যাম-ভামো ও শামশুর ঘোনা হয়ে ছালামীপাড়া খামারপাড়া অংকপাড়া হয়ে লাইটের গোড়া সড়ক। স্থানীয় ৮ ম শ্রেণির ছাত্র আবদুশ শুক্কুর এ প্রতিবেদককে বলেন,
আগে বিজিবি টহল বেশী ছিল, এখন কম। রাত যত গভীর হয় চোরাকারবার তত বাড়ে। এখানে নেতা থেকে শুরু করে অনেকেই এই কারবারে জড়িত।
চাকঢালা বাজার ব্যবসায়ী, শামশুর আলম, ছৈয়দ আলম ও ছব্বির আহমদ বলেন, বিশেষ করে চাকঢালা বাজারের রশিদের মাধ্যমে সব পশু বৈধতা পাচ্ছে৷ গরু, মহিষ ও ছাগলসহ অনেক পণ্য। মিয়ানমার কেন্দ্রিক স্বশস্ত্র ২ টি গোষ্ঠী
নিজেদের খাদ্য জোগান দিতে চোরাকারবারে জড়িয়ে পড়ায় এপারের বিজিবি সদস্যরা হিমশিম খাচ্ছেন প্রতিরোধে। ওপারে খোলা এপারে বাধা এ অবস্থায়
চোরকারবারীরা গোপনে পায়ে হেটে বা মোটর বাইকে চড়ে ওপারের কারবারীদের সাথে আতাত করে এ সব অপকর্ম চালিয়ে আসছে।
তাদের দাবী, সীমান্তে বিজিবির অস্থায়ী তল্লাশি ক্যাস্প বসিয়ে নজরদারী বাড়ালে এ চোরাকারবার বন্ধ হবে। তাদের দ্বিতীয় দাবী, এ দেশের বিজিবি, পুলিশ, নেতা, গোয়েন্দা, সাংবাদিক, আনসার শিক্ষক ও ইমামদের সমন্বয়ে তদারকিসহ পাহারা বসালে ১ সপ্তাহের মধ্যে চেরাকারবার বন্ধ হবে।

এ বিষয়ে নাইক্ষ‍্যংছড়ি ১১ বিজিবির জোন কমান্ডারের বক্তব্য জানার জন‍্য ফোন করা হলে ফোন রিসিভ না করাই কথা বলা সম্ভব হয়নি।তবে গত ২৯ সেপ্টেম্বর নাইক্ষ‍্যংছড়ির স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে জোন কমান্ডার লেঃ কর্ণেল মোঃ সাহল অহমদ নোবেল বলেছেন, চোরাকারবারীরা দেশের শক্র-জাতির শত্রু। তাদের কোন ছাড় দেওয়া যাবেনা।সীমান্ত রক্ষী বিজিবি সদস্যরা কঠোর অবস্থানে থেকে অভিযান চলমান রেখেছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রূপগঞ্জে সাত বছরের শিশু ধর্ষণের চেষ্টা ৫ হাজার টাকায় ধামাচাপার রফাদফা

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার রূপসী এলাকায় চকলেট কিনে দেওয়ার প্রলোভনে ইব্রাহিম মিয়া (৫৫) নামের এক কাঁচামাল ব্যবসায়ী সাত
বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা রাতে শিশুটির বাবা-মাকে
প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পাঁচ হাজার টাকায বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয় ।

বিষয়টি জানাজানি হলে রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী ইব্রাহিম মিয়ার বাসার সামনে বিক্ষোভ করে। অভিযুক্ত ইব্রাহিম সুনামগঞ্জ জেলার বিঞ্চামপুর এলাকার আব্দুল মিয়ার ছেলে। বর্তমানে তারাবো পৌরস্বেচ্ছাসেবক
লীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বাবেলের বড় ভাই রুবেলের বাড়িতে ভাড়ায় থাকে। স্থানীয় সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শিশুটির পরিবার রূপসী এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকে। অভিযুক্ত ইব্রাহিম মিয়া রূপসী
বাগবাড়ি সেতু এলাকায় কাঁচামালের ব্যবসা করে। দুপুরে শিশুটিকে চকলেট কিনে দেওয়ার কথা বলে তার

দোকানে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় প্রতিবেশী এক ব্যক্তির স্ত্রী ইব্রাহিম মিয়ার দোকানে শুঁটকি কিনতে গিয়ে দস্তাদস্তির বিষয়টি সরাসরি দেখে স্থানীয়দের খবর দেন। এলাকাবাসী শিশুর বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়। একপর্যায়ে ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয় প্রভাবশালীরা মিলে ধর্ষণের ক্ষতিপূরণ বাবদ পাঁচ হাজার টাকা শিশুর পরিবারকে দেওয়ার জন্য ইব্রাহিম মিয়াকে নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার দিকে এলাকাবাসী বিষয়টি জানতে পেরে ইব্রাহিমের বাসার সামনে বিক্ষোভ করে ঘিরে রাখেন।উত্তেজনা বাড়তে দেখে সুযোগমত ইব্রাহিম মিয়া পালিয়ে যায়। এরপর উত্তেজিতএলাকাবাসী ইব্রাহিম মিয়ার বাসা ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয়। রাত ১১টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী

ইসলাম,রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত আলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি পূর্বাচল
রাজস্ব সার্কেল ) ওবায়দুর রহমান সাহেলসহ পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন এ সময় শিশুটির বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ের বয়স সাত বছর। আমি
দিন মজুরের কাজ করি। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে আমি কাজ থেকে এসে শুনতে পারি আমার মেয়েকে ইব্রাহিম ধর্ষণ করেছে। আমি এখানে ভাড়া থাকি। বাড়িওয়ালা তানসেন ও রুবেলসহ কয়েকজন মিলে আমাকে চাপ দিয়ে ৫ হাজার টাকা দিবে বলে

বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বলেন। আমি মেয়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিচার চাই।তারা বলেছে যদি কাউকে এ কথা মেয়ে বলে তাহলে তাকে হত্যা করবে বলে হুমকি
দিয়েছে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই ।এ ব্যাপারে শিশুর পিতা বাদী হয়ে দর্শনের চেষ্টার অভিযোগ এনে লম্পট ইব্রাহিম মিয়াকে আাসামী করে রূপগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেছেন।অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী ইসলাম বলেন,আমিসহ পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ভিকটিমের পরিবারের সাথে কথা হয়েছে। আমরা ঘটনাটা তদন্ত করছি, ফৌজদারি অপরাধের কিছু বিষয় আছে যা কখনোই মীমাংসার যোগ্য নয়, তার মধ্যে ধর্ষণ বা ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনা অন্যতম।যারা মীমাংসার চেষ্টা করেছে তারাও এই অপরাধের সাথে সমানভাবে অপরাধী।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন,
মেয়েটিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মেযিেট এখনো সুস্থ্য রয়েছে। ডাক্তারী পরীক্ষার পরে বলা যাবে শিশুটির কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে। ঘটনাটি শোনা মাত্রই উপজেলার পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটসহ আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি । কিন্তু এখনো পর্যন্ত আমরা কাউকে ধরতে পারিনি।
আমরা আশা করছি আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে অপরাধীদেরকে ধরতে পারবো।

রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি লিয়াকত আলী
বলেন, এ ব্যাপরে শিশুটির পিতা বাদী হয়ে ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগ এনে রূপগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগটি মামলা হিসাবে রুজু করা
হয়েছে। তবে চিকিৎকদের প্রতিবিদনের পর শিশুটি ধর্ষনের শিকার নাকি ধর্ষনের চেষ্টার শিকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। ধর্ষনের শিকার হয়ে থাকলে
মামলাটি সে অনুযায়ী রূপান্তরিত হবে।

নেত্রকোনায় স্কুল ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে আটক – ২

মোঃ নুর উদ্দিন মন্ডল দুলাল নেত্রকোণা।

নেত্রকোণার খালিয়াজুরীতে স্কুল ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে ২ জনকে আটক করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন খালিয়াজুরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মকবুল হোসেন।

প্রতিদিনের মত গত ৮ মার্চ ( শনিবার) সকালে স্কুল ছাত্রী প্রাইভেট পড়ার উদ্দেশ্যে খালিয়াজুরীতে অটো যোগে আসার পথে ঐ স্কুল ছাত্রীকে দুই বগাটে স্পর্শকাতর স্থানে একাধিকবার আঘাত করায় মেয়েটি চলতি অটো থেকে লাফিয়ে পড়ে গুরুতর আহত হয়। মেয়েটি খালিয়াজুরী সিদ্দিকুর রহমান বালিকা বিদ্যা নিকেতনের দশম শ্রেণীর ছাত্রী। পরে স্থানীয় লোকজন ও অভিভাবক মেয়েটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মেয়েটিকে উন্নত চিকিৎসার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মেয়েটি এখনও মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানান পরিবারের লোকজন।

মেয়েটির বাবা গতকাল ১১ মার্চ( মঙ্গলবার) স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে রাত দুইটায় তাদেরকে আটক করে খালিয়াজুরী থানা পুলিশ।

আটককৃত ব্যক্তিরা হল- খালিয়াজুরী সদরের কুঁড়ি হাটি এলাকার মৃত হাবিব মিয়ার ছেলে মোঃ মিজান মিয়া(৩০), ও লক্ষ্মীপুর গ্রামের বকুল মিয়ার ছেলে নাজমুল (২৮)।

এ বিষয়ে ওসি মোঃ মকবুল হোসেন বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। তিনি বলেন শ্লীলতাহানি হউক বা ধর্ষন হউক কোন ছাড় নেই। তাদেরকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ সালের ১০ ধারায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ