আজঃ শনিবার ১৭ মে, ২০২৫

রায়পুরায় মেডিকেল ক্যাম্পে বিনা মুল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরন

সাদ্দাম উদ্দিন রাজ রায়পুরা উপজেলা

নরসিংদীর রায়পুরায় শ্রীরামপুর তারুণ্যের আলো সেবা সংগঠন এর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে বিনা মুল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরন করা হয়েছে। আজ সকালে নরসিংদীর রায়পুরায় শ্রীরামপুর তারুণ্যের আলো সেবা সংগঠন প্রাঙ্গনে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রায়পুরার উপজেলার গন মানুষের নেতা বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক,আমরা বিএনপি পরিবারের ”উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন রায়পুরা উপজেলা বিএনপির সেক্রেটারী আব্দুর রহমান খোকন, রায়পুরা পৌর বিএনপির সভাপতি ইদ্রিছ আলী মুন্সি ও সেক্রেটারী সাইফুল ইসলাম পলাশ, উপজেলা বিএনপির সি: যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, রায়পুরা প্রেসক্লাব ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রকৌশলী ফরিদ উদ্দিন,উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, উপজেলা বিএনপির যুব ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক কাজী আসাদুর রহমান মিলন,উপজেলা বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক শাখায়াত হোসেন সরকার, রায়পুরা উপজেলা যুবদল সদস্য সচিব নুর আহম্মদ চৌধুরী মানিক,রায়পুরা উপজেলা যুবদল সাবেক আহবায়ক আমজাদ হোসেন ভুইয়া আলতাফ, উপজেলা মহিলা দল সভাপতি আফরিন আসাদ,

রায়পুরা পৌর সভা যুবদলের আহ্বায়ক সাইফুল আহমেদ সোহেল ও সদস্য সচিব সুমন নেওয়াজ, রায়পুরা পৌরসভা মহিলা দলের সভাপতি আসমা আক্তার, উপজেলা বিএনপি নেতা মোকতার হোসেন,উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ন ভুইয়া, উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক আলকাছ মিয়া, রায়পুরা সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সেক্রেটারী আমির হোসেন আমু, উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রাজ্জাক ও যুগ্ম আহবায়ক সাগর মিয়া, উপজেলা কৃষক দল সদস্য সচিব শহীদুল ইসলাম শহীদ,উপজেলা তাঁতীদল আহবায়ক হুরমুজ মোল্লা ও সদস্য সচিব শেখ আলমগীর,উপজেলা মৎস্যজীব দলের আহবায়ক ফিরোজ আল

মোজাহিদ,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল যুগ্ম আহবায়ক কবির হোসেন কবির,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক ফরাজী,রায়পুরা পৌরসভা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক রাসেল চৌধুরী,রায়পুরা পৌরসভা তাঁতীদল আহবায়ক শহীদুল ইসলাম চাঁন মিয়া, রায়পুরা কলজে শাখা ছাত্রদল আহ্বায়ক টিপু সুলতান,উপজেলা ছাত্রদল নেতা সামসুর রহমান জয়, সহ থানা ও ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

নেত্রকোনায় পাহাড় না কেটেই রাস্তায় উন্নয়ন।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার লেংঙ্গুরা ইউনিয়নের একটি পুরোনো পাহাড়ি পথকে চলাচলযোগ্য করতে গিয়ে বন ও পরিবেশ ধ্বংসের অভিযোগ উঠলেও স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, প্রকৃতপক্ষে কোনো পাহাড় কাটা হয়নি, কাটা হয়নি গাছও। সাম্প্রতিক কালবৈশাখী ঝড়ে উপড়ে পড়া গাছগুলো সরিয়েই রাস্তাটি সংস্কারের কাজ চলছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লেংঙ্গুরা ইউনিয়নের কাঁঠালবাড়ী সুবেন ঘাঘড়ার টিলা থেকে চৈতানগর মহসিন মেম্বারের বাড়ি পর্যন্ত প্রায় ১ দশমিক ১২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথ কয়েক দশক ধরে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী এবং পর্যটকদের যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বর্ষায় কাঁদায় মাখা পিচ্ছিল এই পথে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। দীর্ঘদিনের দাবি পূরণে স্থানীয় প্রশাসন কাবিখা প্রকল্পের আওতায় রাস্তাটির সমতলকরণ ও মাটি ফেলার কাজ শুরু করেছে।

লেংঙ্গুরা ইউপি চেয়ারম্যান ও কলমাকান্দা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সাইদুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, “এটি বহু পুরোনো চলাচলের রাস্তা। এখানে কোনো নতুন পাহাড় কাটা হয়নি। ঝড়ে ভেঙে পড়া কিছু গাছ রাস্তা থেকে সরিয়ে সংস্কারকাজ চলছে। এলাকাবাসীর বহুদিনের চাওয়া ছিল এই পথটি উন্নয়ন করার—এখন সেটিই বাস্তবায়ন হচ্ছে।”

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, পাহাড়ের গা ঘেঁষা পুরোনো এই পথে মাটি ফেলে সমান করা হয়েছে। আশপাশে পাহাড় কাটা বা গাছ কাটার কোনো চিহ্ন দেখা যায়নি। স্থানীয় বাসিন্দারাও জানিয়েছেন, এটি পুরোনো পথ, নতুন করে কিছুই ধ্বংস করা হয়নি।

এই পথে হেঁটে যাচ্ছিলেন নব্বই বছরের ক্ষুদ্র নৃ-জাতিগোষ্ঠীর সদস্য সুবেন মানখিন। তিনি বলেন, “আমি ছোটবেলা থেকে এই রাস্তা দিয়ে বাবা-দাদার সঙ্গে চলাফেরা করেছি। অনেক কষ্ট করে চলতে হতো। এখন রাস্তা সংস্কার হওয়ায় আমরা খুব খুশি।”

স্থানীয়রা—তপন সাংমা, চুহিন হাজং, জুই ঘ্রা, পীযূষ বণিক ও রফিকুল ইসলাম—সবাই বলেন, “এটি পুরোনো রাস্তা, নতুন করে কিছুই কাটা হয়নি। বরং আমাদের চলাচলের সুবিধার জন্য যেই পথে আমরা আগে চলতাম, সেটাই উন্নয়ন করা হচ্ছে। এজন্য আমরা উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।” একইসঙ্গে তারা রাস্তা পাকাকরণের দাবি জানান সরকারের কাছে।

এ বিষয়ে লেংঙ্গুরা বনবিভাগের বিট অফিসে কর্মরত বনরক্ষী আখতারুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাইযুল ওয়াসীমা নাহাত বলেন, “এই রাস্তা পাহাড়ি জনগোষ্ঠী ও পর্যটকদের যাতায়াতের একমাত্র পথ। পুরোনো রাস্তাটিকে কাবিখা প্রকল্পের আওতায় সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নতুন করে কোনো পাহাড় কাটা হয়নি।”

স্থানীয়দের অভিমত, উন্নয়ন প্রকল্পে পরিবেশ সংরক্ষণ ও জনগণের স্বার্থ—উভয়কেই সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত। এই প্রকল্পে সেই ভারসাম্য বজায় রেখেই কাজ হচ্ছে বলে তারা মত দিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে চট্টগ্রামে আনন্দ মিছিল।

‘বোয়ালখালী নাগরিক সমাজ’ নামে একটি সংগঠন চট্টগ্রামের কালুরঘাটে সড়কসহ রেলসেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করায় আনন্দ মিছিল করেছে। তারা প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।বৃহস্পতিবার সকালে বিদ্যমান শতবর্ষী কালুরঘাট সেতুর পশ্চিম প্রান্ত থেকে মিছিল শুরু হয়ে পূর্ব প্রান্তে গিয়ে শেষ হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।

মিছিল শেষে বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মুস্তফা নঈমের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক মোহাম্মদ আলীর পরিচালনায় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন সাংবাদিক সৈয়দ জাকির হোসাইন, মনজুর মোর্শেদ, প্রকৌশলী মো. ইকবাল, শহিদুল্লাহ চৌধুরী, এস এম সেলিম, মোহাম্মদ রফিক, হাজী আবু আকতার, আ ন ম ইলিয়াস, নুরুল আবছার, ফায়াজ মেহের, ইব্রাহিম তালুকদার, গোলাম হোসেন নান্নু ও ইব্রাহিম চৌধুরী মানিক।

সভায় মুস্তফা নঈম বলেন, একটি সেতুর জন্য বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ আমরা অপেক্ষায় ছিলাম। বোয়ালখালী-কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদ ২০১৩ সাল থেকে নতুন সেতুর দলমত নির্বিশেষে একটি প্লাটফর্মে এনে এ জনদাবিকে জোরালো করে। সেই বহুল প্রত্যাশিত কালুরঘাট রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছে। এজন্য আমরা শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। একইসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।এর আগে, বুধবার (১৪ মে) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম সফরে এসে কালুরঘাট রেল ও সড়ক সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ