আজঃ শুক্রবার ১৪ মার্চ, ২০২৫

আপন চাচার হাতে অপহরণের শিকার শিশু, উদ্ধার করলো র‍্যাব

অন্তর দে বিশাল,কক্সবাজার :::

আপন চাচার হাতে অপহরণের শিকার শিশু আফিয়া জান্নাত আরোয়া’ (০৮)কে উদ্ধারসহ অপহরণ চক্রের দুই অপহরণকারী’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫।বুধবার (১৩ নভেম্বর) শিশু আফিয়া জান্নাত আরোয়াকে উদ্ধারের পর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান র‍্যাব -১৫।
গত মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সাড়ে ৭ টার দিকে কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা লিংক রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই অপহরণকারীকে গ্রেফতার ও শিশু আফিয়া’কে উদ্ধার করা হয়।

র‌্যাব-১৫ সূত্রে জানানো হয়, গত ১১ নভেম্বর (মঙ্গলবার) মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে রামু ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের অফিসের চর সিকদারপাড়া এলাকাস্থ এমদাদুল উলুম মাদ্রাসা গেইটের সামনে থেকে শিশু আফিয়া জান্নাত আরোয়া (০৮)কে অপহরণ করা হয়।
ভিকটিম আফিয়া ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডস্থ অফিসের চর সিকদারপাড়া এলাকার বাসিন্দা আনোয়ারুল হকের মেয়ে।
সেই রামু ফতেখাঁরকুল অফিসের চর সিকদারপাড়া অছি উদ্দিন জামাদার নূরানী মাদ্রাসার ২য় শ্রেণীর ছাত্রী। প্রতিদিনের ন্যায় ঐদিন সকাল ৮.২০ মিনিটের সময় মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে ওৎ পেতে থাকা অজ্ঞাত অপহরণকারী চক্র তার পথরোধ করে জোরপূর্বক তাকে সিএনজি যোগে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

বিষয়টি ভিকটিমের পরিবার জানতে পেরে অপহৃত শিশুটিকে উদ্ধারের লক্ষ্যে ঘটনাস্থল এবং তার আশপাশের এলাকায় খোঁজাখুজি করেন। পরবর্তীতে ঐদিন সকাল ১১ টার দিকে তার মায়ের মোবাইল নম্বরে কল করে ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা মুক্তিপণ দাবীসহ তাদের দাবী মত মুক্তিপণের টাকা না দিলে অপহৃত শিশুটিকে মানব পাচারকারীর মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী দেশে পাচার করে দিবে অথবা খুন করে লাশ গুম করে ফেলা হবে বলে হুমকি দেয় অপহরণকারী’রা।

এ ঘটনায় শিশু আফিয়া’র মা বাদী হয়ে রামু থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ (সংশোধিত ২০২০) এর ৭/৮/৩০ ধারায় মামলা দায়ের করেন, যার মামলা নং ৩২, তাং ১২/১১/২০২৪।

এনিয়ে,তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে অপহরণকারীদের অবস্থান সম্পর্কে অবগত হয়ে মামলা দায়েরের ২৪ ঘন্টার মধ্যেই দুই অপহরণকারী গ্রেফতার ও অপহরণের শিকার শিশুটি’কে উদ্ধার করা হয়।

এসময় অপহরণকারীদের থেকে ৩টি মোবাইল, ০১টি হাত ঘড়ি, ০১টি এটিএম কার্ড এবং নগদ ৯,০০০/- (নয় হাজার) টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।

গ্রেফতারকৃত অপহরণকারী’রা হলেন, রামু ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড সিকদার পাড়া অফিসের চর এলাকার মোঃ নুরুল আবছার এর পুত্র
হাসনাইনুল হক প্রকাশ নাঈম (২৩) ও একই ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পূর্ব দ্বীপ ফতেখাঁরকুল এলাকার আব্দুস ছোবহান এর পুত্র মোঃ শাহীন (২৫)।

র‌্যাব-১৫ সূত্রে আরো জানানো হয়, অপহরণকারী’রা দু’জনই বন্ধু এবং গ্রেফতারকৃত হাসনাইনুল হক প্রকাশ নাঈম ভিকটিম আফিয়া জান্নাত আরোয়া’র আপন চাচা। গ্রেফতারকৃত নাঈম বিদেশ যাওয়ার জন্য পরিবারের কাছে টাকা চাইলে বাসা থেকে টাকা না দেয়ায় সে তার বন্ধু গ্রেফতারকৃত শাহীন’কে নিয়ে তারই আপন ভাতিজিকে অপহরণের পরিকল্পনা করে।

পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক ঘটনার দিন ভিকটিম মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে সিএনজিতে তুলে প্রথমে ঈদগাঁও এর দিকে নিয়ে যায়। চতুরতার কৌশল অবলম্বন করে তারা নিজেদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য ঈদগাঁও থেকে চৌফলদন্ডি এবং চৌফলদন্ডি থেকে কুতুপালং এ নিয়ে যায় শিশুটি’কে।
তারপর সেখানে গ্রেফতারকৃত শাহীনের এক চাচার বাসায় অবস্থান নেয়। একপর্যায়ে ভিকটিমের পরিবারে কাছে বিপুল পরিমাণ অর্থ মুক্তিপণ দাবী করে। এছাড়া ভিকটিমের পরিবারকে বিভিন্ন হুমকি দেয়ার পাশাপাশি তারা নেয় নাটকীয়তার আশ্রয়। ভিকটিমের শরীরে নকল ব্যান্ডেজ করে ছবি তুলে পাঠানো হতো পরিবারের কাছে। যাতে ভিকটিমের পরিবার মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে তাড়াতাড়ি তাদের চাহিদা মোতাবেক মুক্তিপণ দিয়ে দেয়। এরই মধ্যে ভিকটিমের পরিবারের কাছ থেকে ৭০,০০০/- (সত্তর হাজার) টাকা মুক্তিপণ আদায় করে পুনরায় নিজেদের অবস্থান পরিবর্তনের লক্ষে তারা কুতুপালং থেকে মেরিন ড্রাইভ রোড হয়ে কলাতলী এবং কলাতলী থেকে লিংক রোড এলাকায় আসলে র‌্যাবের হাতে আটক হয়।

উদ্ধারকৃত ভিকটিমসহ গ্রেফতারকৃত অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের রামু থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রূপগঞ্জে সাত বছরের শিশু ধর্ষণের চেষ্টা ৫ হাজার টাকায় ধামাচাপার রফাদফা

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার রূপসী এলাকায় চকলেট কিনে দেওয়ার প্রলোভনে ইব্রাহিম মিয়া (৫৫) নামের এক কাঁচামাল ব্যবসায়ী সাত
বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা রাতে শিশুটির বাবা-মাকে
প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পাঁচ হাজার টাকায বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয় ।

বিষয়টি জানাজানি হলে রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী ইব্রাহিম মিয়ার বাসার সামনে বিক্ষোভ করে। অভিযুক্ত ইব্রাহিম সুনামগঞ্জ জেলার বিঞ্চামপুর এলাকার আব্দুল মিয়ার ছেলে। বর্তমানে তারাবো পৌরস্বেচ্ছাসেবক
লীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বাবেলের বড় ভাই রুবেলের বাড়িতে ভাড়ায় থাকে। স্থানীয় সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শিশুটির পরিবার রূপসী এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকে। অভিযুক্ত ইব্রাহিম মিয়া রূপসী
বাগবাড়ি সেতু এলাকায় কাঁচামালের ব্যবসা করে। দুপুরে শিশুটিকে চকলেট কিনে দেওয়ার কথা বলে তার

দোকানে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় প্রতিবেশী এক ব্যক্তির স্ত্রী ইব্রাহিম মিয়ার দোকানে শুঁটকি কিনতে গিয়ে দস্তাদস্তির বিষয়টি সরাসরি দেখে স্থানীয়দের খবর দেন। এলাকাবাসী শিশুর বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়। একপর্যায়ে ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয় প্রভাবশালীরা মিলে ধর্ষণের ক্ষতিপূরণ বাবদ পাঁচ হাজার টাকা শিশুর পরিবারকে দেওয়ার জন্য ইব্রাহিম মিয়াকে নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার দিকে এলাকাবাসী বিষয়টি জানতে পেরে ইব্রাহিমের বাসার সামনে বিক্ষোভ করে ঘিরে রাখেন।উত্তেজনা বাড়তে দেখে সুযোগমত ইব্রাহিম মিয়া পালিয়ে যায়। এরপর উত্তেজিতএলাকাবাসী ইব্রাহিম মিয়ার বাসা ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয়। রাত ১১টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী

ইসলাম,রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত আলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি পূর্বাচল
রাজস্ব সার্কেল ) ওবায়দুর রহমান সাহেলসহ পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন এ সময় শিশুটির বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ের বয়স সাত বছর। আমি
দিন মজুরের কাজ করি। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে আমি কাজ থেকে এসে শুনতে পারি আমার মেয়েকে ইব্রাহিম ধর্ষণ করেছে। আমি এখানে ভাড়া থাকি। বাড়িওয়ালা তানসেন ও রুবেলসহ কয়েকজন মিলে আমাকে চাপ দিয়ে ৫ হাজার টাকা দিবে বলে

বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বলেন। আমি মেয়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিচার চাই।তারা বলেছে যদি কাউকে এ কথা মেয়ে বলে তাহলে তাকে হত্যা করবে বলে হুমকি
দিয়েছে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই ।এ ব্যাপারে শিশুর পিতা বাদী হয়ে দর্শনের চেষ্টার অভিযোগ এনে লম্পট ইব্রাহিম মিয়াকে আাসামী করে রূপগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেছেন।অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী ইসলাম বলেন,আমিসহ পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ভিকটিমের পরিবারের সাথে কথা হয়েছে। আমরা ঘটনাটা তদন্ত করছি, ফৌজদারি অপরাধের কিছু বিষয় আছে যা কখনোই মীমাংসার যোগ্য নয়, তার মধ্যে ধর্ষণ বা ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনা অন্যতম।যারা মীমাংসার চেষ্টা করেছে তারাও এই অপরাধের সাথে সমানভাবে অপরাধী।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন,
মেয়েটিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মেযিেট এখনো সুস্থ্য রয়েছে। ডাক্তারী পরীক্ষার পরে বলা যাবে শিশুটির কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে। ঘটনাটি শোনা মাত্রই উপজেলার পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটসহ আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি । কিন্তু এখনো পর্যন্ত আমরা কাউকে ধরতে পারিনি।
আমরা আশা করছি আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে অপরাধীদেরকে ধরতে পারবো।

রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি লিয়াকত আলী
বলেন, এ ব্যাপরে শিশুটির পিতা বাদী হয়ে ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগ এনে রূপগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগটি মামলা হিসাবে রুজু করা
হয়েছে। তবে চিকিৎকদের প্রতিবিদনের পর শিশুটি ধর্ষনের শিকার নাকি ধর্ষনের চেষ্টার শিকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। ধর্ষনের শিকার হয়ে থাকলে
মামলাটি সে অনুযায়ী রূপান্তরিত হবে।

নেত্রকোনায় স্কুল ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে আটক – ২

মোঃ নুর উদ্দিন মন্ডল দুলাল নেত্রকোণা।

নেত্রকোণার খালিয়াজুরীতে স্কুল ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে ২ জনকে আটক করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন খালিয়াজুরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মকবুল হোসেন।

প্রতিদিনের মত গত ৮ মার্চ ( শনিবার) সকালে স্কুল ছাত্রী প্রাইভেট পড়ার উদ্দেশ্যে খালিয়াজুরীতে অটো যোগে আসার পথে ঐ স্কুল ছাত্রীকে দুই বগাটে স্পর্শকাতর স্থানে একাধিকবার আঘাত করায় মেয়েটি চলতি অটো থেকে লাফিয়ে পড়ে গুরুতর আহত হয়। মেয়েটি খালিয়াজুরী সিদ্দিকুর রহমান বালিকা বিদ্যা নিকেতনের দশম শ্রেণীর ছাত্রী। পরে স্থানীয় লোকজন ও অভিভাবক মেয়েটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মেয়েটিকে উন্নত চিকিৎসার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মেয়েটি এখনও মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানান পরিবারের লোকজন।

মেয়েটির বাবা গতকাল ১১ মার্চ( মঙ্গলবার) স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে রাত দুইটায় তাদেরকে আটক করে খালিয়াজুরী থানা পুলিশ।

আটককৃত ব্যক্তিরা হল- খালিয়াজুরী সদরের কুঁড়ি হাটি এলাকার মৃত হাবিব মিয়ার ছেলে মোঃ মিজান মিয়া(৩০), ও লক্ষ্মীপুর গ্রামের বকুল মিয়ার ছেলে নাজমুল (২৮)।

এ বিষয়ে ওসি মোঃ মকবুল হোসেন বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। তিনি বলেন শ্লীলতাহানি হউক বা ধর্ষন হউক কোন ছাড় নেই। তাদেরকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ সালের ১০ ধারায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ