আজঃ শনিবার ১৫ মার্চ, ২০২৫

চট্টগ্রামে চিকিৎসক অপহরণে দুই আসামি কারাগারে

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

চট্টগ্রামের এক চিকিৎসককে অপহরণের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় দুই আসামির জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বুধবার চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী সহিদুল ইসলাম এ আদেশ দেন। রাউজান এলাকায় চাঁদা না পেয়ে চেম্বার থেকে তুলে নিয়ে জাহাঙ্গীর আলম নামে ওই চিকিৎসককে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগে উক্ত মামলার একই আদেশে অপর আরেকজনের জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে। এর আগে, তারা আদালতে উপস্থিত হয়ে আত্মসমর্পণ করেন।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন, পাইওনিয়ার হসপিটালের পরিচালক মনজুর হোসেন এবং সুপারভাইজার মো. জাহাঙ্গীর আলম। জামিনপ্রাপ্ত আসামি হলে হাসপাতালটির চেয়ারম্যান ডা. ফজল করিম ওরফে বাবুল।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়ার বাসিন্দা চিকিৎসক জাহাঙ্গীর আলম স্থানীয় পথেরহাটে তার পরিচালিত প্রাইভেট চেম্বারে (অ্যাপোলো ডায়াগনস্টিক সেন্টার) রোগী দেখছিলেন। এসআই টোটন মজুমদার তাকে বিএনপির কমিটিতে নাম থাকায় ক্রসফায়ার দেওয়ার হুমকি দেন; অন্যথায় বাঁচতে চাইলে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। এ সময় এসআই টোটন মজুমদার, এসআই শাফায়েত আহমদ, রাউজান থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ চিকিৎসক জাহাঙ্গীর আলমকে চেম্বারে গিয়ে অপহরণ করে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেন।
অভিযোগে আরো বলা হয়, ২০১৫ সালের ১৫ এপ্রিল দুপুর ১২টার দিকে নোয়াপাড়ার অ্যাপোলো ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে তাকে সাদা পোশাকে অপহরণ করা হয়। এরপর তার মাথায় পিস্তল রেখে চিৎকার না করতে বলে এবং আসামিরা চোখ বেঁধে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে মারধর করে। পরে এসআই টোটন মজুমদারসহ আসামিরা মিলে ২০১৫ সালে ৪ এপ্রিল তারিখের একটি মিথ্যা মামলা সাজায়। সেই মামলার প্রেক্ষিতে ১৫ এপ্রিল রাত ৮ টার দিকে গ্রেপ্তার করে প্রায় ৮ ঘণ্টা পর থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়। থানার তৎকালীন ওসি প্রদীপ কুমার দাশ আসামি পাইওনিয়ার হসপিটালের চেয়ারম্যান ডা. ফজল করিম ওরফে বাবুল সহায়তায় ওই মিথ্যা মামলার চার্জশিট দিয়ে মামলার বিচার নিষ্পত্তির জন্য ২০১৫ সালের ১৮ জুন সংশ্লিষ্ট গ্রাম আদালতে পাঠান।
তবে এর আগের দিন ১৭ জুন মামলাটির ভিকটিম মো. রাসেল শেখ ওরফে মো. রাসেল ড্রাইভার হলফনামায় উল্লেখ করেন, প্রকৃতপক্ষে কথিত ওই ঘটনার তারিখে তার সাথে চিকিৎসক জাহাঙ্গীর আলমের দেখা হয়নি বা এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। বাদী কেন ওই মামলাটি করেছে তার জানা নেই। এই বিষয়ে তাকে কোনো ডাক্তার পরীক্ষা করে নাই। তদন্তকারী কর্মকর্তা কোনো রকম জিজ্ঞাসাবাদও করে নাই।
চলতি বছরের (২০২৪) ১৩ আগস্ট আসামি পাইওনিয়ারের সুপারভাইজার মো. জাহাঙ্গীর আলমও হলফনামা ঘোষণা করেন, রাউজান থানার এসআই টোটন মজুমদার, সাবেক এসআই শাফায়েত আহমদ, তৎকালীন ওসি প্রদীপ কুমার দাশের আদেশে এবং স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিদের চাপে পড়ে মিথ্যা মামলায় বাদী হিসেবে যুক্ত হন। ওই মিথ্যা মামলাটি প্রত্যাহার করলে তার কোনো আপত্তি নেই। ২৯ আগস্ট গ্রাম আদালতে মামলাটি বাদী ও সাক্ষীর হলফনামা বিবেচনা করে এবং অভিযোগকারী পক্ষের অনুপস্থিতি ও মিথ্যা অভিযোগ হিসেবে প্রমাণ হওয়ায় খারিজ করা হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এড.নাজমুল বলেন আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে ৮ সপ্তাহের জামিনপ্রাপ্ত হয়ে আজ বিজ্ঞ চিফ জুডিশিয়াল আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তাদের মধ্যে দুইজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ এবং পুলিশি প্রতিবেদন জমা পর্যন্ত অপর একজনকে জামিন দেন। এর আগে চলতি বছরের ২ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ভুক্তভোগী চিকিৎসক জাহাঙ্গীর আলম (৫৫) মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন, রাউজান থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, উপপরিদর্শক (এসআই) টোটন মজুমদার, রাউজান থানার সাবেক এসআই শাফায়েত আহমদ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রূপগঞ্জে সাত বছরের শিশু ধর্ষণের চেষ্টা ৫ হাজার টাকায় ধামাচাপার রফাদফা

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার রূপসী এলাকায় চকলেট কিনে দেওয়ার প্রলোভনে ইব্রাহিম মিয়া (৫৫) নামের এক কাঁচামাল ব্যবসায়ী সাত
বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা রাতে শিশুটির বাবা-মাকে
প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পাঁচ হাজার টাকায বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয় ।

বিষয়টি জানাজানি হলে রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী ইব্রাহিম মিয়ার বাসার সামনে বিক্ষোভ করে। অভিযুক্ত ইব্রাহিম সুনামগঞ্জ জেলার বিঞ্চামপুর এলাকার আব্দুল মিয়ার ছেলে। বর্তমানে তারাবো পৌরস্বেচ্ছাসেবক
লীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বাবেলের বড় ভাই রুবেলের বাড়িতে ভাড়ায় থাকে। স্থানীয় সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শিশুটির পরিবার রূপসী এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকে। অভিযুক্ত ইব্রাহিম মিয়া রূপসী
বাগবাড়ি সেতু এলাকায় কাঁচামালের ব্যবসা করে। দুপুরে শিশুটিকে চকলেট কিনে দেওয়ার কথা বলে তার

দোকানে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় প্রতিবেশী এক ব্যক্তির স্ত্রী ইব্রাহিম মিয়ার দোকানে শুঁটকি কিনতে গিয়ে দস্তাদস্তির বিষয়টি সরাসরি দেখে স্থানীয়দের খবর দেন। এলাকাবাসী শিশুর বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়। একপর্যায়ে ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয় প্রভাবশালীরা মিলে ধর্ষণের ক্ষতিপূরণ বাবদ পাঁচ হাজার টাকা শিশুর পরিবারকে দেওয়ার জন্য ইব্রাহিম মিয়াকে নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার দিকে এলাকাবাসী বিষয়টি জানতে পেরে ইব্রাহিমের বাসার সামনে বিক্ষোভ করে ঘিরে রাখেন।উত্তেজনা বাড়তে দেখে সুযোগমত ইব্রাহিম মিয়া পালিয়ে যায়। এরপর উত্তেজিতএলাকাবাসী ইব্রাহিম মিয়ার বাসা ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয়। রাত ১১টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী

ইসলাম,রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত আলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি পূর্বাচল
রাজস্ব সার্কেল ) ওবায়দুর রহমান সাহেলসহ পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন এ সময় শিশুটির বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ের বয়স সাত বছর। আমি
দিন মজুরের কাজ করি। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে আমি কাজ থেকে এসে শুনতে পারি আমার মেয়েকে ইব্রাহিম ধর্ষণ করেছে। আমি এখানে ভাড়া থাকি। বাড়িওয়ালা তানসেন ও রুবেলসহ কয়েকজন মিলে আমাকে চাপ দিয়ে ৫ হাজার টাকা দিবে বলে

বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বলেন। আমি মেয়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিচার চাই।তারা বলেছে যদি কাউকে এ কথা মেয়ে বলে তাহলে তাকে হত্যা করবে বলে হুমকি
দিয়েছে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই ।এ ব্যাপারে শিশুর পিতা বাদী হয়ে দর্শনের চেষ্টার অভিযোগ এনে লম্পট ইব্রাহিম মিয়াকে আাসামী করে রূপগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেছেন।অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী ইসলাম বলেন,আমিসহ পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ভিকটিমের পরিবারের সাথে কথা হয়েছে। আমরা ঘটনাটা তদন্ত করছি, ফৌজদারি অপরাধের কিছু বিষয় আছে যা কখনোই মীমাংসার যোগ্য নয়, তার মধ্যে ধর্ষণ বা ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনা অন্যতম।যারা মীমাংসার চেষ্টা করেছে তারাও এই অপরাধের সাথে সমানভাবে অপরাধী।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন,
মেয়েটিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মেযিেট এখনো সুস্থ্য রয়েছে। ডাক্তারী পরীক্ষার পরে বলা যাবে শিশুটির কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে। ঘটনাটি শোনা মাত্রই উপজেলার পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটসহ আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি । কিন্তু এখনো পর্যন্ত আমরা কাউকে ধরতে পারিনি।
আমরা আশা করছি আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে অপরাধীদেরকে ধরতে পারবো।

রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি লিয়াকত আলী
বলেন, এ ব্যাপরে শিশুটির পিতা বাদী হয়ে ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগ এনে রূপগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগটি মামলা হিসাবে রুজু করা
হয়েছে। তবে চিকিৎকদের প্রতিবিদনের পর শিশুটি ধর্ষনের শিকার নাকি ধর্ষনের চেষ্টার শিকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। ধর্ষনের শিকার হয়ে থাকলে
মামলাটি সে অনুযায়ী রূপান্তরিত হবে।

এনআইডি পরিষেবা নতুন কমিশনে স্থানান্তরের পরিকল্পনায় চট্টগ্রামে মানববন্ধন।

জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) পরিষেবা স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হতে সংবিধিবদ্ধ নতুন কমিশনে স্থানান্তরের কূট পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম অঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লাভ লেইন মোড়ে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করা হয়। চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কর্মসূচীতে

আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন। মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালনকালে নির্বাচন কর্মকর্তারা বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রকে (এনআইডি) বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন থেকে নতুন একটি কমিশনে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা রাতের ভোটের আয়োজক ও কুশীলবদেও সাজানো একটি ষড়যন্ত্র ছিল। একই অবস্থা সামনের দিনগুলোকে আরও বেশি অস্থির করে তুলবে বলে আমরা আশঙ্কা করছি। নির্বাচন কমিশনে ৩৫টি বা তার বেশি তথ্য উপাত্ত বোনাস হিসেবে আসেনি। এটি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও দিনরাত

পরিশ্রমের ফল। ভোটার তালিকা প্রণয়ন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক দায়িত্ব। যদি সকল তথ্য ভান্ডারকে একসাথে করতে হয় এবং স্বাধীন কর্তৃপক্ষের অধীনে নিতে হয় তাহলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন একটি সর্বোত্তম সাংবিধানিক ও শক্তিশালী জাতীয় প্লাটফর্ম হিসেবে বিবেচিত হওয়া অতি স্বাভাবিক।

কর্মসূচীতে বক্তারা আরও বলেন, এক বা একাধিক
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদান করে এনআইডিসহ অন্যান্য তথ্য ভান্ডারকে আরও সুসংগত করা যায়। নির্বাচন
কমিশনকে একই সময়ে বিদায় না দিয়ে প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর নিয়মতান্ত্রিকভাবে দুই জন করে নিয়োগ ও বিদায় নিলে তথ্য ভান্ডারসহ নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে আরও
সুশৃঙ্খলতায় আনা যায় এবং মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে সিনেটের মত জাতীয় অভিজ্ঞতা ও ধারাবাহিকতাও রক্ষা করা সম্ভব। এতে করে আমাদের ঘুণেধরা ও ক্ষয়িষ্ণু সহমর্মিতা রক্ষা করাসহ জাতীয় স্বার্থ ও সংহতি আরো উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে সাংবিধানিক অতি মর্যাদা বিবেচনা করে তাকে কর্মহীন করা ও তার অর্জিত কর্মক্ষমতাকে কেড়ে নেয়ার অর্থ হলো ধর্মীয় গ্রন্থকে না পড়ে গিলাব বেঁধে উপরের থাকে তুলে রাখা একই অন্ধত্ব ও জাতীয় বিভ্রান্তি। অন্যথায় ডাল হৌসির নীতির মত এক ডিপার্টমেন্টের অর্জনকে অন্য ডিপার্টমেন্টে/কমিশনে নিয়ে গেলে বিভিন্ন বিভাগের

ইনোভেশনসহ জাতীয় উন্নয়নের মনোবল ধ্বংস হতে পারে। তাই জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) পরিষেবা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার জোর দাবী জানান নির্বাচন কর্মকর্তারা।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ