আজঃ শুক্রবার ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের স্মৃতিসৌধে পুস্পার্ঘ অর্পণ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

সারাদেশের মতো যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের আয়োজনে শনিবার সকালে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হয়। বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর সেতু (মহানন্দা সেতু) সংলগ্ন স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনসহ বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, জেলা পরিষদ, সদর উপজেলা প্রশাসন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তর, জেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তর, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, জেলা এলজিইডি, জাতীয় মহিলা সংস্থাসহ সরকারি-বেসরকারি দপ্তর ও সামাজিক-রাজনৈতিক সংগঠন সমুহ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ আব্দুস সালাম, পুলিশ সুপার মোঃ রেজাউল করিম বিপিএম-সেবাসহ জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ এর বিভিন্নস্তরের কর্মকর্তা, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা এবং সামাজিক-রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক জেলা কমান্ডার আলহাজ্ব মোঃ বাইরুল ইসলাম, মোঃ আব্দুর রহমান টুরু, মোঃ জয়নাল আবেদীন, মোঃ মোখলেসুর রহমান, মোঃ মজিবুর রহমান। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ভাগ্নে মোঃ নাজমুল ইসলাম।

এসময় আরও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা পরিষদের নির্বাহী প্রধান কর্মকর্তা মোঃ আফাজ উদ্দীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ নাকিব হাসান তরফদার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ তরিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদোন্নতিপ্রাপ্ত) আবুল কালাম সাহিদ, সড়ক ও জনপথ দপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সানজিদা আফরিন ঝিনুক, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাছমিনা খাতুনসহ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটগণ, জেলা পুলিশের বিভিন্নস্তরের কর্মকর্তা, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ আনিছুর রহমান খানসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ এবং সামাজিক-রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও বাংলাদেশ মুুক্তিযোদ্ধা সংসদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কমান্ড, সদর উপজেলা প্রশাসন, সড়ক ও জনপদ বিভাগ, সিভিল সার্জন অফিস, শিক্ষা প্রকৌশল, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, জেলা আনসার ও ভিডিপি কমান্ডেন্ট, পুুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করেন। এরপর বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনের পক্ষ থেকে পুুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। স্মৃতিস্তম্ভে তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

মহানন্দা নদীর পাড়ে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের শহীদ স্থানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক ভবন চত্বরে অবস্থিত স্মৃতিসৌধে পুস্পার্ঘ অর্পণের মাধ্যমে বাংলার এই বীর সন্তানকে শ্রদ্ধা জানানোর সময় জাতীয় সংগীত গেয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। শেষে বাংলার এই বীর সন্তানসহ শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে সোনামসজিদ চত্বরে শহীদ জাহাঙ্গীরের মাজারে পুস্পার্ঘ অর্পণ, মাজার জিয়ারত, দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সেখানে জেলার মুক্তিযোদ্ধাগণ উপস্থিত হন। শনিবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা হয়।

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর, শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের ৫৩তম শাহাদৎ বার্ষিকী। মহানন্দা নদীর পাড়ে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের শহীদ স্থানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক ভবন চত্বরে অবস্থিত স্মৃতিসৌধে জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ড, জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে পুস্পার্ঘ অর্পণের মাধ্যমে বাংলার এই বীর সন্তানকে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। এসময় জাতীয় সংগীত গেয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। শেষে বাংলার এই বীর সন্তানসহ শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে সোনামসজিদ চত্বরে শহীদ জাহাঙ্গীরের মাজারে পুস্পার্ঘ অর্পণ, মাজার জিয়ারত, দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সেখানে জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ উপস্থিত হন। শনিবার সকাল ১০ টায় সোনামসজিদ গণকবরে পুস্পার্ঘ অর্পণ ও দোয়া করা হয়। উল্লেখ্য, বাংলা মায়ের দামাল সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের এই দিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের পার্শ্বে মহানন্দা নদীর তীরবর্তী গ্রাম রেহায়চর এলাকায় সংগঠিত হয় এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। পাকহানাদার বাহিনীর সাথে সুম্মুখযুদ্ধে ধ্বংস করে দেয় শত্রু বাহিনীর ১৮টি ট্রেঞ্চ ও ২০ থেকে ২২ টি বাংকার। শত্রুমুক্ত হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

পুলিশ একাডেমি থেকে এস, পি তানভীর গ্রেপ্তার

রাজশাহীর সারদায় অবস্থিত বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী থেকে পুলিশ সুপার (এসপি) তানভীর সালেহীন ইমনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট) সারোয়ার জাহান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি আরও জানান, ‘গতরাতে ঢাকা থেকে ডিবির টিম এসে এসপি তানভীর সালেহীন ইমনকে নিয়ে গেছে। কেন, কী অভিযোগে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা ডিবি বলতে পারবে।’

জানা গেছে, তানভীর সালেহীনের বাড়ি কিশোরগঞ্জে। তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইকবাল করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ২৮তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে ২০১০ সালে পুলিশে যোগ দেন তানভীর সালেহীন। তিনি ২০১৬ সালে আইজিপি ব্যাজ এবং ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) পান। আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন কর্মকর্তা ছিলেন তিনি। কর্মজীবনে তিনি রেকর্ড ২৭ বার কুমিল্লা জেলা পুলিশের সেরা সার্কেল অফিসার হিসেবে পুরস্কৃত হন। ২০২২ সালে তিনি এসপি হিসেবে পদোন্নতি পান।

এরপর তাকে ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (সদরদপ্তর ও প্রশাসন) হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তাকে রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির পুলিশ সুপার (বেসিক ট্রেনিং-২) হিসেবে পদায়ন করা হয়। সম্প্রতি সারদায় প্রশিক্ষণরত পুলিশ কর্মকর্তা ও কনস্টেবলদের তার স্বাক্ষরেই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হচ্ছিল। একাডেমীর অধ্যক্ষের পক্ষে তিনি তাদের এই শোকজ করছিলেন।

অযোগ্য প্রার্থী যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক না হয় :রাবি ভিসি

ফাঁকফোকর দিয়ে ধুরন্ধররা ঠিকই বিশ্ববিদ্যালয়ে অযোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দেয় বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভিসি অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব।

নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে তিনি একথা লিখেছেন। স্ট্যাটাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের নীতিমালা সংস্কার ও নিয়োগে স্বচ্ছতার কথা তুলে ধরেছেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি লিখেছেন, অনেক বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ শুরু হতে যাচ্ছে, ইনশাল্লাহ্‌। এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। দুর্নীতি এবং দলান্ধতার কারণে এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া জটিল হয়ে দাঁড়ায়। এই বিষয় নিয়ে লেখার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু দেখতে পাচ্ছি আর সব বিষয়ের মত এই বিষয়টি সামনে এনেও পানি ঘোলা করার একটা চেষ্টা। কিছু বিষয় তাই একদম পরিষ্কার করে দিতে চাই।’

তিনি আরও লিখেছেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অল্প কিছু বিভাগের নিয়োগ সংক্রান্ত কার্যক্রম চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। এই সমস্ত বিভাগের সম্মতিক্রমে শিক্ষক নিয়োগ শুরু হতে যাচ্ছে। প্রক্রিয়ার সব দিক বিবেচনায় নিয়েই আমরা শুরু করব। বেশিরভাগ বিভাগ পুরোপুরি প্রস্তুত না। তাদের রি-সার্কুলারে যেতে হবে। যারা প্রস্তুত তারাও চাইলে আবার সার্কুলার দিতে পারে। প্রত্যেকটি বিভাগকে এই ব্যাপারে প্রশাসনের তরফ থেকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে।

আরও উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ নীতিমালা ঠিক নেই। আমরা নীতিমালা সংস্কার করব। এইসব বিষয়ে আমার কিছু জানাশোনা আছে। একটি শক্তিশালী কমিটি এই ব্যাপারে কাজ শুরু করবে। নতুন সব সার্কুলার নতুন নীতিমালার অধীনে করতে হবে। এখানে একটি বিষয় একদম পরিষ্কার করে দিতে চাই। নীতিমালার থেকে অনেক ইম্পরট্যান্ট হচ্ছে নিয়োগ বোর্ডে কারা আছেন। খারাপ মানুষ, কিন্তু খুব ভালো নীতিমালা কাজ করে না। যারা ধুরন্ধর তারা ঠিকই ফাঁকফোকর দিয়ে অযোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে থাকে। অন্যদিকে বিষয়জ্ঞানে ভালো এবং সততা আছে এমন মানুষ বোর্ডে থাকলে নীতিমালা যাই হোক না কেন, যোগ্যতম প্রার্থীকেই নিয়োগ দেওয়া হয়। এটা মনে রাখতে হবে। বর্তমান প্রশাসন এই দিকটাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। আস্থা রাখতে হবে। বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে।

অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব লিখেছেন, দায়িত্ব গ্রহণে সম্মত হওয়ার পর থেকেই মনে করেছি, আমি এই পদে বেশিদিন নেই। যাওয়ার আগে এই বিশ্ববিদ্যালয় বহুদিন ধরে সুফল ভোগ করবে এমন কিছু কাজ করে দিতে চাই। এর ভেতর নিয়োগ একেবারে সামনের দিকে। যদি প্রায় প্রতিদিন আমাদের বিভিন্ন ধরণের সঙ্গত অথবা উটকো ঝামেলার ভেতর দিয়ে যেতে না হত তাহলে নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং নতুন নীতিমালার কাজ আরও আগেই শুরু হত। এখন সবকিছুই একসাথে চলবে। আমার হাতে সময় কম। কালক্ষেপণের সুযোগ নেই।

‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ভালো চাইলে আস্থা রাখতে হবে। আমরা কী করছি সেটাই হবে আমাদের পরিচয়। সবার সদিচ্ছা এবং সহযোগিতা প্রয়োজন। আপনারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে যোগ্যতম প্রার্থীদের শিক্ষক হিসেবে দেখতে পাবেন, ইনশাল্লাহ।’

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ