আজঃ রবিবার ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রামে আমন ধান সংগ্রহের লক্ষ্য ১০ হাজার ৮১৮ টন, সংগ্রহ ১৪৬ দশমিক ১৬০ টন

নিজস্ব প্রতিবেদক

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

চট্টগ্রামে মিল মালিকরা বেকাদায় রয়েছে। বাজারে মোটা চালের দাম বাড়তি। বাজারে বর্তমানে মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৪৬-৪৭ টাকা দরে। সরকারও মিলারদের কাছ থেকে আতপ চাল কিনছে ৪৬ টাকা দরে। এর বাইরে পরিবহন-শ্রমিক খরচ ও খাদ্য কর্মকর্তাদের উৎকোচ মিলে আরও ৩-৪ টাকা বাড়তি গুনতে হয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মিলার বলেন, ৮৪ টন চালের বরাদ্দ পেয়েছি। এখনও চাল দিতে পারিনি। প্রতিকেজি ৩ টাকা করে হলেও ২ লাখ ৫২ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হবে। তারপরও লাইসেন্স টিকিয়ে রাখার জন্য কিছু চাল সরকারকে দিতে হবে।
এদিকে আমনের ভরা মৌসুমে বাড়ছে চালের দাম। সরু চালের চেয়ে মোটা চালের দাম একটু বেশি বেড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ধীরগতিতে চলছে আমন সংগ্রহ। লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সন্দিহান খাদ্য কর্মকর্তা ও মিলাররা।

সরেজমিনে নগরের চাক্তাই, পাহাড়তলী এবং জেলার রাঙ্গুনিয়া ও রাউজানের ৫ মিল মালিকের সঙ্গে কথা হয়। তারা বললেন, সরকারের শর্ত মতে ‘মান’ বজায় রেখে চাল দিলে বেশি লোকসান গুনতে হয়। বড় লোকসানের ভয়ে খাদ্য অধিদপ্তর ও গুদাম কর্মকর্তাদের সঙ্গে আঁতাত করে চাল দিতে হচ্ছে। চালের ধরন ও মানের উপর ভিত্তি করেই উৎকোচ গুনতে হচ্ছে।

খাদ্য বিভাগের তথ্য মতে, চলতি আমন মৌসুমে চট্টগ্রাম জেলায় আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৮ হাজার ৪৭৩ টন। ধান সংগ্রহের লক্ষ্য ধরা হয় ১০ হাজার ৮১৮ টন। লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এ পর্যন্ত আতপ চাল সংগ্রহ হয়েছে চার হাজার ১৭৭ দশমিক ৫৪০ টন। সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে ৫৬৪ টন। ধান সংগ্রহ হয়েছে ১৪৬ দশমিক ১৬০ টন।
হালিশহর খাদ্য গুদামের ব্যবস্থাপক মাহমুদ হাসান বলেন, বাজারে চালের দাম বাড়তি। তাই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সন্দেহ রয়েছে। আশা করছি, লক্ষ্য অর্জন সন্তোষজনক হবে। তিনি বলেন, সরকারি পর্যায়ে খাদ্যশস্যের জোগান বাড়াতে অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ কার্যক্রম জোরদার করেছে খাদ্য অধিদপ্তর।

চট্টগ্রাম রাইস মিল মালিক সমিতির সভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহমদ বলেন, চাল দিতে কষ্ট হচ্ছে। সরকারের বেঁধে দেওয়া দরে ধান ও চাল পাওয়া যাচ্ছে না। এই অবস্থায় অনেকেই চাল দিয়েছেন। এখন অন্যরা দিতে পারবে কিনা সন্দেহ রয়েছে।
চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য অধিদপ্তরের উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (কারিগরি) মো. ফখরুল আলম বলেন, আমন সংগ্রহ কার্যক্রম ধীরগতিতে চলছে। এ পর্যন্ত ৫৫ শতাংশ সংগ্রহ হয়েছে। মিলাররা এখন লোকসানের কথা বলছেন। কিন্তু লাভের ক্ষেত্রে তো নীরবে চাল দেন।

জানা গেছে, আমন ও বোরো মৌসুমে মাঠ পর্যায় থেকে ধান-চাল সংগ্রহ করে সরকার। কৃষকদের কাছ থেকে ধান ও মিল মালিকদের কাছ থেকে চাল সংগ্রহ করা হয়। চলতি আমন মৌসুমে সরকার প্রতিকেজি আতপ চাল কিনছে ৪৬ টাকা দরে। সিদ্ধ চাল কিনছে ৪৭ টাকায়। আর কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনছে ৩৩ টাকা করে। আমন ও বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রমকে ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে ‘বকশিস’ প্রথা চলে আসছে। এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। চলে আসছে সেই বকশিস প্রথা। তবে খাদ্য বিভাগ ও গুদাম কর্মকর্তারা বকশিস বা উৎকোচের বিষয়ে এড়িয়ে যান।

বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা এলাকার এক কৃষক জানান, খাদ্য গুদামে টাকা না দিলে ধান বিক্রিতে হয়রানির শিকার হতে হয়। টাকার (উৎকোচ) উপর ভিত্তি করে ধানের মানদণ্ড নির্ণয় করেন গুদাম কর্মকর্তারা। কৃষকের ধানের মতো উৎকোচের উপর নির্ভর করে চালের মানদণ্ড ও নির্ণয় করা হয় বলে জানান একাধিক মিল মালিক।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান জামায়াতে যোগ দিলেন

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জামায়াতে যোগ দিয়েছেন সাবেক মন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান। শনিবার ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

জামায়াত আমিরের উপস্থিতিতে মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নীতি ও আদর্শ, দেশপ্রেম এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অবিচল অবস্থানের প্রতি গভীর আস্থা ও সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি সংগঠনের প্রাথমিক সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের বর্ণাঢ্য আয়োজন।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

যথাযথ মর্যাদা ও উৎসবমূখর পরিবেশে আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানের কর্মসূচীতে রয়েছে-১৬ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কাট্টলীস্থ’ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভে (ডিসি পার্কের দক্ষিণ পার্শ্বে) ৩১ বার তোপধ্বনি ও পুস্পস্তবক অর্পণ, সকল সরকারী-বেসরকারী, আধা-সরকারী ও বেসরকারী ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে মহান বিজয় দিবসের শুভ উদ্বোধন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদেও সমাবেশ, কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শন।

ঐদিন সকাল সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ প্রাঙ্গনে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠান। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য মহান বিজয় দিবস ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন।

বিশেষ অতিথি থাকবেন চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ আহসান হাবীব পলাশ ও জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ নাজির আহমেদ খাঁন। বেলা ১২টায় সিনেমা হলসমূহে বিনা টিকেটে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চল”িচত্র প্রদর্শনী, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে মিলনায়তনে বা উন্মুক্ত ¯’ানে ব¯‘ুনিষ্ট ও নৈর্ব্যত্তিক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্য চল”িচত্র প্রদর্শনী। এছাড়া বিজয় দিবসের দিন সুবিধাজনক সময়ে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদেও বিদেহী আত্মার মাগফেরাত,

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সুস্বা¯’্য, জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোড়া ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত/প্রার্থনা, জেলা পর্যায়ে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া অনুষ্ঠান, টি-২০ ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট, প্রদর্শনী ফুটবল ম্যাচ, কাবাডি, হা-ডু-ডু ইত্যাদি খেলার আয়োজন। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে সুবিধাজনক সময়ে শিশুদের অংশগ্রহণে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক রচনা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দুপুর দেড়টায় হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, ডে-কেয়ার, শিশু বিকাশ কেন্দ্র, শিশু পরিবার, পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র, প্রতিবন্ধী কর‌্যাণ কেন্দ্র, শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র ও ভবঘুরে পুনর্বাসন কেন্দ্রসমূহে প্রীতিভোজের আয়োজন।

দিনব্যাপী শিশু পার্ক, ডিসি পার্ক, জাদুঘর ও চিড়িয়াখানা শিশুদের জন্য সকাল-সন্ধ্যা উন্মুক্ত রাখা ও বিনা টিকেটে প্রদর্শনীর ব্যবস্থাকরণ, পর্যটন কেন্দ্রে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন এবং ডিশ ক্যাবল অপারেটর/ মালিকগণ কর্তৃক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচিত্র প্রদর্শন। ১৫-১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান/ স্থাপনায় আলোকসজ্জাকরণ এবং মহান বিজয় দিবসের পরদিন ১৭ ডিসেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় ‘চট্টগ্রাম হানাদার মুক্ত দিবস পালন উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সর্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ