আজঃ বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

হামলা-ভাঙচুরের মামলায় চট্টগ্রামে ৬৩ আইনজীবীর জামিন

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

আন্তর্জাতিক শ্রীকৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) সাবেক সংগঠক চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কারাগারে পাঠানো নিয়ে আদালত প্রাঙ্গনে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি ৬৩ জন আইনজীবীকে জামিন দিয়েছেন আদালত। সোমবার সকালে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম সরকার হাসান শাহরিয়ারের আদালতে ৬৩ আইনজীবী আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। দুপুরে শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।আলোচিত এ মামলায় আসামিদের পক্ষে জামিন শুনানিতে অংশ নেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী সুব্রত চৌধুরীর নেতৃত্বে শতাধিক আইনজীবী।
এদিকে জামিন আদেশের পর খুনের শিকার সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার বিচার চেয়ে বিপুল সংখ্যক আইনজীবী আদালত প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ মিছিল করেন। তবে জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে পুরো আদালত প্রাঙ্গন জুড়ে ছিল কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। বিপুল সংখ্যক পুলিশ, র‌্যাব সদস্য আদালত প্রাঙ্গনে মোতায়েন ছিল।
জামিন আদেশের পর ক্ষোভ প্রকাশ করে বাদীর আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুল আলম বলেন, যাদের জামিন দেয়া হয়েছে, তারাই ছিলেন ঘটনার উসকানিদাতা। বিস্ফোরক আইনের মামলায় ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট থেকে আসামিদের জামিনের নজির নেই। কিন্তু আদালত এ মামলায় ৬৩ জন আসামির জামিন মঞ্জুর করেছেন। আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এ ধরনের আদেশে আমরা ক্ষুব্ধ।
এদিকে শুনানি শেষে অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, এ আদালতে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যার যে ঘটনা ঘটেছে, আমরা এ হত্যার তীব্র নিন্দা জানাই। জড়িতদের কঠিন ও কঠোর শাস্তি দাবি করছি। এ ঘটনায় কয়েকটি মামলা দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে পুলিশ ভাংচুরসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনটি মামলা করেছে। শহিদ আলিফের বাবা হত্যা মামলা করেছেন, আর আলিফের ভাই বাদী হয়ে আরেকটি ভাংচুরের মামলা করেন। ওই মামলায় আসামি হিসেবে থাকা ৬৩ জন আইনজীবীর পক্ষে আমরা জামিনের দরখাস্ত করেছিলাম। আদালত শুনানিতে মামলার চার্জশিট বা পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল না হওয়া পর্যন্ত জামিন মঞ্জুর করেছেন। আমরা আদালতের আদেশে সন্তুষ্ট।
তিনি আরও বলেন, এ মামলায় যে আইনজীবীদের আসামি করা হয়েছে, তারা ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। যিনি মামলা করেছেন, তিনি নিজেও ঘটনাস্থলে ছিলেন না। আলামতও মামলায় দিতে পারেননি। আমরা বিষয়গুলো আদালতের কাছে তুলে ধরেছি।
আসামিপক্ষে শুনানিতে অংশ নেয়া আরেক আইনজীবী নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, মামলায় মোট ৬৬ জন আইনজীবীকে আসামি করা হয়েছিল। এর মধ্যে ৬৩ জন আত্মসমর্পণ করে জামিন চেয়েছেন। বাকি তিনজন অনুপস্থিত থাকায় জামিনের জন্য আবেদন করতে পারেননি। আদালত সবাইকে এক হাজার টাকার বন্ডে জামিন দিয়েছেন। আদালত আসামিদের কাছে জানতে চেয়েছেন, আপনারা আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার বিচার চান কী না। তখন আসামি আইনজীবীররা দু’হাত তুলে বলেছেন- আমরা বিচার চাই। এ সময় ন্যায়বিচারের স্বার্থে সব আইনজীবীর ঐক্যবদ্ধ থাকার পক্ষে মত দেন।
জামিন পাওয়া আইনজীবী রুবেল কান্তি পাল জানিয়েছেন, সাইফুল ইসলাম আলিফের ভাই খানে আলমের করা মামলায় ৬৬ জন আইনজীবীর মধ্যে ৬ জন জামিন পেয়েছেন। এদের মধ্যে আবার দুই জন আইনজীবী পুলিশের করা ভাংচুর মামলারও আসামি ছিলেন। ওই মামলায়ও তারা জামিন পেয়েছেন।
জানা গেছে, গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর আকস্মিকভাবে দৃশ্যপটে আসেন ইসকনের সাবেক সংগঠক চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। ‘সনাতনী জাগরণ মঞ্চ’ নামে একটি সংগঠনের নামে হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষে আট দফা দাবিতে তিনি চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্নস্থানে সভা-সমাবেশ শুরু করেন, যাতে বিপুল জনসমাগম হয়। এর মধ্যে গত বছরের ৩১ অক্টোবর চিন্ময়ের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকার অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানায় রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের হয়। ওই মামলায় ২৫ নভেম্বর রাতে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চিন্ময়কে গ্রেফতার করে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। পরদিন ২৬ নভেম্বর সকাল ১১টার দিকে তাকে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জামিন নামঞ্জুর করে তাকে আদালতে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।
এরপর তাকে কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হলে বিক্ষোভ শুরু করেন তার অনুসারীরা। প্রায় তিনঘণ্টা আটকে থাকার পর একপর্যায়ে পুলিশ, বিজিবি লাঠিপেটা ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তখনই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরবর্তীতে নগরীর লালদিঘীর পাড় থেকে কোতোয়ালী এলাকায় সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করা হয়। আইনজীবী সমিতি এ হামলার জন্য ইসকন সদস্য ও সমর্থকদের দায়ী করে আসছে।
আইনজীবী খুনের ঘটনায় তার বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে কোতোয়ালী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। আইনজীবী সাইফুলের ভাই খানে আলম বাদী হয়ে ভাংচুরের অভিযোগে বিস্ফোরক আইনে একই থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করেন। এছাড়া হামলা-ভাংচুর, পুলিশের কর্তব্যকাজে বাধাদান, ত্রাস সৃষ্টির অভিযোগে পুলিশের পক্ষ থেকে তিনটি মামলা দায়ের হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রাম সড়ক অবরোধ করে দুঘন্টা বিক্ষোভ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের।

চট্টগ্রাম নগরীতে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে সড়ক অবরোধ করে প্রায় দুঘন্টা বিক্ষোভ করেছেন বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে নগরীর দুই নম্বর গেট এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এতে যানবাহন আটকে দেওয়ায় সড়কের উভয়পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভের কারণে সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাধারণ যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। পরে সরে গেলেন শিক্ষার্থীরা, দুঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

এদিন দুপুর আড়াইটার দিকে যানবাহন চালকদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বাকবিতন্ডা ও হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সড়ক ছাড়তে বাধ্য হন। এরপর শিক্ষার্থীরা দুই নম্বর গেটের বিপ্লব উদ্যানে গিয়ে অবস্থান নেন।ক্রাফট ইন্সট্রাক্টর নিয়োগবিধি সংশোধন,ব্যবহারিক ক্লাসের প্রশিক্ষক পদের নাম ‘ক্রাফট ইন্সট্রাক্টর’ না করাসহ ছয় দফা দাবিতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচি শুরু করেন। চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, শ্যামলী, এমআইটিসহ বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রায় দু শতাধিক শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচিতে যোগ দেন।

এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘নন টেক, মুক্ত করো, কারিগরি পথ খুলো, ২৪ আমার অহঙ্কার, কারিগরি আন্দোলন আমার অহঙ্কার, মামা এখন মাস্টার, মামার বাড়ির আবদার, এক,দুই, তিন, চার, কারিগরিতে দুর্নীতি ছাড়’- সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন।চলতি বছরের ২০ মার্চও একই দাবিতে বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আড়াই ঘণ্টা সড়ক ও রেললাইন অবরোধ করে আন্দোলন করেছিলেন।

ছাত্রদের ছয় দফা দাবিগুলো হলো— জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে শিক্ষাগত যোগ্যতা বাধ্যতামূলক ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে, ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরসহ সকল পদে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনবল নিয়োগ দিতে হবে, পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের ছাত্রদের জন্য সব বিভাগীয় শহরে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অতি শিগগিরই স্থাপন করতে হবে, কারিগরি শিক্ষা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক পদে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীর চাকরির আবেদন বাস্তবায়ন করতে হবে, ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের জন্য প্রাইভেট সেক্টরে সর্বনিম্ন বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিতে হবে এবং জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ কোটা অনতিবিলম্বে বিলুপ্ত করতে হবে।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উত্তর বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছিল। পুলিশ তাদের সড়ক ছাড়ার জন্য অনুরোধ করলেও তারা সেটা মানছিল না। দুই ঘণ্টা পর তারা সড়ক ছেড়েছেন। এখন যান চলাচল স্বাভাবিক আছে।
এদিকে দুই ঘণ্টা পর নগরের গুরুত্বপূর্ণ দুই নম্বর গেট এলাকা থেকে সরে গেছেন শিক্ষার্থীরা। এতে স্বাভাবিক হয়েছে ওই এলাকার যান চলাচল। তীব্র যানজটের কারণে সাধারণ মানুষের রোষানলে পড়ে শিক্ষার্থীরা তাদের অবস্থান কর্মসূচি তুলে নেয়।

কালিয়াকৈরে জাতীয় নাগরিক পার্টির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত।

গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় জাতীয় নাগরিক পার্টির উদ্যোগে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে কালিয়াকৈর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আয়োজনে এ শোভাযাত্রাটি খাড়াজোড়া এলাকার ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বের করা হয়।

জাতীয় নাগরিক পার্টির স্থানীয় নেতাকর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে শোভাযাত্রাটি এক প্রাণবন্ত পরিবেশে রূপ নেয়। দলীয় পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন ও নানা রঙের সাজসজ্জায় সজ্জিত হয়ে শোভাযাত্রাটি মহাসড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট অতিক্রম করে। এতে স্থানীয় জনগণেরও ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কালিয়াকৈর উপজেলা সংগঠক সুমন বাড়ই। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নাগরিক পার্টির প্রতিনিধি দেওয়ান মাহবুব পনির, দেওয়ান মোহাম্মদ রাশেদ আল আজাদসহ উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আগত দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা।

আয়োজকরা জানান, এই শোভাযাত্রার উদ্দেশ্য ছিল জাতীয় নাগরিক পার্টির গঠনমূলক কর্মসূচি  আদর্শ জনগণের সামনে তুলে ধরা ও সংগঠনকে আরও গতিশীল করা। তারা আরও বলেন, জনগণের অধিকার আদায়ে দল সবসময় সচেষ্ট  ভবিষ্যতেও এমন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

শোভাযাত্রা শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, জাতীয় নাগরিক পার্টি দেশের উন্নয়ন, গণতন্ত্র ও ন্যায়ের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। দলীয় কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান নেতৃবৃন্দ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ