আজঃ শুক্রবার ১১ জুলাই, ২০২৫

চবিতে দেশ-বিদেশের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহনে প্রতীকী জাতিসংঘ সম্মেলন

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতীকী জাতিসংঘ সংস্থার উদ্যোগে নবম বারের মতো ১৫ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতীকী জাতিসংঘ সম্মেলন ২০২৫। প্রতি বছর বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা আসেন বিতর্ক, কুটনীতি ও আলোচনায় দেশের অন্যতম এ প্রতীকী সম্মেলনে অংশগ্রহণ করার জন্য। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের প্রায় ৪০ টি প্রতিষ্ঠানের চার শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করছে এ সম্মেলনে। এবারের সম্মেলনে আরও অংশগ্রহণ করছেন নাইজেরিয়া , সোমালিয়া, ক্যামেরুন, গাম্বিয়া, আইভরি কোস্ট, উগান্ডা, সিয়েরা লিওন, নাইজেরিয়া নেপাল, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরাও।

সম্মেলনটির এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক বৈশ্বিক অগ্রগতির জন্য যুব নেতৃত্বের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী উদ্ভাবনের প্রসার’। এ প্রতিপাদ্য বিষয়টিকে সামনে রেখে শিক্ষার্থীরা ৮টি কমিটিতে বিভক্ত হয়ে জাতিসংঘের আলোকে কূটনৈতিক আলেচনায় অংশ নিবে। কমিটিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ-১, জাতিসংঘ

মানবাধিকার কমিশন, বিশ্ব মেধা সম্পদ সংস্থা, জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচি, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা, অন্তর্র্বতীকালীন বাংলাদেশ সরকার।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম

বিশ্ববিদ্যালয় লোক প্রশাসন বিভাগের প্রফেসর ড. আমীর মুহাম্মদ নসরুল্লাহ ও উক্ত বিভাগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন আহমদ, চবি ব্যাংকিং এন্ড ইন্সুরেন্স বিভাগের সভাপতি মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক ও চবি দর্শন বিভাগ সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক।
চবি উপাচার্য বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতীকি জাতিসংঘ কর্তৃক আয়োজিত শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ। এবারের আয়োজনের প্রতিপাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি সমগ্র বাংলাদেশও বিদেশের শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনে

যুবসমাজের সম্পৃক্ততা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বৈশ্বিক অগ্রগতি সম্পর্কে কথা বলার সুযোগ করে দেয়।
লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. আমীর মুহাম্মদ নসরুল্লাহ প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্য করে বলেন, বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ তরুণ। আমাদের উদ্ভাবনী উপায়গুলি নিয়ে ভাবতে হবে কিভাবে তরুণদের অগ্রগতিতে সম্পৃক্ত করা যায় এবং কীভাবে তাদেরকে বিশ্বব্যাপী অন্তর্ভুক্তির জন্য উপযুক্ত করে তোলা যায়।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্সি এডুকেশন চট্টগ্রামের ভাইস প্রিন্সিপাল মোঃ জসিম উদ্দিন। তিনি প্রতীকী জাতিসংঘের গুরুত্ব আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, প্রতীকি জাতিসংঘ সম্মেলনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এমন অসংখ্য দক্ষতা অর্জন করতে পারে, যা তাদের মানসিকতাকে বিকশিত করে এবং তা ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী প্ল্যাটফর্মগুলিতে কীভাবে জড়িত হতে হয়, তা শিখতে পারে। এ একক ইভেন্টে একজন শিক্ষার্থী শুধু বৈশ্বিক সমস্যা এবং সেগুলি কেবল সমাধান করার উপায়ই নয় বরং পেশাদারভাবে উপস্থাপন করার উপায়গুলি সম্পর্কেও শেখে।
চবি দর্শন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেন, বৈশ্বিক অগ্রগতির চালিকাশক্তি হিসেবে যুবসমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের জন্য উদ্ভাবনী ধারণা দিয়ে তাদের ক্ষমতায়ন করা

অপরিহার্য। চবি প্রতীকী জাতিসংঘের এ অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের জন্য সমাধান অন্বেষণ এবং উন্নত বিশ্বে অবদান রাখার জন্য একটি অর্থবহ স্থান তৈরি করে।
পরিশেষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতীকী জাতিসংঘ সংস্থার মহাসচিব ইশফাকুল কবির আসিফ বলেন, আমি এখানে আগত প্রতিটি প্রতিনিধিকে এ সুযোগটি কাজে লাগানোর এবং নিজেদেরকে বিকশিত করার জন্য অনুরোধ করছি। এ সম্মেলনে আগামী ৪ দিন আপনারা বৈশ্বিক বিষয়, কূটনীতি এবং বিতর্ক সম্পর্কে জানতে পারবেন। আমি

আপনাদের সকলকে এই সুযোগটি কাজে লাগানোর এবং ফলপ্রসূ আলোচনার জন্য স্বাগত জানাই।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সাল থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতীকী জাতিসংঘ সম্মেলন শিক্ষার্থীদের কূটনীতিক চিন্তার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সম্মেলনটি তরুণদের বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানের প্রচেষ্টার পাশাপাশি কূটনীতিক আলোচনায় আগ্রহী করে তোলে।

 

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বিদায়ী জুন মাসে ৬৭১ সড়ক দুর্ঘটনায় ৭১১ জন নিহত আহত ১৯০২।

বিদায়ী জুন মাসে দেশের গণমাধ্যমে ৬৭১ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৭১১ জন নিহত, ১৯০২ জন আহতের তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এই মাসে রেলপথে ৫৪ টি দুর্ঘটনায় ৫৬ জন নিহত, ১৪ জন আহতের তথ্য গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। তথ্যমতে, নৌ পথে ১৮ টি দুর্ঘটনায় ১৩ জন নিহত হয়েছে। সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৭৪৩ টি দুর্ঘটনায় ৭৮০ জন নিহত এবং ১৯১৬ জন আহত হয়েছে।

এই সময়ে ২২৪ টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৪৪ জন নিহত, ২১২ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩৩.৩৮ শতাংশ, নিহতের ৩৪.৩১ শতাংশ ও আহতের ১১.১৪ শতাংশ। এই মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে ঢাকা বিভাগে ১৬০ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭২ জন নিহত ও ৫৮৮ জন আহত হয়েছে, সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে সিলেট বিভাগে ২৫ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৪৫ জন আহত হয়েছে। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির দুর্ঘটনা মনিটরিং সেল গণমাধ্যম পর্যবেক্ষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

বুহস্পতিবার সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবেদন তুলে ধরে সংগঠনটি। দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ পথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ১১ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১১৯ জন চালক, ১১০ জন পথচারী, ৪৮ জন পরিবহন শ্রমিক, ৬০ জন শিক্ষার্থী, ০৮ জন শিক্ষক, ১০৫ জন নারী, ৬০ জন শিশু, ০২ জন চিকিৎসক , ০২ জন প্রকোশলী, এবং ১২ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে।

এদের মধ্যে নিহত হয়েছে- ০৫ জন পুলিশ সদস্য, ০৫ জন সেনাবাহিনী সদস্য, ০২ জন চিকিৎসক , ০২ জন প্রকোশলী, ১১৫ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ১০৪ জন পথচারী, ৮৪ জন নারী, ৪৫ জন শিশু, ৫৬ জন শিক্ষার্থী, ১০ জন পরিবহন শ্রমিক, ০৮ জন শিক্ষক ও ১১ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।

এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৯৭৪ টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৬.৩৮ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২২.৪৮ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১৬.৯৪ শতাংশ বাস, ১২.৭৩ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিক্সা ও ইজিবাইক, ৬.৭৭ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিক্সা, ৭.৭০ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৬.৯৮ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে।

সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪১.২৮ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৯.৬৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২১.৩১ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৬.৭০ শতাংশ বিবিধ কারনে, চাকায় ওড়না পেছিয়ে ০.২৯ শতাংশ, এবং ০.৭৪ ট্রেন-যানবাহনের সংঘর্ষে ঘটে।

চবিতে শিক্ষকের পদোন্নতির প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের পদোন্নতির প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে বিক্ষোভ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। শুক্রবার দুপুর আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, ওই শিক্ষক আন্তর্জাতিক শ্রীকৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) অনুসারী ও ফ্যাসিবাদের দোসর এবং হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি।পদোন্নতির প্রক্রিয়ায় থাকা ওই শিক্ষকের নাম কুশল বরণ চক্রবর্তী। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কুশল বরণ চক্রবর্তী।

বিক্ষোভের সময় শিক্ষার্থীরা ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে, লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে, ফরহাদ-তরুয়ার রক্ত, বৃথা যেতে দেব না, ইসকন তুই জঙ্গি, ফ্যাসিবাদের সঙ্গী, কুশল তুই জঙ্গি ফ্যাসিবাদের সঙ্গী- এসব স্লোগান দেন।

এ সময় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সাঈদ বিন হাবিব বলেন, জুলাই আন্দোলন পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব শিক্ষক অবৈধ নিয়োগ পেয়েছিল এবং অবৈধ নিয়োগ পেয়েছিল, তাদের শাস্তির মুখোমুখি করা হয়েছে। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছিল এর ব্যতিক্রম। জুলাই আন্দোলনের পর আলিফ হত্যা মামলার অন্যতম আসামি কুশল বরণকে পদোন্নতি দিতে বোর্ড বসাচ্ছে প্রশাসন। এই কুশল জুলাই পরবর্তী সময়ে দেশবিরোধী চক্রান্তে সরাসরি লিপ্ত। তার পদোন্নতি বোর্ড বাতিল করতে হবে এবং তাকে শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোনায়েম শরীফ বলেন, আমরা জানতে পেরেছি, দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত ফ্যাসিবাদের দোসর কুশল বরণ চক্রবর্তীর পদোন্নতির জন্য বোর্ড বসানো হচ্ছে। কুশল বরণ জুলাই পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশ বিরোধী অপতৎপরতা চালিয়েছে। বাংলাদেশ নিয়ে গুজব ছড়িয়েছে। তার পদোন্নতি বোর্ড বাতিল এবং তার বিচারের দাবিতে আন্দোলন করছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ