আজঃ বুধবার ১৪ মে, ২০২৫

সকল গৌরবময় অর্জনে শ্রমিক-জনতার অবদান রয়েছে: শাহজাহান চৌধুরী।

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের সব গৌরবময় অর্জনে শ্রমিক-জনতার বিশাল অবদান রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী। তিনি বলেছেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে শ্রমিকরাই সম্মুখযুদ্ধ করেছে।জীবন দিয়েছে। বুকের রক্ত দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছে।চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আমার ভাই উমর ফারুকসহ দুই শতাধিক শ্রমিক শাহাদতবরণ করেছে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসে চট্টগ্রাম পুরাতন রেল স্টেশন চত্বরে শ্রমিক সমাবেশ ও র‌্যালিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, চট্টগ্রাম মহানগরীর প্রধান উপদেষ্টা শাহজাহান চৌধুরী বলেন, শ্রমিক-মেহনতি মানুষের জীবন, রক্ত ও ঘামের দাঁড়িয়ে আছে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। অতএব, শ্রমিকদের নাগরিক অধিকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে পূরণ করতে হবে। শ্রমিকদের খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসা, বাসস্থান এবং শ্রমিকসন্তানদের শিক্ষার বন্দোবস্ত করতে হবে। আগামীর বাংলাদেশ হতে হবে শ্রমিকবান্ধব। শ্রমিকদের যথাযথ অধিকার প্রদানের মাধ্যমেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। আর শ্রমিকবান্ধব ও ইনসাফভিত্তিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে শ্রমিকজনতাকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক ও নগর সভাপতি এসএম লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব চৌধুরীর সঞ্চালনায় সমাবেশ ও র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ অতিথি ছিলেন নগর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমীন।

শাহজাহান চৌধুরী আরো বলেন, জুলাই আন্দোলনে আমার ভাই শ্রমিকনেতা উমর ফারুক হত্যার প্রধান আসামি হিসেবে ফ্যাসিবাদের জননী হাসিনার বিচার করতে হবে। কারণ, জুলাইয়ের সব হত্যাকাণ্ড ফ্যাসিস্ট হাসিনার নির্দেশেই হয়েছে। জুলাই গণহত্যায় জড়িত চট্টগ্রামের ফ্যাসিবাদের ধারকদের অবশ্যই বিচার করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা শ্রমিক-মালিক ভেদাভেদে বিশ্বাসী নই। আমরা শ্রমিক-মালিক সংঘাত চাই না।

কিন্তু তাই বলে শ্রমিকদের শোষণ করা হবে, সেটা আমরা হতে দেবো না। শ্রমিক-মালিক ভাই ভাই হয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। শ্রমিকদের অধিকার আদায়ে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস প্রতি বছর আমাদের ডাক দিয়ে যায়। কিন্তু বাস্তবতা হলো প্রতি বছর ব্যাপকভাবে এই দিনটি পালন করা হলেও শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের কোনো অগ্রগতি ঘটে না। বিশ্বের নানাপ্রান্তে শ্রমিকরা আজও নিষ্পেষিত-নির্যাতিত হচ্ছে। আমাদের দেশে বিভিন্ন সেক্টরের শ্রমিকরা অবাধে ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার থেকে বঞ্চিত। স্বৈরাচার সরকারের সময় শ্রম অধিদপ্তরের কর্তারা নানা ঠুনকো অজুহাত ও নানাবিধ শর্তের বেড়াজালে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠন প্রতিষ্ঠা করতে দেয়নি। বিশেষত চট্টগ্রামে সে সময়ে যারা শ্রম অধিদপ্তরে নিয়োজিত ছিল, তারা শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে।

আজকে দেশ নতুন করে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। মানুষ মুক্তভাবে নিশ্বাস নিচ্ছে। বাকস্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে। এই সময়ে এসে শ্রমিকরা যেন তাদের অধিকার আদায়ের সংগঠন অবাধভাবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে, সেজন্য চট্টগ্রাম শ্রম অধিদপ্তরের কর্তাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
তিনি বলেন, জুলাই ৩৬ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান আমাদের দেশ গড়ার এক ঐতিহাসিক সুযোগ এনে দিয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। হাজারো শহীদ ও অসংখ্য তরুণ, শ্রমিক-জনতার আত্মত্যাগ কোনোভাবে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ গড়ার ও শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য শ্রমিক-জনতাকে এখনই প্রস্তুতি নিতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে এস এম লুৎফর বলেন, আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের প্রেরণার দিন। শ্রমিকদের রক্তাক্ত ইতিহাসের এই দিনে আমাদের একটাই শপথ, আমরা শ্রমিকদের অধিকার আদায়ে এগিয়ে যাব, ইনশাআল্লাহ। যেখানেই শ্রমিকরা নির্যাতিত হবে, সেখানেই শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন তার প্রতিকার করতে হাজির হয়ে যাবে। শ্রমিকজনতাকে সাথে নিয়ে আগামীর বাংলাদেশ গড়তে ফেডারেশন ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখবে, ইনশাআল্লাহ।

বক্তব্য রাখেন, জামায়াত মনোনীত চট্টগ্রাম ১০ আসনের প্রার্থী অধ্যক্ষ মুহাম্মদ শামসুজ্জামান হেলালী, চট্টগ্রাম ৯ আসনের প্রার্থী ডা. এ.কে.এম ফজলুল হক, চট্টগ্রাম ১১ আসনের প্রার্থী মুহাম্মদ সফিউল আলম, চট্টগ্রাম ৮ আসনের প্রার্থী ডা. আবু নাছের, নগর ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মকবুল আহমদ ভূঁইয়া, সহ-সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শিহাব উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক হামিদুল ইসলাম, কোতোয়ালী থানার উপদেষ্টা মোস্তাক আহমদ ও নগর ট্রেড ইউনিয়ন সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।উপস্থিত ছিলেন নগর ফেডারেশনের সহ-সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ এম আসাদ, প্রকাশনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম ও রেলওয়ে এমপ্লয়িজ লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম মজুমদার প্রমুখ।

সমাবেশের পর শ্রমিক-জনতার র‌্যালি পুরাতন রেলস্টেশন থেকে শুরু হয়ে নিউমার্কেট, কোতোয়ালী মোড়, লালদীঘি ও বকশিবিট হয়ে আন্দরকিল্লা চত্বরে শেষ হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে ড. ইউনুসের আগমন: চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের সংবাদ সম্মেলন

ঐতিহাসিক কালুরঘাট সেতু নির্মাণকাজের উদ্বোধনকে ঘিরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দীর্ঘদিন ধরে এই দাবিতে আন্দোলনকারী সংগঠন চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম।

সংগঠনের মহাসচিব মো: কামাল উদ্দিন লিখিত বক্তব্যে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলজয়ী Enforcement ড. মোহাম্মদ ইউনুসকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং একইসাথে সেতু নির্মাণ সুনিশ্চিত করতে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবনা উত্থাপন করেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কালুরঘাট সেতু চট্টগ্রামের দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগের একমাত্র প্রবেশদ্বার হিসেবে যুগ যুগ ধরে মানুষের ভোগান্তির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এই সেতুর আধুনিকায়নের দাবিতে প্রথম আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ১৯৮৮ সালে বৃহত্তর চট্টগ্রাম উন্নয়ন সংগ্রাম কমিটির ব্যানারে এস. এম. জামাল উদ্দিন ও ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন, স্মারকলিপি প্রদান, মানববন্ধন, গণঅনশন, গোলটেবিল বৈঠক এবং একাধিক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম ও অন্যান্য সংগঠন এই দাবিকে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত করে।

মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন বলেন, “বিগত সরকার আমাদের আন্দোলনকে সরকার বিরোধী বলে আখ্যা দিলেও আমরা থেমে থাকিনি। আমরা চট্টগ্রামের মানুষের পক্ষ থেকে বলেছি—এই সেতু শুধু একটি অবকাঠামো নয়, এটি দক্ষিণ চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক মুক্তির চাবিকাঠি।”
তিনি আরও বলেন, “আগামী ১৪ মে ২০২৫ তারিখে কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে চট্টগ্রামে আসছেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস। তাঁর আগমন শুধু একটি সেতুর সূচনা নয় বরং চট্টগ্রামের সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেয়ার বার্তা বহন করে। আমরা তাঁকে জানাচ্ছি হৃদয় নিংড়ানো স্বাগত।”
প্রস্তাবনায় বলা হয়, ৭০০ মিটার দৈর্ঘ্যের প্রস্তাবিত কালুরঘাট সেতু পদ্মা সেতুর তুলনায় অনেক ছোট, যা মাত্র ৮ ভাগেরও কম দৈর্ঘ্যের। পদ্মা সেতু যেখানে ৮ বছরে নির্মিত হয়েছে, সেখানে কালুরঘাট সেতু চাইলে ২০২৮ সালের মধ্যেই শেষ করা সম্ভব। এজন্য প্রধান উপদেষ্টার সরাসরি তদারকি কামনা করে নাগরিক ফোরাম।

সংগঠনটি হুঁশিয়ার করে দিয়ে জানায়—কোনো ধরনের কালক্ষেপণ বা অবহেলা হলে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম আবারো জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনে নামবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গবেষক সোহেল মোহাম্মদ ফখরুদ দ্বীন, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব কামরুল ইসলাম, লায়ন আসিফ আহমেদ মিদা, একে এম ওসমান গনি, মাষ্টার আবুল হোসেন, সেলিম উল্লাহ চৌধুরী, মোহাম্মদ আকতার হোসেন নিজামী, লায়ন দুলাল কান্তি বড়ুয়া, লায়ন সমীরণ বড়ুয়া ও মোহাম্মদ নুর প্রমুখ।

সমাপ্তিতে সংবাদ সম্মেলন থেকে চট্টগ্রামের সকল গণমাধ্যম, রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন ও সাধারণ জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো হয় এই জাতীয় স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে অংশ নিক এবং ২০২৮ সালের মধ্যে নতুন সেতুর উদ্বোধনের আনন্দে অংশগ্রহণ করুক।

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বীরমুক্তিযোদ্ধা সালাউদ্দিন আহমাদ’র ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী ।

ভোলার লালমোহনের কিংবদন্তি শিক্ষাবিদ বীরমুক্তিযোদ্ধা মানবসেবক নামজাদা ফুটবলার সালাউদ্দিন মিয়ার ৪০ তম মৃত্যুবার্ষিকী আগামী ২১ মে ২০২৪ ।

উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম মুন্সি আব্দুর রহমানের বংশধর সালাউদ্দিন আহমাদ, ভোলা কলেজের সাবেক অধ্যাপক মৌলানা মনসুর আহমাদ গোল্ডমেডেলিস্ট এবং বেগম বদরুন্নেসা আহমাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র । লালমোহন উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের চতলা গ্রামের বনেদি পরিবারের সন্তান সালাউদ্দিন আহমাদ ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম সেক্টরের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে বিপুল বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেন । একি সময়ে তিনি চট্টগ্রাম জোনের মুক্তিযুদ্ধের মহান সংগঠক এম এ আজিজের একান্ত উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন । এম এ আজিজের পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত হাজি মোহাব্বত আলী একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন সালাউদ্দিন আহমাদ । ১৯৭১ এর রণাঙ্গনে বিপুল বিক্রমে যুদ্ধ করতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মহান সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক শহীদ রাষ্ট্রপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা জেনারেল জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের সাথে ব্যক্তিগত ঘণিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয় ভোলার বীরযোদ্ধা সালাউদ্দিন আহমাদের।

লালমোহন শাহবাজপুর কলেজের একসময়ের খ্যাতিমান ইংরেজি শিক্ষক সালাউদ্দিন আহমাদ বিচিত্র কর্মজীবনে বিভিন্ন সময়ে ভোলা মাসুমা খানম গার্লস হাইস্কুলের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক, ডাওরীরহাট হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক, লালমোহন হাইস্কুলের উপপ্রধানশিক্ষক, সীতাকুণ্ড লতিফা সিদ্দিকা মেমোরিয়াল হাইস্কুলের উপপ্রধানশিক্ষক ছিলেন । তিনি ধলীগৌরনগর হাইস্কুলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা । দুই মেয়াদে সভাপতি ছিলেন ঐতিহ্যবাহী করিমগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ।

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সহোদর ভাইয়ের নামে লালমোহন উপজেলায় প্রথম বেসরকারি গণগ্রন্হাগার ” শহীদ জামাল স্মৃতিপাঠাগার” প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তিনি সত্তুর এবং আশির দশকে পাঠক সৃষ্টিতে রেখে গেছেন কালজয়ী অবদান ।
ভোলা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ ও ভোলা দক্ষিণ প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রভাষক কবি শাহাবুদ্দিন রিপন শান , তজুমদ্দিন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আজিমউদ্দিন লিটন , চতলা সাতবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি শরিফউদ্দিন টিপু এবং চতলা করিমুন্নেছা মহিলা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মেজবাহউদ্দিন রুবেল শান বীরমুক্তিযোদ্ধা সালাউদ্দিন আহমাদের সন্তান।

মরহুম সালাউদ্দিন আহমাদের ৪০ তম মৃত্যুবার্ষিকীর অবিস্মরণীয় দিনটি (২১ মে ২০২৫) মরহুমের কবর জিয়ারত, স্মরণ ও দোয়া মাহফিলের মধ্য দিয়ে উদযাপন করবে- লালমোহন মিডিয়া ক্লাব এবং শান ফাউন্ডেশন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ