আজঃ বুধবার ১৪ মে, ২০২৫

৭ দফা কর্মসূচী বাস্তবায়নের দাবীতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে স্মারকলিপি

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

আলোকিত হাটহাজারী উন্নয়ন ফোরামের “হাটহাজারীর উন্নয়নে

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, নোবেল বিজয়ী, বীর চট্টলার কৃতি সন্তান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনুস বরাবরে আলোকিত হাটহাজারী উন্নয়ন ফোরামের “হাটহাজারীর উন্নয়নে ৭ দফা কর্মসূচী বাস্তবায়নের দাবীতে স্মারকলিপি” প্রদান করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম’র নিকট আলোকিত হাটহাজারী উন্নয়ন ফোরামের চেয়ারম্যান ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন গ্লোবাল বাংলাদেশের

সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ মোস্তফা আলম মাসুম এ স্মারকলিপি চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে হস্তান্তর করেন। ৭ দফা কর্মসূচিগুলো যথাক্রমে ঃ (১) স্বাস্থ্যখাতঃ ভৌগলিক অবস্থান এবং একাদিক প্রবেশপথ বিবেচনায় হাটহাজারী উপজেলায় ফটিকা ও মিঠাই ছড়া মৌজায় “চায়না-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল” স্থাপন জরুরী, হাটাহাজারীর সকল ইউনিয়নের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে সম্প্রসারণ, নার্সিং কলেজ স্থাপন এবং একটি ডায়বেটিক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করণ। (২) যোগাযোগ খাতঃ

হাটহাজারীর মূল সড়কের যানযট নিরশনের লক্ষ্যে ওভারপাস সহ ৬ লাইন বিশিষ্ট আধুনিক মহা সড়ক নির্মাণ, সড়ক দূর্ঘটনা মোকাবেলায় হাটহাজারীর বড় মাদ্রাসা হইতে নাজিরহাট হালদা ব্রিজ পর্যন্ত সিংঙ্গেল ডিবাইডার নির্মাণ এবং হাটহাজারীর মূল সড়কের সাথে সংযুক্ত উপ-সড়ক গুলোর প্রয়োজনীয় উন্নয়ন। ( ৩) শিক্ষাখাতঃ হাটহাজারীর কৃষি ইনিষ্টিটিউকে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রুপান্তর, চট্ট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিটি বিষয়ে আসন সংখ্যা বৃদ্ধি, হাটহাজারীর প্রাচীন উচ্চ বিদ্যালয় গুলোকে জাতীয়করণ, মির্জাপুর ইউনিয়নে একটি পূর্ণাঙ্গ কলেজ প্রতিষ্ঠা, হাটহাজারীতে একটি

প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা। (৪) বন্যা ও দূযোর্গ মোকাবেলাঃ হাটহাজারী ১নং ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের মন্দাগিনী হইতে বুড়িশ্বর ইউনিয়ন পর্যন্ত হালদা নদীর পশ্চিম পাড় সুরক্ষার জন্য বাধঁ/ব্লক নির্মাণ করে নিরাপত্তার ব্যবস্থা এবং হাটহাজারীর নিচু এলাকার ইউনিয়ন গুলোতে সাইক্লোন কেন্দ্র নির্মাণ। (৫) ক্রীড়াখাতঃ হাটহাজারীতে ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা, নাজিরহাট কলেজ মাঠ, ফরহাদাবাদ বিদ্যালয় মাঠ, কাটিরহাট বিদ্যালয় মাঠ, মির্জাপুর বিদ্যালয় মাঠ,

হাটহাজারী মাঠ, ফতেয়াবাদ মাঠ, কুয়াইশ কলেজ মাঠকে খেলার মান উপযোগী করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা সহ মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ এবং এলাকা ভিত্তিক সামাজিক ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান গুলোকে খেলার মান উন্নত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। (৬) প্রশাসন ঢেলে সাজানোঃ হাটহাজারী মডেল থানার আওতাধীন ৪টি পুলিশ ষ্টেশন/পুলিশ বিট স্থাপনঃ (ক) নূর আলী মিয়ার হাট (খ) সরকারহাট (গ) বড়দিঘীর পাড় এবং (ঘ)

নজুমিয়ার হাট। (৭) সামাজিক ক্ষেত্রেঃ সকল ধর্মের, বর্ণের, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের সহ- অবস্থান সৌহর্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা, প্রতিটি মানুষের জীবনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করণ, হাটহাজারীর প্রেস ক্লাবের আধুনিকায়ন, হাটহাজারীর স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান। সংগঠনের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোস্তফা আলম আশা করেন এই প্রকল্প শুধু হাটহাজারী নয়,

পুরো উত্তর চট্টগ্রামের সাথে দুই পার্বত্য জেলায় ও দীর্ঘমেয়াদি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। প্রধান উপদেষ্টার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের একটি সংকটময় সময়ে যে প্রত্যশা জেগেছে তা দ্বিতীয় স্বাধীন জাতীর গভীর বিশ্বাসের প্রতিফলন। আমরা গর্বিত, তিনি আমাদের চট্টগ্রামের হাটহাজারীর সূর্য সন্তান। এই অঞ্চলের তৃনমূল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা ও Southউন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তাবায়নে ৭ দফা কর্মসূচী অতীবগুরুত্বপূর্ণ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, মেট্টোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মুহাম্মদ শাহ্ নেওয়াজ, সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম শিল্পী, ফোরামের মুহাম্মদ সোলতানুল আলম, মুহাম্মদ ইকরাম, জিকু চৌধুরী, চঞ্চল রায়, মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন, মুহাম্মদ রবিউল হোসেন প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

সরকার প্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রাম আসছেন ড. ইউনূস।

অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথমবার চট্টগ্রামে আসছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার তিনি নিজ জন্মভূমিতে যাবেন। প্রধান উপদেষ্টা সেখানে দিনব্যাপী বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন।

জানা গেছে, মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম সফরে গিয়ে সেখানে নির্ধারিত বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে প্রধান অতিথি হিসাবে যোগদান করবেন তিনি।পাশাপাশি তার পৈতৃক বাড়ি হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামও পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা।

এছাড়া প্রধান উপদেষ্টা চট্টগ্রামে পৌঁছার পর বন্দর পরিদর্শন করবেন এবং বন্দরের অভ্যন্তরে এনসিটি-৫ প্রাঙ্গণে একটি সভায় অংশ নেবেন। এরপর তিনি বন্দর ও জাহাজ চলাচল খাতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি ও বাণিজ্য সংস্থার নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।

সেখান থেকে যাবেন চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে। সেখানে কর্ণফুলী নদীর ওপর কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উন্মোচন করবেন প্রধান উপদেষ্টা। যা চট্টগ্রামের বোয়ালখালী ও পটিয়া উপজেলার একটি অংশসহ কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ তীরের বিশাল জনগোষ্ঠীর বহুল প্রতীক্ষিত সেতু।

চমেক হাসপাতাল আরও ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল তৈরি করতে প্রস্তুত।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও এর সেবা কার্যক্রম চালু হয় ১৯৬০ সালে। এ হাসপাতালের আসন সংখ্যার দ্বিগুণ রোগীর কারণে মেজেতে চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা যায় সব সময়। একদিকে রোগীর চাপ অন্যদিকে ডাক্তার ও নার্স সংকট। এসব বিষয় বিবেচনা করে নতুন করে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট্য ’চমেক -২ হাসপাতাল করার প্রস্তাবনা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালে ৫০০ শয্যা, ১৯৯৬ সালে ৭৫০ শয্যা, ২০০১ সালে ১ হাজার ১০ শয্যা, ২০১৩ সালে ১৩১৩ শয্যা এবং সর্বশেষ ২০২২ সালে এ হাসপাতালকে ২২০০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। মাত্র ৫০০ শয্যার অবকাঠামোতে নির্মিত এ (চমেক) হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা দফায় দফায় বাড়ানো হলেও বাড়েনি জনবল। বর্তমানে হাসপাতালের বর্হিবিভাগে (আউটডোরে) প্রতিদিন আড়াই হাজার থেকে ৩ হাজার রোগী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ ন। আর প্রতিনিয়ত প্রায় ৩ হাজার রোগী ভর্তি থাকছে গরিবের হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত এই হাসপাতালের আন্তঃবিভাগে (ইনডোরে)।

চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালে বর্তমান নার্স সংখ্যা ১ হাজার ১৯৭ জন। এছাড়া সরকারি পর্যায়ে হাসপাতালে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারি রয়েছেন ৪১৭ জন। এর মধ্যে ৩য় শ্রেণির ১১০ পদে রয়েছেন ৮৫ জন। আর ৪র্থ শ্রেণির ৫৬৬টি পদে কর্মরত রয়েছেন ৩৩২ জন। হিসেবে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদে আরো প্রায় আড়াইশ পদ শূন্য রয়েছে। অবশ্য আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া ৪র্থ শ্রেণির আরো ১৯৩ জন কর্মচারী রয়েছে হাসপাতালে। চিকিৎসক ও নার্স সংখ্যা মোটামুটি চলনসই হলেও হাসপাতালে কর্মচারি সংকট প্রকট বলে জানান হাসপাতালের বর্তমান পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন, এমপিল, এমপিএইচ।

পরিচালকের দাবি- হাসপাতালে বিশেষ করে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী বেশি প্রয়োজন। কিন্তু এ জায়গাতেই সংকট বেশি। পর্যাপ্ত সংখ্যক কর্মচারী পাওয়া গেলে হাসপাতালের চিকিৎসা সেবায় আরো সন্তোষজনক পরিবর্তন আনা সম্ভব। এর বাইরে প্রশাসনিক কার্যক্রমে সহকারী পরিচালক পদ মর্যাদায় আরো কিছু সংখ্যক জনবল জরুরি জানিয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন।
শয্যা বেড়ে এখন ২২০০ হয়েছে। কিন্তু সে অনুপাতে জনবল বাড়েনি। সেই

পুরনো জনবলেই সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হচ্ছে। এত অপর্যাপ্ত জনবলে বিশাল সংখ্যক রোগী সামলানো আসলেই কঠিন। সীমিত জনবলে সেবা দিতে গিয়ে হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলেরই হিমশিম অবস্থা বলেও মন্তব্য করেন হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন।

এদিকে, কর্মচারি সংকটের পাশপাশি ৪৬টি ওয়ার্ড বিশিষ্ট চমেক হাসপাতালে স্থান সংকটও চরম পর্যায়ে। শয্যা ছাড়িয়ে মেঝে, বারান্দা, করিডোর এমনকি সিঁড়িতেও রাখতে হচ্ছে রোগীকে। জনবল ও স্থানের এমন চরম সংকট নিয়ে এতদঞ্চলের বিশাল সংখ্যক রোগীর চাপ যেন আর নিতে পারছে না হাসপাতালটি। সবমিলিয়ে গরিবের এ হাসপাতালটি রোগীর ভারে বিপযস্ত বলা চলে। এমন পরিস্থিতিতেও এ হাসপাতালে তুলনামূলক কম খরচে বিশেষায়িত চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন গরীব–অসহায় রোগীরা। বিশেষ করে বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের চড়া ফি বহনে অক্ষম অসহায় রোগী মাত্রই ছুটে যান চমেক হাসপাতালে।

চট্টগ্রাম উত্তর, দক্ষিণ ও নগরে সব মিলিয়ে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। এর অর্ধেক অংশ সেবা গ্রহণ করে থাকেন একমাত্র ভরসার এই চমেক হাসপাতালে। এই হাসপাতালে চিকিৎসার মান ভালো হওয়ায় রোগীর চালপও বেড়েছে দ্বিগুণ। এ অবস্থায় রোগীকে পর্যাপ্ত সেবা প্রদানের দিক বিবেচনা করে চমেক – ২ নামে আরো একটি এক হাজার শয্যার হাসপাতাল করার প্রস্তাবনা দিয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ