আজঃ রবিবার ২২ জুন, ২০২৫

হজ্জের প্রতিটি ধাপে, প্রতিটি সূর্যোদয়ে ও প্রতিটি অশ্রুজলে ফুটে ওঠে ইসলামের অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য—

হজ্জ: হৃদয়ের দিগন্তে আলেয়ার মতো জ্বলে ওঠা আত্মশুদ্ধির আলোকপাঁজর।

লেখক, শিক্ষার্থী, আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়, কায়রো,মিশর

হজ্জ হলো এক আধ্যাত্মিক উল্লম্ফন—

যখন কোটি কোটি হৃদয় এক সুরে উচ্চারণ করে—”লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক”, তখন আকাশ-বাতাসও থমকে দাঁড়ায়। হজ্জ তখন আর শুধু একটি ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা থাকে না; হয়ে ওঠে আত্মার এক অভূতপূর্ব অভিষেক, পবিত্রতার এক অনন্য মহাসম্মিলন। মানুষের জীবনচক্রে এমন কোনো অধ্যায় নেই, যেখানে হজ্জের মত একান্ত ও গভীর আত্মসংশোধনের উপলক্ষ পাওয়া যায়।

ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের শেষতম অথচ সর্বোচ্চ স্তম্ভটি যেন এক অলৌকিক আহ্বান। এই আহ্বান আসে আকাশ পেরিয়ে হৃদয়ের গহীনে, যেখানে মানুষ সমস্ত পরিচয়ের অহংকার ছুঁড়ে ফেলে আত্মবিসর্জনের শুদ্ধতম অবস্থানে পৌঁছে যায়। ধনী-গরিব, রাজা-ভিখারী—সবাই একসঙ্গে দাঁড়ায় কা’বার চৌহদ্দিতে। এক রঙের পোশাক, এক কণ্ঠের ধ্বনি, এক দিকের সেজদাহ—হজ্জ আমাদের শেখায় বিশ্বমানবতার মহাঐক্য।

Oplus_0

এই হজ্জের সূচনা সেই ইতিহাসের গভীর থেকে, যেখানে পিতা ইবরাহিম (আ.) তাঁর একমাত্র পুত্র ইসমাঈল (আ.)-কে আল্লাহর আদেশে কুরবানি করতে উদ্যত হয়েছিলেন। যে কা’বা ঘর তাঁর হাতে নির্মিত, সেই ঘরের চারপাশেই আজ কোটি মানুষের কান্না, তাওয়াফ, প্রার্থনা, নিঃশ্বাস। কত শত বছর পেরিয়ে গেছে, তবুও ইবরাহিম (আ.)-এর সেই আহ্বান—“আসো, তোমার প্রভুর ঘরে”—আজও প্রতিধ্বনিত হয় মিনার বাতাসে, আরাফার স্তব্ধতায়।

হজ্জ মানুষকে শিখিয়ে দেয় কীভাবে নতজানু হতে হয় এক মহান সত্তার সামনে। সেখানে নেই কোনো অহংকার, নেই কোনো রাজকীয়তা, নেই কোনো পার্থিব শ্রেষ্ঠত্ব—আছে কেবল আত্মবিসর্জন, কেবল ফিরে আসা, এক অনবদ্য অনুতাপে নিজের ভুলগুলো মুছে ফেলার ইচ্ছা। হজ্জ যেন একটি জীবন্ত দিগন্ত, যেখানে মুমিন তার অতীতকে পেছনে ফেলে নতুন এক আলোয় উদিত হয়।

যারা হজ্জ করেন, তারা ফিরে আসেন অন্য রকম হয়ে। চোখে থাকে এক গভীর শান্তি, কণ্ঠে থাকে বিনয়ের ঝরনা, হৃদয়ে থাকে নতুন করে জীবন শুরু করার স্পর্ধা। হজ্জ যেন এক স্বর্গীয় পুনর্জন্ম—যেখানে মানুষ নিজেকে ফিরে পায় আরও পবিত্র, আরও সত্যনিষ্ঠ এক মানুষ হিসেবে।

হজ্জের প্রতিটি ধাপে, প্রতিটি সূর্যোদয়ে ও প্রতিটি অশ্রুজলে ফুটে ওঠে ইসলামের অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য—যেখানে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টিই জীবনের চূড়ান্ত সাফল্য। এমন ইবাদত এই পৃথিবীতে আর নেই, যা এতো সরল, অথচ এতো গভীর; এতো নিরব, অথচ এতো প্রভাবশালী।

এই ইবাদতের মাহাত্ম্য কেবল আখিরাতের প্রাপ্তিতে নয়, বরং দুনিয়ার জীবনেও এটি এক নতুন আবর্তন। হজ্জের পর এক মুসলিম যদি সত্যিকার অর্থে পরিবর্তিত না হন, তবে সেই সফর কেবল ভ্রমণই থেকে যায়। কিন্তু যিনি অন্তর দিয়ে হজ্জ করেন, তাঁর জীবনের প্রতিটি অধ্যায় হয়ে ওঠে যেন এক চলমান তাওয়াফ—আল্লাহর দিকে ফিরে ফিরে আসার অবিরাম সাধনা।

হজ্জ তাই কেবল একটি ইবাদত নয়, এটি এক জীবনদর্শন, একটি নিরব বিপ্লব, যা মানুষের ভেতরের অন্ধকার দূর করে এনে দেয় আলোর নিরবধি ছায়া।

“হজ্জ হলো এক আধ্যাত্মিক উল্লম্ফন—যেখানে মুমিন তার সমস্ত ভার ঝেড়ে ফেলে হালকা হয়ে যায় আল্লাহর রহমতের আকাশে।”

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

সহনশীল সমাজ গঠনে বুদ্ধের বাণী চর্চা প্রয়োজন — চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে উদযাপিত হয়েছে। বুদ্ধ জয়ন্তী উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে নগরীর সাফা আর্কেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত হয় এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। সভাপতিত্ব করেন ডা. কিসিঞ্জার চাকমা এবং সঞ্চালনায় ছিলেন রোমেলা বড়ুয়া।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ডাঃ প্রীতি বড়ুয়া, জয়সেন বড়ুয়া, দীপন কান্তি বড়ুয়া,বাবু লিটন বড়ুয়া, বাবু দেবজিৎ বড়ুয়া,বাবু রিপন কুমার বড়ুয়া, সুজন বড়ুয়া, কাজল বড়ুয়া,পরিতোষ বড়ুয়া,পীযুস বড়ুয়া সহ আরো অনেকে।

অনুষ্ঠানে মেয়র বলেন, গৌতম বুদ্ধ আমাদের অহিংসা, সহনশীলতা ও মৈত্রীর পথ দেখিয়েছেন। আজকের সমাজে এই মূল্যবোধগুলোকে ধারণ করাই সবচেয়ে জরুরি। আমি যখন চসিকের দায়িত্ব নিই, তখন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম—চট্টগ্রামকে ক্লিন সিটি, গ্রিন সিটি, হেলদি সিটি ও সেফ সিটিতে রূপান্তর করবো। শুধু অবকাঠামো নয়, নাগরিকদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সহনশীলতা গড়ে তুলেই একটি নিরাপদ নগরী গঠন সম্ভব।”

মেয়র বলেন, আজকের বুদ্ধ পূর্ণিমা আমাদের কাছে কেবল একটি ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি একটি মানবিক উপলক্ষ। এই শহর সকল ধর্ম, বর্ণ ও সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ হবে—এটাই আমাদের অঙ্গীকার।”

তিনি আরও বলেন, আমরা একটি এমন সমাজ চাই যেখানে থাকবে না কোনো বিভেদ, বিদ্বেষ কিংবা হিংসা। যেখানে সবাই শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করবে—এটাই প্রকৃত উন্নত নগরীর চিত্র।”

জাতীয়তাবাদের প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, এক সময় জাতীয়তাবাদ কেবল বাঙালিকেন্দ্রিক ছিল। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এই কাঠামো ভেঙে সব জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারা প্রতিষ্ঠা করেন। আজ আমরা সেই ঐক্যের পথেই এগিয়ে যাচ্ছি। সকল সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণেই গড়ে উঠবে একটি শক্তিশালী, মানবিক বাংলাদেশ।”

মেয়র তার বক্তব্যে স্বাস্থ্যখাতের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে বলেন,আমরা কোভিড মোকাবেলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, মা ও শিশু হাসপাতাল, ভেটেরিনারি ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে এন্টিজেন ও আরটিপিসিআর টেস্টের ব্যবস্থা রয়েছে। যারা এখনও টিকা নেননি, তারা দ্রুত বুস্টার ডোজ নিয়ে নিন। তিনি বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার মতো রোগ প্রতিরোধে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যত্রতত্র ডাবের খোসা বা প্লাস্টিক-পরিত্যক্ত সামগ্রী ফেলে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। জমে থাকা পানিই ডেঙ্গুর উৎস। নাগরিকদের সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমি আশ্বাস দিতে আসিনি—আমি কাজ করতে এসেছি। চাই না, এই শহরের একজন নাগরিকও যেন নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। আসুন, আমরা সবাই মিলে একটি শান্তিপূর্ণ, মানবিক ও উন্নত নগর গড়ে তুলি।

বাগীশিক চট্টগ্রাম উত্তর জেলার অভিষেকে জেলা লিগাল এইড অফিসার

চট্টগ্রাম জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ও সহকারী সিনিয়র জজ রুপন কান্তি দাশ বলেন, সুন্দর বাংলাদেশ গঠনে সকল সম্প্রদায়ের সম্প্রতি অনিবার্য। ধর্ম ও নীতিশিক্ষা মানুষকে প্রকৃত মানুষে পরিনত করে। গীতা শিক্ষার মাধ্যমে আজকের শিশুরা আদর্শ মানুষ হয়ে আগামীর সুন্দর বাংলাদেশ গড়বে।পুরষ্কার শিক্ষার্থীদের মধ্যে সুপ্ত প্রতিবার উন্মেষ ঘটায়। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব জুলাই বিপ্লব হলে বাংলাদেশ গীতা শিক্ষা কমিটি ( বাগীশিক) চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সংসদের উদ্যোগে আয়োজিত বার্ষিক গীতা ও নৈতিক শিক্ষা পরিক্ষার পুরস্কার বিতরণ ও নবগঠিত কার্যকরী সংসদের শুভ অভিষেক অনুষ্ঠান উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী সিনিয়র জজ ও লিগ্যাল এইড অফিসার রুপন কান্তি দাশ।

সংসদের সভাপতি লায়ন শুভাশীষ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় মঙ্গলপ্রদীপ প্রজ্বলন করেন শীতলপুর লোকনাথ ব্রম্মচারী সেবাশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ শ্রী গোবিন্দ ব্রহ্মচারী ও বাংলাদেশ লোকনাথ সেবক ফোরামের সভাপতি শিবু প্রসাদ দত্ত।

অনুষ্ঠানের শুভ উদ্ভোধন ঘোষণা করেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় সংসদের উপদেষ্টা লায়ন শম্ভু দাশ। আর্শীবাদক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় সংসদের উপদেষ্টা লায়ন দীলিপ কুমার শীল।

শপথবাক্য পাঠ করান বাগীশিক কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি ঝুন্টু চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় সংসদের সহ- সাধারণ সম্পাদক লায়ন কৈলাশ বিহারি সেন।

মহান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা বিজয়া লক্ষী দেবী, সহকারী পুলিশ সুপার, ট্রাফিক পশ্চিম দেবব্রত কর দেবু, নির্মল কান্তি দেবনাথ, সভাপতি গোসাইলডাঙ্গা ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র সৎসঙ্গ শ্রী মন্দির।

সভায় আলোকিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাগীশিক চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সংসদের উপদেষ্টা ডা: এলভিন সাহা, পৃষ্ঠপোষক রতন দাশ, ড. শ্রীবাস ভট্টাচার্য্য, সমীর দে, আরতি বনিক, বাগীশিক কেন্দ্রীয় সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দিলীপ ভট্টাচার্য্য, প্রতিষ্ঠিতা সাধারণ সম্পাদক পলাশ কান্তি নাথ রনি, চট্টগ্রাম প্রতিদিন সম্পাদক আয়ান শর্মা, বাগীশিক দক্ষিণ জেলা সংসদের সভাপতি পুলক চৌধুরী, মহানগর সংসদের সভাপতি প্রকৌশলী সঞ্জয় চক্রবর্তী মানিক, সাঃ সম্পাদক অপূর্ব ধর, রবিন সাহা, বাগীশিক চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শ্রী রাজীব বরণ বিশ্বাস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বাসু চৌধুরী, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহসভাপতি শিবু দাশ, অধ্যাপক সুব্রত কুমার নাথ, হাটহাজারী উপজেলা সংসদের সভাপতি চন্দন নাথ, সাধারণ সম্পাদক শ্যাম সুন্দর বৈষ্ণব, ফটিকছড়ি উপজেলা সংসদের সভাপতি মানস চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক লিটন মহাজন, মিরসরাই উপজেলা সংসদের সভাপতি উৎফল কুমার দে, সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল কুমার দে, সীতাকুণ্ড উপজেলা

সৈকত দেবনাথ, সবুজ পাল, ছোটন দাশ, সঞ্চয় চৌধুরী, উজ্জ্বল চন্দ্র নাথ, রুপন দাশ, পিংকু চন্দ্র নাথ, দেবব্রত গোলদার, সুভাষ চক্রবর্তী, রনজিৎ নাথ, কৃষ্ণ আচার্য্য, পরিক্ষিৎ দাশ, সুজয় ভট্টাচার্য, ডাঃ মিলন নাথ, সঞ্জয় দেবনাথ, প্রিয়ম দে, প্রিন্স ভৌমিক দূর্জয়, সুমন কান্তি দাশ, সুমি চৌধুরী,
প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ত্রিদিব সাহা।

অনুষ্ঠান সূচীর মধ্যে ছিল পার্থসারথি পূজা, সমবেত গীতাপাঠ,শুভ অভিষেক,শিক্ষা জীবনে গীতার গুরুত্ব শীর্ষক আলোচনা, পুরষ্কার বিতরণ, ভক্তি সংগীতাঞ্জলী, প্রসাদ বিতরণ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ