আজঃ বুধবার ১৬ জুলাই, ২০২৫

চট্টগ্রামে চোখ রাঙাচ্ছে করোনা, আরো দুইজনের মৃত্যু।

চট্টগ্রামে ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে, যার মধ্যে একজন ১৪ বছর বয়সী কিশোর। এ নিয়ে চট্টগ্রামে করোনায় চারজনের মৃত্যু হল। রোববার চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের এক প্রতিবেদনে গত ২৪ ঘন্টায় দুজনের মৃত্যুর পাশাপাশি আরও ১২ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার তথ্য দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে চট্টগ্রামে মোট ৭৪ জন করোনায় আক্রান্ত হলেন, যার মধ্যে চারজনের মৃত্যু হয়েছে।

জেলা সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, ২৪ ঘন্টায় মৃত দুজন হলেন- মো. এরশাদ (১৪) ও ইয়াসমিন আক্তার (৪৫)।কিশোর এরশাদের বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায়। প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে গত শুক্রবার তাকে চট্টগ্রাম সরকারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পরীক্ষায় তার শরীরে করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়। আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার তার মৃত্যু হয়েছে।

হৃদরোগ এবং কিডনি জটিলতা নিয়ে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় এরশাদ কোভিড আক্রান্ত হন বলে সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

এছাড়া মৃত ইয়াসমিনের বাড়ি চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিনি আগে থেকে যক্ষ্মা রোগে ভুগছিলেন। কোভিড পজেটিভ হিসেবে শনাক্ত হওয়ার পর তাকে শনিবার চট্টগ্রাম সরকারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে ভর্তির পরেই আইসিইউতে তার মৃত্যু হয়েছে।রক্তে সংক্রমণজনিত কার্ডিয়াক শকে ইয়াসমিনের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে।

এর আগে, শনিবার (২১) আগের ২৪ ঘন্টায় নগরীর বাকলিয়ার বাসিন্দা ৭১ বছর বয়সী এক নারীর মৃত্যুর তথ্য দিয়েছিল সিভিল সার্জনের কার্যালয়।এদিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ ১২টি ল্যাবে ২৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করে গত ২৪ ঘন্টায় ১২ জনের শরীরে করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে ১১ জনই চট্টগ্রাম নগরীতে বসবাস করেন।এ নিয়ে সরকারি হিসেবে চট্টগ্রামে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৭৪ জনে, যার মধ্যে ৬৬ জনই নগরীর বাসিন্দা।মৃত চারজনের মধ্যে একজন নগরীর এবং তিনজন বিভিন্ন উপজেলার বাসিন্দা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত,একজনের মৃত্যু।

বর্ষা মৌসুমে চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছে জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয়। রোববার বিকেলে ডেঙ্গু সংক্রান্ত চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।এ নিয়ে চলতি বছরে চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু হল। এছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ৬৫ বছর বয়সী নুরুল হক নামে এক ব্যক্তি ডেঙ্গু আক্রান্ত অবস্থায় গত শুক্রবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার রাতে তার মৃত্যু হয়েছে। তার বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায়। প্রায় তিন মাস পর চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত একজনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটল। এর আগে গত এপ্রিলে একজন এবং জানুয়ারিতে একজনের মৃত্যু হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রামে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৩ জনের মধ্যে ৮ জন পুরুষ, ৮ জন মহিলা ও ৭টি শিশু।বর্ষা মৌসুম শুরুর পর চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্তের হার বাড়ছে। এর আগে, শনিবারের (১২ জুলাই) প্রতিবেদনেও আগের ২৪ ঘণ্টায় ২৩ জন এবং গত ৭ জুলাই একসঙ্গে ২২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী শনাক্তের তথ্য দেওয়া হয়েছিল।
এ নিয়ে চলতি জুলাই মাসের ১২ দিনে চট্টগ্রামে ১৬৪ জন ডেঙ্গু রোগী পাওয়া গেল। এছাড়া চলতি বছরের ১২ জুলাই পর্যন্ত চট্টগ্রামে শনাক্ত হওয়া মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৬০৯, যার মধ্যে ৩৩৯ জন পুরুষ, ১৭৬ জন মহিলা এবং ৯৬টি শিশু। আক্রান্তদের মধ্যে ২৭৭ জন নগরীর এবং ৩৩২ জন বিভিন্ন উপজেলার বাসিন্দা।

চট্টগ্রামে গত মে মাসে ১১৬ জন ও জুন মাসে ১৭৬ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর আগে, জানুয়ারিতে ৭০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ২৮ জন, মার্চে ২২ জন ও এপ্রিলে ৩৩ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়।২০২৪ সালে চট্টগ্রামে ৪ হাজার ৩২৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছিল, এর মধ্যে ৪৫ জন মারা যান।

২০২৩ সালে চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্তের হার মারাত্মক আকার ধারণ করেছিল। ওই বছর চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যান ১০৭ জন। আক্রান্ত হয়েছিলেন ১৪ হাজার ৮২ জন।২০২১ সালে চট্টগ্রামে ২৭১ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছিল। মারা যায় ৫ জন। ২০২২ সালে ৫ হাজার ৪৪৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন। মৃত্যু হয়েছিল ৪১ জনের।

কবি আল মাহমুদের সাহিত্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য করার দাবি জানিয়েছে বরিশালের লেখক সমাজ ।

সোনালী কাবিনের কবি, সমকালীন বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি আল মাহমুদের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে জীবনানন্দের জনপদ বরিশালে। শেকড় সাহিত্য সংসদ আয়োজিত আল মাহমুদ জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, বাংলা সাহিত্যে সমকালীন কবিদের প্রধান কবি হচ্ছেন আল মাহমুদ। তিনি এদেশের মানুষের বিশ্বাস ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে সাহিত্য রচনা করেছেন, তাঁর সাহিত্যকে দেশের প্রত্যন্ত এলাকার পাশাপাশি সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে হবে।

একই সাথে কবি আল মাহমুদের সাহিত্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাংলা বিভাগে পাঠ্যভুক্ত করে পড়াতে হবে। কবি আল মাহমুদ এর জীবন ও কর্মের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বক্তারা বলেন- “গাঙের ঢেউয়ের মতো বলো কন্যা কবুল কবুল” ; “আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেল শেষে / হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে।

-এমন অসংখ্য হৃদয়পঙক্তির উদগাতা সমসাময়িক বাংলা কবিতার রাজপুত্র কবি আল মাহমুদ।
মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ যিনি ‘আল মাহমুদ’ নামে অধিক পরিচিত, ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়াংশে সক্রিয় থেকে তিনি আধুনিক বাংলা কবিতাকে নতুন আঙ্গিকে, চেতনায় ও বাক্‌ভঙ্গীতে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রবাসী সরকারের দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রতিষ্ঠিত সরকার বিরোধী সংবাদপত্র দৈনিক গণকণ্ঠ (১৯৭২-১৯৭৪) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। বাংলা কবিতার অনন্য কণ্ঠস্বর কবি আল মাহমুদের জন্ম ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। বাবা মীর আবদুর রব। মা রওশন আরা মীর।

স্ত্রী সৈয়দা নাদিরা বেগম। পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ের জনক তিনি। কবিতা লিখে পেয়েছেন মানুষের ভালোবাসা, প্রভূত খ্যাতি ও সম্মাননা।

আধুনিক কবিতায় লোকজ উপাদান ছড়িয়ে দেওয়া কবি আল মাহমুদ পঞ্চাশের দশকের কবিতার অন্যতম প্রধান পুরুষ। তিরিশের আধুনিক কবিরা যখন পাশ্চাত্যের প্রভাবে নাগরিক, নৈর্ব্যক্তিক ও খানিক নিরাশাবাদিতার দ্বারা প্রভাবিত আল মাহমুদ তখন দেশজাত, মানবিকতা, সাম্যবাদ ও এতে লগ্ন থাকার আকুতি জানিয়েছিলেন কবিতায়। বাংলার পাঠক সাদরে গ্রহণ করেছিলেন। আজ সেই কবির ৮৯ তম জন্মদিন । সংবাদপত্রে লেখালেখির সূত্র ধরে ১৯৫৪ সালে মাহমুদ ঢাকা আগমন করেন।

 

সমকালীন বাংলা সাপ্তাহিক পত্র/পত্রিকার মধ্যে কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী সম্পাদিত ও নাজমুল হক প্রকাশিত সাপ্তাহিক কাফেলা পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করেন। পাশাপাশি তিনি দৈনিক মিল্লাত পত্রিকায় প্রুফ রিডার হিসেবে সাংবাদিকতা জগতে পদচারণা শুরু করেন। ১৯৫৫ সাল কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী কাফেলা পত্রিকার চাকরি ছেড়ে দিলে তিনি সেখানে সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে তিনি ভারত গমন করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। যুদ্ধের পরে দৈনিক গণকণ্ঠ নামক পত্রিকায় প্রতিষ্ঠা-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সম্পাদক থাকাকালীন সরকারের বিরুদ্ধে লেখার কারণে এক বছরের জন্য কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়।
১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোটগল্প গ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। পরে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের সহপরিচালক পদে নিয়োগ দেন। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনের পর তিনি পরিচালক হন। পরিচালক পদ থেকে ১৯৯৩ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যান না ফেরার দেশে। শারীরিকভাবে তিনি নেই কিন্তু বাংলা সাহিত্যে কবি আল মাহমুদের অবস্থান চিরস্থায়ী। কবিতায় আল মাহমুদ এমন এক স্বতন্ত্র অবস্থান তৈরি করেন- যা কালের সাক্ষী । শুধু কবিতা নয়, সমকালীন গল্প-গদ্যের অসাধারণ রূপকার আল মাহমুদ।
বরিশালের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠন শেকড় সাহিত্য সংসদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা আরো বলেন, বিগত সরকারের আমলে কবি আল মাহমুদ ও তার সাহিত্যকে চরম অবহেলা করা হয়েছে। কবির মৃত্যুর পর বাংলা একাডেমিতে তাঁর জানাজা পর্যন্ত পড়তে দেয়া হয়নি। যারা এ কাজ করেছে তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

সম্প্রতি বরিশাল সদর রোডে দৈনিক বাংলাদেশ বাণী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন শেকড় সাহিত্য সংসদের সহসভাপতি কবি আল হাফিজ। প্রধান অতিথি ছিলেন নব্বই দশকের খ্যাতিমান কবি নয়ন আহমেদ। মূখ্য আলোচক ছিলেন অমৃত লাল দে মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ কবি মাহবুবুল হক।

কবি আল মাহমুদের বর্ণাঢ্য কর্মময় ও সাহিত্য জীবন নিয়ে আলোচনা করেন শেকড় সাহিত্য সংসদের সাধারণ সম্পাদক কবি ও গবেষক পথিক মোস্তফা, বরিশাল সংস্কৃতি কেন্দ্রের পরিচালক ও দৈনিক বাংলাদেশ বাণী সম্পাদক আযাদ আলাউদ্দীন, কবি খৈয়াম আজাদ, গবেষক ও কলামিস্ট মাহমুদ ইউসুফ, কবি সজীব তাওহীদ, কবি আহমেদ বেলাল, কবি সাইফুল্লাহ সাঈফ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কবি মৃম্ময় হাসান।

 

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ