আজঃ বৃহস্পতিবার ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

বদিউজ্জামান রাজাবাবু চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) বেলা ১১ টার সময় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নুরুল ইসলাম। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) আঞ্জুমান সুলতানা, সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মতিউর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কাঞ্চন দাশ,  সহ সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় এলাকার বিভিন্ন সমস্যা, যেমন – মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ,

চোরাচালান প্রতিরোধ, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ, বাল্য বিয়ে বন্ধে পদক্ষেপ এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করা হয়। এছাড়াও, সভার আলোচ্য বিষয়গুলির মধ্যে রাস্তাঘাটের নিরাপত্তা, যানজট নিরসন, এবং জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টিও ছিল। 

সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করা হয় এবং অপরাধ দমনে আরো কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়। বিশেষ করে, বাল্য বিয়ে, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ও চোরাচালান প্রতিরোধে গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো এবং জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়াও, নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আরো তৎপর হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শীর্ষ নারী মাদক ব্যবসায়ী তানিয়া হিরোইনসহ গ্রেফতার।

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কার্যালয় কর্তৃক অভিযান চালিয়ে শীর্ষ নারী মাদক ব্যবসায়ী তানিয়া খাতুন (৩১) কে হিরোইনসহ গ্রেফতার করা হয়েছে।

বুধবার (১২ নভেম্বর) দুপুর ১২.২০ মিনিটের সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জ কার্যলয়ের উপপরিদর্শক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান নেতৃত্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার রামকৃষ্টপুর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে, দুই গ্ৰাম হিরোইন সহ তাকে গ্ৰেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত নারী চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার রামকৃষ্টপুর মহল্লার মোস্তাফিজুর রহমানের স্ত্রী ও গেলুনুর ওরফে গেলের মেয়ে বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জ কার্যলয়ের উপ-পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান জানান।

এ বিষয়ে মাদকদ্রব্য চোরাচালান ও বিক্রয়ের অপরাধে, উপ পরিদর্শক মোঃ মুস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে সদর মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করেন।

চট্টগ্রামে কৃষককে ব্যবসায়ী সাজিয়ে ঋণ নিয়ে টাকা পাচার, দুদকের মামলা।

সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আরও চারটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। মঙ্গলবার দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়-১ এ মামলাগুলো করা হয়েছে বলে জানান সংস্থাটির চট্টগ্রামের উপ-পরিচালক সুবেল আহমেদ।

প্রান্তিক চার কৃষককে ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়ে নিজ মালিকানাধীন ইউনাইটেড কমার্সিয়াল ব্যাংক (ইউসিবিএল) থেকে প্রায় ৩২ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ ও বিদেশে পাচারের অভিযোগে মামলাগুলো করা হয়েছে।এসব মামলায় দণ্ডবিধির ৪০৬/৪-৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ১৯৪৭ এর ৫(২) ও মানিলান্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ও (৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, আসামিরা একটি সংঘবদ্ধ চক্র। তারা গ্রামের সহজ-সরল চার কৃষক ও চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক মো. ইউনুস, নুরুল বশর, ফরিদুল আলম ও মো. আইয়ূবের জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবিসহ ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে তাদের অজ্ঞাতে তাদের নামে ভুয়া ও অস্তিত্ববিহীন একাধিক প্রতিষ্ঠান খোলেন। এরপর ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে ব্যাংক হিসেব খুলে ঋণ অনুমোদন করে সেই টাকা আত্মসাৎ করে পাচার করেন।

চার মামলার মধ্যে মো. ইউনুসের নামে ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করার মামলায় ১৩ জনকে আসামি করা হয়েছে। এরা হলেন- সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের ভাই ও ইউসিবিএল’র সাবেক চেয়ারম্যান আনিসুজ্জামান চৌধুরী, আরেক ভাই সাবেক পরিচালক আসিফুজ্জামান চৌধুরী এবং সাবেক পরিচালক বশির আহমেদ, কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ চৌধুরী, মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ইমতিয়াজ মাহবুব, বজল আহমদ, এম এ সবুর, ইউনুছ আহমদ, নুরুল ইসলাম ও বিএন্ডবি ইলেকট্রনিক্স নামে একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী মোস্তাফিজুর রহমান, দিদারুল আলম, মো. সুমন। দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মাঈনুদ্দিনের করা এ মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, আসামি বশির আহমদের প্রতিষ্ঠান বিএন্ডবি ইলেকট্রনিকসের কর্মচারী মোস্তাফিজুর রহমানের মাধ্যমে কৃষক ইউনুসকে ইউনাইটেড ট্রেডিং নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক সাজিয়ে আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে ৯ কোটি ৯৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা ব্যাংক থেকে আত্মসাৎ করেন।

একইভাবে মো. আইয়ুব নামে আরেক কৃষককে মোহাম্মদীয় এন্টারপ্রাইজ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং ইলেকট্রনিক্স ও ভোগ্যপণ্যের আমদানিকারক সাজিয়ে ৫ কোটি ২০ লাখ টাকা ঋণ উত্তোলন ও আত্মসাতের অভিযোগে মামলা হয়েছে। ওই মামলায় ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে, যাদের মধ্যে ১৩ জন আগের মামলারও আসামি। আরও দুই আসামি হলেন- সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের স্ত্রী ইউসিবিএল’র সাবেক চেয়ারম্যান রুকমিলা জামান ও বোন সাবেক পরিচালক রোকসানা জামান চৌধুরী। মামলাটি করেছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-সহকারি পরিচালক সজীব আহমেদ।

নুরুল বশর নামে আরেক কৃষককে বশর ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক ও ইলেকট্রনিক্স পণ্যের আমদানিকারক সাজিয়ে ৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ উত্তোলন করে আত্মসাৎ করার অভিযোগে মামলা করেছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-সহকারি পরিচালক রুবেল আহমেদ। ওই মামলায় সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, স্ত্রী রুকমিলা জামান, ভাই আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও আসিফুজ্জামান চৌধুরীসহ ১৯ জনকে আসামি করা হয়েছে। বাকি আসামিরা হলেন- ব্যাংকের সাবেক পরিচালক বশির আহমেদ, আব্দুল আউয়াল, আবু বকর খান, জামাল উদ্দিন, জিয়াউল করিম খান, জাহিদ হায়দার, বজল আহমদ, এম এ সবুর, ইউনুছ আহমদ ও নুরুল ইসলাম চৌধুরী এবং আরামিট সিমেন্টের কর্মকর্তা মিছবাহুল আলম ও জাহাঙ্গীর আলম, আলোক ইন্টারন্যাশনালের প্রদীপ কুমার বিশ্বাস, বশির আহমদের প্রতিষ্ঠান বিএন্ডবি ইলেকট্রনিকসের কর্মচারী মোস্তাফিজুর রহমান ও দিদারুল আলম।
এছাড়া ফরিদুল আলম নামে এক কৃষককে ইউনিক এন্টারপ্রাইজ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক ও ইলেকট্রনিক্স, কসমেটিকস ও ভোগ্যপণ্য আমদানিকারক সাজিয়ে ৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে একটি মামলা করেছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মশিউর রহমান। ওই মামলায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, তার স্ত্রী রুকমিলা জামান, ভাই আনিসুজ্জামান রনি, আসফিকুজ্জামানসহ ১৯ জনকে আসামি করা হয়েছে।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ প্রয়াত শিল্পপতি ও আওয়ামী লীগ নেতা আক্তারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর বড়ো ছেলে। তাদের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায়। সেখান থেকে বাবু একাধিকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। জাবেদ প্রথমে সরাসরি রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী হিসেবে পারিবারিক ব্যাবসা আরামিট গ্রুপ, ইউনাইটেড কমার্সিয়াল ব্যাংক লিমিটেড দেখাশোনা করতেন। ব্যবসায়ী সংগঠন চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতিরও দায়িত্ব পালন করেন। তার বাবাও একই সংগঠনের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।
২০১২ সালে আক্তারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মৃত্যুর পর সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের রাজনীতিতে অভিষেক হয়। সরাসরি সংসদ সদস্য পদে মনোনয়ন পেয়ে ‘খালি মাঠে গোল দেন’। এরপর ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে দু’বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে প্রথমবার প্রতিমন্ত্রী ও দ্বিতীয় দফায় পূর্ণমন্ত্রী ছিলেন। ২০২৪ সালে আবারও মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তবে টিআইবি তার ‘ভালো মানুষের’ জারিজুরি ফাঁস করে দেওয়ায় মন্ত্রিসভায় আর জায়গা হয়নি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগেই সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। পরে লন্ডনে তার অবস্থানের তথ্য প্রকাশ হয় গণমাধ্যমে।

এর আগে, সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের বিরুদ্ধে ১৪০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মানিলন্ডারিং আইনে ছয়টি মামলা করে দুদক। এসব মামলায় জাবেদের স্ত্রী রুকমিলা জামানসহ পরিবারের আরও কয়েকজন সদস্য আসামি হিসেবে আছেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ